14182
Points
Questions
3
Answers
7076
হিজড়া জন্ম হওয়ার কারণ :
হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেছেনঃ হিজড়ারা জীনদের সন্তান। কোন এক বাক্তি আব্বাস (রাঃ) কে প্রশ্ন করেছিলেন এটা কেমন করে হতে পারে। জবাবে তিনি বলেছিলেন “আল্লাহ্ ও রাসুল (সাঃ) নিষেধ করেছেন যে মানুষ যেন তার স্ত্রীর মাসিক স্রাব চলাকালে যৌন সংগম না করে”, সুতরাং কোন মহিলার সঙ্গে তার ঋতুস্রাব হলে শয়তান তার আগে থাকে এবং সেই শয়তান দারা ঐ মহিলা গর্ববতী হয় ও হিজড়া সন্তান প্রসব করে। (মানুষ ও জীন এর যৌথ মিলনজাত সন্তানকে ইসলাম এ বলা হয় “খুন্নাস”)।
প্রমানসুত্রঃ সূরা বানী ইস্রাইল- আর রাহমান -৫৪, ইবনে আবি হাতিম, হাকিম তিরমিজি।
- 527 views
- 1 answers
- 0 votes
বিজ্ঞানের মতে, জীবন আর মৃত্যুর মাঝে পার্থক্য হচ্ছে মস্তিস্কের কার্যক্ষমতা। যতক্ষণ আমাদের মস্তিস্ক সঠিকভাবে কার্যক্ষম থাকে ততক্ষণ আমরা আমাদের অস্তিত্বকে অনুভব করতে পারি বা অন্য কথায় নিজেদের জীবিতবোধ করি। একজন মানুষের প্রতিটি অঙ্গ সুস্থ থাকলেও যদি তার মস্তিস্ক ফাংশনাল না হয় তাহলে সে মৃত। আবার একজন মানুষের সম্পূর্ণ শরীর প্যারালাইজড থাকলেও যদি তার মস্তিস্ক মোটামোটিভাবে ক্রিয়াশীল থাকে তাহলে সে তার অস্তিত্ব বুঝতে পারবে।
আমরা আত্না বলতে যে, স্পিরিচুয়াল স্বত্তার বা শক্তির কথা চিন্তা করি, বিজ্ঞানে তার কোন অস্তিত্ব নেই। দৈহিক কার্যক্রম ও মস্তিস্কের সমন্বয়ের ফলে, আমরা আমদের মাঝে অস্তিত্ব অনুভব করি এবং একটি জীবনীশক্তিবোধ করি। এই পুরো ব্যাপারটিই মস্তিস্কপ্রসূত। আত্না নামক কোন পৃথক স্বত্তা বা শক্তির কোন অস্তিত্ব এখনো বিজ্ঞান খুঁজে পায়নি।
- 673 views
- 1 answers
- 0 votes
মৃত্যুর ঠিক পূর্ব মুহূর্তেই মানুষ জীবনের মূল্য বুঝতে পারে, এ কারণেই মানুষ মারা যাওয়ার আগে আবার নতুন করে বাঁচতে চায়।
- 637 views
- 1 answers
- 0 votes
চোখের পাতা লাফানোর এই রোগটির নাম ডাক্তারী ভাষায় Myokymia। পেশীর সংকোচনের কারণেই চোখের পাতা লাফায়। দুই একবার হঠাৎ চোখের পাতা লাফালে চিন্তার কিছু নেই। কিন্তু সেটা যদি মাত্রাতিরিক্ত হয় এবং আপনার বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায় তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত। কেননা তা হতে আসলে ৭টি মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ।
চোখের পাতা কী কী কারণে লাফায় আসুন তা জেনে নেই—
মানসিক চাপ:
আমরা যখন কঠিন মানসিক চাপের ভেতর দিয়ে যাই তখন শরীর বিভিন্ন উপায়ে তার প্রতিক্রিয়া দেখায়। চোখের পাতা লাফানো মানসিক চাপের লক্ষণ হিসেবে প্রকাশ পেতে পারে।
ক্লান্তি:
পরিমিত ঘুমের অভাব বা অন্য কোন কারণে ক্লান্তি থেকেও চোখের পাতা লাফানো শুরু হতে পারে। ঘুমের অভাবে চোখের পাতা লাফালে পরিমিত ঘুম হলেই সেরে যাবে।
দৃষ্টি সমস্যা:
দৃষ্টিগত কোন সমস্যা থাকলে চোখের উপর চাপ পড়তে পারে। টিভি, কম্পিউটার, মোবাইল ফোনের স্ক্রীনের আলোও চোখের দৃষ্টিতে প্রভাব ফেলতে পারে। আর এই সব সমস্যা থেকে চোখের পাতা লাফানো উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
ক্যাফিন এবং এ্যালকোহল:
অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন ক্যাফিন এবং এ্যালকোহল অতিরিক্ত সেবনে চোখের পাতা লাফাতে পারে। তাই ক্যাফিন এবং এ্যালকোহলের ব্যবহার মাত্রা কমিয়ে এনে এ সমস্যা থেকে উদ্ধার পাওয়া সম্ভব।
চোখের শুষ্কতা:
কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলে, অতিরিক্ত এ্যালকোহলের প্রভাবে, চোখে কন্ট্যাক্ট ল্যান্স ঠিকমতো না বসলে কিংবা বয়সজনিত কারণে চোখ শুকিয়ে যেতে পারে। চোখের শুষ্কতা চোখের পাতা লাফানোর জন্য দায়ী বলে চক্ষু চিকিৎসকরা মনে করেন।
পুষ্টির ভারসাম্যহীনতা:
কিছু কিছু প্রতিবেদনে পুষ্টির ভারসাম্যহীনতাকে চোখের পাতা লাফানোর একটি কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে। বিশেষ করে ম্যাগনেসিয়ামের অভাব জনিত কারণে এমনটি হতে পারে বলে দাবী করা হয়েছে।
এলার্জি:
যাদের চোখে এলার্জি আছে, তারা চোখ চুলকায় বা হাত দিয়ে ঘষে; ফলে চোখ থেকে পানির সাথে কিছুটা হিস্টামিনও নির্গত হয়। ধারণা করা হয় হিস্টামিন চোখের পাতা লাফানোর জন্য দায়ী।
চোখের পাতা লাফানোর উপর ভালো বা মন্দ সংবাদের কোনটিই জড়িত না থাকলেও যদি মাত্রাতিরিক্ত চোখের পাতা লাফায় তবে সেটি আপনাকে মন্দ সংবাদই দেবে যে— আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। আর চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে উঠলে সেটা অবশ্যই হবে সুসংবাদ।
- 769 views
- 1 answers
- 0 votes
প্রায়ই দেখা যায় আমরা যখন কোনো বিষয়ে ভয় পাই বা কোনোকিছু নিয়ে টেনশনে পড়ি তখন ঘেমে যাই। অনেকে জানেন না ঠিক কী কারণে এমনটা হয়ে থাকে। আসলে আমাদের শরীরের এড্রেনালইন গ্রন্থি থেকে নির্গত হরমোনের কারণে এমনটি হয়ে থাকে।
- 690 views
- 1 answers
- 0 votes
কানের ময়লা পরিস্কার করা বেশ সতর্কতাপূর্ণ একটি কাজ। আমরা সবাই হয়ত জানি যে কান আমাদের পঞ্চইন্দ্রিয়ের একটি এবং আমাদের দেহের ভারসাম্যপূর্ণ একটি অঙ্গ। কান আমাদের শব্দ শুনতে, ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। এই কানের যথাযথ যত্ন আমরা নেই না বলে মাঝে মাঝে কানের বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভুগি। যেমন কানের লতি ব্যাথা হওয়া, কান দিয়ে পুজ বের হওয়া, কানের ভিতরে পর্দা ফেটে যাওয়া, কানের ভিতরে ছোট ছোট ব্রণ হওয়া, কান বন্ধ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
কানের ময়লা পরিস্কার করার সঠিক নিয়ম :
সব সমস্যার জন্যই যে আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এমন নয়। সঠিকভাবে কানের যত্ন নিলে আপনি কানের অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আসুন তাহলে জেনে নেই কিভাবে সঠিকভাবে কানের যত্ন নিতে হবে।
– আমরা অনেকেই কানের গঠনপ্রণালী জানি না। আর না জেনেই অনেকেই কান নিয়ে অনেক প্রকার খোঁচাখুঁচি করি। যেটা মোটেই ঠিক নয়। কানের ভিতরে ‘টিমপেনিক মেমব্রেন’ নামক একটি পর্দা আছে যা শব্দ ভারসাম্য রক্ষার্থে সাহায্য করে।প্রতি সপ্তাহে ১ বার কটন বাড দিয়ে কানের ভিতরে আলতো করে ঘুরিয়ে পরিষ্কার করবেন। খেয়াল রাখবেন যাতে একেবারের ভিতরের পর্দায় কোন প্রকার আঘাত না লাগে। কটন বাডে হালকা সরিষার তেল লাগিয়ে কান পরিষ্কার করতে পারেন। এতে করে কানের ভিতরের ময়লা সহজে কটন এর সাথে বেরিয়ে আসবে। কখনো ম্যাচের কাঠি, পাখির পালক বা চিকন শলাকা দিয়ে কান পরিষ্কার করবেন না। এতে আপনার কানের পর্দার ক্ষতি হতে পারে বা ফেটে যেতে পারে।
