ZoomBangla Answer's Profile
Professor
14182
Points

Questions
3

Answers
7076

  • Professor Asked on February 27, 2015 in ভ্রমণ.

      আসলে ঢাকার মধ্যে এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে কম খরচে ঘুরে আসা যায়। যেখানেই যান না কেন আপনাকে আপনার মানিব্যাগটি হালকা করতেই হবে। তবে প্রিয় মানুষের সাথে একান্তে কিছু সময় ব্যয় করতে চাইলে প্রাকৃতিক কিছু জায়গা আপনাকে বেছে নিতে হবে যার অস্তিত্ব ঢাকা শহরে নেই বললেই চলে। তারপরও যেসব জায়গায় কিছুটা সময় আপনি অতিবাহিত করতে পারেন :
      ১. ধানমন্ডি লেক
      ২. মিরপুর বেরিবাঁধ
      ৩. শাহবাগের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান (যদিও সেখানে গাঁজার আড্ডা ছাড়া আর কিছুই নেই)
      ৪. হাতিরঝিল
      ৫. গাজীপুরের সাফারি পার্ক
      ৬. মিরপুর চিড়িয়াখানা বা বোটানিক্যাল গার্ডেন

      তবে এসব জায়গায় গেলে হয়ত আপনি অনেক ধরনের ঝামেলায় পড়তে পারেন। এর থেকে সবচেয়ে ভালো হয় একটু টাকা খরচ করেই ভালো কোনো রেস্টুরেন্টে নিরিবিলি কিছু সময় পার করা।

      • 685 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on February 27, 2015 in ভ্রমণ.

        জামদানি কার্পাস তুলা দিয়ে প্রস্তুত একধরনের সূক্ষ্ম বস্ত্র। প্রাচীনকানের মিহি মসলিন কাপড়ের উত্তরাধিকারী হিসেবে জামদানি শাড়ি বাঙ্গালী নারীদের অতি পরিচিত।

        জমদানি শাড়ি বিভিন্ন দামের আছে। এক হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১৫/২০ হাজার টাকা দামেরও আছে। কাপড়ের বুনন আর ডিজাইনের ভিন্নতার কারণে দামের হেরফের হয়ে থাকে।

        জামদানি বিভিন্ন শাড়ির দোকানেই পাওয়া যায়। তবুও জামদানি শাড়ির জন্য খ্যিাত হল সোনারগাঁওয়ের জামদানি পল্লী, মিরপুরের বেনারসি পল্লী, ধানমন্ডির হকার্স মার্কেট ইত্যাদি।

        আপনি জামদানি শাড়ি কিনতে চাইলে এসব এলাকা ঘুরে দেখতে পারেন। সহজ মূল্যে আপনার কাঙ্খিত শাড়িটি পেয়ে যাবেন আশা রাখি।

        • 1107 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on February 27, 2015 in ভ্রমণ.

          সিলেট জেলার পর্যটন অঞ্চল/দর্শনীয় স্থান সমূহ

          মালনীছড়া চা বাগান

          চা একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পানীয়। সকালে এক কাপ গরম চা না পেলে বাঙালী সমাজের যেন একদম চলে না। বাংলাদেশের যে কয়টি অঞ্চলে চা বাগান পরিলক্ষিত হয় তার মধ্যে সিলেট অন্যতম। সিলেটের চায়ের রঙ, স্বাদ এবং সুবাস অতুলনীয়। উপমহাদেশের প্রথম চা বাগান সিলেট শহরে অবস্থিত। নাম মালনীছড়া। ১৮৪৯ সালে এই চা বাগান প্রতিষ্ঠিত। বর্তমানে বেসরকারী তত্তবধানে চা বাগান পরিচালিত হয়ে আসছে। ১৫০০ একর জায়গার উপর এই চা বাগান অবস্থিত।চা বাগানের পাশাপাশি বর্তমানে এখানে কমলা ও রাবারের চাষ করা হয়।

          মালনীছড়া চা বাগান ছাড়াও সিলেটে লাক্ষাতুড়া চা বাগান, আলী বাহার চা বাগান, খাদিম, আহমদ টি স্টেট, লালাখাল টি স্টেট উল্লেখযোগ্য।

          অবস্থান: মালনীছড়া এবং লাক্ষাতুড়া চা বাগান দুইটিই সিলেট শহরের উপকন্ঠে অবস্থিত। শহরের কেন্দ্রস্থল জিন্দাবাজার পয়েন্ট হতে গাড়ীতে মাত্র ১৫ মিনিটের পথ।

          কি কি দেখবেন: পাহাড়ের গায়ে চা বাগানের দৃশ্য, ছায়া বৃক্ষ, চা শ্রমিকদের আবাসস্থল, কমলার বাগান, রাবার বাগান, চা তৈরীর প্রক্রিয়া।

          কোথায় অবস্থান করবেন: সাধারনত চা বাগানে থাকার তেমন কোন সুব্যবস্থা নাই। আপনাকে সিলেট শহরেই থাকতে হবে। থাকার তথ্যর জন্য আমাদের হোটেল আবাসন লিংকে ক্লিক করুন।

          শ্রী চৈতন্য দেব

          ষোড়শ শতকে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার ঢাকাদক্ষিনে পন্ডিত জগন্নাথ মিশ্রের কৃতি সন্তান শ্রী চৈতন্য (বিশ্বম্ভর মিশ্র) বাঙালির আধ্যাত্বিক জীবনে এক বৈপ্লবিক যুগের সূচনা করেন । ব্রাম্মণ্যবাদ ও উগ্র বর্ণবাদের বিরুদ্ধে শ্রী চৈতন্য পরিচালিত গণ বিপ্লবে বাংলার আপামর জনসাধারণ বিপুলভাবে সাড়া দিয়েছিলেন। শ্রী চৈতন্যের সমকালে এবং এর বহুকাল পূর্ব থেকে নবদ্বীপে ঢাকাদক্ষিনের বহু বেদজ্ঞ অধ্যায়ন কিংবা অধ্যাপনার নিমিত্তে বসবাস করতেন । ঢাকাদক্ষিন রত্নগর্ভ আচার্য্য সে সময় নবদ্বীপে বসবাসকারী এক পন্ডিত ছিলেন। তাঁর পুত্র যদুনাথ কবিচনদ্র প্রসিদ্ধ বৈষ্ণব পদকর্তা ছিলেন ।তাঁর রচিত ‘‘পদকল্পতরু ’’ এক বিখ্যাত বৈষ্ণব কাব্য। পরবর্তীতে ঢাকাদক্ষিনের প্রদ্যুন্ম মিশ্র ( শ্রী চৈতন্যের জেঠতুতো ভাই ) রচিত ‘‘ শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্যেদয়াবলী ’’ এবং জগজ্জীবন মিশ্র রচিত ‘‘ মনোঃসন্তোষিনী ’’ বৈষ্ণব সাহিত্য দুটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন।

          অবস্থান: সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ উপজেলার ঢাকা দক্ষিণ নামক স্থানে।

          দুরত্ব: সিলেট শহর হতে ৩০ কি.মি।

          যাতায়াত: সিলেট শহর হতে জকি গঞ্জ বা বিয়ানীবাজার উপজেলা গামী যেকোন বাস সার্ভিসে আপনি ঢাকা দক্ষিণ পর্যন্ত যেতে পারবেন। তারপর মহা প্রভু শ্রী চৈতন্য দেবের বাড়ী যেতে আপনাকে ভ্যান বা রিক্সা নিতে হবে।

          কোথায় থাকবেন: আপনাকে থাকতে হবে গোলাপগঞ্জ অথবা সিলেট শহরে।

          জাফলং

          রকৃতি কন্যা হিসাবে সারাদেশে এক নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং।খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপলীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তূপ জাফলংকে করেছেআকর্ষণীয়। সীমান্তের ওপারে ইনডিয়ান পাহাড় টিলা, ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, ঝুলন্ত ডাউকি ব্রীজ, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ হিমেলপানি,উঁচু পাহাড়ে গহিন অরণ্য ও শুনশান নিরবতার কারণে এলাকাটি পর্যটকদেরদারুণভাবে মোহাবিষ্ট করে। এসব দৃশ্যপট দেখতে প্রতিদিনই দেশী-বিদেশীপর্যটকরা ছুটে আসেন এখানে। প্রকৃতি কন্যা ছাড়াও জাফলং বিউটি স্পট, পিকনিকস্পট, সৌন্দর্যের রাণী- এসব নামেও পর্যটকদের কাছে ব্যাপক পরিচিত। ভ্রমনপিয়াসীদের কাছে জাফলং এর আকর্ষণই যেন আলাদা। সিলেট ভ্রমনে এসে জাফলং নাগেলে ভ্রমনই যেন অপূর্ণ থেকে যায়।

          সিলেটনগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর পূর্ব দিকে গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলং এরঅবস্থান। জাফলংয়ে শীত ও বর্ষা মওসুমের সৌন্দর্যের রুপ ভিন্ন। বর্ষায় জাফলংএর রুপ লাবণ্য যেন ভিন্ন মাত্রায় ফুটে উঠে। ধূলি ধূসরিত পরিবেশ হয়ে উঠেস্বচ্ছ। স্নিগ্ধ পরিবেশে শ্বাস-নি:শ্বাসে থাকে ফুরফুরে ভাব। খাসিয়া পাহাড়েরসবুজাভ চূড়ায় তুলার মত মেঘরাজির বিচরণ এবং যখন-তখন অঝোরধারায় বৃষ্টিপাহাড়ি পথ হয়ে উঠে বিপদ সংকুল-সে যেন এক ভিন্ন শিহরণ। সেই সঙ্গে কয়েক হাজারফুট উপর থেকে নেমে আসা সফেদ ঝর্ণাধারার দৃশ্য যে কারোরই নয়ন জুড়ায়।

          ইতিহাসঘেঁটে জানা যায়, হাজার বছর ধরে জাফলং ছিল খাসিয়া জৈন্তা-রাজার অধীন নির্জনবনভূমি। ১৯৫৪ সালে জমিদারী প্রথা বিলুপ্তির পর খাসিয়া জৈন্তা রাজ্যেরঅবসান ঘটে। তারপরও বেশ কয়েক বছর জাফলংয়ের বিস্তীর্ণ অঞ্চল পতিত পড়ে রয়েছিল।ব্যবসায়ীরা পাথরের সন্ধানে নৌ পথে জাফলং আসতে শুরু করেন। পাথর ব্যবসারপ্রসার ঘটতে থাকায় গড়ে উঠে নতুন জনবসতিও। আশির দশকে সিলেটের সাথে জাফলং এর৫৫ কিলোমিটার সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে জাফলংয়ের নয়নাভিরামসৌন্দর্যের কথা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। দেশী-বিদেশী পর্যটকদের পাশাপাশিপ্রকৃতিপ্রেমীরাও ভিড় করতে থাকেন জাফলংয়ে। জাফলং এখন দেশের সেরা পর্যটনস্পট।

          অবস্থান: সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত। সিলেট জেলা সদর হতে সড়ক পথে দুরুত্ব মাত্র ৫৬ কি.মি। সিলেট থেকে যাতায়াতঃ সিলেট থেকে আপনি বাস/ মাইক্রোবাস/ সিএনজি চালিত অটোরিক্স্রায় যেতে পারেন জাফলং এ। সময় লাগবে ১ ঘন্টা হতে ১.৩০ ঘন্টা। ভাড়াঃ বাস -জনপ্রতি ৫৫ টাকা মাইক্রোবাস- ১৭০০-২০০০/-টাকা সি এন জি চালিত অটো রিক্সাঃ ৭০০/ টাকা।

          কোথায় থাকবেন
          থাকার তেমন বেশি সুব্যবস্থা জাফলং এ নাই। তবে যে কয়টি ব্যবস্থা আছে তার মধ্যেজেলা পরিষদের নলজুরী রেস্ট হাউস(থাকতে হলে পূর্বে অনুমতি নিতে হবে), শ্রীপুর পিকনিক স্পট উল্লেখযোগ্য। কিছু বোডিং এর ব্যবস্থা আছে। এছাড়াশ্রীপুর ফরেস্টে এর একটি বাংলো আছে পর্যটকদের থাকার জন্য।

          লালাখাল

          স্বচ্চ নীল জল রাশি আর দুধারের অপরুপ সোন্দর্য, দীর্ঘ নৌ পথ ভ্রমনের সাধ যেকোন পর্যটকের কাছে এক দূর্লভ আর্কষণ। তেমনি এক নির্জন মনকাড়া স্থান লালাখাল। বাংলাদেশের সবোর্চ্চ বৃষ্ঠিপাতের স্থান এবং রাতের সৌন্দর্যে ভরপুর এই লালাখাল সিলেট জেলার জৈন্তাপুর উপজেলার সন্নিকটে অবস্থিত। সারি নদীর স্বচ্চ জলরাশির উপর দিয়ে নৌকা অথবা স্পীডবোটে করে আপনি যেতে পারেন লালা খালে। যাবার পথে আপনির দুচোখ সৌন্দর্য দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে যাবেন কিন্ত সৌন্দর্য শেষ হবে না। ৪৫ মিনিট যাত্রা শেষে আপনি পৌছে যাবেন লালখাল চা বাগানের ফ্যাক্টরী ঘাটে। মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবেন নদীর পানির দিকে। কি সুন্দর নীল, একদম নীচে দেখা যায়। ভারতের চেরাপুঞ্জির ঠিক নিচেই লালাখালের অবস্থান। চেরাপুঞ্জি পাহাড় থেকে উৎপন্ন এই নদী বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত।

          কিভাবে যাওয়া যায়: সিলেট শহর হতে লালাখাল যাবার জন্য আপনাকে পাড়ি দিতে হবে ৩৫ কি.মি রাস্তা। আপনি অনেক ভাবে লালাখাল যেতে পারেন। বাস, মাইক্রো, টেম্পু যোগে আপনি যেতে পারেন।

          থাকবেন কোথায়ঃলালাখালে থাকার তেমন কোন সুবিধা নাই। সাধারনত পর্যটকরা সিলেট শহর হতে এসে আবার সিলেট শহরে হোটেলে রাত কাটায়। সাম্প্রতিক নাজিমগড় রিসোর্ট নামে একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠান আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত পিকনিক স্পট গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছে।

          হযরত শাহজালাল (রঃ) মাজার

          হযরত শাহজালাল(র:) ছিলেন উপমহাদেশের একজন বিখ্যাত দরবেশ ও পীর। তিনি ছিলেন ওলিকুল শিরোমণি। সিলেট অঞ্চলে তার মাধ্যমেই ইসলামের প্রসার ঘটে। সিলেটের প্রথম মুসলমান শেখ বুরহান উদ্দিনের ওপর রাজা গৌর গোবিন্দের অত্যাচার এবং এর প্রেক্ষিতে হযরত শাহজালাল(র:) ও তাঁর সফরসঙ্গী ৩৬০ আউলিয়ার সিলেট আগমন ইতিহাসের একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। এ কারণে সিলেটকে ৩৬০ আউলিয়ার দেশ বলা হয়। কেউ কেউ সিলেটকে পূণ্যভূমি অভিধায়ও অভিহিত করেন।

          আরবের মাটি ও সিলেটের মাটির মিল
          কথিত আছে, প্রাচ্য দেশে আসার পূর্বে শাহজালাল(র:) এর মামা মুর্শিদ সৈয়দ আহমদ কবীর (রঃ) তাকে এক মুঠো মাটি দিয়ে বলেন, ‘স্বাদে বর্ণে গন্ধে এই মাটির মতো মাটি যেখানে পাবে সেখানে বসতি স্থাপন করে ইসলাম প্রচার করবে।’

          হযরত শাহজালাল(র:) বিশিষ্ট শিষ্য শেখ আলীকে এই মাটির দায়িত্বে নিয়োগ করেন এবং নির্দেশ দেন যে, যাত্রা পথে বিভিন্ন জনপদের মাটির সাথে যেন এই জনপদের মাটির তুলনা করে তিনি দেখেন। পরে এই শিষ্যের উপাধি হয় চাষণী পীর। সিলেট শহরের গোয়াইপাড়ায় তার মাজার বিদ্যমান।

          সিলেটের মাটির সাথে আরবের মাটির মিল পাওয়ায় হযরত শাহজালাল(র:) সিলেটে বসতি স্থাপন করে ইসলাম প্রচারে মনোনিবেশ করেন। সিলেটে তেল ও গ্যাস পাওয়ায় আরবের মাটি ও সিলেটের মাটির মিল প্রমাণিত হয়েছে।

          কিভাবে যাওয়া যায়: সিলেট রেল স্টেশন অথবা কদমতলী বাস স্ট্যান্ড এ নেমে রিকশা বা সিএনজি অটোরিকশাযোগে মাজারে যাওয়া যায়। রিকশা ভাড়া ২০-২৫ টাকা, সিএনজি ভাড়া ৮০-১০০ টাকা।সুরমা নদী পার হয়ে মূল শহরে এসে মাজার এ পৌছাতে হয়। মাজার গেট রোড এ অনেকগুলো আবাসিক হোটেল রয়েছে।

