14182
Points
Questions
3
Answers
7076
ইসলাম ধর্মের ব্যাখ্যায় জ্বীন বলতে এ ধরনের অশরীরী আত্মা রয়েছে যারা মূলত নূরের তৈরি। মহান আল্লাহ তাআলা যেমন মানুষ আর শয়তান সৃষ্টি করেছেন তেমনি জ্বীনও তৈরি করেছেন। মানুষের মত জ্বীনও ভালো এবং মন্দ দুই ধরনের হয়ে থাকে। ভালো জ্বীন মানুষের উপকার করে আর মন্দ জ্বীন মানুষেল ক্ষতি করে।
তবে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় এখনও জ্বীনের অস্তিত্ব পাওয়া সম্ভব হয়নি।
- 740 views
- 1 answers
- 0 votes
ফেরেশতা আল্লাহ মহানের সৃষ্টি। এদের সংখ্যা বা আকৃতি সম্পর্কে তেমন কোনো বর্ণনা পাওয়া যায় না। তবে বেশ কিছু সহীহ হাদিসের মধ্যে হজরত জিব্রাইল [আ.]-এর আকৃতিগত বর্ণনা পাওয়া যায়। হজরত জিব্রাইল [আ.] হলেন ফেরেশতাকুলের সরদার। ধরাতে প্রেরিত সব নবি-রাসুলের বার্তাবাহক ছিলেন তিনি। পবিত্র কোরানে হজরত জিব্রাইলকে রূহ নামে অভিহিত করেছেন আল্লাহ মহান। যা হোক একজন মানুষ হিসেবে, একজন খাঁটি মুসলমান হিসেবে হজরত জিব্রাইল [আ.]সহ প্রত্যেক ফেরেশতার প্রতি আমাদের কিছু হক রয়েছে। নিজ উদ্যোগে, সচেতনভাবে আমাদের সেসব হক আদায় করা উচিত।
এক. ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস রাখা। অর্থাৎ ফেরেশতারাও যে আল্লাহ মহানের সৃষ্টি, এমন বিশ্বাস স্থাপন করা এবং ফেরেশতাদের প্রতি এই বিশ্বাসের বিষয়টি ইমানের অংশ। কোনো মুসলিম ইমানদার হতে পারবে না যদি সে আল্লাহ মহান সৃষ্ট ফেরেশতাকুলের ওপর বিশ্বাস না রাখে। দুই. ফেরেশতাদের নিষ্পাপ বলে ধারণা পোষণ করা। গোনাহ বা পাপের হিসাব-নিকাশের বাইরে ফেরেশতাদের অবস্থান। এরা কেবলই আল্লাহ মহানের হুকমের গোলাম। মানব জাতির মতো নিজস্ব কোনো চালিকাবোধ নেই এদের। তাই এরা পাপ বা গোনাহের আওতাভুক্ত নয়। তিন. যে কোনো ফেরেশতার নাম শোনার পর আলাইহিস সালাম পাঠ করা। ইসলামের বিশেষ একটি নিয়ম এটি। এভাবে বিভিন্ন দোয়ামূলক শাব্দিক উচ্চারণের মাধ্যমে বিভিন্ন স্তরের মানুষ ও সৃষ্টিকে সম্মান প্রদর্শন করাই এই বিধির মূল উদ্দেশ্য। চার. ফেরেশতারা কষ্ট পায় এমন সব কাজ থেকে বেঁচে থাকা। পৃথিবীর শুরু থেকে আজ পর্যন্ত আল্লাহ মহানের নির্দেশ মোতাবিক বিভিন্ন সময়, নানাবিধ কাজে ধরাধামে আগমন ঘটে ফেরেশতাদের। সহীহ হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী, পৃথিবীতে অবস্থিত আল্লাহর ঘর মসজিদগুলোতে প্রতিনিয়তই ফেরেশতারা আগমন করেন। তাই দুর্গন্ধযুক্ত বস্তু বা খাবার [ যেমন : পেয়াজ, রসুন, মুলা, বিড়ি-সিগারেট ও তামাক] খেয়ে মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ।
এছাড়াও বিভিন্ন সময় মুসলিম পরিবারে রহমতের ফেরেশতাদের আগমন ঘটে। ঘরে কোনো প্রাণীর ছবি লটকানো থাকলে, শরিয়ত অনুমোদিত কারণ ছাড়া কুকুর পালন করলে, মিথ্যা কথা বললে, অলসতা বশত ফরজ গোসল আদায়ে দেরি করলে এবং অতি প্রয়োজনীয় কোনো কারণ ছাড়া উলঙ্গ হলে ঘর থেকে রহমতের ফেরেশতারা চলে যায়। আল্লাহ আমাদের সবাইকে ফেরেশতাদের হকগুলো সঠিকভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন।
- 1388 views
- 1 answers
- 0 votes