– গোসলের সময় অনেকেরই কানে পানি ঢুকে যায়। কানে যাতে পানি না ঢুকে সেদিকে খেয়াল রাখবেন। আর যদি ভুলবশত কানে পানি ঢুকেই যায় তাহলে বিপরীত কান উপরের দিক রেখে আক্রান্ত কান নিচের দিকে রেখে আঙ্গুল দিয়ে আস্তে করে ঝারা দিন। কানের পানি সরে যাবে। কানে যাতে কোনভাবেই সাবান বা শ্যাম্পুর পানি না ঢুকে সেদিকেও খেয়াল রাখবেন।
– কানের ভিতর পশম জমলে তা যথাসম্ভব ছোট করে কেটে রাখুন। কানের উপরেও যাতে মাথার চুল বাড়তি না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন। কেননা বাড়তি পশম বা চুল আপনার কানের বহিঃপর্দার সাথে ঘর্ষণে বা ভিতরে ঢুকে গিয়ে কানের ক্ষতি করতে পারে।
– গোসলের সময় কান শুধু হাত ভিজানো পানি দিয়ে আলতো করে পরিষ্কার করে নিন।
– মেয়েরা কান ছিদ্র করার জন্য দক্ষ ব্যক্তির সাহায্য নিন এবং কান ছিদ্র করান।
– কানে ভারি ভারি দুল বা অলংকার পরিধান করবেন না। এতে করে আপনার কানের লতি লাল হওয়া বা ব্যথা হওয়া থেকে সুরক্ষা পাবে।
- 1274 views
- 1 answers
- 0 votes
টক খাওয়ার সঙ্গে রক্তচাপের কোনো সম্পর্ক নেই। এটি একটি প্রচলিত বিশ্বাস যে টক খেলে রক্তচাপ কমে এবং এ জন্য অনেকে তেঁতুল গোলা, লেবু ইত্যাদি খেয়ে থাকেন। কিন্তু এটি একটি ভ্রান্ত ধারণা। তবে তেঁতুলে শক্তিশালী টারটারিক অ্যাসিড রয়েছে যা অনেকের পেটে সমস্যা করতে পারে।
- 664 views
- 1 answers
- 0 votes
জাতীয় পতাকা আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার। দীর্ঘ নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের পর আমরা একটি স্বাধীন দেশ পাই এবং স্বাধীন দেশের স্বাধীন পতাকা উত্তোলন করি। কিন্তু আমরা এই পতাকা ব্যবহারের অনেক নিয়ম কানুন সঠিকভাবে জানি না।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার পতাকা ব্যবহারের কিছু নীতিমালা তৈরি করেছিল ১৯৭২ সালে যা পরে ২০১০ সালে পুনরায় চূড়ান্ত করা হয়। বিশেষ করে পতাকা উত্তোলন এর জন্য কিছু নীতিমালা আছে, এছাড়াও কোন কোন দিবসে তা উত্তোলন করা যাবে এবং অমান্য করলে কি কি শাস্তি হতে পারে চলুন জেনে নিই :
People’s Republic Of Bangladesh Flag Rules, 1972 (Revised up to May, 2010)
– যে কোন ভবন বা দালানকোঠায় ব্যবহারের জন্য —১০ ফুটx৬ ফুট, ৫ ফুট x৩ ফুট, ২.৫ ফুট /১.৫ ফুট।– মোটরগাড়িতে ব্যবহারের জন্য পতাকার বিভিন্ন মাপ হলো—১৫ ইঞ্চিx ৯ ইঞ্চি, ১০ ইঞ্চি x৬ ইঞ্চি।
– আন্তর্জাতিক ও দ্বিপাক্ষিক অনুষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য টেবিল পতাকার মাপ হলো—১০ ইঞ্চি x৬ ইঞ্চি।
এখানে উল্লেখ্য, সরকারি ভবনের আয়তন অনুযায়ী এবং প্রয়োজনে দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ঠিক রেখে বড় আয়তনের পতাকা প্রদর্শনের অনুমতি প্রদান করতে পারবে।
উল্লেখযোগ্য কিছু বিশেষ দিবস আছে যখন সরকারী-বেসরকারী সব ধরনের অফিসে পতাকা অবশ্যই উড়াতে হবে। এই দিবসগুলো হলো :
– মহানবীর জন্মদিন (ঈদ এ মিলাদুন্নবী)
– স্বাধীনতা দিবস (২৬ শে মার্চ)
– বিজয় দিবস (১৬ই ডিসেম্বর)
