14182
Points
Questions
3
Answers
7076
বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্চারদের সবছেয়ে সফল সেক্টর গুলো হচ্ছে
১)ওয়েব ডেভোলাপমেন্ট
২)ওয়েব ডিজাইন
৩)এসইও
৪)গ্রাফিক্স ডিজাইন
৫)অনলাইন মার্কেটিং
সহ আরো অনেক সেক্টরে।পৃথিবীর অন্যতম বড় জব মার্কেট ওডেস্কের থেকে সবছেয়ে বেশী আয়ের ৩ স্থান বাংলাদেশী ফ্রিল্যাঞ্চাররা দখল করেছে।এছাড়া ইল্যান্চ,ফ্রিল্যাঞ্চ সহ বড় মার্কেট গুলোতেও বাংলাদেশীদের আদিপত্য চোখে পড়ার মত।
আর আমি সাজেস্ট করবো ওয়বে ডেভোলাপমেন্ট এটা শিখলে।আর আপনি যদি ওয়েব ডেভোলাপমেন্ট কোর্সটি করতে চান তাহলে সাজেস্ট করবো Bdtask IT থেকে করতে।তারা ফুল কোর্স(ওয়েব ডেভোলাপমেন্ট) নিচ্চে ১০-১২ হাজার টাকার মত যা অন্যদের থেকে খুব কম এবং তাদের সার্ভিস অনেক ভালো ।আমি তাদের একজন স্টুডেন্ট ছিলাম ।কাজ শেখার পর জব পাওয়ার লাইন গাইড সব শিখায় দেয়।- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
আপনি কোন বড় পেইজের এডমিন হলে বিভিন্ন পন্য ও সংস্থার বিজ্ঞাপন দিয়ে আয় করতে পারেন । আবার বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে যাতে আপনি ফেসবুকের বিভিন্ন পেইজ লাইক, শেয়ার ও কমেন্ট করে আয় করতে পারেন।
এক্ষেত্রে আপনি চাইলেই ফেসবুকের বিভিন্ন পেজে লাইক করে, ফলো করে, পোষ্ট শেয়ার করে, পোষ্ট লাইক করে বিভিন্ন উপায়ে টাকা আয় করতে পারবেন আর এর জন্য নির্দিষ্ট কিছু ওয়েব সাইটের সাহায্য নিতে হবে। এর জন্য আপনি ব্রাউজ করতে পারেন : https://admf.cc/?WP0QFZB
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
ব্যবসা এবং চাকরি ক্যারিয়ারের দুটি ভিন্ন দিক। এক্ষেত্রে আপনাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে আপনি কোনদিকে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তুলবেন। প্রথমত ভাবুন কোনটি আপনাকে বেশি আকর্ষণ করে অর্থাৎ আপনি কোনটিতে বেশি আগ্রহবোধ করেন চাকরি নাকি ব্যবসা। যেটিতে বেশি আনন্দবোধ করেন সে দিকেই ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। এছাড়া আপনার দুইদিকে যোগ্যতা থাকলে আপনি দুটিই করতে পারেন। তবে এতে আপনাকে অনেক বেশি শ্রম দিতে হবে।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
ফেসবুকে লাইক দিয়ে আয় করার কোন উপায় নেই আবার আছে। তবে লাইক পেয়ে আয় করার উপায় আছে। আর লাইক দিয়ে যে আয় আছে তা হলো আপনি কোন প্রতিষ্ঠানের ফেসবুক ফ্যানপ্যাজে লাইক দিলে সেই এ্যাডমিন আপনাকে প্রতি লাইকের উপর কিছু অর্থ প্রদান করবে।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
মানুষ কৃপণ হবে না কি খরুচে হবে তা নির্ভর করে মানুষের স্বভাব ও পারিপার্শ্বিক অবস্থার ওপর, তার পেশার ওপর নয়। তবে অর্থনীতিবিদরা অর্থ নিয়ে কাজ করেন বলে তারা কৃপণ হন – এই ভ্রান্ত ধারণাটি প্রচলিত রয়েছে।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
ওয়ারেন্টি অনেকটা ইন্স্যুরেন্স পলিসির মত। এটি পণ্যের মান নিশ্চিত করে। আইনগতভাবে কোনো পণ্য কেনার পরে পণ্যটিতে কোনো ত্রুটি দেখা দিলে তা মেরামত করা নিশ্চিত করে এই ওয়ারেন্টি। সাধারণত গাড়ি বাড়ি ক্রয়ের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহৃত হয় অর্থাৎ দীর্ঘকালীন ব্যাপারে এটি ব্যবহৃত হয়। ওয়ারেন্টি পরিশোধ করতে হয়। মূলত ওয়ারেন্টি দ্বারা পণ্যের কিছু নির্দিষ্ট অবস্থা সম্পর্কে গ্রাহককে লিখিতভাবে নিশ্চিত করা হয়।
গ্যারান্টিও পণ্যের মান নিশ্চিত করে কিন্তু এতে কোনো ফি পরিশোধ করতে হয় না। ক্রয়কৃত পণ্যে কোনো ত্রুটি দেখা দিলে তা ঠিক করার পরিবর্তে বদলে দেয়া হয়। সাধারণত এটির মেয়াদ স্বল্পকালীন হয়ে থাকে। গ্যারান্টিতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ক্রয়কৃত পণ্য বদলে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
কোম্পানি রেজিষ্ট্রেশন এর জন্য ব্রাউজ করুন :
নেম ক্লিয়ারেন্স যাচাই এর জন্যে :
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত একটা বিষয় হচ্ছে ই-কমার্স বিজনেস, যাকে অন্য ভাবে বলে ইলেক্ট্রনিক কমার্স যা কিনা ইন্টারনেটএঁর মাধ্যমে সম্পন্ন হচ্ছে। বর্তমানে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং দ্রুতসময়ে পণ্য প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ই-কমার্স অনেক জোরালো ভূমিকা রেখেই চলেছে। তাই এই সম্ভাবনা কে কাজে লাগানোর একটা প্রয়াস হিসেবে এই উদ্যোগটি নেয়া হচ্ছে যার মুল উদ্দেশ্য শুধুই ব্যবসা করা নয় বরং একটা সার্ভিস চালু করা এবং তাঁর সাথে একটা সুপরিচিত ব্র্যান্ড হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা। আর সেই লক্ষে্যই এই বিজনেস প্ল্যানটা প্রণয়ন করা হচ্ছে প্রাথমিক ধারণা এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যাপার গুলোকে তুলে আনা যাতে একটা পরিপূর্ণ বিজনেস মডেল থাকবে।
এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য : বর্তমান যুগটাই হচ্ছে ইন্টারনেট এর যুগ এবং চরম যান্ত্রিকতা এবং অস্বাভাবিক ট্রাফিক জ্যাম আমাদের নাগরিক জীবনটাকে অসহনীয় পর্যায় নিয়ে গেছে, যার থেকে আশু মুক্তি কামনা করা যাচ্ছেনা। তাই মানুষের জীবন যাপনের একটা বড় সময় ঘরের বাহিরে কাটাতে হচ্ছে। মুল্যবান সময় নষ্টের কারণে মানুষ তাঁর ব্যক্তিগত কর্মকান্ডেও পর্যাপ্ত সময় দিতেও পারছেনা। যার ফলশ্রুতিতে আমাদের এই উদ্যোগ। যার ফলে ঘরে বসে অথবা অফিসে বসেই বাজার সদাই কিংবা গিফট অথবা প্রয়োজনীয় টিকেট বুকিং ইত্যাদি সেরে নিতে পারবে এই ওয়েব সাইটের মাধ্যমে। তাছাড়া যে কেউ এই ওয়েবসাইটে নিজের পণ্য ছবি সহ পোস্ট করতে পারবে বিস্তারিত।
আমরা আরো গভীরে যাওয়ার আগে যে বিষয় গুলোতে আলোকপাত করবো তা হচ্ছে নিম্নলিখিতঃ
• আমাদের এই উদ্যোগের টার্গেট কাস্টমার কারা?
• আমাদের পণ্যের সংস্থাপন কিভাবে হচ্ছে?
• সাপ্লায়ার এর কাছ থেকে আপনার পর্যন্ত কিভাবে প্রোডাক্ট পৌছাবে?
• সাপ্লায়ার পদ্ধতিতে না গেলে সেই ক্ষেত্রে প্রোডাক্ট কাস্টমার এর দোরগোড়ায় পৌছাবে কি করে?
• আমাদের ডিস্ট্রিবিউশন এবং লজিস্টিক্স সাপোর্ট
• পণ্যের বিপনণ কিভাবে হবে?
• পেমেন্ট সিস্টেম কিভাবে কাজ করবে?
• যারা ইনভেস্টর তারা কি পরিমাণ ইনভেস্ট করবে, এবং কতদিন পর্যন্ত করবে?
• ইনভেস্টমেন্ট এর রিটার্ণ কিভাবে হবে?
• একটা অনলাইন স্টোর এর ওয়েবসাইট তৈরী এবং এর পরবর্তী মেইন্টেনেন্স এর চ্যালেঞ্জ সমূহ।
• প্রমোশন ম্যাটিরিয়েল এর ডিজাইন এবং এর বিতরণ এর ব্যবস্থা করা।
• পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে কত দিন চলবে ডেমো ভার্সন সাইট টা এবং ডিস্ট্রিবিউশন পয়েন্ট এর ব্যবস্থা করা ইত্যাদি।ওয়েবসাইট এর টেকনিক্যাল এবং ফিচার সমূহ :
1.ওয়েবসাইট টা ওপেন সোর্স টেকনোলজি দিয়ে তৈরী করতে হবে যাতে যে কোন প্রকার কাস্টমাইজেশন করা যায়।
2.কাস্টমার লগিন এবং রেজিস্ট্রেশন।
3.ভেন্ডর / সাপ্লায়ার লগিন এবং রেজিস্ট্রেশন।
4.প্রোডাক্ট ডিসপ্লে ক্যাটাগরি অনুযায়ী।
5.Buy বাটন দিয়ে যে কোন পছন্দের পণ্য কেনার সুবিধা নিশ্চিত করা।
6. পেমেন্ট সিস্টেম (ক্রেডিট কার্ড – ভিসা, মাস্টারকার্ড, ডেবিট কার্ড, ওয়েস্টার্ণ ইউনিয়ন, ক্যাশ অন ডেলিভারী সিস্টেম)।
7. ফিচার্ড প্রোডাক্ট সেকশন। (অন পেমেন্ট এই সেকশন কাজ করবে)।
8.কেউ যদি বিশেষ ভাবে তাঁর পণ্যের জন্যে এই ওয়েবসাইটের মধ্যে আলাদা পেইজ চায় তবে সেটা আলাদা চার্জ দিয়ে করে দেয়া যাবে।
9. মোস্ট সোল্ড সেকশন (যে সব প্রোডাক্ট অনেক বেশি সেল হয়েছে সেগুলো এখানে দেখাবে অটোমেটিক)।
10.সাইটের নিজস্ব ক্যাশ কার্ড সার্ভিস চালূ করা (এই ফিচার দিয়ে চাইলে যে কেউ যে কোন পণ্য ক্রয় করতে পারবে ওয়েবসাইট থেকে, এর জন্যে ফ্লেক্সিলোডের মত করে প্রিপেইড ভাবে টাকা ভরে নিতে হবে)।
11.২৪ / ৭ দিনে কাস্টমার সার্ভিস সেন্টার রাখা সেটা ফোন সাপোর্ট ও হতে পারে।
12. ক্লাসিফাইড এড সেকশন থাকবে যেখানে (বাসা ভাড়া,কার রেন্ট,টিউশনি) ইত্যাদি পোস্ট করতে পারবে বিনা মুল্যে।
13. কিছু পণ্য এর ক্ষেত্রে ডিস্কাউন্ট অফার সব সময় চালু রাখা যেটা তে মানুষ সহজে আকৃষ্ট বোধ করবে যা বাহিরের অনেক সাইটে প্রায়ই থাকে। যার ফলে তাদের সেল ও অনেক বেশি। এর ফলে যেসব প্রোডাক্টে বিশেষ কোন অফার নেই সেসব পণ্য ও সেল হয়ে যাবে।
14.যে সব ভেন্ডর এই সাইটে তাদের প্রোডাক্ট দিবে তাদের বিশেষ সুবিধা প্রদান করা যেমন তাদের পণ্য বেশি দিন দেখানো ব্যবস্থা করা ইত্যাদি।
15.ভালো এবং কার্যকরী সার্চ সিস্টেম রাখা যাতে ক্যাটাগরি তে না গিয়েও যে কোন পণ্য সার্চ দিয়ে পাওয়া যাবে।
16. বিশেষ কিছু ক্যাম্পেইন চালু করা যাতে মানুষ এর মধ্যে নতুনত্ব খুঁজে পায়।
17.প্রতিটা অর্ডার এর সাথে সাথে একটা কনফার্মেশন এস এম এস যাবে যে কিনেছে এবং যার প্রোডাক্ট সেল হয়েছে তাঁর কাছে।
18.প্রোডাক্ট শিপমেন্ট এর জন্যে সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস এর সাহায্য নেয়া যেতে পারে এবং সেই ক্ষেত্রে শিপমেন্ট মুল্য প্রযোজ্য হবে পণ্যের মুল্যের সাথে যদি ঢাকার বাহিরে হয়। ঢাকার ভিতরে হলে কোন শিপমেন্ট মুল্য না নেয়াই হবে এক ধরনের মার্কেটিং। তবে এই মুল্য টা প্রোডাক্ট এর ভিতরে থাকবে লুকানো অবস্থায় তাই কাস্টমার এর বুঝার কোন উপায় থাকবেনা।
19.বায়ার এবং সেলার এর স্বার্থ সংরক্ষণের জন্যে কিছু নীতিমালা প্রয়োজন হবে যাতে কেউই ক্ষতিগ্রস্ত না হয় কোন ভাবেই।
20.সাইট যদি নিজে থেকে প্রোডাক্ট সেল করে সেই ক্ষেত্রে একটা স্টোর লাগবে যেখান থেকে প্রোডাক্ট ডেলিভারী হবে। সেই ক্ষেত্রে প্রোডাক্ট এর ডেলিভারী সময়টাও সেভাবে বলে দিতে হবে সিস্টেম থেকে। একের অধিক ডেলিভারী পয়েন্ট এর প্রয়োজন পড়বে যখন এর কলেবর বৃদ্ধি পাবে।
21.মার্কেট ডেভেলপমেন্ট এর জন্যে কিছু রিসার্চ এবং সার্ভে সম্পন্ন করা যা পরবর্তীতে সাহায্য করবে মার্কেটিং প্ল্যান ডিজাইন করতে।বিজনেস এর সুযোগ সমুহ :
1.দুই ধরণের মেম্বারশীপ এর সিস্টেম রাখাঃ সিলভার মেম্বার, গোল্ড মেম্বার। এখানে সিলভার মেম্বার (ফ্রি মেম্বারশীপ)এর প্রোডাক্ট ৭দিনের বেশী দেখাবেনা, যদি সে গোল্ড মেম্বার হয় সেই ক্ষেত্রে একটা নির্দিষ্ট ফি প্রদান করে বেশি দিন প্রায় এক মাস তাঁর প্রোডাক্ট স্টোরে দেখাতে পারবে। এই গোল্ড মেম্বারশীপ টা রেভেনিউ এর একটা বড় উৎস।
2.ফিচার্ড এডস (হোম পেইজ এবং ভিতরের পেইজে) এর মাধ্যমে রেভেনিউ আসবে। যেহেতু এটা টাকা দিয়ে কিনতে হবেই। মাঝে মধ্যে এই ফিচার্ড সেকশনেও ডিস্কাউন্ট এর ব্যবস্থা থাকলে অনেকে আগ্রহী হবে দিতে।
3. ফিচার্ড পেইজ এর জন্যে আলাদা চার্জ প্রযোজ্য হবে এবং এটাও রেভেনিউ এর একটা বড় উৎস।
4.গুগোল এডস দিয়ে ও রেভেনিউ আসবে।
5. কিছু এডস স্পেস থাকবে ওয়েবসাইটের ডান বা বাম দিকে সেগুলো ব্যানার এড হিসেবে সেল করলে মাসিক একটা বড় অঙ্কের রেভেনিউ আসবে এখান থেকে।
6. প্রোডাক্ট সেল থেকেও একটা বড় অঙ্কের রেভেনিউ আসবে।ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান খাত ওয়ারী (আনুমানিক ধারণা)-
1.ফুল ফাংশনাল ওয়েবসাইট বানাতে খরচঃ কমপক্ষে ৬৫০০০-১,০০,০০০ লক্ষ টাকা যেহেতু এই টা ই-কমার্স সাইট অনেক কিছুই একটু জটিল এবং সাইজে অনেক বড়। (এককালিন)
2. কোম্পানী হিসেবে নিবন্ধনঃ ট্রেড লাইসেন্স ২৫০০-৪০০০ টাকা।
3. অফিস ভাড়াঃ মাসিক ৫০০০-৮০০০ টাকা (২০০-৩০০ বর্গফুটের) এবং এর সাথে দুই মাসের এডভান্স ভাড়া অনুযায়ী।
4.প্রোমশন ম্যাটেরিয়ালঃ ১৫০০০-২৫০০০ টাকা (লিফলেট, স্টিকার, কাপড়ের ব্যনার, প্যানপ্লেক্স ব্যানার)
5.এলাকা অনুযায়ী ক্যাবল টিভি নেটওয়ার্ক এ বিজ্ঞাপন এর ব্যবস্থাঃ টোটাল বাজেট ৩০০০০ টাকা
6. অফিস স্টেশনারী (অফিস প্যাড, মানি রিসিট, ভিজিটিং কার্ড ইত্যাদি): ৮০০০-১০০০০ টাকা।
7. পত্রিকায় বিজ্ঞাপনঃ ১০০০০-২০০০০ টাকা
8. এস এম এস প্রোমোশন(১০০০০ এস এম এস এর জন্যে খরচ)- ৬৫০০ টাকা।
9.জনবলঃ (আনুমানিক ধারণা)
a. অফিস এডমিনিস্ট্রেটর- ১জন => বেতনঃ ১০০০০ টাকা (আনুমানিক)
b.একজন ওয়েব প্রোগ্রামার- ১ / ২ জন => বেতনঃ ১২০০০ টাকা (আনুমানিক)
c.মার্কেটিং / সেলস ম্যান- ২ জন => বেতনঃ ৮০০০ টাকা প্রত্যেকের (প্লাস সেলস বোনাস/ কমিশন)
d.ডেলিভারী ম্যানঃ ২ জন (প্রাথমিক) => বেতনঃ ৫০০০ টাকা প্রত্যেকের
10. অন্যান্য খরচঃ মাসিক ভিত্তিতে-> ৮,০০০ টাকা (আনুমানিক)মাসিক খরচ সমূহঃ
1.বেতন ভাতাঃ ৩৮,০০০ টাকা মাসিক
2.অফিস ভাড়াঃ ৮০০০ টাকা মাসিক
3.বিদ্যুৎ বিলঃ ১১০০-১৫০০ টাকা মাসিক
4. অন্যান্য খরচঃ ৫০০০-৮০০০ টাকা
5. প্রমোশন খরচঃ ১৫০০০ টাকা মাসিক ভিত্তিতে।মার্কেটিং প্ল্যানঃ
1. লিফলেট বিতরণ করা এলাকা অনুযায়ী।
2.স্টিকার ডিস্ট্রিবিউট করা।
3.একটা সংবাদ সম্মেলন করে নিজেদের আত্মপ্রকাশ এর খবর প্রচার করা।
4. রুট লেভেল মার্কেটিং করা।
5. বিশেষ উৎসব উপলক্ষে ছাড় এবং ডিস্কাউন্ট প্রোডাক্ট পারচেজ করার ব্যবস্থা রাখা সব সময়।
6.সম্ভব হলে বিল বোর্ড এ বিজ্ঞাপন দেয়া।
7. কিছু সি এস আর সার্ভিস দেয়া (যেমনঃ শীতবস্ত্র বিতরণ, বন্যার্তদের সাহায্য,দরিদ্র শিশুদের শিক্ষা বা বাসস্থান এর জন্যে কিছু অনুদান দেয়া সামর্থ্য অনুযায়ী) এতে প্রচার হয় একধরণের যা সবাই করতে পারেনা বা সে ধরনের মানসিকতা রাখেনা।
8.ইমেইল মার্কেটিং
9.অন্য ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেয়া যেখানে ভিজিটর বেশী।
10.অনলাইন রেডিও, এফ এম রেডিও, টিভি তে বিজ্ঞাপণ এর ব্যবস্থা সামর্থ্য অনুযায়ী
11.এস এম এস মার্কেটিং ইত্যাদি।ইনভেস্টমেন্ট রিটার্ন প্ল্যান এবং অন্যান্যঃ
1.কমপক্ষে ৩-৫ বছর লাগবে এই বিনিয়োগ করা টাকা উঠে আসতে। যেটা কে আমরা ব্রেক ইভেন বলছি।
2. যারা ইনভেস্ট করবে তারা প্রথম ৬মাস-১বছর কোন লাভ / আয় তুলতে পারবেনা যদি তাদের ইনভেস্ট এর পরিমাণ কম হয়। কোম্পানীর ইঙ্কাম্ থেকে অর্জিত আয় আবার বিনিয়োগ করা হবে এবং এতে কোম্পানীর বিনিয়োগ এর পরিমাণ বাড়বে এবং সেই ভাবে এর রিটার্ণ টাও নিশ্চিত হবে।
3.এক বছর পর থেকে কোম্পানী তাঁর বিনিয়োগকারীদের মাসিক একটা সম্মানী দিবে পাশাপাশি বছর শেষে অর্জিত আয় থেকে লভ্যাংশ প্রদান করবে প্রত্যেকের বিনিয়োগ করা টাকার অঙ্ক অনুযায়ী
4.যে কোন শেয়ার হোল্ডার তাঁর লভ্যাংশের অর্থ আবার বিনিয়োগ করতে পারবে এবং সেই ক্ষেত্রে তাঁর শেয়ার এর পরিমাণ এবং মুল্য ঐ সময়কার বাজার মুল্য, কোম্পানীর সম্পদ, ব্যবসায়িক ইমেজ, মার্কেট শেয়ার দিয়ে বিবেচ্য হতে পারে।
5. প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী হলে সর্বোচ্চ ২০ মালিক হতে পারবেন। আর পার্টনারশীপ / প্রোপাইটরশীপ হলে নিজেদের মধ্যে একটা চুক্তি করে নিতে হবে একজন দক্ষ উকিল কে দিয়ে ১৫০ টাকার স্ট্যাম্পে।
কৃতজ্ঞতায় :
ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যান
এ,এম,ইশ্তিয়াক সারোয়ার- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
গ্রাফিক্স ডিজাইন হলো আর্ট বা কলা’র এ মাধ্যম। ডিজাইনার তার কাজের মাধ্যমে এন্ড ইউজার অর্থ্যাৎ সর্বশেষ ব্যবহারকারীর মধ্যে একটি ভালো প্রভাব ফেলতে পারেন। যেটি সেই ব্যবহারকারীর ব্রেইন এ একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে। তাই গ্রাফিক্স ডিজাইনার হলেন তিনি, যিনি গ্রাহকের চাহিদানুযায়ী বেশ কিছু কালার, টাইপফেস, ইমেজ এবং অ্যানিমেশন ব্যবহারের মাধ্যমে তার চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হন। এটার আউটপুট ডিজিটাল বা প্রিন্ট উভয়ই হতে পারে। আর বর্তমান সময়ে সচরাচর পাওয়া বিভিন্ন টুলস ও লেআউট ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইনার তার কাজকে আরো বেশি ক্রিয়েটিভ ও গ্রাহকের চাহিদা পূরণ করে বাড়তি তৃপ্তি দিতে পারছেন
গ্রাফিক্স ডিজাইনার এর কাজ :
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের দায়িত্ব হলো তার কাজ, পণ্য বা সেবার ওভারঅল লুক ও ভাবমূর্তি ভালোভাবে ফুটিয়ে তোলা। কোনো পূর্বপরিকল্পনা ছাড়া ডিজাইন করা যতোই ভালো পণ্য হোক না কেনো সেটি প্রথমেই ব্যার্থ হবে। তাই একটি নিদ্দিষ্ট পরিকল্পনা ও ক্রিয়েটিভিটি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের মানকে উন্নত করে। তাই নিজেকে ভালোভাবে তৈরি করতে পারলে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের অভাব হয় না! সবচেয়ে বড় বিষয় হলো সম্প্রতি দেয়া তথ্যমতে, বর্তমানে প্রায় ৩৫ শতাংশ গ্রাফিক্স ডিজাইনার আত্বনির্ভরশীল ও স্বাবলম্বী।
কাজের ক্ষেত্র :
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের ক্ষেত্র কোথায় হতে পারে তার একটি তালিকা দেওয়া হলো-→ ইন্টারঅ্যাক্টিভ মিডিয়া:
কয়জন গ্রাফিক্স ডিজাইনার তার কাজের সঠিক মূল্যায়ন ও ভাগ্যকে পরিবর্তন করার যে ক্ষেত্রটি পান সেটি হলো ইন্টার্যাক্টিভ মিডিয়া। এখানে বিশেষত টেক্সট, গ্রাফিক্স, ভিডিও, অ্যানিমেশন, অডিওসহ যেকেনো কিছু এবং এ সম্পর্কিত সব কিছুই নিয়ে কাজ হয়। আমার মতে ইন্টার্যাক্টিভ মিডিয়া হলো তেমনই একটি ভালো নিশ যেখানে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার তার কাজকে প্রস্ফুটিত করতে পারেন।→ প্রমোশনাল ডিসপ্লে:
সাধারণত যারা বড় ধরনের বা বড় আকারের কাজ করতে চান বা কঠোর পরিশ্রম করতে পারবেন তাদের জন্য এটি একটি ভালো মাধ্যম। এ কাজগুলো মূলত বিভিণœ অ্যাডমিডিয়াতে পাওয়া যায়। এখানে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারকে বিভিন্ন ধরণের বিলবোর্ড ডিজাইন এবং একই ধরণের প্রোমোশনার ডিসপ্লে ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে হয়।→ জার্নাল:
বিভিন্ন ধরণের জার্নালগুলো (বিষয়ভিত্তিক বা ব্যাঙ্গাত্বক) ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এখানে সাধারণত পাঠককে আকৃষ্ট করার কাজটি করতে হয়। এখানে আপনাকে ছোটখাটো লোগো, ইমোটিকন থেকে শুরু করে কমপ্লিট কাভার ডিজাইন করতে হতে পারে।→ কর্পোরেট রিপোর্টস:
এটি রেগুলার জব না হলেও কম নয়! একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার বিভিন্ন কোম্পানির কর্পোরেট রিপোর্ট তৈরি করে ভালোমানের আয় করতে পারেন। এটা অনেকটাই প্রফেশনাল কিন্তু মোটেই বোরিং কাজ নয়। কাজের মধ্যে অনেক স্বাচ্ছদ্য বোধ করা যায়।→ মার্কেটিং ব্রোশিউর:
এটিও অনেকটাই প্রোমোশনাল ডিসপ্লের কাজের মতো। এখানে আপনাকে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য বা সেবা নিয়ে ডিজাইনের কাজটি করতে হবে। একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার ছাড়া যেহেতু কাজটি সম্ভব নয়, তাই এখানেও আপনার কাজের ক্ষেত্রটি হতে পারে।→ সংবাদপত্র:
গ্রাফিক্স ডিজাইনার ছাড়া সংবাদপত্র! মোটেই সম্ভব নয়। একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার একটি সংবাদপত্রকে ঠিকই সংবাদপত্রেরই মতো করে তোলেন। ফাইনাল লেআউট দেওয়ার জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইনার অবশ্যই জরুরী। এখানে আপনার পেশার সন্মানটাও বেশি। তাই সংবাদপত্র একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের জন্য একটি সাফল্যজনক কাজের ক্ষেত্র।→ ম্যাগাজিন:
এটাও মূলত সংবাদপত্র ও জার্নালের মতো। তবে ম্যাগাজিনে গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের পরিমান অপেক্ষাকৃত অনেক বেশি। কারণ ম্যাগাজিনে ভিজ্যুয়াল লেআউট বেশি থাকে। তাই ম্যাগাজিনের প্রত্যেকটা প্রকাশনার জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইনার, অবশ্যই আবশ্যক। এটাও আপনার যথোপযুক্ত কাজের ক্ষেত্র হতে পারে।→ লোগো ডিজাইন:
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজ হলো লোগো ডিজাইন। এক্ষেত্রে একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ শুরু করতে বেশি সময় লাগে না। আপনার ক্রিয়েটিভিই হলো লোগো ডিজাইনের মূল কথা। প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই তার প্রতিষ্ঠানের লোগো তৈরির জন্য একজন ফ্রিল্যান্স লোগো ডিজাইনার অর্থাৎ গ্রাফিক্স ডিজাইনারে খোঁজ করেন। তাই আপনি সহজেই কাজ পাবেন এবং ভালো করতে পারলে তাদেরকেই আপনার রেগুলার বায়ার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।→ ওয়েবসাইট ডিজাইন:
সবশেষে বললেও একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের জন্য সবচেয়ে বেশি কাজের ক্ষেত্র ওয়েবসাইট ডিজাইন। লোকাল মার্কেট বা অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেটাই বলি না কেনো প্রতিনিয়ত ওয়েব ডিজাইনের কাজের পরিমাণ বাড়ছে। তাই ওয়েবসাইট ডিজাইন করেও আপনা গ্রাফিক্স ডিজাইনার পেশাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন নিদ্দিষ্ট লক্ষ্যে।(আর্ন-ট্রিক্স)- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
রেজুমি ও কারিকুলাম ভিটা (সিভি) খুব পরিচিত দুটি শব্দ। বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের রেজুমি বা সিভি লিখতে হয়ে থাকে। সেটা চাকুরীর জন্যে আবেদনই হোক কিংবা উচ্চশিক্ষার জন্যেই হোক, এমনকি বিয়ে করতে গেলেও পাত্র বা পাত্রীর অভিভাবক চেয়ে বসতে পারে এই ডকুমেন্টটি। রেজুমি ও সিভি মূলত আপনার পরিচয়, যোগ্যতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, প্রাপ্তি, ইচ্ছা, ইত্যাদির সংক্ষিপ্ত রিপোর্ট।
রেজুমি ও সিভির মধ্যে পার্থক্য :
সাধারণত রেজুমি ও সিভির মূল অংশগুলো একই রকমের।
Resume is a French word meaning “summary”. রেজুমি মূলত এক বা দুই পৃষ্ঠায় লেখা হয়। রেজুমি যেহেতু আকারে ছোট, তাই ভিন্ন ভিন্ন চাকুরীর আবেদনে আপনার রেজুমিটিও হতে পারে ভিন্ন- প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দিতে হয়!
অন্যদিকে Curriculum Vitae is a Latin word meaning “course of life”. সিভি লেখায় পৃষ্ঠার সীমাবদ্ধতা নেই এবং স্বাভাবিকভাবেই বিবরনগুলোও হয় তুলনামূলক বিস্তারিত, কয়েকজন সম্মানিত ব্যাক্তির নাম-ঠিকানা (রেফারেন্স) উল্লেখ করতে হয়! সাধারণত, মধ্যম বা উচ্চস্তরের চাকুরি (ক্যারিয়ার) অথবা ফেলোশীপের জন্য কাজে লাগে। রেজুমি ও সিভির প্রধান পার্থক্য এর আকারে এবং প্রাসঙ্গিকতায় নিহিত!
(CV) curriculum vitae অনেক বড় হতে পারে ও Resume সংক্ষিপ্ত হয়
CV-তে বিস্তারিতভাবে আপনার যাবতীয় তথ্যাদি লিখা হয়, আর Resume এ সংক্ষিপ্তভাবে লিখা হয়।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes