14182
Points
Questions
3
Answers
7076
এটাতে আসলে বলার কিছুই নাই। মেয়েরা পর্দা করেন নাকি ফ্যাশন করেন সেটা তারাই বলতে পারবেন। তবে কিছুটা অণুমান করা যায় যে তারা বাহিরে পর্দা বা কথিত হিজাব পরে মাথার চুলের রুক্ষতা দূর করতে। রোদ আর ধূলাবালির হাত থেকে চুলকে রক্ষার্থে তারা মাথায় নেকাব পরে থাকেন। আর নিজের সুন্দর ও আকর্ষণীয় চেহারাটি দেখানোর জন্য ফেসবুকে যতসব ড্যাশিং ছবি আপলোড করেন। যেন অন্যরা বলতে বাধ্য হন, ‘ওমা এই মেয়েটি এত আকর্ষণীয় দেখলে বোঝাই যায় না
- 785 views
- 1 answers
- 0 votes
হোটেলগুলোর র্যাং কিং নির্দিষ্ট করতেই থ্রি স্টার বা ফাইভ স্টার চিহ্নগুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ যত বেশি স্টার চিহ্ন সম্বলিত হোটেল হবে তার আবাস সুবিধাগুলো ততবেশি বিলাসবহুল হবে। স্বাভাবিকভাবেই ১,২,৩,৪, স্টার বিশিষ্ট হোটেলের তুলনায় ৫ তারকা চিহ্নিত হোটেল আরও বেশি সুবিধাসম্পন্ন হবে। আবার ফাইভ স্টারের চেয়ে সেভেন স্টারের আবাসিক সুবিধা আরও বেশি হবে। সাধারণত বিভিন্ন অত্যাধুনিক সুবিধা যেমন রুমটির দৈর্ঘ্য ও আসবাব, সুইমিং পুল, ইন্টারনেট ব্যবহার, লাঞ্চ বা ডিনারে বিশেষ ছাড় বা বিশেষ কোনো সুবিধার ক্ষেত্রে এগুলোর পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। এই পার্থক্যগুলো অনুযায়ীই এগুলোর বৈশিষ্ট্য নির্ধারিত হয় এবং র্যাং কিংয়ে এগিয়ে যায়।
- 1282 views
- 1 answers
- 0 votes
- 601 views
- 1 answers
- 0 votes
এটা তাদের আত্মরক্ষামূলক কৌশল। শিকারিকে তার দৃষ্টি এড়ানোর জন্য লেজ খসিয়ে দেয়। ফলে শিকারি লেজে দৃষ্টি রাখে এবং টিকটিকি পালিয়ে যায়।
- 791 views
- 1 answers
- 0 votes
প্রথমেই যা করতে হবে তা হলো পরিষ্কার পরিচ্ছনতা রক্ষা করা। নিজের গোপন অঙ্গের যত্ন খুব ভালোভাবে নিন। সর্বদা পরিষ্কার থাকুন। ভালো অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করুন। -বাজারে গোপন অঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য ভালো কোম্পানির বিশেষ ধরণের সাবান ও বডি ওয়াশ কিনতে পাওয়া যায়, সেগুলো ব্যবহার করুন। -গোপন অঙ্গে পাউডার ব্যবহার করতে হলে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও সুগন্ধী পাউডার ব্যবহার করুন। তবে দীর্ঘসময় একই স্থানে পাউডার দিয়ে রাখবেন না। -নিজের প্যানটি পরার আগে পারফিউম ছিটিয়ে নিন। -বেশী টাইট পরবেন না পোশাক। গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হলে ঢিলেঢালা পোশাক পরাই সবচাইতে ভালো। -ভালো করে খেয়াল করুন। চুইয়ে চুইয়ে প্রশ্রাব এসে কি প্যানটি ভিজে যায়? এমন সমস্যা অনেক নারীরই থাকে। যদি তা হয় তো অবিলম্বে ডাক্তারের কাছে যান। -ভালো কোম্পানির স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করুন। পিরিয়ডের সময় বাড়তি পরিছন্ন থাকুন। -গোপন অঙ্গ পরিষ্কার করতে উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন। যতবার টয়লেট ব্যবহার করবেন, প্রতিবার ভালো করে সাবান দিয়ে পরিছন্ন হোন। এসবের পরেও যদি গোপন গঙ্গের গন্ধ দূর করতে না পারেন, অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যান। এটা হতে পারে অন্য কোন শারীরিক সমস্যার ইঙ্গিত! লজ্জায় নিজের শরীরকে অবহেলা করবেন না। দেশে অনেক ভালো ভালো গাইনি ডাক্তার আছেন। অবশ্যই তাদের পরামর্শ নিন।