          মালনীছড়া চা বাগান

          চা একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পানীয়। সকালে এক কাপ গরম চা না পেলে বাঙালী সমাজের যেন একদম চলে না। বাংলাদেশের যে কয়টি অঞ্চলে চা বাগান পরিলক্ষিত হয় তার মধ্যে সিলেট অন্যতম। সিলেটের চায়ের রঙ, স্বাদ এবং সুবাস অতুলনীয়। উপমহাদেশের প্রথম চা বাগান সিলেট শহরে অবস্থিত। নাম মালনীছড়া। ১৮৪৯ সালে এই চা বাগান প্রতিষ্ঠিত। বর্তমানে বেসরকারী তত্ত্ত্বাবধানে চা বাগান পরিচালিত হয়ে আসছে। ১৫০০ একর জায়গার উপর এই চা বাগান অবস্থিত।চা বাগানের পাশাপাশি বর্তমানে এখানে কমলা ও রাবারের চাষ করা হয়।

          মালনীছড়া চা বাগান ছাড়াও সিলেটে লাক্ষাতুড়া চা বাগান, আলী বাহার চা বাগান, খাদিম, আহমদ টি স্টেট, লালাখাল টি স্টেট উল্লেখযোগ্য।

          অবস্থান: মালনীছড়া এবং লাক্ষাতুড়া চা বাগান দুইটিই সিলেট শহরের উপকন্ঠে অবস্থিত। শহরের কেন্দ্রস্থল জিন্দাবাজার পয়েন্ট হতে গাড়ীতে মাত্র ১৫ মিনিটের পথ।

          কি কি দেখবেন: পাহাড়ের গায়ে চা বাগানের দৃশ্য, ছায়া বৃক্ষ, চা শ্রমিকদের আবাসস্থল, কমলার বাগান, রাবার বাগান, চা তৈরীর প্রক্রিয়া।

          কোথায় অবস্থান করবেন: সাধারনত চা বাগানে থাকার তেমন কোন সুব্যবস্থা নাই। আপনাকে সিলেট শহরেই থাকতে হবে।

          কিভাবে যাওয়া যায়: সিলেট শহর থেকে রিকশাযোগে অথবা অটোরিকশা বা গাড়িতে বিমানবন্দর রোডে চাবাগানটি পাওয়া যাবে। গাড়িতে যেতে আম্বরখানা পয়েন্ট থেকে ১০ মিনিট এর পথ।রিকশাযোগে যেতে আধঘন্টা লাগবে।

          জাকারিয়া সিটি

          দেশে শীত অর্থাৎ বেড়ানোর মৌসুম শুরু হয়েগেছে। এখন ভ্রমণকারীর সংখ্যাও বেড়েছে প্রচুর। দেশেতো বটে বিদেশে ও প্রতিবছর বেড়াতে যাওয়ার মতো বাংলাদেশীদের আর্থিক সংগতি হয়েছে অনেক আগে। দেশে যারা ভ্রমণ করেন তাদের অনেকেই এবারে সিলেট ভ্রমণে আসবেন। সিলেট ভ্রমণে দু’টি মাজারসহ মূলত টার্গেট থাকে জাফলং আর মাধবকুন্ড দর্শনের। সিলেটে এসে যেখানে থাকবেন সেটাও যদি হয় দেখার মতো, সময় কাটানোর মতো কিছু? কেমন হয়? তেমন’ই চমৎকার প্রকৃতির কাছাকাছি থাকার সুযোগ করে দিয়েছি জাকারিয়া সিটি।

          সিলেট শহর থেকে প্রায় ১১ কিমি দূরে জাফলং রোডে খাদিমনগরে ৩টি টিলার সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে এই সিটি। প্রায় ১৭ একরের এই হলিডে রিসোর্টে রয়েছে থ্রিস্টার মোটেল, শিশুপার্ক, অডিটোরিয়াম, মিনি চিড়িয়াখানা ইত্যাদি ইত্যাদি। প্যাকেজট্যুরে জাফলং, মাধবকুন্ড, শ্রীমঙ্গল, ছাতক, হাওর ও মাজারে ভ্রমণের ব্যবস্হা আছে। দিন প্রতিরুম ভাড়া বাবদ খরচ হবে ২৮৫০/- থেকে ১২৬০০/- টাকা। এই কারণে শিরোনাম কিছুটা আয়েসী ভ্রমণ।

          ঠিক আছে। আপনার কাছে কি এই আয়োজন বেশী আয়েসী হয়ে যাচ্ছে থাকতে না পারলে কি দেখতে পারবেন না। সমস্যানেই। মাত্র৫০/- টাকা জনপ্রতি টিকেট কেটে আপনি পুরো এলাকা ঘুরে দেখতে পারেন। আর শিশুরা সাথে থাকলে তাদের আনন্দটা হবে সীমাহীন।

          • 1443 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on February 27, 2015 in ভ্রমণ.