ইসলাম-পূর্ব আইয়ামে জাহেলিয়া যুগে যখনই কোনো কন্যাশিশু জন্মলাভ করত, তাদের বেশিরভাগকেই জীবন্ত পুঁতে ফেলা হতো। তখন ভাবা হত কন্যা শিশু মানেই অকর্মক একটি পদার্থ যা মানুষের কোনো কল্যাণেই আসে না। তাছাড়া পুত্র সন্তান মানে অর্থ আয়ের উৎস আর কন্যা সন্তান মানে অর্থ ব্যয়ের উৎস। কেননা সে যুগে কন্যা সন্তান বিয়ে দেয়ার জন্য প্রচুর পরিমাণে অর্থ যৌতুক হিসেবে প্রদান করা হত। আর পুত্ররা বিয়ে করে অর্থ আয় করত। এসব সূক্ষ্ম কিছু কারণে আইয়ামে জাহেলিয়া যুগে কন্যা সন্তান জন্ম দেয়াকে পাপ কর্ম বলে অভিহিত করা হত। এ কারণে মা ও মেয়ে দুজনকেই পুড়িয়ে মারা হত বা জীবন্ত কবর দেয়া হত।
ইসলামের আগমনে এ প্রথা চিরতরে বন্ধ হয়ে যায়। কন্যা ও নারীদের প্রতি এ ধরনের পৈশাচিক মনোভাব ইসলাম সমর্থন করে না। ইসলাম সব ধরনের হত্যাকাণ্ডের বিরোধী। তার পরও আলাদাভাবে নারী শিশুকে হত্যা করতে নিষেধ করেছে। এ প্রসঙ্গে সূরা তাকভীরের ৮ ও ৯ নং আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেন, যখন জীবন্ত প্রোথিত কন্যাকে জিজ্ঞেস করা হবে, কী অপরাধে তাকে হত্যা করা হলো? সন্তান ছেলে হোক বা মেয়ে হোক আচরণের ক্ষেত্রে এ দুইয়ের মধ্যে কোনোরূপ পার্থক্য ইসলাম সমর্থন করে না।
হজরত রাসুলুল্লাহ [সা.] ছেলে ও মেয়ের মধ্যে পার্থক্য বিধান এবং মেয়েদের ওপর ছেলেদের অহেতুক প্রাধান্যদান কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন। তিনি বলেছেন, যার তত্ত্বাবধানে কোনো কন্যা শিশু থাকে আর সে তাকে জীবিত দাফন না করে, তার প্রতি তাচ্ছিল্য প্রদর্শন না করে… আল্লাহতায়ালা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।-আবু দাউদকোরানে কারিমের বিভিন্ন স্থানে তাদের মর্যাদার কথা উল্লেখ রয়েছে। এমনকি কোরানে কারিমে সূরাতুন নিসা নামে একটি স্বতন্ত্র সূরাও স্থান পেয়েছে। নারী শিক্ষা সম্পর্কে হজরত রাসুলুল্লাহ [সা.] বলেছেন, নর-নারী সকল মুসলমানের ওপর জ্ঞান অর্জন করা ফরজ। [মিশকাত]
বর্তমান সমাজে কন্যা শিশুদের ওপর যেসব নির্যাতন করা হয়, তন্মধ্যে পাচার অন্যতম। নারী ও শিশু পাচাররোধে ইসলাম কঠিন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে। নারী ও শিশু পাচার একটি মহা অন্যায় ও হারাম কাজ। মানব পাচারকারী চক্র জনগণের বিশ্বাসের চরম অবমাননা ও অবমূল্যায়ন করে থাকে। এ প্রসঙ্গে হজরত রাসুলুল্লাহ [সা.] বলেছেন, এর চেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতকতা আর কিছুই নেই যে তুমি এমন ব্যক্তির সঙ্গে মিথ্যার আশ্রয় নেবে, যে তোমাকে বিশ্বাস করে। [আবু দাউদ] সমাজে নারীদের তাবৎ অধিকার নিশ্চিত করতে ও পাচারের মতো জঘন্য অপরাধ দমন করতে ইসলাম প্রদত্ত মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, গণসচেতনতা বৃদ্ধি এবং সামাজিক প্রতিরোধ অত্যন্ত প্রয়োজন।
- 3182 views
- 2 answers
- 0 votes
চুলের মাঝে মাঝে গোছা করে পছন্দের অন্য রঙে রাঙিয়ে নেয়াটাকেই হাইলাইট বলা হয়। কিছুদিন আগেও হাইলাইটের ফ্যাশন চলে গিয়েছিল কিন্তু ইদানীং নতুন করে চুলে কালার হাইলাইট করার চল চলে এসেছে। তাই হাইলাইটের প্রচলনটা আরও বাড়ছে। পার্লারে যেভাবে চুলের হাইলাইট করা হয় তাতে কেমিক্যালের মাত্রা অনেক বেশি থাকে অনেক। ফলে চুলের সৌন্দর্যও নষ্ট হয়। তাই আপনি চাইলে ঘরে বসেই প্রাকৃতিক উপায়ে আপনার চুলে হাইলাইটস করে ফেলতে পারেন। এটি চুলের জন্য মোটেও ক্ষতিকর নয় বরং প্রাকৃতিক উপাদানগুলো চুলের পুষ্টি যুগিয়ে থাকে।
লেবুর মাধ্যমে
সব চাইতে ভালো প্রাকৃতিক হাইলাইটার হিসেবে কাজ করে লেবু। এতে চুলে আসে সুন্দর একটি রঙ। এই পদ্ধতিতে হাইলাইট করতে চাইলে একটি বাটিতে সমপরিমান লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে নিয়ে চুলের গোছা আলাদা করে নিয়ে চুলে লাগিয়ে রাখুন। পার্লারের মতই চুলগুলো অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল দিয়ে ঢেকে নিয়ে রোদের মধ্যে বসে থাকুন। চুল শুকিয়ে উঠলে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন। এভাবে ২/৩ বার করলেই দেখবেন চুল কি সুন্দর হাইলাইট হয়ে গিয়েছে।
রঙ চায়ের মাধ্যমে
রঙ চায়ে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ট্যানিক অ্যাসিড যা চুলে ব্যবহার করলে চুল হাইলাইট হয়ে যায়। প্রথমে ১ কাপ পানিতে ৬/৭ চা চামচ চা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে নিন ভাল করে। এরপর এই চা চুলের গোছায় লাগিয়ে অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে পেঁচিয়ে রেখে দিন। চা চুলে ভালো করে শুকোতে দিন , শুকিয়ে গেলে চুল গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন। মনে রাখবেন মাথার ত্বকে গরম পানি লাগাবেন না। শুধুমাত্র চুলে গরম পানি লাগাবেন। এভাবে ৫/৬ বার করলে চুলের রঙ পরিবর্তন হয়ে সুন্দর হাইলাইট করা হয়ে যাবে।
অলিভ অয়েলের মাধ্যমে
অলিভ অয়েল চুলের ময়েসচারাইজার হিসেবে অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু চুলের ঘরোয়া হাইলাইটের জন্য অলিভ অয়েলের ব্যবহার সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। চুলের যে যে অংশ হাইলাইট করতে চান সে অংশে ভাল করে অলিভ অয়েল মাখিয়ে রোদে বসে থাকুন। অলিভ অয়েল সুরজের আলোর সাথে রিঅ্যাকশনের মাধ্যমে চুলের রঙ পরিবর্তন করে ফেলে। এতে করে পছন্দ অনুযায়ী চুল হাইলাইট করা হয়ে যায়।
- 3182 views
- 2 answers
- 0 votes
অনেকেরই এমনটা কালো দাগ হয়ে থাকে শুধু কনুইয়ে নয় হাঁটুতেও। এটা অনেক সময় জন্ম থেকেই কালো দাগ হয় আবার কাজের চাপেও কনুই বা হাঁটুতে দাগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে এই দাগ সহজেই দূর করা যায়। আসুন জেনে নিই কীভাবে এই দাগ দূর করবেন।
পদ্ধতি-১
প্রথমে একটি লেবু কেটে কনুই ও হাঁটুতে কিছুক্ষণ ঘষতে থাকুন। তবে
খেয়াল রাখবেন যেন কোনো কাটাছেঁড়া থাকলে সেখানে লেবুর রস না লাগে। কালো দাগের ওপর লেবুর রস লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন।লেবুর রস শুকিয়ে গেলে চিনি ও অলিভ অয়েল মিশিয়ে কালো দাগগুলোর ওপর ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে সেটা ম্যাসাজ করুন। এতে ওই অংশের মৃত ত্বকের অংশটুকু উঠে আসবে। এবার হাঁটু আর কনুই ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম লাগান। অল্প করে না দিয়ে বেশি করে দেবেন, যাতে দাগ ঢেকে যায়। এভাবে প্রতিদিন ব্যবহার করতে থাকুন। আস্তে আস্তে দাগ হালকা হয়ে আসবে।
পদ্ধতি-২
১ টেবিল চামচ বেকিং সোডা আর ১ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে কালো দাগগুলোর ওপর ম্যাসাজ করুন। ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে প্রতিদিন করতে থাকুন।
সতর্কতা
– হাঁটু আর কনুইয়ে ভর দিয়ে কোনো কাজ না করার চেষ্টা করুন।
– খেয়াল রাখবেন, হাঁটু আর কনুই যেন কখনও শুষ্ক না হয়।- 653 views
- 1 answers
- 0 votes
মহান সৃষ্টিকর্তা কুকুরকে এভাবেই সৃষ্টি করেছেন। এজন্য কুকুরের নাক এবং ক্ষেত্রবিশেষে মুখ কালো হয়ে থাকে।
- 821 views
- 1 answers
- 0 votes
দর্পন বা আয়না হল এমন একটি মসৃণ তল যেখানে আলোর প্রতিফলনের নিয়মানুযায়ী নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে। সাধারণত কাঁচে একপাশে ধাতুর প্রলেপ দিয়ে দর্পণ তৈরি করা হয়ে থাকে কারণ কাঁচ একটি স্বচ্ছ এবং অনমনীয় বস্তু। কাঁচের যেদিকে সিলভারিং (কাঁচে ধাতুর প্রলেপ লাগানোর পদ্ধতি) করা থাকে তার বিপরীত পৃষ্ঠকে দর্পণের পৃষ্ঠ বা প্রতিফলক পৃষ্ঠও বলা হয়। যে পরিমাণ আলো দর্পণের প্রতিফলক পৃষ্ঠে আপতিত হয় তার বেশ কিছুটা উক্ত তল কর্তৃক শোষিত হয় এবং বাকিটা প্রতিফলিত হয়। যদিও একপাশে সিলভারিং করা কাঁচ দর্পণ হিসেবে সর্বোৎকৃষ্ট, ভালোভাবে পালিশ করা যেকোন বস্তুর পৃষ্ঠই দর্পণের ন্যায় আচরণ করতে পারে।
বহুযুগ আগেই আয়নার আবিষ্কার করা হয়। তবে আয়না আবিষ্কারের অনেক লোককথা, রূপকথা চালু থাকলেও তা ঠিক কবে কোথায় আবিষ্কার করা হয় এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া সম্ভব হয় নাই।
- 1313 views
- 1 answers
- 0 votes
বেকিং সোডা খুব পরিচিত একটি নাম। কিন্তু এই নামটির সাথে রান্নাঘরের একটা সম্পর্ক আছে এটা অনেকেই জানেন তবে রুপচর্চায় এর ব্যবহার সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। আমাদের প্রায় সবার রান্নাঘরেই বেকিং সোডা থাকে। আর যদি রান্না ঘরে নাও থাকে তাহলেও খুব সহজেই প্রায় সব দোকানেই পাওয়া যায় বেকিং সোডা। এর দামও আছে হাতের নাগালের মধ্যেই। সহজলভ্য এই বেকিং সোডার আছে নানান উপকারিতা। প্রাত্যহিক জীবনের নানান কাজে বেকিং সোডা ব্যবহার করা যায়। বিশেষ করে সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে বেকিং সোডা ব্যবহারের কোনো জুড়ি নেই। আসুন জেনে নেয়া যাক রূপচর্চায় বেকিং সোডা ব্যবহারের ৬টি দারুণ উপায় সম্পর্কে।
ডিওডোরেন্ট হিসেবে
বেশ গরম পড়েছে। আর এই গরমে অনেকেরই ঘামের দূর্গন্ধ হয়। ঘামের দূর্গন্ধ দূর করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন বেকিং সোডা। বেকিং সোডার সাথে সামান্য পানি মিশিয়ে বগলের নিচে লাগিয়ে নিন। সারাদিন ঘামের দূর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাবেন সহজেই।
দাঁত সাদা করতে
দাঁত হলদে হয়ে গেছে? আঙ্গুলে কিংবা ব্রাশে অল্প বেকিং সোডা লাগিয়ে ১ মিনিট দাঁত ব্রাশ করে নিন। দাঁত হয়ে যাবে ঝকঝকে সাদা।
স্ক্র্যাবার হিসেবে
ত্বকের মৃতকোষ দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল ও মসৃণ করে তোলার জন্য ব্যবহার করা হয় স্ক্র্যাবার। আর দোকানের কেনা স্ক্র্যাবার ব্যবহার না করে বেকিং সোডা নিয়েই বানিয়ে নিতে পারবেন স্ক্র্যাবার। অল্প বেকিং সোডার সাথে সামান্য পানি মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে পুরো মুখে ঘষে নিন। ৫মিনিট পর পুরো মুখ ধুয়ে ফেলুন।
নখের হলুদ দাগ দূর করতে
রাঁধতে গেলে কিংবা অতিরিক্ত নেইলপলিশ ব্যবহারের ফলে অনেকেরই নখ হলুদ হয়ে যায়। নখের এই হলুদ দাগ দূর করতে চাইলে একটি টুথব্রাশে অল্প বেকিং সোডা লাগিয়ে নখে ঘষুন। তাহলে নখের হলদে ভাব পুরোপুরি চলে যাবে।
ব্রণ দূর করতে
যাদের ব্রণের উপদ্রব আছে তারা একটি বাটিতে এক চা চামচ বেকিং সোডা নিন। এবার এর সাথে অল্প একটু পানি মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। এবার পুরো পেস্টটা মুখে আলতো করে লাগিয়ে ৩০ মিনিট পর হালকা গরম পানি দিয়ে পুরো মুখ ধুয়ে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত লাগালে ব্রণের উপদ্রব কমে যাবে
- 1176 views
- 1 answers
- 0 votes
ছেলেদের বুকের পশমে তাদের সুন্দর লাগে এটা ঠিক আবার অনেকেই এটিকে একেবারেই পছন্দ করেন না। কথায় অঅছে যাদের বুকের পশম বেশি তাদের দয়া, মায়া অনেক বেশি আর যাদের বুকের পশম কম হয়ে থাকে তারা অনেক বেশি পাষাণ আর নির্মম হয়ে থাকেন। কিন্তু এর ভিত্তি আদৌ কতটুকু তা গবেষণানির্ভর।
অনেক ছেলে বা পুরুষেরাই বুকের এই পশম স্থায়ীভাবে কেটে ফেলেন। তারা ভাবেন এটা তাদের সৌন্দর্যের হানি করে তাই এর বিনাশ করাই শ্রেয়। আবার অনেকেই পছন্দ করেন। এই বিষয়টি আসলে যার যার ব্যক্তিগত রুচি আর দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপার। কারো কাছে একটা বিষয় ভালো লাগবে আবার কারো কাছে খারাপ লাগবে এটাই প্রকৃতির নিয়ম।
- 958 views
- 1 answers
- 0 votes
গাজরের পুডিং অনেকেরই পছন্দের একটি খাবার। কিন্তু আবার অনেকেই জানেন না কীভাবে এই পুডিং বানাতে হয়। জেনে নিন গাজরের পুডিং ঠিক কীভাবে তৈরি করবেন।
উপকরণ :
ঘন দুধ ২ কাপ, ডিম ৮টি, চিনি দেড় কাপের একটু বেশি, গাজরকুচি ৪ টেবিল চামচ, গোলাপজল ১ টেবিল চামচ, জাফরান আধা চা-চামচ (গোলাপজলে ভিজিয়ে ঢেকে রাখুন), কাজুবাদাম (আধভাঙা) ২ টেবিল চামচ, কিশমিশ ১ টেবিল-চামচ, বাদাম ও পেস্তাকুচি ১ টেবিল-চামচ।
প্রণালি :
এক লিটার দুধকে জ্বাল দিয়ে ঘন করে দুই কাপ করুন। একটি বাটিতে ডিম ভালো করে ফেটে রাখুন। বড় স্টিলের টিফিন বাটিতে ২ টেবিল-চামচ চিনি ছিটিয়ে দুই টেবিল-চামচ পানি দিয়ে চুলায় জ্বাল দিন। ফুটে ওঠার পর বাটিটা নামিয়ে রাখুন। ঠান্ডা হলে ক্যারামেল বাটির নিচে জমে যাবে। অন্য একটি পাত্রে ঘন দুধের সঙ্গে ফেটানো ডিম ও চিনি দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। তারপর তাতে ঝুরি করা গাজর, গোলাপজলে ভেজানো জাফরান, আধভাঙা কাজুবাদাম, কিশমিশ, বাদাম ও পেস্তাকুচি দিয়ে হালকা নেড়ে মেশান। এবারে তা টিফিন বক্সে ঢেলে দিন। প্রি-হিটেড ওভেনে ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ৪০ মিনিট বেক করুন।
- 637 views
- 1 answers
- 0 votes