- 2847 views
- 1 answers
- 0 votes
সন্তানকে দুধ পান করালে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না। কারণ, এটা রোজা ভঙ্গের কারণ নয়। রোজায় পানাহার ও স্ত্রী সহবাস থেকে বিরত থাকতে বলা হয়। এখানে যেহেতু পানাহার ও স্ত্রী সহবাসের কোনো সুযোগ নেই, তাই রোজা হয়।
- 605 views
- 1 answers
- 0 votes
বিভিন্ন তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে ধারনা করা যায় ফুটবল খেলা প্রথম শুরু করেছিল গ্রিক এবং রোমান সম্প্রদায় খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০ সালের দিকে। প্রাচীন গ্রিক এবং রোমানরা বল দিয়ে বিভিন্ন রকমের খেলা খেলত, তার মধ্যে কিছু কিছু খেলা পা ব্যবহার করে খেলত। রোমান খেলা Harpastum এসেছে গ্রিক খেলা Episkyros থেকে যা গ্রিক নাট্যকার Antiphanes (388–311 BC) এবং পরে ক্রিস্টিয়ান দার্শনিক Clement of Alexandria (c.150-c.215 AD) তাদের বিভিন্ন লেখায় উল্লেখ করেছেন।এই খেলাটা রাগবি ফুটবল খেলার মত ছিল।রোমান রাজনীতিবিদ Cicero (106–43 BC) বর্ণনা করেছেন ঐ খেলার সময় একজন মানুষ নাপিতের দোকানে সেভ হওয়ার সময় বলের আঘাতে মারা গিয়েছিলেন।ঐ বল গুলো বাতাস দ্বারা পূর্ণ থাকত অনেকটা বেলুনের মত। ফিফার তথ্য অনুযায়ী প্রতিযোগিতামূলক খেলা cuju ই হল ফুটবল খেলার সর্বপ্রথম রুপ যার বৈজ্ঞানিক প্রমান আছে।যদিও ফিফা প্রাচীন গ্রিক খেলা Episkyros কে ফুটবল খেলার সর্বপ্রথম রুপ হিসাবে আগে স্বীকৃতি দিয়েছিল। খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় ও দ্বিতীয় শতাব্দীতে মিলিটারিরা অনুশীলন হিসাবে এটা খেলত।ঐতিহাসিক চাইনিজ মিলিটারি গ্রন্থ Zhan Guo Ce যা প্রণীত হয়েছিল খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় থেকে ১ম শতাব্দীর মধ্যে যা তে ফুটবল কথাটি খুঁজে পাওয়া যায়। ইহাতে মিলিটারিদের একটা অনুশীলনের কথা বর্ণনা করা হয়েছে যা cuju নামে পরিচিত(cuju মানে kick ball) আর ইহা খেলার জন্য একটা চামড়ার বল প্রয়োজন ছিল যাকে পা দিয়ে লাথি মারা হত এবং সিল্কের কাপর দিয়ে ছোট হোল তৈরি করা থাকত মাটি থেকে ৯ মিটার উপরে বাশের সাথে।
চীনের হ্যান সাম্রাজ্যের সময় (206 BC–220 AD), cuju খেলার নিয়ম কানুন প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে এই খেলার বিভিন্ন রুপ জাপানে এবং কোরিয়াতে বিস্তার লাভ করে, জাপানে এই খেলা kemari এবং কোরিয়াতে chuk-guk নামে পরিচিত।পরে আরেক ধরনের গোলপোস্ট বানানো হয় যা মাঠের মাঝখানে বসানো থাকত।অশোকা সাম্রাজ্যের সময় জাপানে kemari খেলা বিকাশ লাভ করে।kemari খেলার নিয়ম ছিল কয়েক জন মানুষ একটা বৃত্তাকার মাঠের ভিতর বল লাথি দিয়ে খেলবে তবে তারা চেষ্টা করত বল যেন মাটিতে ড্রপ না পড়ে বা যেন শূনে ভেসে থাকে। ছবিঃ জাপানিজ kemari খেলা। তবে বিভিন্ন প্রাচীন গ্রন্থে উল্লেখ আছে যে বল খেলা বিভিন্ন দেশে মানুষরা খেলত।যেমন ১৫৮৬ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজ অনুসন্ধানকারী John Davis গ্রিনল্যান্ডের Inuit দের সাথে ফুটবল খেলেছিল। ১৬১০ সালে আমেরিকানদের খেলা লিপিবদ্ধ করেছিলেন William Strachey নামের একজন ঔপনিবেশিক।তবে অস্ট্রেলিয়ায় লাথি মেরে বল খেলা শুরু করে অস্ট্রেলিয়ান উপজাতিরা যা বিভিন্ন ঐতিহাসিকদের গ্রন্থে প্রমান পাওয়া যায়। নিউজিল্যান্ডে Māori রা প্রথম বল খেলা শুরু করে যার নাম ছিল Ki-o-rahi এবং এই খেলার নিয়ম ছিল একটা বৃত্তাকার মাঠকে কয়েকটা ভাগে ভাগ করে প্রত্যেক ভাগে একটা করে দল থাকত এবং প্রত্যেক দলে ৭ জন করে খেলোয়াড় থাকত এবং মাঠের মাঝখানে একটা বৃত্তাকার সীমানা থাকত।দুই ভাবে এই খেলার পয়েন্ট নির্ধারিত হত তা হল একদন আরেক দলের সীমানা পার করে দিতে পারলে এবং মাঝের বৃত্তটা স্পর্শ করতে পারলে বল দিয়ে। ইউরোপে তথা ইংল্যান্ডে বল খেলা শুরু হয়েছিল ৯ম শতাব্দীতে যা Historia Brittonum বইতে উল্লেখ পাওয়া যায়।ইংল্যান্ডে প্রথম দিকে যে বল খেলা হত তার নাম ছিল “mob football” এবং যা খেলা হত মূলত প্রতিবেশী শহরগুলোর মধ্যে এবং ইহা খেলা হত বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানের দিনে। এই খেলায় দুই দলে অগণিত খেলোয়াড় থাকত এবং এরা একটা বলকে গায়ের জোরে ধাক্কা ধাক্কি করে একটা নির্দিষ্ট জায়গায় নিয়ে যেতে পারলে পয়েন্ট আয়ারল্যান্ডে ১৩০৮ সালে ফুটবল খেলা হয়েছিল যা John McCrocan নামের একজন দর্শক খেলাটা দেখেছিল যা তার বইতে উল্লেখ পাওয়া যায়। ষোড়শ শতাব্দীতে ইতালির Florence শহরে যে বল খেলা হত তার নাম ছিল “calcio storico” এবং পরবর্তীতে এই calcio storico ই হল আধুনিক ফুটবলের প্রাথমিক রুপ। এই খেলায় সর্বচ্চ ২৭ জন খেলোয়াড় থাকত এবং প্রত্যেক দলে বিভিন্ন সংখ্যার খেলোয়াড় থাকত যেমন কোন দলে ১৫ জন আবার কোন দলে ২০ জন এবং গোলরক্ষক থাকত ৫ জন।কিন্তু এই নিয়ম বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করে তাই পরবর্তীতে ১৮৭০ সালে আইন করা হয় যে প্রত্যেক দলে ১১ জন করে খেলোয়াড় থাকতে হবে এবং এর মধ্য থেকে একজন গোলরক্ষক থাকবে একটি দলে।তাই ১৮৭০ সাল থেকেই আধুনিক ফুটবলের যাত্রা শুরু হয়।অনেক গবেষণা করে দেখা যায় যে ১০+১০=২০ জন খেলোয়াড়ই যথেষ্ট পুরো মাঠটা কভার করতে।তাই এই ১১+১১=২২ জনের নিয়ম করা হয়।
১৯২৮ সালে সর্বপ্রথম আর্সেনালের পরিচালক পর্ষদ সহজে চেনার জন্য খেলোয়াড়দের জার্সিতে নাম্বা্র বসানোর সিদ্ধান্ত নেন। তখন স্বাগতিক দলের জার্সি নাম্বার থাকত ১-১১ পর্যন্ত এবং সফরকারী দলের নাম্বার থাকত ১২-২২ পর্যন্ত। কিন্তু ১৯৪০ সালে সিদ্ধান্ত হয় যে একই নাম্বার বিপক্ষ দলের খেলোয়াড়রাও নিতে পারবে কিন্তু নাম্বার ঐ ১-২২ পর্যন্ত থাকতে হবে। ১৯৯৩ সালে সর্বপ্রথম জার্সিতে খেলোয়াড়ের নাম লেখা হয় এবং যেকোন নাম্বার খেলোয়াড় নিতে পারবে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।তারপর থেকেই মুলত ফুটবল বাধা মুক্ত হয়। ছবিঃ calcio storico খেলা । ফুটবল সম্পর্কিত কিছু প্রথম ঘটনাঃ ফুটবলে প্রথম বুট ব্যবহার করা হয়েছিল ১৫২৬ সালে। নারীরা প্রথম ফুটবল খেলেছিল ১৫৮০ সালে। প্রথম ফুটবলে গোলের ব্যবহার শুরু হয়েছিল ষোড়শ শতাব্দীর শেষের দিকে। নথিভুক্ত প্রথম ফুটবল ক্লাবের নাম Foot-Ball Club (১৮২৪-৪১) যা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গে। প্রথমদিকে ফুটবল তৈরি করা হত পশুদের মুত্রথলি দিয়ে বিশেষত শুকুরের মুত্রথলি দিয়ে। সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৮৭০ সালের ৫ই মার্চ ইংল্যান্ড এবং স্কটল্যান্ডের মধ্যে।যার ফলাফল ছিল ০-০।
সর্বপ্রথম ফিফা স্বীকৃত আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৮৭২ সালে ইংল্যান্ড এবং স্কটল্যান্ডের মধ্যে।যারও ফলাফল ছিল ০-০। ১৮৭৫ সালে সর্বপ্রথম ক্রসবারের আবির্ভাব হয়। ১৮৭৭ সালে সর্বপ্রথম ফুটবল খেলার দৈর্ঘ্য ৯০ মিনিট নির্ধারণ করা হয়। ১৮৯০ সালে সর্বপ্রথম গোলপোস্টে জাল ব্যবহার করা হয়। ১৮৯১ সালে সর্বপ্রথম পেলান্টি কিকের আবির্ভাব হয়। ১৯০৪ সালের ২১শে মে FIFA প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৩ই জুলাই ১৯৩০ সালে উরুগুয়েতে। প্রথম বিশ্বকাপ জিতেছে উরুগুয়ে। ফ্রান্সের Lucien Laurent বিশ্বকাপে সর্বপ্রথম গোল করার কৃতিত্ব অর্জন করেন মেক্সিকোর বিপক্ষে।
- 691 views
- 1 answers
- 0 votes
বায়ুমন্ডলের কারণে আকাশের রঙ একেক সময়ে একেক রকম দেখায় ৷ বাতাসের কণাতে সুর্যের আলো প্রতিফলন ও প্রতিসরণের কারণে আকাশের রং বিভিন্ন রকম হয় ৷ বায়ুমন্ডল না থাকলে আকাশ কালো দেখাতো ৷
- 565 views
- 1 answers
- 0 votes
বাজারে হেয়ার রিমুভাল ক্রীম কিনে ব্যবহার করতে পারেন। অথবা নীচের ভিডিওটা দেখতে পারেন, এতে হোমমেইড ওয়াক্সিন এর ভিডিও আছে। বাড়ীতে ট্রাই করে দেখতে পারেন।
https://www.youtube.com/watch?v=5ocETXeoTTs- 845 views
- 1 answers
- 0 votes
সুগন্ধি বা পারফিউম এখন ব্যবহার করেন না এমন ব্যক্তি খুব কম পাওয়া যাবে। দামী দামী পারফিউম থেকে শুরু করে হালের বডি স্প্রে ব্যাবহার করেন কমবেশি সবাই। যদিও এক সময় আমাদের দেশে সুগন্ধি ব্যবহারের যথেষ্ট চল ছিলোনা, কিন্তু এখন ছোট বড় সবাই সুগন্ধির ব্যবহার করছেন। সুগন্ধি বা পারফিউম এর ব্যবহার শুধু অন্যের সামনে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলে ধরা তাই নয়, এর ব্যবহারে শরীর ও মন চাঙ্গা হয়ে উঠে। সারাদিন সজীবতা ধরে রাখতে সাহায্য করে সুগন্ধি। শুধু তাই নয়, সঠিকভাবে ব্যবহার করতে জানলে মনে প্রশান্তি আনে এবং কর্মজীবনেও আনে প্রফুল্ল মনোভব।
তবে অনেকেই সঠিক নিয়মে সুগন্ধির ব্যবহার এখনও বুঝে উঠতে পারেননি। তাদের এই অপব্যবহারে অনেকেকেই সম্মুখীন হতে হয় বিড়ম্বনার। আজকে আমাদের আয়োজন সুগন্ধির সঠিক ব্যবহার নিয়েই। আসুন জেনে নেই সে সম্পর্কে-
– সুগন্ধি ব্যবহারের সময় প্রথমেই খেয়াল রাখবেন, আপনি যে সুগন্ধি ব্যবহার করবেন তা নির্ভর করবে স্থান, পরিবেশ, ঋতু, সময়, উপলক্ষ্য ও আপনার মন-মেজাজের ওপর। গরমের দিনের কড়া রোদের মাঝে খুব কড়া/উগ্র সুগন্ধি ব্যবহার করতে হয় না। আবার শীতের দিনে গাঢ় ধরনের সুগন্ধি ব্যবহার করতে পারেন।
– কর্মস্থলে উগ্র ধরনের সুগন্ধি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। কর্মস্থলে এ ধরনের সুগন্ধি ব্যবহার করলে আপনার সহকর্মীর কাজের প্রতি মনোযোগ নষ্ট হতে পারে।
– খুব একটা দরকার না পড়লে সস্তা সুগন্ধি ব্যবহার করতে যাবেন না। কারণ এতে যে সুগন্ধির ব্যাহার হয় তা অনেক কড়া মানের হয়। এছাড়াও এমন সুগন্ধি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়না।
– স্থান বুঝে সুগন্ধি ব্যবহার করবেন। কোথাও যাবার আগে জেনে নিন সেই স্থান সম্পর্কে এবং সে অনুযায়ী পারফিউম ব্যবহার করুন। বদ্ধ স্থান হলে হালকা ধরনের সুগন্ধি এবং খোলা স্থান হলে গাঢ় ধরনের সুগন্ধি ব্যবহার করতে পারেন।
– এছাড়াও মনে রাখবেন, যদি ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে হয়, সেক্ষেত্রে অন্য কোন প্রকারের সুগন্ধি ডিওডোরেন্টের বিকল্প হতে পারে না। তাই একাজে ডিওডোরেন্টই ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
– একান্ত প্রিয়জনের সান্নিধ্যে অন্তরঙ্গ সময় কাটানোর সময় ব্যবহার ককরতে পারেন সুগন্ধি। এ সময় গাঢ়, উদ্দীপক সুগন্ধি ব্যবহার করতে পারেন।
– মনে রাখবেন কাপড়ে কখনোই সুগন্ধি লাগাবেন না, এতে কাপড়ের সুতো নষ্ট হয়। এছাড়াও কিছুক্ষণ পরে মিলিয়ে যায় সুগন্ধি।
– এছাড়াও কোন ধরনের গয়নাতে সুগন্ধি ব্যবহার করতে যাবেন না। যেমন- মুক্তোর গহনায় যাতে সুগন্ধি না লাগে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে কারণ এতে মুক্তোর দ্যুতি নষ্ট হয়। আবার স্বর্ণালঙ্কারের উপরেও পারফিউম লাগাবেন না। আগে পারফিউম ব্যবহার করে নিন। এর পাঁচ মিনিট পরে গহনা পরুন।
– সুগন্ধি সব সময় অন্ধকারে বা ঠান্ডা সংরক্ষণ করে রাখুন, তা না হলে এর উপাদান নষ্ট হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে।
– এছাড়াও সুগন্ধি একটানা বেশি দিন ঘরে জমিয়ে রাখবেন না। বেশিদিন থাকলে তা আর ব্যবহারের যোগ্য থাকে না।
– সুগন্ধি ব্যবহার করবেন বাইরে যাবার ৫/১০ মিনিট আগে ব্যবহার করুন। বাইরে যাবার একদম আগমুহূর্তে ব্যবহার করবেন না। কিছুক্ষণ আগে ব্যবহার করলে সুগন্ধি বসে যেতে সুযোগ পায়।
– এছাড়া মনে রাখবেন, তৈলাক্ত ত্বকে কিন্তু সুগন্ধি বেশিক্ষণ থাকে। তাই যাদের ত্বক শুষ্ক তারা কোনো ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করার পর সুগন্ধি ব্যবহার করুন। এতে সুগন্ধি বেশিক্ষণ থাকবে।
জানা হয়ে গেল সুগন্ধি ব্যবহারের নানা দিক। এখন সঠিক নিয়মে সুগন্ধি ব্যবহার করুন এবং নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলুন সকলের কাছেই
- 584 views
- 1 answers
- 0 votes