14182
Points
Questions
3
Answers
7076
এই ডিজিটাল যুগে আমাদের প্রয়োজনীয় জিনিসগুলোর মধ্যে সব চাইতে জরুরী যে জিনিসটি তা হলো কম্পিউটার। আমাদের নানা কাজকে অনেক বেশি সহজ করে তোলার পেছনে এই প্রযুক্তির অসাধারণ আবিষ্কারের অনেক বড় ভূমিকা রয়েছে। আমাদের জীবনকে আরও সহজ করে তোলার জন্য এবং সবসময় সাথে রাখার জন্যই তৈরি হয় ল্যাপটপ। যেকোনো কাজে এবং যেকোনো স্থানে ল্যাপটপ ব্যবহার করতে পারি আমরা। কিন্তু এত কাজের এই ল্যাপটপটির প্রতি আমরা কতোটা যত্নশীল?
সঠিক যত্নের অভাবে আপনার অতি কাজের এই ল্যাপটপটি তার নির্ধারিত সময়ের আগেই বিগড়ে যেতে পারে। তাই নিজের ল্যাপটপটির যত্ন নিন। এতে করে দীর্ঘদিন ঠিক থাকবে আপনার এই কাজের জিনিসটি।
– ল্যাপটপ ব্যবহারের সুবিধা হচ্ছে যেকোনো স্থানেই এটি ব্যবহার করা যায়। কিন্তু তাই বলে খাওয়া সময় কিংবা খাবার জিনিস ল্যাপটপের কাছে রাখবেন না। বিশেষ করে লিক্যুইড কোনো খাবার তো নয়ই।
– ল্যাপটপের ওপর ভারী কিছু রাখবেন না। এমনকি কোনো বইও নয়। কারণ এতে ল্যাপটপের স্ক্রিন ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
– গাড়ির ভেতর বা সাধারণ তাপমাত্রার চেয়ে বেশি তাপের কোনো স্থানে ল্যাপটপ রাখবেন না। এতে করে ল্যাপটপের তাপমাত্রা বেড়ে ভেতরের কোনো সংযোগের সমস্যা তৈরি হতে পারে।
– বালিশ কিংবা নরম পশমি কিছুর ওপর রেখে ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না। এতে করে ল্যাপটপ গরম হলে এর গরম বাতাস বের হতে পারে না। এমন কোনো স্থান নির্বাচন করুন যেখানে ল্যাপটপের গরম ভাবটা চলে যায়। প্রয়োজনে কুলার ব্যবহার করুন।
– ল্যাপটপের স্ক্রিন প্রটেক্টর ব্যবহার করুন এতে করে স্ক্রিন ঠিক থাকবে। এর পাশাপাশি কীবোর্ড প্রটেক্টরও বাজারে পাওয়া যায় তা কিনে ব্যবহার করুন। এতে কীবোর্ডে ধুলো জমতে পারবে না।
– ল্যাপটপে কোনো সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই কোনো এক্সপার্ট মেকানিকের কাছে নিয়ে যাবেন।
- 548 views
- 1 answers
- 0 votes
রোজা অবস্থায় টুথপেস্ট ও নিমের মাজন ব্যবহার করা মাকরুহ (অপছন্দনীয়)। কারণ টুথপেস্ট ও নিমের মাজনের স্বাদ অনায়াসে মুখের ভেতরে প্রবেশ করে, যা রোজার উদ্দেশ্যের পরিপন্থী। এ কারণে রোজা মাকরুহ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অবশ্য নিমের ডাল ও অন্যান্য মেছওয়াক দ্বারা দাঁত মাজা যায়।
- 523 views
- 1 answers
- 0 votes
গর্ব ইতিবাচক আর অহংকার নেতিবাচক। গর্ব মানুষকে সমৃদ্ধ করে আর অহংকার মানুষকে ধ্বংস করে।
- 1056 views
- 1 answers
- 0 votes
অভ্যাস অবশ্যই মানুষের দাস। মানুষ চাইলেই তার অভ্যাসকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। যারা পারে না তারা নিতান্তই অলস বলা চলে।
- 2280 views
- 1 answers
- 0 votes
নামাজ পড়ার পূর্বশর্ত হচ্ছে অজু। অজু করার জন্য শরীরের যে যে অংশ পানি দিয়ে ধুতে হয় সে অংশগুলোতে পানি প্রবেশ না করলেই অজু সঠিকরূপে সমাপ্ত হয় না। শুধুমাত্র লোমকূপের গোড়াই নয়, অজু করার জন্য শরীরের উল্লেখিত অংশগুলোতে সম্পূর্ণরূপে পানির প্রলেপ না দিলে তা সম্পন্ন হয় না। নখে নেইলপলিশ দেয়া থাকলে তাতে পানির প্রলেপ দেয়া সম্ভব হয় না। এছাড়া নখ অতিরিক্ত বড় রাখলেও অজু সঠিকরূপে সম্পন্ন হয় না। কারণ তখন পানি প্রবেশে সমস্যা হওয়া ছাড়াও বিভিন্ন নাপাকি দ্রব্য নখে থেকে যাওয়ায় তা ভালভাবে পরিস্কার করা সম্ভব হয় না।
- 891 views
- 1 answers
- 0 votes
না, এটি একেবারেই একটি মিথ যা আমাদের বিভিন্ন রূপকথা, লোকজ কাহিনী, গান ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়।
- 849 views
- 1 answers
- 0 votes
সরকারি থেকে কখনোই ভাল হবে না।
https://shadhinbangla24.com/- 832 views
- 1 answers
- 0 votes
বিয়া কইরা বউ রে খেলোগা তইলে আর পর্ণ দেকতে মনে চাইব না
- 523 views
- 1 answers
- 0 votes
মহাকাশের ধূলিকণা একএ হওয়াকে নীহারিকা বলে।
- 1242 views
- 1 answers
- 0 votes
ভারত ও বাংলাদেশে বিশেষ করে বাঙালী সমাজে “পা ধরে সালাম করা” নামে একটি প্রথা প্রচলিত আছে।
উৎস :
হিন্দু সমাজে বেদের শিক্ষক তথা পুরোহিত থেকে শুরু করে গুরুজনেরা মূলত ব্রাহ্মণ সম্প্রদায়ের হয়। আর হিন্দু ধর্ম মতে ব্রাহ্মণরা বিশেষ করে ব্রাহ্মণ পুরোহিতরা হচ্ছে ঈশ্বরের প্রতিনিধি। ঈশ্বরের প্রতিনিধি হিসেবে তারা সাধারণ হিন্দুদের কাছে প্রায় পূজনীয় হিসেবে বিবেচিত হয়। মনুসংহিতাতে বেদের ছাত্রদেরকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে যে, বেদ শিক্ষার প্রতিটি পাঠের শুরুতে ও শেষে একজন ছাত্র অবশ্যই তার গুরুর দুই পা ছুঁয়ে আলিঙ্গন করবে। এই পা ছুঁয়ে আলিঙ্গন করাকে ব্রহ্মঞ্জলী বলা হয়।
ইসলাম ধর্ম মতে :
ইসলাম ধর্মে পা ছুঁয়ে সালাম করা নিষেধ। কেননা পা ছুঁয়ে সালাম করতে গেলে আরেকজনের সামনে মাথা নত করতে হয়। কিন্তু ইসলাম ধর্মে একমাত্র আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারও সামনে মাথা নত করা নিষেধ। তাই যে কাউকে পা ছুঁয়ে সালাম করা ইসলামে নিষিদ্ধ।
- 549 views
- 1 answers
- 0 votes