            আকাশ পর্যবেক্ষণের সবচেয়ে ভালো সময় বা ঋতু হল শরতকাল। এ সময় আকাশ অনেক বেশি সুন্দর আর পরিস্কার থাকে।

            • 854 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on February 27, 2015 in ভ্রমণ.

              বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী জনপদ রংপুর। রংপুর মহানগরী ও এর আশপাশে বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে বেশ কিছু ভ্রমণ কেন্দ্র। এর মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় তাজহাট জমিদারবাড়ি। নন্দনীয় স্থাপত্যের নিদর্শন এই বাড়িটি ১৯৮৪ সাল থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোট বেঞ্চ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এখন তা সোনালী অতিতের সাক্ষী হয়ে একটি সুন্দর জাদুঘরে পরিণত হয়েছে। বৃহত্তর রংপুরে একসময় বেশ কয়েকটি জমিদার জমিদার বাড়ি ছিল। তবে তাজহাট জমিদারবাড়ি ছাড়া সব ক’টিই প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে।

              ইতিহাস ও অবস্থান :
              রংপুর শহর থেকে প্রায় ছয় কিলোমিটার দূরে তাজহাট গ্রামে এর অবস্থান। রত্ন ব্যবসায়ী মান্নালালই ছিলেন তাজহাট জমিদারির প্রতিষ্ঠাতা। ব্যবসায়িক কারণে অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ দিকে তিনি রংপুরের মাহিগঞ্জে এসে বসবাস শুরু করেন এবং একটি ভবন নির্মাণ করেন। ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে তার এ ভবনটি ধ্বংস হয়ে যায় এবং তিনি আহত হয়ে পরবর্তীতে মারা যান। তার দত্তক পুত্র গোপাল লাল রায় বাহাদুর (মতান্তরে মহারাজা কুমার গোপাল রায়) জমিদারি দায়িত্ব গ্রহণের পর বর্তমান ভবনটির নির্মাণ শুরু করেন। এ জন্য দক্ষ নকশাকার ছাড়াও সবমিলিয়ে কাজ করেন প্রায় দুই হাজার রাজমিস্ত্রী। ১৯১৭ সালে ভবনটি সম্পূর্ণ হয় এবং সে সময়ের হিসেবে এতে খরচ হয় প্রায় দেড় কোটি টাকা। ইতালি থেকে আমদানিকৃত শ্বেত পাথর দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল এ বাড়ির সম্মুখের সিঁড়িটি। এ ছাড়া ভবনের প্রধান প্রধান অংশগুলো তৈরিতে ব্যবহার করা হয় লাল ইট, শ্বেত পাথর ও চুনা পাথর। পুরো ভবনটিতে রয়েছে ২৮টি কক্ষ। ভবনের সামনে মার্বেল পাথরের সুদৃশ্য একটি ফোয়ারা আজও বিদ্যমান। এছাড়া বাড়িটির চারদিকে রয়েছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ শোভা বহন করা ফুলের বাগান এবং উত্তর ও দক্ষিণাংশে কামিনী, মেহগনি, কাঁঠাল ও আমবাগান।

              আকার ও আকৃতি :
              ৫৬ একর জমির ওপর বাড়িটি তৈরি। পূর্বমুখী দোতলা প্রাসাদের সামনের দিক প্রায় ৭৭ মিটার দীর্ঘ। বাড়ির সামনের দিকে রয়েছে বেশ বড় একটি দালান। এর উপরে ওঠার জন্য রয়েছে সাদা পাথর বসানো সিড়িঁ। বাড়ির ছাদের কেন্দ্রীয় অংশে আট কোণা পিলারের উপর শিলার তৈরি গম্বুজ।

              প্রাসাদমুখের দুই প্রান্তে অষ্টাভুজাকৃতিতে বাইরের দিকে বেরিয়ে যাওয়া অংশ রয়েছে। প্রাসাদের বারান্দা প্রায় ১০ মিটার দীর্ঘ। বারান্দার উপরে যে ঝুল বারান্দা তার ছাদ চারটি করিন্থীয় পিলারের উপর স্থাপিত। প্রাসাদের দুই প্রান্তে বারান্দাতেও ত্রিকোণাকৃতির ছাদ রয়েছে দু’টি করিন্থীয় পিলারের উপর।

