14182
Points
Questions
3
Answers
7076
রোদের তাপ ও বাইরের ধূলাবালিতে ত্বকে কালো ছোপ ছোপ দাগ পড়ে যায়। কিন্তু আপনি যদি ত্বকের একটু যত্ন নিন তাহলে ত্বক রোদে পুড়লেও ত্বক থাকবে সুন্দর।
লেবুর রস ও গোলাপজল একসঙ্গে মিশিয়ে রোদে পোড়া ত্বকে ১০ থেকে ১৫মিনিট ম্যাসাজ করে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। লেবুর রসের সাইট্রিক এসিড রোদে পোড়া দাগ দূর করবে।
মধু এবং লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে ১০ মিনিট ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের পোড়া দাগ দূর করে ত্বককে আরও উজ্জ্বল করে তুলবে।
কাঁচা দুধ, কাঁচা হলুদ বাটা এবং লেবুর রস মিশিয়ে পেস্টের মতো করে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। এরপর শুকিয়ে গেলে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
যব বা গমের আটার সঙ্গে দুধ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ত্বকে লাগিয়ে ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। যব বা গমের আটা মরা বা শুষ্ক চামড়া পরিষ্কারের কাজ করবে আর দুধ ত্বককে মসৃণ করে তুলবে।
অ্যালোভেরা ও টমেটোর রস ত্বকের রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরার রস ও টমেটোর রস একসঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
আপনি চাইলে প্রতিদিন একবার করে এসব উপাদান ব্যবহার করতে পারবেন।
- 736 views
- 1 answers
- 0 votes
অনেক প্রয়োজনীয় বিষয় আছে যা আমরা সচারআচার সকলের সাথে আলাপ আলোচনা করতে বিব্রত ও লজ্জা পেয়ে থাকি। কিন্তু এই বিষয় গুলো আসলেই সকলের জানা দরকার এবং বাস্তব ধারণা থাকা প্রয়োজনীয়। যেমন কনডমের কথাই ধরা যাক। কনডম প্রতিদিনের জন্য অনেক প্রয়োজনীয় একটি জিনিস কিন্তু এটি ব্যবহারে প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন সম্পর্কে অনেকেই জানেন না।
কনডম হলো ব্যরিয়ার পদ্ধতির জন্মবিরতি করন উপাদান। এর জনপ্রিয়তার কারন যেকোনো সময় এটা ব্যবহার করা যায় এবং এটা সহজলভ্য। কনডমের সবচেয়ে বড় সুবিধা এই যে এটা যৌনবাহিত যেকোনো রোগ থেকে সঙ্গম সময়ে নিরাপত্তা দেয়। এইডস, সিফিলিস, গনোরিয়া, ক্লামাইডিয়া, কন্ডাইলোমা সহ যে কোন যৌন রোগ কনডম ব্যবহারের মাধ্যমে এড়ানো সম্ভব। অনেক পুরুষ আছেন যাদের মিলনের পূর্বেই বীর্যপাত ঘটে (Premature ejaculation) তারা অনেক সময় কনডম ব্যবহারে কিছুটা সুবিধা পেতে পারেন, এছাড়া কিছু মহিলা আছেন যাদের স্বামীর শুক্রানুর প্রতি এলার্জি থাকে, মাস ছয়েক কনডম ব্যবহার করে এই এলার্জি নিয়ন্ত্রন করা যায়, লিঙ্গ প্রবেশের প্রাথমিক পর্যায়ে খসখসে ভাব বা ব্যথা হলেও কনডম ব্যবহারে উপকার পাওয়া যায়।
কনডম ব্যবহারের কিছু নিয়ম :
১) কনডমের প্যাকেটটি খুব সতর্কতার সাথে খুলতে হবে। সবসময় কনডম প্যাকেট এর যে কোন এক প্রান্ত থেকে খোলা ভালো। কারণ প্যাকেটটি খুলবার সময় যদি কনডমটি ভিতর থেকে কনডম ফুটা হয়ে যায় অথবা ফেটে যাই তাহলে কনডমটি সম্পূর্ণ ব্যবহার অনউপযোগী হয়ে যেতে পারে।
২) এবার কনডমটি প্যাকেট থেকে বের করবার পর খেয়াল রাখতে হবে, কনডমটি কোন পাশ থেকে রোল হবে। আপনি রোলিং পাশটি নিশ্চিত করবার জন্য একটি আঙ্গুল হালকা করে কনডমের রাবারের ভিতর প্রবেশ করে রোলিং পাশটি নিশ্চিত করতে পারেন।
