14182
Points
Questions
3
Answers
7076
ফরমাল প্রোগ্রাম বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন রাতের চাকচিক্যময় প্রোগ্রাম বা দিনের বেলার ফরমাল প্রোগ্রাম। তাই ফরমাল প্রোগ্রামের ভিন্নতা অনুযায়ী আপনার চুল বাঁধার ধরণও ভিন্ন রকম হতে পারে। আবার পোশাকের উপরেও নির্ভর করে আপনার চুল বাঁধার স্টাইল।
যেহেতু আপনি বলেছেন আপনি ফরমাল প্রোগ্রামটিতে শাড়ি পরবেন, আপনি খোঁপা জাতীয় কিছু একটা করতে পারেন। তবে সাদামাটা কোনো খোঁপা না গরজিয়াস কোনো খোঁপা বাঁধতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি নিচের ভিডিও লিঙ্কগুলো দেখে নিতে পারেন।
https://www.youtube.com/watch?v=cJtByvfxo7Y
https://www.youtube.com/watch?v=I3J4WC5-t1Q- 664 views
- 1 answers
- 0 votes
মানুষ অনেক বেশি কল্পনাপ্রবণ তাই আকাশকুসুৃম স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে।
- 582 views
- 1 answers
- 0 votes
আপনি কি একটি নির্দিষ্ট সময় পর প্রয়োজনীয় তারিখ, প্রিয় কোনো গানের কলি ভুলে যান কিংবা কিছু সময় আগে রাখা আপনার ড্রয়ারের চাবিটি তন্ন তন্ন করে খোঁজার পরও চাবির কথা মনে করতে পারেন না? অবাক হওয়ার কিছুই নেই। এমন ধরনের সমস্যায় অনেকেই পড়ে থাকেন যারা কোনোভাবেই মনে করতে পারেন না একটু আগে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা। এটি কেন হয়ে থাকে তা কি কখনও জানার চেষ্টা করেছেন? মনে না থাকার বিষয়টি অনেকটা নির্ভর করে আমাদের নিত্যদিনের খাদ্যাভ্যাসের উপরে।
এ সম্পর্কে ক্লিনিক্যাল গবেষক নীল বার্নাড তার “মস্তিষ্কের জন্য পুষ্টিকর খাদ্য” বইতে বলেন যে, দুর্ভাগ্যবশত আমাদের মস্তিস্ক হল ভঙ্গুর। তিনি স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার জন্য মস্তিষ্কের এই ভঙ্গুর অবস্থাকেই দায়ী করেন। তবে আশার কথা হচ্ছে এই যে, তিনি মস্তিষ্কের এই ভঙ্গুর অবস্থার উন্নয়নের জন্য ৭ প্রকারের খাদ্যের কথা উল্লেখ করেছেন তার বইতে।
আপনার দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় হয়ত হরেক রকম খাবারের উপস্থিতি থাকে। কিন্তু এগুলোর সঠিক পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আপনি অনেক ক্ষেত্রেই সচেতন থাকেন না। আসুন জেনে নেই এমনই ৭ টি পুষ্টিকর খাদ্যের নাম যা আপনার মস্তিষ্কের ভৌত গঠনে কার্যকরী ভুমিকা রাখে।
১. ব্লুবেরি :
ব্লুবেরির বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসহ অন্যান্য খাদ্য উপাদান আছে যা আপনার মস্তিষ্কের গঠনে নেতৃত্ব দেয় বলে ব্যাখ্যা করেন নীল বার্নাড। সিনসিনাটি বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা যায় যে, নিয়মিত ব্লুবেরি খেলে মস্তিষ্কের আয়ত্ত করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। পাশাপাশি নারীদের মেধার বিকাশ ঘটাতেও সক্ষম এই ব্লুবেরি এবং স্ট্রবেরি।
২. আঙুর :
বিদেশী ফলের মধ্যে জনপ্রিয় একটি ফল হচ্ছে আঙুর। সিনসিনাটি বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত একই গবেষণায় দেখা যায় যে, আঙুরের রস আয়ত্ত করার ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি স্বল্পক্ষণ স্থায়ী মেমরির মত জটিল সমস্যার সমাধানে কার্যকরী ভুমিকা রাখে বলেও জানান নীল বার্নাড । তাই তিনি সকালের নাস্তা, বিকেলের হালকা জলখাবার কিংবা সালাদ হিসেবে আঙুর ব্যবহারের কথা বলেন।
৩. মিষ্টি আলু :
সবজি হিসেবে অনেকেই মিষ্টি আলু খেয়ে থাকেন। জাপানের ওকিনাওয়াদের খাদ্য তালিকায়ও একে উপরের সারিতে স্থান দেওয়া হয়, যা তাদের বুদ্ধিমান ও দীর্ঘজীবী হতে সহায়ক ভুমিকা রাখে। মাটির নিচে জন্মানো এই সবজি অনেকটা কমলা রঙের হয়ে থাকে, যাতে থাকে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন। এছাড়াও এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সাইড যা আমাদের মস্তিষ্কের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
৪। কোকো :
পুষ্টি বিজ্ঞানী জয় বায়র বলেন, এক কাপ গরম কোকো পাউডার আপনাকে সহজেই চাঙ্গা করে তুলতে পারে পাশাপাশি আপনার মস্তিস্ককে সচল ও কর্মক্ষম রাখতে অনবদ্য ভুমিকা রাখে। কোকো শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সাইড ধারণ করে যা ধমনীকে নমনীয় করার মাধ্যমে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। এটি মস্তিষ্কের জন্য অনেক বেশি উপকারী।
৫. স্যামন মাছ :
আপনার মস্তিষ্কের শতকরা ৬০ ভাগই ফ্যাট বা ফ্যাটি এসিড। ফ্যাটি এসিড মস্তিষ্কে ওমেগা ৩ উৎপন্ন করে যা ডিএইচএ এসিড হিসেবে পরিচিত। স্যামন মাছ হচ্ছে মস্তিষ্কের জন্য জরুরি এই ফ্যাটের অন্যতম উৎস। ডিএইচএ অক্সিডেটিড এবং প্রদাহজনিত ক্ষতি থেকে মস্তিষ্ককে রক্ষা করে। তাছাড়া নিউরনের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ফলে মস্তিষ্কের কোষগুলোর কার্যক্ষমতা বেড়ে যায় ফলস্বরূপ আপনি হয়ে উঠবেন আরও বুদ্ধিদৃপ্ত।
৬. কাজু বাদাম :
নীল বার্নাড বলেন, কাজুবাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই যা অ্যান্টি অক্সাইড তৈরিতে ভূমিকা রাখে। তিনি নেদারল্যান্ডে দশ বছর ধরে ৫,৪০০ প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের উপর পরিচালিত একটি গবেষণাপত্র থেকে উল্লেখ করেন যে, অ্যালজেইমের ও ডিমনেশিয়াসহ আরও অন্যান্য রোগের ঝুঁকি ২৫% কমে যায় যারা নিয়মিত খাদ্য তালিকায় কাজু বাদাম রাখেন। প্রতি আউন্স কাজু বাদামে ৭.৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই এবং প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে তাই প্রতিদিন ন্যূনতম এক আউন্স বা এক মুঠো কাজু বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেন নীল।
৭. পালং শাক :
যারা নিয়মিত এ জাতীয় শাক খেয়ে থাকেন তারা উন্নত মাংসপেশির অধিকারি হয়ে থাকেন। কিন্তু ব্যারন বলেন, এ জাতীয় সবুজ শাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন বি থাকে, যা আপনার মস্তিষ্কের সুরক্ষা ও উন্নয়নে অবদান রাখে। তিন বছরব্যাপী নেদারল্যান্ডে পরিচালিত এক গবেষণায় এমনই তথ্য পাওয়া যায়।
অতএব, শরীরের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ মস্তিষ্কের সুরক্ষা ও বিকাশের জন্য উপরে বর্ণিত ৭ টি খাদ্য আপানার খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন।
তথ্যসূত্র : ইয়াহু হেলথ
- 658 views
- 1 answers
- 0 votes
মেয়েরা কুকুর বা বিড়াল দেখলে চিৎকার করে কারণ তারা কুকুর বা বিড়াল দেখলে অত্যন্ত ভয় পায়।
- 772 views
- 1 answers
- 0 votes
আমাদের দেশে যৌনতা বিষয়ক প্রশ্নে মানুষের আগ্রহ বরাবরই একটু বেশি লক্ষ্য করা যায়। তবে কেবল আমাদের দেশে নয়, সাড়া পৃথিবীতেই যৌনতা বা সেক্স বিষয়ক প্রশ্ন নিয়ে মানুষের আগ্রহ চরমে। অবশ্য ব্যাপারটি মোটেও অস্বাভাবিক কিছু নয়। যৌনতা মানুষের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। কেবল সন্তান ধারণই যৌনতার উদ্দেশ্য নয়, এছাড়াও এই যৌন আনন্দের আগ্রহে নারী ও পুরুষ পরস্পরের কাছাকাছি আসেন ও গড়ে ওঠে মানবিক বন্ধনগুলো। বলাই বাহুল্য দাম্পত্যের মূল সূত্র হচ্ছে যৌনতা। তাই যৌনতা বিষয়ে যে কারো আগ্রহ থাকবে সেটা খুবই স্বাভাবিক।
আমাদের দেশে যৌনতা বিষয়ক প্রশ্নে সকলের একটু বেশি আগ্রহ হবার পেছনে আছে আরও কিছু কারণ। যেমন-
- -যৌনতা বিষয়ে অজ্ঞতা এবং কথা বলার মত মানুষের অভাব
- -সঠিক যৌন শিক্ষার অভাব
- -সামাজিক ভাবে যেহেতু যৌনতাকে একটি নিষিদ্ধ ব্যাপার বানিয়ে রাখা হয়েছে, তাই নিষিদ্ধ বস্তুটির প্রতিই আগ্রহ বেশি কাজ করে
- -নানান রকম পর্ণ গ্রাফি থেকে জন্মানো ভুল ধারণা ও সেগুলো সম্পর্কে জানতে চাওয়া ইত্যাদি
যৌনতা কোন লজ্জার জিনিস নয়, জীবনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িয়ে থাকা একটি ব্যাপার। তাই এক্ষেত্রে প্রয়োজন সঠিক শিক্ষা।
- 1405 views
- 1 answers
- 0 votes
যদিও শীতকালে পোকামাকড়ের তেমন উপদ্রব থাকে না তবে গরমকালে অর্থাৎ বর্ষার ঠিক আগের মুহূর্তটাতে পোকামাকড়ের উপদ্রব অনেক বেশি বেড়ে যায়। আসুন জেনে নিই এই পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে কীভাবে রক্ষা পাওয়া যায়।
পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে রক্ষার উপায় :
– ঘরের কোণে অন্ধকার জায়গায় একটা পাত্রে সামান্য গরম পানিতে কর্পূর মিশিয়ে রেখে দিন। এতে মশার উপদ্রব কমে যাবে।
– বাগানে, বাড়ির আঙিনা বা ঘরে জলাধার থাকলে তাতে মাছ ছাড়ুন। মাছ মশার লার্ভা খেয়ে ফেলে। ফলে পানির কারণে মশার দৌরাত্ম্য বাড়বে না।
– বাথরুম বা রান্নাঘর – কোথাও পানি জমতে দেবেন না। ফুলদানীর পানিও একদিন পর পর পাল্টে ফেলুন। পুরোনো ফুলের পাতা, পাপড়ি বা ডাঁটি যেন পানিতে জমে পচে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
– রান্নাঘরের ডাস্টবিনের জায়গা, স্টোররুম, আলমারির পেছনের অন্ধকার জায়গা, খাটের নিচে, ঘরের কোনা ইত্যাদি জায়গাগুলো পরিষ্কার রাখুন। কারণ এসব জায়গায় মশা লুকিয়ে থাকে।
– সন্ধ্যা ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ঘরের দরজা ও জানালা বন্ধ রাখুন। এ সময়টাতেই ঘরে মশা ঢোকে বেশি।
– খবরের কাগজ, ওষুধের ফয়েল, কফ সিরাপের বোতল ইত্যাদি কাজ শেষের সাথে সাথে ফেলে দিন, জমিয়ে রাখবেন না। এতে পোকামাকড়ের উপদ্রব বেড়ে যায়।
– গাছে যাতে পোকামাকড় আক্রমণ করতে না পারে এজন্য সাবান-পানি প্রয়োগ করুন। এটা দারুণ কাজে দেবে।
– বিছানার তোষক বা ম্যাট্রেসের নিচে শুকনো নিমপাতা রাখুন। পিঁপড়া বা ছারপোকা বাসা বাঁধতে পারবে না।
– ঘরে বোলতা বা মৌমাছি ঢুকে পড়লে সেটার গায়ে হেয়ার স্প্রে করে দিন। এতে বোলতা বা মৌমাছির হুল অকেজো হয়ে যাবে। আর কামড়ে দিলে সাথে সাথে সেখানে টুথপেস্ট লাগান। ব্যথা কমে যাবে।
– পিঁপড়া ও পোকামাকড় তাড়াতে কাজে দেবে লবঙ্গ। চিনির বয়াম, আলমারির কাপড়ের ফাঁকে, বিছানার গদির কোনায় কিছু লবঙ্গ রেখে দিন। এতে পিঁপড়ার উপদ্রব কমে যাবে।
– পিঁপড়ার গর্তের মুখে পিপারমিন্ট অয়েলে ভেজানো তুলা রেখে দিন। পিঁপড়া কমে যাবে।
– ময়লা ফেলার জায়গায় বোরিক পাউডার ছিটিয়ে দিন। এতে মাছির উপদ্রব কমে যাবে।
– চিনির সাথে সমপরিমাণ বোরিক পাউডার মিশিয়ে ঘরের কোনায়, দেয়ালে ছড়িয়ে দিন। এতে তেলাপোকার অত্যাচার কমবে।
– প্রতিদিন ঘরের মেঝে পরিষ্কার করুন। ঘর মুছতে ফিনাইল বা অ্যান্টিসেপটিক লিকুইড ব্যবহার করুন। এতে পোকামাকড়ের আনাগোনা অনেকটাই কমে যাবে।
এছাড়া দেখুন :
পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে কাপড়চোপড় রক্ষা করার ৫টি দারুণ কৌশল :
শখের সকল কাপড়চোপড় ও প্রয়োজনীয় অনেক জিনিসপত্রের স্থান হয় আলমারি/ওয়ারড্রোবের মধ্যে। অনেকে নিজের জিনিসপত্র বেশ গুছিয়ে রাখতে পছন্দ করেন। আবার অনেকে ওয়ারড্রোবের ভেতর ঠেসে তুলে রাখেন কাপড় চোপড়। যাই হোক না কেন আলমারি/ওয়ারড্রোবের প্রয়োজনীয়তা কমে না আমাদের জীবনে। বিস্তারিত
পোকামাকড়ের উপদ্রব এড়াতে :
মশা, মাছি, পিঁপড়া তো বটেই, নানান অচেনা-অজানা পোকামাকড়ের আনাগোনাও দেখা যায় এ সময়ে। পোকামাকড় প্রতিরোধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিলে অনেকটা রেহাই পাওয়া যেতে পারে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং একটুখানি সতর্কতা অবলম্বন করে আপনার বাড়িকে করে তুলতে পারেন পোকামাকড়মুক্ত।
- 701 views
- 1 answers
- 0 votes
ব্রণের গর্ত ভরাট করার কোনো উপায় কি আছে? :
ব্রণ। অনেকের কাছেই এটি বিশাল আতঙ্কের নাম । এমনকি ব্রণ সেরে উঠার পরও থেকে যায় এগুলোর অবাঞ্ছিত দাগ । ব্রণের গর্তের দাগ ত্বকের সৌন্দর্য কমিয়ে দেয় অনেকটাই । অনেকেরই দেখা ব্রণের কাল দাগ চলে গেলেও রয়ে যায় অসুন্দর গর্তের দাগ গুলো এবং সহজে যেতেও চায় না । আবার ত্বকের ক্ষতির কথা চিন্তা করে কেমিকেল জাতীয় প্রসাধনী ব্যবহার করাও সমীচীন নয়
- 1218 views
- 1 answers
- 0 votes
সেক্সুয়াল জীবন প্রতিটি মানুষই একটা সময় অতিবাহিত করে থাকেন। এজন্যই প্রতিটি মানুষের কিছু সেক্সুয়াল টিপস জেনে রাখা প্রয়োজন।
সবাই চান যে শারীরিক মিলনের মুহূর্তটি কতটা আবেগঘন করা যায়, কতটা রোমান্টিক করা যায়। আর এই চাওয়ার পরিপূর্ণতা দিতেই বিছানার সময়টুকুতে কিছু সেক্সুয়াল কৌশলের আশ্রয়ে রোমান্টিক আর বিস্ময়পূর্ণ করার লক্ষ্য সকলেরই থাকা উচিত। এটা ঠিক যে শারীরিক মিলনের সময়ে একেকটি মানুষের পারফরমেন্স একেকরকম হয়ে থাকে। কিন্তু এই ভিন্ন পারফরমেন্সের ভেতরে অবলম্বন করা কৌশল যদি একই রকমও হয়ে থাকে তাতে শারীরিক মিলনের মুহূর্তটি হতে পারে স্বর্গারোহনের সমতুল্য।
আমাদের এই আয়োজনটিতে আপনাদের জন্য প্রতিদিন একটি করে শারীরিক মিলনের কৌশল দেয়া থাকবে যেগুলো শারীরিক মিলনের সময়ে চর্চা করে আপনিও পেতে পারেন স্বর্গসুখ।
এবারের আয়োজনে আপনাদের জানানো হবে এমন কিছু খাবারের নাম যেগুলো শারীরিক মিলনের পূর্বে আহার করলে আপনি অনেক বেশি উত্তেজিত হবেন এবং শারীরিক মিলনের স্বর্গসুখ অনুভব করবেন।
শারীরিক মিলনৈর মুহূর্তটিকে আনন্দঘন করতে আপনি চাইলে খেতে পারেন কিছু সেক্সি ফুড। যেমন :
আম :
আম মিষ্টি জাতীয় একটি ফল। এটি আপনাকে শারীরিকভাবে উত্তেজিত করতে সহায়ক। শারীরিক মিলনের পূর্ব মুহূর্তে অর্থাৎ বিছানায় যাওয়ার আগে কয়েক ফালি আম ফল খান এবং কিছুটা সময় শারীরিকভাবে উত্তেজিত হওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন।
ক্যান্ডি :
অনেকেই মনে করেন ক্যান্ডি শুধুমাত্র বাচ্চাদের খাবার হিসেবেই পরিচিত। কিন্তু এটি ঠিক না। এই মিষ্টি ক্যান্ডিও আপনার সেক্সুয়াল মুহূর্তের সঙ্গী হতে পারে। ডিলিশাস ক্যান্ডি একজনের প্রতি আরেকজনের আকৃষ্টতা তৈরি করতে পারে।
পুদিনা পাতা :
এটি শুধু ঔষধি হিসেবে কাজ করে তা নয়। এটি খেলে হালকা উন্মাদনাও তৈরি হয়। তাই শারীরিক মিলনের পূর্ব মুহূর্তটিতে পুদিনা পাতা খেতে পারেন যথেষ্ট উত্তেজিত হয়ে প্রিয়জনকে শারীরিক মিলনের উৎসাহ দিতে পারেন।
তরমুজ :
অবিশ্বাস্য মনে হলেও এই তরমুজ ফল আপনাকে এক মুহূর্তের জন্য উত্তেজিত করে তুলতে পারে। তরমুজ পানীয় জাতীয় একটি ফল যা আপনাকে এক ধরনের ভেজা অনুভূতি দিতে পারে।
শসা :
শসা আপনার শরীরকে শীতল অনুভূতি যোগাতে সক্ষম আর প্রিয়জনকে আকৃষ্ট করতে এই শীতল অনুভূতির আবেদন অনেক বেশি প্রয়োজন।
সুশি :
জাপানের একটি বিখ্যাত খাবার হল এই সুশি। এই খাবারটি আপনাকে এত উত্তেজিক করবে যে ফ্লোর প্লে এর সময়ে আপনি আপনার প্রিয় মানুষটির কাছে হয়ে উঠবেন সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট আর আবর্ষণীয়।
- 1844 views
- 1 answers
- 0 votes
আমাদের চুলে আর নখে রক্ত থাকে না। আর এজন্যই চুল কাটলে কিংবা নখ কেটে ফেললে কোনো রক্ত বের হয় না। চুলের কোষগুলো মৃত আর এগুলোতে প্রচুর প্রোটিন জমা থাকে যার কারণে আলাদাভাবে অক্সিজেনের প্রয়োজন পড়ে না কিন্তু নখের কোষগুলো জীবিত এবং এগুলোতেও বিশেষ উপায়ে প্রোটিন জমা থাকে। আর তাই এতে রক্ত প্রবাহ থাকার প্রয়োজন হয় না।
- 822 views
- 1 answers
- 0 votes
আমাদের অনেকেরই ধারণা চশমা পরার কারণে চোখের নিচে কালি পড়ে কিন্তু এই তথ্যের কোনো বৈজ্ঞানিক সত্যতা পাওয়া যায়নি। চোখের নিচে কালি পড়া যাকে অঅমরা ডার্ক সার্কেল বলে থাকি এটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে যেমন রক্তস্বল্পতা, কিডনির সংক্রমণ, ক্ষতিকর সূর্যরশ্মি, অনিদ্রা, হরমোনের পরিবর্তন, পুষ্টির অভাব, বংশগত, ধূমপান ও মদ্যপান। এছাড়াও পানি স্বল্পতার কারণেও চোখের নিচে কালি পড়তে পারে। আবার অস্বাস্থ্যকর খাবারদাবারের কারণেও চোখের নিচে কালচে ভাব দেখা দিতে পারে। এর সাথে চশমা পরার কোনো সম্পর্ক নেই।
তথ্যসূত্র : ইয়াহু অ্যানসার
ডার্ক সার্কেল থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় :
চোখের নিচে কালো দাগ হওয়াকেই ডার্ক সার্কেল বলে। সাধারণত অতিরিক্ত টেনশন বা রাত জাগার কারণে এই সমস্যাটি দেখা দেয়। এটি চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট করে ফেলে। এর থেকে মুক্তির কয়েকটি উপায় জেনে নিতে পারেন
- 906 views
- 1 answers
- 0 votes