– সরকার কর্তৃক ঘোষিত অন্য যে কোন দিনএছাড়া
১) শহীদ দিবস (২১শে ফেব্রুয়ারি) এবং
২) সরকার কর্তৃক ঘোষিত অন্য যে কোন দিন জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখার বিধান আছে।তাই উল্লেখিত দিনের শেষভাগে আমাদের উচিত জাতীয় পতাকা নামিয়ে ফেলা। অন্যথায় অজ্ঞতা ও অসচেতনতার কারণে জাতীয় পতাকার প্রতি অসম্মান প্রদর্শন হয়ে যেতে পারে।
জাতীয় পতাকা আইন ভঙ্গে শাস্তিঃ
জাতীয় পতাকার জন্যে এই আইন ১৯৭২ সালে প্রণীত হলেও ২০১০ সালের আগ পর্যন্ত এই আইন অমান্যকারীদের জন্যে কোন শাস্তির বিধান ছিলোনা। পরবর্তীতে ২০১০ সালের ২০ জুলাই জাতীয় সংসদে একটি নতুন বিল পাশ হয় যার দ্বারা এই আইনে শাস্তির বিধান সংযোজন করা হয়। পাশ হওয়া সেই বিলে আইন অমান্যকারীদের জন্যে ১ বছরের কারাদন্ড বা ৫০০০ টাকা জরিমানা বা উভয় শাস্তির বিধান রাখা হয়।
- 667 views
- 1 answers
- 0 votes
সুন্দর গোলাপি ঠোঁট সবাই-ই চান। বলাই বাহুল্য যে মিষ্টি গোলাপি ঠোঁটের আকর্ষণ অনেক বেশি সৌন্দর্যের বিচারে। কিন্তু প্রতিদিন লিপস্টিক ব্যবহারের ফলে ঠোঁট ধীরে ধীরে কালো হতে থাকে এবং সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মিও আমাদের ঠোঁট কালো করতে ভূমিকা রাখে। এছাড়া নানান রকমের অসুখ, ধূমপান, বাজে প্রসাধনীর ব্যবহার তো আছেই। চলুন জেনে নেয়া যাক প্রাকৃতিক উপায়ে আপনার ঠোঁট গোলাপি করে তোলার ৫টি টিপস।
কাঁচা দুধ প্রতিদিন
প্রতিদিন ঠোঁটে কাঁচা দুধ লাগান। ২০ মিনিট রাখুন, তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ঠোঁট ধুয়ে নিন। অথবা ঠাণ্ডা গোলাপ জল দিয়েও ঠোঁট ধুতে পারেন। সেটা অনেক বেশী কাজে দেবে।
মধু
প্রাকৃতিক ভাবে ঠোঁটের যত্ন নিতে সবচেয়ে ভালো উপাদান হল মধু। প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সামান্য মধু নিয়ে আপনার ঠোঁটে ম্যাসেজ করুন। প্রতিদিনের ব্যবহারে মধু আপনার ঠোঁটকে নরম রাখবে ও উজ্জ্বল করে তুলবে।
হলুদের গুঁড়ো ও ঠাণ্ডা দুধ
হলুদের গুঁড়ো ও ঠাণ্ডা দুধ একসাথে মিলিয়ে আপনার ঠোঁটে ৫ মিনিট ম্যাসেজ করুন। এইভাবে প্রতিদিন ব্যবহারের ফলে আপনার প্রাকৃতিক ভাবে গোলাপি হয়ে উঠবে।
আলমণ্ড অয়েল ও লেবুর রস
এক চামচ আলমণ্ড অয়েলর সাথে সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে আপনার ঠোঁটে ম্যাসেজ করুন। তারপর ৫ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। আপনার ঠোঁট নরম ও পরিষ্কার হবে।
লেবুর রস ও চিনি
লেবুর রসের সাথে খুব সামান্য পরিমানে চিনি মিশিয়ে আপনার ঠোঁটে ধীরে ধীরে ম্যাসেজ করুন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এই পেস্টটি ঠোঁটের মরা কোষ পরিষ্কার করতে সহায়তা করে, ঠোঁট নরম রাখে ও গোলাপি করে তোলে।
কিন্তু যেহেতু আপনি ঠোঁটে লেবুর রসের ব্যবহার করবেন তাই ঠোঁট ধুয়ে ফেলার পর শুকিয়ে গেলে ময়েশ্চারাইজার যুক্ত লিপবাম লাগিয়ে নিন।- 656 views
- 1 answers
- 0 votes
আরবী ভাষা শিখতে হলে আপনাকে আমপারা থেকে পড়া শুরু করতে হবে। একজন মৌলবী ঠিক করে আপনি আরবী ভাষা শিখতে পারেন। তবে মনে রাখবেন এর জন্য প্রয়োজন প্রচন্ড ইচ্ছাশক্তি, আল্লাহর প্রতি আনুগত্য আর কঠোর পরিশ্রমের ইচ্ছ।
- 1417 views
- 1 answers
- 0 votes