14182
Points
Questions
3
Answers
7076
সোলার প্যানেল ঢাকার বায়তুল মক্কারম পল্টন এর আন্ডার গ্রাউনড মার্কেট এ পাওয়া যায়, তবে আশা করছি দাম শুনলে আপনি ১৫০ টাকা দিয়ে একটি চারজার লাইট কিনে খুশি থাকবেন । দুঃখিত আমি মূল্য জানলেও বলব না আমি চাচ্ছি আপনি নিজে গিয়ে জেনে আসুন আর ব্যাবহার পদ্ধতি সেটআপ সব ওরাই জানিয়ে দেবে ।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
টেলিস্কোপ অনেক দামের হয়ে থাকে ।মূলত আপনি ১০,০০০ হতে কয়েক লক্ষ টাকা দামের ঢাকা হতে কিনতে পারেন।আর যদি কিনতে অনেক দাম মনে হয় তা হলে চলুন আমরা নিজেরা মেইক করে ফেলি।আপনাকে প্রথমত ২ টি কাচ লাগবে একটির নাম কনভিন্স ল্যান্স এন্ড কন্টিন ল্যান্স এই দুইটি ভাল চশমা ঘরে পাবেন। এর পর আপনি সম্প্রশারন করা মত বস্তু নিবেন যেন আপনি টেলিস্কোপের মত জুমকে করতে পারেন।আপনি ইচ্ছা করলে ইহাকে অয়েবকেম সিস্টেম করে কম্পিউটারে লাইন করতে পারেন। (rock)
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
নিচের ভিডিও গুলো ভাল করে দেখে নিন… বুঝতে পারবেন
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
আউটসোর্সিং এর জন্য কিছু কোর্স চালু রয়েছে। আপনি চাইলে সেই কোর্সগুলেঅ করার মাধ্যমে আউটসোর্সিংয়ে আপনার ক্যারিয়ার করতে পারেন। এর জন্য কোর্সদাতাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
শেয়ার বাজার এমন একটি স্থান যেখানে বিভিন্ন সসীম দায়বদ্ধ কোম্পানি(পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি) যারা স্টক একচেঞ্জে নিবন্ধিত তাদের শেয়ার বেচা কেনা করা হয়। একে পুঁজি বাজার ও বলা হয়। বাংলাদেশে দু’টি শেয়ার বাজার চালু রয়েছে। শেয়ার বাজার দু’টি হলো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিঃ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিঃ।
যেভাবে কাজ করে :
শেয়ার ব্যবসা শুরু করতে হলে
– প্রথমে বিও একাউন্ট খুলতে হয়।
– ব্রোকারেজ হাউজে একক বা যৌথ একাউন্ট খোলা যায়।
– বিও একাউন্ট খোলার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো হল-
– বয়স ১৮ বছর হতে হয়
– নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করতে হয়
– জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
– নিজের ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
– নমিনির ১ কপি ছবি
– ব্যাংক স্ট্যাটমেন্ট
– জয়েন্ট একাউন্টের ক্ষেত্রেও উপরোক্ত কাগজ ও ছবি জমা দিতে হবে।
– বিও একাউন্ট খোলার জন্য ব্রোকারেজ হাউজভেদে ৫০০-২,০০০ টাকা চার্জ দিতে হয়।শেয়ার ক্রয়ের ক্ষেত্রে
শেয়ার বেচা-কেনার ক্ষেত্রে যেসকল বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হয়
কোম্পানীটি কোন ক্যাটারগরীতে অবস্থান করছে। কোম্পানীগুলোর জন্য ৪ টি ক্যাটাগরি রয়েছে। ক্যাটাগরিগুলো হল- A, B, N ও Z
ক্যাটাগরি A: যে সকল কোম্পানী প্রত্যেক বছর নিয়মিতভাবে এজিএম করে ও ১০% এর বেশি লভ্যাংশ দিয়ে থাকে।
ক্যাটাগরি B: যে সকল কোম্পানী প্রত্যেক বছর নিয়মিতভাবে এজিএম করে ও ১০% এর কম লভ্যাংশ দিয়ে থাকে।
ক্যাটাগরি Z: যে সকল কোম্পানী পর পর দুই বছর বিনিয়োগ কারীদের লভ্যাংশ দেয় না সে সকল কোম্পানীকে Z ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এই কোম্পানীর শেয়ার ক্রয়ের ক্ষেত্রে ব্রোকারেজ হাউজগুলো মার্জিন একাউন্টের বিপরীতে কোন লোন সুবিধা প্রদান করে না। এই কোম্পানীর শেয়ারগুলো ক্রয়ের ১৫ কার্যদিবস পর বিক্রি করতে হয়।