৩) কনডম ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই ভিতরের বাতাস বের করে নিতে হবে অন্যথায় তা ফেটে গিয়ে শুক্রানু যোনিপথে প্রবেশ করতে পারে।
৪) এইবার আস্তে আস্তে হালকা ভাবে রোল করে কনডমটি আপনার গোপনঅঙ্গে পরিয়ে নিন।
৫) সম্পূর্ণ উত্তেজনা না হওয়া পর্যন্ত কনডম গোপন অঙ্গে না পরাই ভালো। কারণ উত্তজনা কম থাকলে পরবর্তীতে কনডম খুলে আসতে পারে।
৬) এইবার মিলন শেষে উত্থিত অবস্থায় লিঙ্গ বের করে নিয়ে আসতে হবে না হলে অনেক সময় শুক্রানু ছড়িয়ে পরতে পারে।
৭) মিলন শেষে ব্যবহারিত কনডম এর শেষ প্রান্তে হালকা ভাবে একটি গিট বাধে দেওয়া ভালো, যার ফলে শুক্রানু বাইরে প্রবেশ করবে না।
কনডম ব্যবহার শতকরা ১০০ ভাগ জন্মনিয়ন্ত্রনের নিরাপত্তা দেয় না। এর সাফল্যের হার ৯০% এর কাছাকাছি। নিয়ম মাফিক ব্যবহার না করলেই ব্যর্থতা দেখা দেয় । অনেক দম্পত্তির কনডমে এলার্জি থাকতে পারে তাদের কনডম ব্যবহার না করাই ভালো। দীর্ঘদিন কনডম ব্যবহার করলে অনেক সময় দম্পতিরা একধরনের মানসিক অতৃপ্তি এবং অশান্তিতে ভোগেন। কনডম ব্যবহারের সাথে সাথে প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি ব্যবহার করে স্বামী-স্ত্রী অনেক আরাম দায়ক যৌন জীবন উপভোগ করতে পারেন।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
মৌলিক সংখ্যা :
যে সংখ্যাকে ১ এবং সে সংখ্যা ছাড়া অন্য কোন সংখ্যা দ্বারা ভাগ যায় না, তাকে মৌলিক সংখ্যা বলে। অর্থাৎ ১ থেকে বড় যেসবসংখ্যার ১ ও ঐ সংখ্যা ছাড়া অপর কোন গুণনীয়ক থাকে না, তাই হল মৌলিক সংখ্যা। যেমন ২, ৫, ৭, ১১ ইত্যাদি।
১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ২৫ টি :
২,৩,৫,৭,১১,১৩,১৭,১৯,২৩,২৯,৩১,৩৭,৪১,৪৩,৪৭,৫৩,৫৯,৬১,৬৭,৭১,৭৩,৭৯,৮৩,৮৯, এবং ৯৭।
১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার যোগফল ১০৬০।
১-১০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ৪ টি।
এভাবে ১-১০,১১-২০…… ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা হল ৪,৪,২,২,৩,২,২,৩,২,১
Simple টেকনিকঃ
শুধু মাত্র ২ ব্যতিত অন্য কোন জোড় সংখ্যা মৌলিক সংখ্যা হবে না। যেমনঃ ১২,২৮,৪৫৬
দুই বা ততোধিক সংখ্যার শেষে ৫ থাকলে সেটি মৌলিক সংখ্যা হবে না। যেমনঃ ৫৫, ২৫,৬২৪৫ এগুলো ৫ দ্বারা বিভাজ্য।তাহলে প্রতি ১-১০/১০-২০/২০-৩০ ……ক্রমে ৭টি সংখ্যা থাকে যেগুলো জোড় অথবা শেষে ৫ থাকে এবং সেই সংখ্যা গুলো অমৌলিক বা মৌলিক সংখ্যা হয় নয়। যেমনঃ ২০-৩০ এর মধ্যে ২০,২২,২৪,২৫,২৬,২৮ এবং ৩০। তাহলে আর বাকি থাকল ২১,২৩,২৭ এবং ২৯ ।এগুলো মৌলিক কিনা তা জানার জন্য নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
মৌলিক সংখ্যা বের করার পদ্ধতিঃ
১ম পদ্ধতিঃ
১-১০ এর মধ্যে যে ৪ টা মৌলিক সংখ্যা আছে, (২,৩,৫,৭) এবং ২,৩,৫,৭ এর যোগফল ১৭ দিয়ে ভাগ না গেলে ঐ সংখ্যাটি মৌলিক সংখ্যা। যেমনঃ ৯৭ কে (২,৩,৫,৭,১৭) দিয়ে ভাগ যায় না, তাই এটি মৌলিক সংখ্যা। কিন্তু ১৬১ কে (২,৩,৫,৭,১৭) এর মধ্যে ৭ দিয়ে ভাগ যায়। তাই ১৬১ মৌলিক সংখ্যা না।
২য় পদ্ধতিঃ
যে সংখ্যাটি মৌলিক সংখ্যা কিনা জানতে চাওয়া হবে সেটির(√) বের করুন। রুট সংখ্যাটির সামনে ও পিছনের মৌলিক সংখ্যাটি দিয়ে ঐ সংখাকে ভাগ যায় কিনা দেখুন। যদি ভাগ যায় তবে মৌলিক সংখ্যা না। যেমন ১৪৩ এর রুট করলে পাওয়া যায় ১১.৯৬। এখানে ১১ নিজে মৌলিক সংখ্যা এবং এর পরের মৌলিক সংখ্যা হল ১৩। এই দুইটি সংখ্যা দিয়ে ১৪৩ কে ভাগ যায়। তাই এটি মৌলিক সংখ্যা নয়।
অর্থাৎ ২,৩,৫,৭,১১,১৩,১৭ দিয়ে ভাগ না গেলে বুঝতে হবে সংখ্যাটি মৌলিক সংখ্যা।
- 1583 views
- 1 answers
- 0 votes
নারীরা তাদের ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষার্থে মাস্ক বা ফেসপ্যাক ব্যবহার করে থাকে। বাজারে বিভিন্ন মাস্ক ও ফেসপ্যাক পাওয়া যায়। যার যার পছন্দমত তারা তা ব্যবহার করে থাকেন।
মাস্ক বা ফেসপ্যাক মোটামুটি একই জিনিস। দুয়ের মধ্যে পার্থক্য হলো মাস্ক এক ধরনের মিশ্র বস্তুর উপাদানে তৈরি, যা পুরু করে মুখমণ্ডলের ত্বকে সরাসরি লাগাতে হয়। আর ফেসপ্যাক হলো ভিন্ন বস্তুর উপাদান দিয়ে তৈরি।
- 730 views
- 1 answers
- 0 votes
চোখের তলায় ভাঁজ, বলিরেখা, খোলা রোমকূপ, নির্জীব ত্বক এসবই বয়সের ছাপের লক্ষণ। বয়স বাড়লে ত্বকে তার প্রভাব পড়বেই। তবে নিয়মিত পরিচর্যায় ত্বক সতেজ ও সুন্দর রাখা সম্ভব। দীর্ঘদিন ধরে ত্বকের যত্ন না নিলে বেশি বয়সের অনেক আগেই ত্বকে বয়সের ছাপ দেখা যায়। তাই অবহেলা না করে শুরু থেকেই ত্বকের যত্ন নেয়া উচিত।
রোদ থেকে বাঁচুন
ত্বকের সবচেয়ে ক্ষতি করে রোদ। সারাদিন বাইরে রোদের মধ্যে থাকলে, ইউভি রশ্মি থেকে সেল ড্যামেজ হয়। এজিংয়ের অন্যতম কারণ এই সেল ড্যামেজ। এর ফলে ত্বকের বিভিন্ন স্তর, বিশেষ করে সাপোর্টিভ লেয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রোদে বের হওয়ার অন্তত ২০ মিনিট আগে সানস্ক্রিন লাগাবেন। সমুদ্রের ধারে, বরফের জায়গায় সূর্যরশ্মি থেকে বেশি ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই সাঁতার কাটার সময় বা সমুদ্রের ধারে বেড়াতে গেলে বা পাহাড়ে ঠাণ্ডা জায়গায় গেলে সঙ্গে অবশ্যই সানস্ক্রিন নেবেন।
ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখুন
স্বাভাবিক ও শুষ্ক ত্বক ভালো রাখার জন্য ময়েশ্চার খুব জরুরি। বেশিক্ষণ এয়ারকন্ডিশনে থাকলে আরো বেশি করে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা দরকার। অতিরিক্ত গরমে বা ঠাণ্ডায় ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, ত্বক ভঙ্গুর হয়ে পড়ে, বলিরেখা দেখা যায়। সাধারণত সাবান, পানি দিয়েই আমরা ত্বক পরিষ্কার করে থাকি। সাবান ব্যবহারের ফলে ত্বকের স্বাভাবিক অ্যাসিড ব্যালেন্স নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফলে ত্বকে ময়েশ্চারাইজারের অভাব দেখা যায়। শুষ্ক ত্বকের জন্য সাবানের বদলে ক্লিনজিং জেল ব্যবহার করুন। এটি ত্বকের ওপর জমে থাকা ধুলা-ময়লা পরিষ্কার করে দেয়। দিনে দুবার ত্বক পরিষ্কার করুন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ত্বক পরিষ্কার করা খুবই জরুরি।
ত্বকের পুষ্টি বা নারিশিং নিশ্চিত করুন
ত্বকের ময়েশ্চার ধরে রাখার জন্য নারিশিং জরুরি। শুষ্ক ত্বক ভালো রাখার জন্য নাইট কেয়ার রুটিন মেনে চলুন। আপনার নারিশিং ক্রিমের উপকরণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন, এনজাইম ইত্যাদি রয়েছে কি না দেখে নিন।
নজর দিন ত্বকের সব জায়গাতেই
স্ক্রিন কেয়ার রুটিনে ত্বকের বিশেষ অংশগুলোর দিকে নজর দিতে ভুলবেন না। ঘাড়, চোখ ও হাতের অংশে সহজে বয়সের ছাপ পড়তে শুরু করে। ফোলা চোখের সমস্যা কমাতে বরফ ঠাণ্ডা পানি বা ঠাণ্ডা দুধ চোখের পাতার ওপর ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। যেহেতু শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় হাতে অনেক আগেই বয়সের ছাপ পড়তে শুরু করে, তাই বাসন ধোয়া, কাপড় কাচার সময় রবার গ্লাভস পরতে পারেন। গোসল বা বাড়ির কাজ করার পর হাতে ভালোভাবে ক্রিম ম্যাসাজ করে নিন। দুই টেবিল চামচ চিনি, কয়েক ফোঁটা তেল, লেবুর রস হাতে নিয়ে ভালো করে ঘষে নিন।
- 673 views
- 1 answers
- 0 votes
ভালোবাসার বিভিন্ন রঙ হতে পারে। তাই বলা যায় ভালোবাসার রঙ রঙিন।
- 1303 views
- 1 answers
- 0 votes
বিষধর সাপের মোট ২ টি বিষদাঁত থাকে। আক্রমণের সময়ে এরা এই দুটি বিষদাঁত দিয়ে কামড় বসিয়ে শিকারের সারা শরীরে বিষ প্রদান করে থাকে। এজন্য খেয়াল করে দেখবেন শিকারের শরীরের কামড় দেয়া অংশে দুটি দাগ হয়ে থাকে।
- 1309 views
- 1 answers
- 0 votes
আপনি যদি চুলের হট অয়েল ম্যাসেজ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে নিচের ভিডিও লিঙ্কটি দেখে নিতে পারেন।
https://www.youtube.com/watch?v=Xb0cIiTdd44- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
ফেসবুক এর অনাকাঙ্খিত সব ফ্রেন্ডদের এক ক্লিকেই বাদ দেয়ার কোন উপায় আছে কি?
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
ব্রেস্ট পাম্পিং এর সবচেয়ে সাধারণ কারণ গুলো হলো দুধ জমিয়ে রাখা যাতে করে আপনার অনুপস্থিতিতে শিশু যেন তা পান করতে পারে এবং এতে করে বুকের দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি হয় এবং শিশু যখন স্তন্যপান করে তখন পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পায়। এটি করা জরুরী যখন আপনি সন্তানকে স্তন্যদান করতে চান এবং পাশাপাশি চাকরিতেও ফিরে যেতে চান।
ভালকরে পাম্প করার অভ্যাস করতে শিশুকে জমানো বুকের দুধ দেবার কয়েক সপ্তাহ আগেই থেকে এটা রপ্ত করতে আরম্ভ করুন। শুধু খেয়াল রাখবেন যখন শিশুকে দুধ দিচ্ছেন তখন দুধের মানটি সুরক্ষিত রয়েছে কিনা।
পাম্প করার আরেকটি সুবিধা হলো প্রত্যেক খাবার সময় আপনাকে শিশুর কাছে আসতে হবে না, বাড়িতে থাকাকালীন সময়েও। আপনার সঙ্গী অথবা অন্য কেউ শিশুকে বোতল থেকে দুধ খাওয়াতে পারে, যাতে করে আপনি হয়তো বা পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুম বা বিশ্রাম পাবেন। (বাবাদের এতে করে শিশুদের সাথে কিছুটা সময় কাটানোর সুযোগ হয়)
আপনি স্তন পাম্পও ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার বুকের দুধ বৃদ্ধি ও তৈরি হতে সহায়তা করবে, আপনি অপ্রাপ্তকালীন শিশু বা যে শিশুরা চোষণে অভ্যস্ত নয় তাদের জন্য দুধ জমিয়ে রাখতে পারবেন, অথবা স্ফীত স্তনের ব্যাথা ও চাপ থেকে মুক্ত হতে পারবেন। (যদিও এরকম হলে বেশি পাম্প করলে অবস্থা আরো খারাপ হতে পারে)।
বেশির ভাগ মা তাদের স্তন হতে দুধ বের করেন ইলেকট্রিক বা হস্ত চালিত যন্ত্র ব্যবহার করে ( কিছু সংখ্যক মা এভাবেই দুধ বের করতে পছন্দ করেন। যদিও প্রথমবার পাম্পের সাহায্যে স্তন থেকে দুধ বের করা অস্বস্তিকর মনে হতে পারে। স্বাভাবিকভাবে প্রক্রিয়াটি দ্রুতএবং সহজে সম্পন্ন করতে বেশি সময় লাগে না।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes