ZoomBangla Answer's Profile
Professor
14182
Points

Questions
3

Answers
7076

  • Professor Asked on March 1, 2015 in আইন.

      জিডি হল সাধারণ ডায়েরি। মূল্যবান যে কোন জিনিস হারালে যেমন- সার্টিফিকেট, দলিল, লাইসেন্স, পাসপোর্ট, মূল্যবান রশিদ, চেকবই, এটিএম বা ক্রেডিট স্বর্ণালংকার, নগদ অর্থ ইত্যাদি। অথবা কোন প্রকার হুমকি পেলে বা হুমকির আশংকা থাকলে কিংবা কেউ নিখোঁজ হলেও জিডি করার সুযোগ রয়েছে। অর্থাৎ সাধারণত যেসব ক্ষেত্রে মামলা হয়না সেসব ক্ষেত্রেই থানায় জিডি করা যায়। জিডি করার কোন বাধ্যবাধকতা না থাকলেও নতুন করে হারানো কাগজ তুলতে হলেও জিডির কপির প্রয়োজন হয়।

      জিডি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন :

      ইংরেজি শব্দ General Diary এর সংক্ষিপ্ত রুপ হচ্ছে GD (জিডি)। যে পদ্ধতিতে আপনি আপনার বা আপনার সম্পদের বা আপনার আপনজনের সম্ভাব্য কোন ক্ষতি থানা কর্তৃপক্ষকে অগ্রিমভাবে জানিয়ে রাখতে পারেন তার নাম জিডি।

      জিডি কেন করবেন?
      সাধারনত যেসব ক্ষেত্রে মামলা হয়না সেসব ক্ষেত্রে জিডি করা যায়। যেমন,

      • কারো দ্বারা ভিতিপ্রাপ্ত হয়ে নিরাপত্তার অভাব বোধ করলে।
      • আপনার বা আপনার সম্পদের অথবা আপনার পরিবারের কোন সদস্য এর বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটনের আশঙ্কা থাকলে।
      • আপনার কোন প্রয়োজনীয় কাগজ যেমন ধরুন পরিচয়পত্র, সার্টিফিকেট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, মূল্যবান রশিদ, চেকবই, এটিএম বা ক্রেডিট কার্ড, দলিল, নগদ অর্থ ইত্যাদি হারিয়ে গেলে।
      • আপনার প্রাণনাশের হুমকি আছে এমন কিছু আশঙ্কা থাকলে।
      • আপনার কোন আপনজন হারিয়ে গেলে অথবা নিখোঁজ হলে।

      জিডি কখন কাজে লাগে?
      সন্দেহভাজন কোন ঘটনা ঘটার আশঙ্কায় বা হারানো কিছুর জন্য জিডি করা হলে ওই ঘটনা ঘটার পর দোষী ব্যক্তি শনাক্তকরণে বা হারানো জিনিস খুজে পেতে জিডির প্রয়োজন হয়।

      কোথায় জিডি করবেন?
      জিডি করার ক্ষেত্রে সাধারণত ঘটনাস্থলকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়। এর অর্থ হচ্ছে, যে এলাকায় ঘটনা ঘটেছে বা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে সেই এলাকার থানাতেই জিডি করা উচিত। ধরুন আপনার বাড়ি যশোর কিন্তু আপনি থাকেন ঢাকার মোহাম্মদপুরে। আপনার কোন জিনিস যদি মোহাম্মদপুরে হারিয়ে যায় তাহলে আপনাকে মোহাম্মদপুর থানাতেই জিডি করতে হবে; যদিও আপনি সেই সময় যশোরে অবস্থান করছেন।

      কোথায় গিয়ে জিডি করবেন?
      আপনাকে থানায় গিয়ে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর একটি আবেদনপত্র দিতে হবে। একটি জিডির আবেদনপত্রে সাধারনত আপনার নাম, পিতার নাম, ঠিকানা, জিডি করার কারণ ইত্যাদি প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হয়।

      নিচে জিডির আবেদনপত্রের একটি নমুনা দেওয়া হলঃ

      তারিখঃ…………………

      বরাবর
      ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
      ……………… থানা, …………………।

      বিষয়ঃ সাধারন ডায়েরি করার আবেদন।

      জনাব,
      আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী নামঃ ………………………
      বয়সঃ …………………………………………….
      পিতা/ স্বামীঃ …………………………………….
      ঠিকানাঃ ………………………………………….

      এই মর্মে জানাচ্ছি যে আজ/গত……………তারিখ………………সময়…………… জায়গা থেকে আমার নিম্নবর্ণিত কাগজ/মালামাল হারিয়ে গেছে।

      বর্ণনাঃ…………………………………(যে জিনিসটি হারিয়ে গেছে তার বর্ণনা)।

      বিষয়টি থানায় অবগতির জন্য সাধারন ডায়েরিভুক্ত করার অনুরোধ করছি।

      নিবেদক,
      …………………(আবেদনকারীর সাক্ষর)
      পূর্ণ নামঃ………………………………
      ঠিকানাঃ ………………………………
      ফোন নম্বরঃ …………………………..

      জেনে রাখুনঃ
      • জিডি করতে হলে আপনাকে একই আবেদনপত্রের দুটি কপি করতে হবে। প্রথম কপিটি থানায় নথিভুক্ত হবে এবং দ্বিতীয় কপিটি জিডি নম্বর, তারিখ, অফিসারের সাক্ষর ও সিলসহ আপনাকে দেওয়া হবে। উক্ত কপি আপনার নিজের কাছে সংরক্ষণ করতে হবে।

      • জনাব “ক” জনাব “খ” এর বিরুদ্ধে জিডি করবেন। জনাব “ক” জনাব “খ” এর শুধু নাম ছাড়া আর কিছুই জানেন না। এক্ষেত্রে জনাব “ক” এর জিডি গ্রহণযোগ্য হবেনা।

      • যদি জনাব “ক” জনাব “খ” “গ” ও “ঘ” এর বিরুদ্ধে জিডি করতে চান; আর যদি তিনি জনাব “ক” ছাড়া আর সবার তথ্য সরবরাহ করতে অসমর্থ হন, সেক্ষেত্রে তার উচিত হবে “ক ও তার সহযোগী” এভাবে জিডি করা।

      • জিডি হওয়ার পর থানার কর্তব্যরত কর্মকর্তা জিডিটি থানার ওসির কাছে পাঠাবেন। জিডিটি যদি আমলযোগ্য আপরাধ সংঘটনের মত বিষয় হয়, তবে থানা কর্তৃপক্ষ সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি আমলে নিয়ে অপরাধটি প্রতিরোধের ব্যবস্থা নিবে এবং গৃহীত ব্যবস্থা পুনরায় আবেদনকারীকে অবহিত করা হবে।

      • 759 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on March 1, 2015 in সাধারণ.

        শীতকালের সাথে পিঠা যেন ওতপ্রোতভাবে জড়িত। শীতকাল এলেই পিঠঅর কথা মনে পড়ে। বাঙালীর লোক ইতিহাস-ঐতিহ্যে পিঠা-পুলির গুরুত্ব ভূমিকা পালন করে আসছে বহুকাল ধরে।

        পিঠা বাংলাদেশের একটি মুখরোচক উপাদেয় খাদ্যদ্রব্য। এটি চালের গুড়া, আটা, ময়দা, অথবা অন্য কোনও শষ্যজাত গুড়া দিয়ে তৈরি করা হয়। এলাকা অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন এবং আলাদা রকম পিঠা তৈরি হয়ে থাকে। গ্রামাঞ্চলে সাধারণতঃ নতুন ধান উঠার পর থেকেই পিঠা তৈরির আয়োজন করা হয়। শীতের সময় পিঠার বাহারি উপস্থাপন ও আধিক্য দেখা যায়। মিষ্টি, ঝাল, টক বা অন্য যে কোনও স্বাদ হতে পারে।

        যে পিঠাগুলো দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে এবং যেগুলো এরই মধ্যে হারিয়েও গেছে :

        1. ভাঁপা পিঠা
        2. ভেজিটেবল ঝাল পিঠা
        3. ছাঁচ পিঠা
        4. ছিটকা পিঠা
        5. চিতই পিঠা
        6. চুটকি পিঠা
        7. চাপড়ি পিঠা
        8. চাঁদ পাকন পিঠা
        9. ছিট পিঠা
        10. সুন্দরী পাকন
        11. সরভাজা
        12. পুলি পিঠা
        13. পাতা পিঠা
        14. পাটিসাপটা 15. পাকান পিঠা
        16. পানতোয়া
        17. পুডিং
        18. মালপোয়া
        19. মেরা পিঠা
        20. মালাই পিঠা
        21. মুঠি পিঠা
        22. আন্দশা
        23. কুলশি
        24. কাটা পিঠা
        25. কলা পিঠা
        26. খেজুরের পিঠা
        27. ক্ষীর কুলি
        28. গোকুল পিঠা 29. গোলাপ ফুল পিঠা
        30. লবঙ্গ লতিকা
        31. রসফুল পিঠা
        32. জামদানি পিঠা
        33. হাঁড়ি পিঠা
        34. ঝালপোয়া পিঠা
        35. ঝুরি পিঠা
        36. ঝিনুক পিঠা
        37. সূর্যমুখী পিঠা
        38. নকশি পিঠা
        39. নারকেল পিঠা
        40. নারকেলের ভাজা পুলি
        41. নারকেলের সেদ্ধ পুলি
        42. নারকেল জেলাফি 43. তেজপাতা পিঠা
        44. তেলের পিঠা
        45. তেলপোয়া পিঠা
        46. দুধরাজ
        47. ফুল ঝুরি পিঠা
        48. ফুল পিঠা
        49. বিবিয়ানা পিঠা
        50. সেমাই পিঠা
        51. চিড়ার মোয়া
        52. কাউনের মোয়া
        53. ঝাল মোয়া
        54. ফিরনি
        55. সেমাই
        56. নারকেল নাড়ু

        • 1642 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on March 1, 2015 in সাধারণ.

          আটঁসাঁট করে পোশাক পরা এবং মাথায় হিজাব দেয়া এটা কখনই ইসলামের সমর্থনযোগ্য পোশাক হতে পারে না। যারা এমন ধরনের পোশাক পরে থাকের তারা হয়ত জানেন না পর্দার আসল অর্থটি কি? আসুন জেনে নিই পর্দার ইসলামিক অর্থ কী?

          পর্দা শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে আচ্ছাদন, আবরণী বা কোনো কিছু ঢাকিয়া রাখার বস্তু । আর ইসলামিক পরিভাষায় পর্দার তাত্পর্য হচ্ছে মহিলাগণকে কোনো অপরিচিত পুরুষের নজর বা দৃষ্টি থেকে আড়ালে রাখা । পর্দা মলূত দুই প্রকার :
          (এক) বাহির চোখের দৃষ্টির আড়ালে থাকা । এবং
          (দুই) অন্তর দৃষ্টি বা মনচক্ষুর বাহিরে থাকা ।

          পর্দা কিন্তু মানুষের মনের মধ্যেই রয়েছে। এক্ষেত্রে মন পরিস্কার থাকলেই হয় । বাহিরে যবনিকার আবরণ টানিয়া পর্দা রক্ষিত হয়না ,বরং মনকে পরিস্কার রাখলেই আসল পর্দা রক্ষা করা হয় ।

          আবার পর্দার আভিধানিক অর্থই যদি আচ্ছাদন, আবরণী বা ঢেকে রাখা হয় তাহলে এতে পরিস্কার ভাবে বুঝা যাচ্ছে কোনো কিছু ঢাকলে সম্পূর্ণরূপে ঢেকে রাখতে হয় । যেমন আপনি ৪/৫ টা ভেজা খেঁজুর নিয়ে যদি খোলা বা মুক্তাবস্থায় সম্পূর্ণটা ঢেকে না রাখে তাহলে যত চেষ্টাই করেন না কেন ইনসেক্ট এর আক্রমন থেকে কিছুতেই রক্ষা করতে পারবেন না । এমতাবস্থায় আপনি খবরটির গুণগতমান ধরে রাখতে চাইলে পুরোটাই ঢেকে রাখা উচিত । তাহলে এটা শালীনতার মধ্যে পড়বে অন্যথায় সেটা শুধু পুরুষ লোভী ফ্যাশন বলে গণ্য হবে

          • 2503 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on March 1, 2015 in সাধারণ.

            ৯৭৮ টি

            • 2246 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on March 1, 2015 in বিশ্ব.

              প্রায় ১২,৭৫৬ কিমি……..

              • 1297 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on February 28, 2015 in বিশ্ব.

                Daughter of Peace উপাধিপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী— শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ।

                • 1145 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on February 28, 2015 in অ্যান্ড্রয়েড.

                  Have you tried “documents to go”? There is a free version, but the paid version will let you use Word, EXCEL, Powerpoint and open pdf files. You can get information on the dataviz website. Sometimes you can get the app for $9.99, on sale! Thanks!

                  • 1955 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on February 28, 2015 in সাধারণ.

                    ২৬ মার্চ,১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। ওই দিন টি স্মরণ করতে ২৬ মার্চ কে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

                    • 2450 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on February 28, 2015 in No Category.

                      বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিঙ্গের মাধ্যমে দেশকে অনেকটা এগিয়ে নেয়া যেতে পারে ।

                      • 0 views
                      • 12521 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on February 28, 2015 in No Category.
                        IS হবে বলেই আশা করছি …
                        • 0 views
                        • 12521 answers
                        • 0 votes