              প্রাসাদে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে চোখে পড়ে ১৪ মি ও ১৯ মি আকৃতির বিশাল হলঘর। হলঘরের দুই দিকে একটি করে ঘর রয়েছে। প্রাসাদের ভেতরে ৩ মিটার প্রশস্ত একটি টানা বারান্দা রয়েছে। পুরো ভবনে মোট ২২টি কক্ষ রয়েছে।
              প্রসাদপ্রাঙ্গনে চারটি বড় পুকুর ও বিস্তৃত জায়গা রয়েছে। বাড়ির পেছনে রয়েছে গুপ্ত সিড়ি। এই গুপ্ত সিঁড়ি কোন একটি সুরঙ্গ পথের সঙ্গে যুক্ত যা সরাসরি ঘাঘট নদীতে গিয়ে উঠেছে- এমন জনশ্রুতি আছে। তবে গুপ্ত সিড়িটি এখন নিরাপত্তা জনিত কারণে বন্ধ রাখা হয়েছে।

              জাদুঘর নির্মাণ :
              ২০০৫ সালে এই বাড়িতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে জাদুঘর। এখানে দুর্লভ প্রত্নসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে মূল্যবান কষ্টি পাথরের শিলামূর্তি, পোড়ামাটির ফলক, শিবলিঙ্গ, প্রাচীন মুদ্রা। এ ছাড়াও রয়েছে সংস্কৃত এবং আরবি ভাষায় লেখা বেশ কিছু প্রাচীন পাণ্ডুলিপি। দশম ও একাদশ শতাব্দীর টেরাকোটা শিল্পকর্ম। মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সময়ের পবিত্র কোরআন শরীফ, মহাভারত ও রামায়ণও রয়েছে। পেছনের ঘরে রয়েছে কাল পাথরের কয়েকটি বিষ্ণুমূর্তি। জাদুঘরের ভেতরে ছবি তোলায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। জাদুঘরটি এখন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের আওতাধীন।

              দর্শনার্থী :
              প্রতিবছর এখানে দেশি-বিদেশি দর্শণার্থীর সংখ্যা লাখ ছাড়িয়ে যায়। দেশের বিভিন্ন স্থান ছাড়াও ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকরা জাদুঘর পরিদর্শনে আসেন। তারা জমিদার বাড়ি ও জাদুঘর দেখে মুগ্ধ হন।

              • 1138 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on February 27, 2015 in ভ্রমণ.

                এই পৃথিবীতে মানুষের মাঝে ভালো-মন্দ, সুস্থ-অসুস্থ সব ধরনের মানুষই রয়েছে। কোনো মানুষ আপনার উপকারে আসবে কোনো মানুষ আপনার অপকার করবে। পাশাপাশি কোনো মানুষ সুস্থতার পরিচয় দিবে কোনো মানুষ অসুস্থতার লক্ষণ প্রকাশ করবে। এটাই জগতের নিয়ম।

                আপনি যে সমস্যাটির কথা বলেছেন এটি বর্তমান সমাজের একটি নিত্যনৈমিত্তিক সাধারণ সমস্যায় পরিণত হয়েছে। বাসে এমন ধরনের কিছু মানুষ সত্যিই উঠে থাকেন যারা নারীর গায়ের সাথে গা লাগিয়ে ইচ্ছা করেই যৌন উত্তেজিত হতে পছন্দ করেন। তারা বাসে উঠেনই ঐ শিহরণ নেয়ার জন্য। নারীরা সম্মানের ভয়ে কিছু বলেন না বা চুপ করে থাকেন বলে তারা আরও বেশি সাহস পেয়ে যায় আর আরও বেশি করে যৌন শিহরিত হওয়ার তৎপরতা চালায়।

                এই মানুষরুপী পশুগুলো অসুস্থ মস্তিষ্কের হয়ে থাকে। এদের বিরুদ্ধে প্রচারণা আপনার নিজেকেই করতে হবে। যখনই কোনো অঘটন ঘটবে তখনই তার বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন। ভয়, লজ্জা সবকিছুকে ঝেড়ে ফেলে দিয়ে প্রতিবাদ করে উঠুন। দেখবেন সে ভয় পেয়ে যাবে এবং আশেপাশের ভালো মানুষগুলো আপনার সহায়তায় হাত বাড়িয়ে দিবে। ধন্যবাদ

                • 846 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on February 27, 2015 in ভ্রমণ.

                  দিনাজপুর শহর থেকে ৫২ কিমি দক্ষিণে নবাবগঞ্জ উপজেলার আফতাবগঞ্জে স্বপ্নপুরী অবস্থিত। ১৯৮৯ সালে দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার আফতাফগঞ্জে এক মৃত জলাশয়কে পিকনিক স্পটে রুপান্তরিত করে তার নাম দেওয়া হয় স্বপ্নপুরী। মোট ৪০০ বিঘা জমির উপরে নির্মাণ করা হয়েছে স্বপ্নপুরীর স্বপ্নের জগৎ। ঢাকা থেকে স্বপ্নপুরীর দূরত্ব ৩২০ কিলোমিটার ও দিনাজপুর থেকে মাত্র ৫২ কিলোমিটার।

                  যেজন্য বিখ্যাত :
                  স্বপ্নপুরী হচ্ছে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ বিনোদনকেন্দ্র। এখানে রয়েছেদেশী-বিদেশী বিভিন্ন পশু-পাখির অবিকল ভাষ্কর্য, কৃত্রিম পাহাড়, কৃত্রিম ঝর্ণা এবং ইট-সিমেন্টে নির্মিত বাংলাদেশের এক সুবিশাল মানচিত্রের সমন্বয়ে তৈরী একটি কৃত্রিমচিড়িয়াখানা, জীবন্ত পশুপাখীদের চিড়িয়াখানা,শিশুদের জন্য পার্ক, দোলনা, বায়োস্কোপ ইত্যাদি।

                  সারিসারি সবুজ দেবদারু গাছের মনোলোভা সৌন্দর্য আর বিস্তীর্ণ ঝিলের তীরে ফুটন্তগোলাপ বাগানের মাঝখানে স্থাপিত অপরূপ সুন্দর “নিশিপদ্ম”। পর্যটকদের বিনোদনের জন্য আরো রয়েছে বিশাল দিঘিতে স্পিডবোট ও ময়ূরপঙ্খীনাও, দুইঘোড়া চালিত টমটম, হরেক রকম সুগন্ধ ও সৌন্দর্য এবং স্বচ্ছ পানির ফোয়ারা বিশিষ্ট কয়েকটি ফুল বাগান এবং বিশ্রামের জন্য আকর্ষণীয় রেষ্টহাউস ও ডাকবাংলোসহ বিনোদনের আরো অনেক উপকরণ।

                  যেভাবে যাবেন :
                  ঢাকা থেকে গাবতলী কিংবা সায়েদাবাদ বাসটার্মিনাল থেকে ৪০০ থেকে ৬৫০ টাকার মধ্যে দিনাজপুরের গাড়ীতে করে দিনাজপুরে সেখান থেকে বাস যোগে স্বপ্নপুরী যাওয়া যায়।

                  স্বপ্নপুরীর পাশেই থাকার জন্য আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়া দিনাজপুর জেলা ডাকবাংলো ও অন্যান্য সরকারী ভবনে রাত্রিযাপন করা যাবে। এক্ষেত্রে জেলা ডাকবাংলোর বা অন্যান্য আবাসিক হোটেলের কর্মকর্তাদের আগেই সব কিছু জানিয়ে রাখতে হবে।

                  প্রবেশমূল্য :
                  – বাস ও মিনিবাসের মূল্য – ৪০০ টাকা
                  – মাইক্রোবাসের মূল্য – ৩০০ টাকা
                  – জনপ্রতি প্রবেশ মূল্য – ২০ টাকা

                  • 1082 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on February 27, 2015 in ভ্রমণ.

                    বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা মোট ৩২টি। ভারতের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের জেলা ৩০টি এবং মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের জেলা ৩টি। ভারত এবং মিয়ানমার উভয় দেশের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের একমাত্র জেলা রাঙামাটি

                    • 780 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on February 27, 2015 in ভ্রমণ.

                      বাংলাদেশের একেক অঞ্চল একেক ফসল উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। যেমন তুলার জন্য যশোর বিথ্যাত, তামাকের জন্য রংপুর বিখ্যাত, চালের জন্য দিনাজপুর বিখ্যাত, আমের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ, লিচুর জন্য দিনাজপুর বিখ্যাত ইত্যাদি। –

                      • 940 views
                      • 1 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on February 27, 2015 in ভ্রমণ.

                        আহ্নিক গতির কারণে জোয়ার ভাটা হয়।

                        • 1265 views
                        • 1 answers
                        • 0 votes