ক্যাটাগরি N: বাজারের অন্তর্ভুক্ত হওয়া নতুন কোম্পানীগুলোর এজিএম (বার্ষিক সাধারণ সভা) হওয়ার আগ পর্যন্ত নতুন কোম্পানীগুলো N ক্যাটাগরিতে অবস্থান করে।
কোম্পানীর ইপিএস (আর্নি পার শেয়ার) কত? প্রত্যেক কোম্পানী বছরে ৪ টি কোয়ার্টারে ইপিএস দিয়ে থাকে। ইপিএস হল শেয়ার প্রতি আয়। কোন কোম্পানী একটি নির্দিষ্ট সময়ে যে পরিমান লাভ করে সেই লভ্যাংশকে মার্কেটের মোট শেয়ারে ভাগ করে দিলে যা আসে তাই হল ইপিএস।
কোম্পানীর শেয়ারের পিই (প্রফিট আর্নি রেশিও) কত? যে কোম্পানীর পিই যত বেশী সে কোম্পানী তত বেশি অতি মূল্যায়িত। বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটের কোম্পানীগুলোর পিই ২৫ এর বেশি হলে ঝুঁকিপূর্ন বিবেচনা করা হয়।
লেনদেন
সরকারী ছুটি ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১১ টা থেকে বেলা ৩ টা পর্যন্ত লেনদেন হয়ে থাকে। ব্রোকারেজ হাউজগুলোতে সরাসরি এবং ফোনের মাধ্যমে শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় করা যায়। ক্রয়কৃত শেয়ার ৪র্থ কর্মদিবসে বিক্রি করা যায়। শেয়ার বিক্রির ৪ থেকে ৫ দিনের মধ্যে সাধারণত একাউন্ট পে চেক প্রদান করা হয়। একাউন্টের টাকার মেয়াদ পাওয়ার জন্য কমপক্ষে ৩ দিন পূর্বে রিকুইজিশন দিতে হয়। আইপিও শেয়ার বিক্রির জন্য প্রদত্ত আইপিও এর ওয়্যারেন্ট পত্র ব্রোকারেজ হাউজে জমা দিতে হয়।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
মেয়েরা বা নারীরা ছেলেদের তুলনায় অনেক বেশি আকর্ষণীয় আর রঙ্গিন বলে টিভি চ্যানেলগুলোতে নারীদেরই বেশি করে দেখানো হয়ে থাকে। তাছাড়া দর্শকদের আগ্রহের বিষয়টি মাথায় রেখেই নারীদেরকে বিজ্ঞাপন পণ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
বাটিক প্রিন্ট করার নিয়ম
প্রথম ধাপ :
১. মাড় ছাড়া সমান কাপড়ে নকশা আঁকতে হবে। প্রথমে পেন্সিল দিয়ে নকশা এঁকে নিতে হবে যাতে ভুল হলে তা রাবারের সাহায্যে মুছে ফেলা যায়। আঁকা শেষ হলে এর উপর কলম দিয়ে আঁকতে হবে।
২. এবার যে অংশে কাজ করা হবে সেটা টান টান করে ফ্রেমে অথবা পিন দিয়ে আটকাতে হবে।
৩. চুলার উপর পাত্রে ৪ ভাগ প্যারাফিন, ২ ভাগ মধু মোম আর ১ ভাগ রজন মিশিয়ে গলিয়ে নিতে হবে। গলা মাত্র পাত্র চুলা থেকে নামিয়ে তুলির সাহায্যে মোম নকশায় লাগাতে হবে। নকশার যে সব অংশে রঙ করা হবে না শুধু সেখানে মোম লাগাতে হবে। মোম জমে গেলে পাত্র আবার চুলায় দিতে হবে।
৪. ভুল জায়াগায় মোম পড়ে গেলে তার উপর চোষ কাগজ রেখে গরম ইস্ত্রি ধরলে বাড়তি মোম উঠে যাবে।
৫. প্রথম পিঠে মোম লাগানোর পর উল্টো পাশে একই জায়গায় মোম লাগাতে হবে। এরপর আবার প্রথমে যেখানে মোম লাগানো হয়েছিল সেখানে মোম লাগাতে হবে।
৬. তুলির বদলে জান্টিং (সরু নলওয়ালা হাতলসহ ছোট পাত্র) দিয়েও মোম লাগানো যায়। এক্ষেত্রে জান্টিং-এ গলা মোম নিয়ে সরাসরি মোম দিয়েই কাপড়ে নকশা আঁকা যায়।
৭. সব খানে মোম লাগানোর পর ফ্রেম থেকে খুলে কাপড়টি কমপক্ষে ১২ ঘণ্টা ছায়ায় রাখলে বা অথবা এক ঘণ্টা পানিতে ডুবিয়ে রাখলে কাপড়ে ভালো করে মোম বসবে।
৮. বাজারে নানান রকম রঙ কিনতে পাওয়া যায়। আবার তৈরির নিয়ম শিখে নিয়ে নিজেরাও নতুন রঙ তৈরি করা যায়।
দ্বিতীয় ধাপ :
১. রঙ করার আগে কাপড়টি ১০ মিনিট ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
২. যে পাত্রে রঙ করা হবে সে পাত্রে ১ ছটাক ফুটন্ত গরম পানিতে রঙ গুলিয়ে নিতে হবে। কাপড়টি যাতে ভালোভাবে ভিজে তাই এর মধ্যে পরিমাণ মতো ঠান্ডা পানি দিতে হবে। এরপর কাপড় দিয়ে ১৫ মিনিট কাপড়টি নাড়াচাড়া করতে হবে।
৩. গামলা থেকে কাপড়টি উঠিয়ে ঐ রঙের পানিতে ৯ চামচ লবণ গুলিয়ে কাপড়টি আবার ১৫ মিনিট রঙের পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
৪. কাপড়টি রঙের পানি থেকে তুলে ঐ রঙের পানিতে ২ চামচ সোডা গুলে কাপড়টি আবার ১৫ মিনিট রঙের পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর কাপড়টি নেড়েচেড়ে আবার ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন মোম ঢাকা অংশগুলোতে বেশি চাপ না লাগে।
৫. এরপর কাপড়টি পানি থেকে তুলে ২৪ ঘণ্টা ছায়ায় রেখে শুকিয়ে নিতে হবে।
৬. শুকনো কাপড়ের মোম ছাড়ানোর জন্য ৩০ মিনিট ঠান্ডা পানিতে ডুবিয়ে রাখতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত রঙ না উঠে ততক্ষণ পর্যন্ত বেশি করে ঠান্ডা পানি নিয়ে কাপড় ধুতে হবে।
৭. ফুটন্ত সাবান মেশানো পানিতে কাপড়টি পাঁচ মিনিট নাড়াচাড়া করলে মোম উঠে যাবে।
৮. মোম ছাড়ানো শেষ হলে কাপড়টি ঠান্ডা পানিতে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে।
৯. এরপর কাপড় ছায়ায় শুকিয়ে নিতে হবে। মাড় দিয়ে কাপড় শুকিয়ে নিয়ে ইস্ত্রি করলে বাটিকের কাজ শেষ।
১০. নকশার বিভিন্ন অংশ ভিন্ন ভিন্ন রঙ করতে হলে বহু রঙের বাটিকও করা যায়।
সাবধানতা
: কাপড়ে মোম লাগানোর সময় সাবধান থাকতে হবে যেন নকশার বাইরে মোম ছড়িয়ে না যায়।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
ব্লগ থেকে আপনি দারুন ভাবে ইনকাম করতে পারেন কোন বিজ্ঞাপন কোম্পানির পাবলিশার হয়ে। ওয়ার্ল্ড এর সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন দাতা কোম্পানি হল “গুগল অ্যাডসেন্স” এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগ বিজ্ঞাপন দিয়ে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারেন। যদি আপনার সাইটে প্রচুর ভিজিটর থাকে তবে ইনকাম ভালো হবে। আপনি এই বিষয়ে আরও জানতে গুরে আসুন: https://www.google.com/adsense এই লিঙ্ক থেকে তবে হে গুগল বাংলা সাইট আপ্রভ করে না তাই আপনার ব্লগ অবশ্যয় ইংরেজি ভাষায় হতে হবে।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
আদিমকালে মানুষ যখন অর্থ বা টাকা আবিষ্কার করা শিখেনি তখন থেকেই তারা বিনিময় প্রথা চালু করে জীবিকা নির্বাহ করত। অর্থাৎ একজনের চাষ করা ধানের পরিবর্তে তাকে এমন কোনো দ্রব্য দেয়া হত যেটি তার প্রয়োজন। এভাবে বিনিময়ের মাধ্যমে তারা জীবিকা নির্বাহ করত। ধারণা করা হয় এই বিনিময় প্রথা থেকেই তাদের মাথায় ব্যবসার চিন্তা অাসে। তারা তখন ভাবতে থাকে যে তার চাষ করা দ্রব্য কতজনকে দিয়ে সে বিনিময়ে অনেক দ্রব্য আনতে পারে। পরে যখন টাকার আবিষ্কার হয় তখনই মানুষ ব্যবসা বিষয়টিকে ভালোভাবে বুঝতে শুরু করে এবং জীবিকা অর্জনের জন্য ব্যবসা করার শুরু করে।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
যারা দেশে এক্সপোর্ট এন্ড ইমপোর্ট অথবা আমদানি ও রপ্তানি ব্যবসা করতে আগ্রহী তাদের জন্য কিছু মূল্যবান তথ্য দেওয়া হল।
আইআরসি এবং ইআরসি জারি
বর্তমানে একজন আমদানিকারক আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র (আইআরসি) ও রপ্তানিকারক রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র (ইআরসি) এর মাধ্যমে যে কোন আমদানি ও রপ্তানিযোগ্য পণ্য যেকোন পরিমাণ ও মূল্যসীমা নির্বিশেষে আমদানি ও রপ্তানি করতে পারে। এক্ষেত্রে কোন সংস্থা/বিভাগের কোনরূপ অনুমতির প্রয়োজন হয় না।
আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র ও রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির পদ্ধতি সহজ এবং স্বচ্ছ। আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র ও রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির ক্ষেত্রে নিম্নেবর্ণিত কাগজাদি প্রয়োজনঃ
(১) ট্রেড লাইসেন্স;
(২) চেম্বার অথবা স্বীকৃত ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের বৈধ সদস্যতা সনদপত্র;
(৩) টিআইএন;
(৪) ব্যাংক প্রত্যায়ন পত্র;
(৫) লিমিটেড কোম্পানীর ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রা, জয়েন্ট স্টক কোম্পানী কর্তৃক অনুমোদিত সংঘ স্মারক ও সংঘবিধি এবং সার্টিফিকেট অব ইনকর্পোরেশন।
উল্লিখিত কাগজ দাখিল করলে তিন ঘন্টার মধ্যে অর্থাৎ একই দিনে আমদানি ও রফতানি সনদ জারি করা হয়।আমদানিকারকগণ বার্ষিক মোট আমদানি মূল্যসীমার ভিত্তিতে ৬ (ছয়) টি শ্রেণীতে শ্রেণীভুক্ত এবং আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির ক্ষেত্রে নিন্মোক্ত হারে ফিস প্রদান করতে হয়ঃ-
এবং রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির ক্ষেত্রে নিন্মোক্ত হারে ফিস প্রদান করতে হয়ঃ
Step 1: Collect IRC form from office of Controller Import and Export.
Step 2: Deposit schedule fees at Bangladesh Bank or designated branches of Sonali Bank
Fees should be deposits under the head number:
1-1731-0001-1801(Sonali bank branches should be used only where Bangladesh Bank is not available).
Collect and complete 3 copies of Chalan Form and pay the Schedule fee
Category of Certificate Value Ceiling of Annual Import Initial Registration Fee
Renewal fee*Import Registration Certificate
Tk. 1,00,000
Registration fee – 1,000
Renewal fee – 1,000Tk. 5,00,000
Rgistration fee – 2,000
Renewal fee – 2,000Tk. 15,00,000
Registration fee – 3,000
Renewal fee – 3,000Tk. 50,00,000
Registration fee 6,000
Renewal fee – 5,000Tk. 1,00,00,000
Registration fee – 10,000
Renewal fee – 8,000Above Tk. 1,00,00,000
Registration fee – 15,000
Renewal fee – 10,000* The renewal fee for an IRC should be deposit only at the business-nominated bank branch.
Step 3: Submit application form with recovery supporting documents
Attach a recent passport size photo of applicant
Make copies of complete application package for self
Submit application at the receipt room 3rd floor of CI&E by 4 p.m.
Collect office entry number. 36- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes