ZoomBangla Answer's Profile
Professor
14182
Points

Questions
3

Answers
7076

  • Professor Asked on February 27, 2015 in স্বাস্থ্য.

      অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ এড়াতে অধিকাংশ নারী জন্মবিরতিকরণ পিল ব্যবহার করেন। দাবি করা হয়, এসব পিল ৯৯.৭ শতাংশ নারীকে অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ থেকে বাঁচায়। কিন্তু আসলেই কি এইসব পিল শতভাগ কার্যকরী? কিংবা পিল সেবন করলেই কি সম্ভাবনা থাকে না গর্ভধারণের?

      উত্তরটা হলো- না! পিল সেবন করার পরেও গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, স্বাভাবিক ভাবেই গর্ভনিরোধে এসব পিলের ব্যর্থতা ৯ শতাংশ। আবার কিছু ক্ষেত্রে অন্যান্য ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় পিলের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়।

      পিল সেবন করার পরেও কখন হতে পারে গর্ভধারণ? আসুন জানা যাক!

      ১. নিয়মিত প্রতিদিন না খাওয়া :

      নিয়মমতো পিল না খেলে এটি কাজ করবে না। অন্যান্য হরমোন কন্ট্রাসেপ্টিভের মতোই এসব পিল নারী দেহের সংশ্লিষ্ট হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। অধিকংশ পিল এস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টিন হরমোনের সমন্বয়ে কাজ করে। পিল নিয়মিত না খেলে এসব হরমোনের ঘাটতি দেখা দেয়। ফলে নারীর ডিম্বাশয় আগের মতোই উর্বর হয়ে ওঠে বলে জানান ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার গাইনেকোলজির প্রফেসর ফিলিপ ডার্নে।

      ২. প্রতিদিন সঠিক সময়ে পিল না খাওয়া :

      বিজ্ঞানীরা ওরাল হরমোন ডোজকে নিরাপদ করতে গবেষণা চালিয়েছেন। প্রোজেস্টরেন-এস্ট্রোজেন পিলের কার্যকারিতা পেতে হলে ৬ ঘণ্টা থেকে ১২ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবহার করতে হবে। প্রোজেস্টরেন পিল ব্যবহার করতে হবে প্রতিদিননের ভিত্তিতে। একদিন বাদ পড়লে দেহে হরমোনের মাত্রা কমে যেতে পারে বলে জানান প্ল্যান্ড প্যারেন্টহুড অব আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট ভেনেসা কুলিনস।

      ৩. বিশেষ চিকিৎসা অবস্থায় :

      কিছু বিশেষ চিকিৎসাপদ্ধতির জন্য এসব পিল কাজ করে না। যেমন- টিউবারকুলোসিসের জন্য রিফাডিন চিকিৎসা, গ্রিসেওফালভিনের জন্য অ্যান্টি-ফানগাল ড্রাগ ইত্যাদির ক্ষেত্রে পিল কার্যকারিতা দেখাতে পারে না। তাই চিকিৎসকদের এসব ওষুধ নেওয়ার ক্ষেত্রে পিলের বিষয়ে পরামর্শ দিতে হবে।

      ৪. হার্বাল সাপ্লিমেন্ট :

      যেকোনো হার্বাল সাপ্লিমেন্টের কারণে গর্ভনিরোধক পিলের কার্যকারিতা নষ্ট হতে পারে। এ জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। বিশেষ ওষুধ ও হার্বাল সাপ্লিমেন্টের কারণে গর্ভনিরোধনে ব্যাকআপ ব্যবস্থার কথাও বলেন বিশেষজ্ঞরা।

      মনে রাখবেন-

      একটি সন্তানের আগে পিল না খাওয়াই ভালো। তাতে পরবর্তীতে সন্তান ধারণে মারাত্মক সমস্যা হতে পারে। একটি সন্তানের পর দীর্ঘদিন পিন খেলে পরবর্তীতেও সন্তান ধারণে জটিলতা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও ওজন বেড়ে যাওয়া সহ নানা রকম শারীরিক সমস্যার উপসর্গ দেখা দিতে পারে পিল সেবনে।


      • 1181 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on February 27, 2015 in স্বাস্থ্য.

        প্রতি চন্দ্রমাস পরপর হরমোনের প্রভাবে পরিণত মেয়েদের জরায়ু চক্রাকারে যে পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যায় এবং রক্ত ও জরায়ু নিঃসৃত অংশ যোনিপথে বের হয়ে আসে তাকেই ঋতুচক্র বলে।

        এর তিনটি অংশ, ১মটি চারদিন স্থায়ী হয় (৪-৭ দিন) এবং একে মিনস্ট্রাল ফেজ, ২য়টি ১০দিন (৮-১০ দিন) একে প্রলিফারেটিভ ফেজ এবং ৩য়টি ১৪ দিন (১০-১৪ দিন) স্থায়ী হয় একে সেক্রেটরি ফেজ বলা হয়।

        মিনস্ট্রাল ফেজ এই যোনি পথে রক্ত বের হয়। ৪-৭ দিন স্থায়ী এই রক্তপাতে ভেঙ্গে যাওয়া রক্তকনিকা ছাড়াও এর সাথে শ্বেত কনিকা, জরায়ুমুখের মিউকাস, জরায়ুর নিঃসৃত আবরনি, ব্যাকটেরিয়া, প্লাজমিন, প্রস্টাগ্লানডিন এবং অনিষিক্ত ডিম্বানু থেকে থাকে। ইস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরন হরমোনের যৌথ ক্রিয়ার এই পর্বটি ঘটে।

        প্রলিফারেটিভ ফেজ ৮-১০ দিন স্থায়ী হতে পারে। শুধু ইস্ট্রোজেন হরমোনের প্রভাবে এটি হয়। এই সময় জরায়ু নিষিক্ত ডিম্বানুকে গ্রহন করার জন্য প্রস্ততি নেয়।

        সেক্রেটরি ফেজ টা সবচেয়ে দীর্ঘ, প্রায় ১০ থেকে ১৪ দিন। একে প্রজেস্টেরন বা লুটিয়াল ফেজ ও বলা হয়। এটিও ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন উভয় হরমোনের যৌথ কারনে হয়। এই সময় নিষিক্ত ডিম্বানুর বৃদ্ধির জন্য জরায়ু সর্বোচ্চ প্রস্ততি নিয়ে থাকে।

        ডিম্বাশয়ের কোনো ডিম্বানু শুক্রানু দ্বারা নিষিক্ত না হলে জরায়ু আবার মিনস্ট্রাল ফেজে চলে যায়। এভাবেই পূর্ন বয়স্ক মেয়েদের ঋতুচক্র চলতে থাকে।


        • 610 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on February 27, 2015 in স্বাস্থ্য.

          বীর্য দেহের অন্ডকোষে উৎপন্ন হয়।

          • 1254 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on February 27, 2015 in স্বাস্থ্য.

            হস্তমৈথুনের ধারণা মানুষের মাথায় প্রকৃতিগতভাবেই এসেছে। আর মানুষ ছাড়া আর কোনো প্রাণীই হস্তমৈথুন করে না।

            • 670 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on February 27, 2015 in স্বাস্থ্য.

              গর্ভপাত করানোর জন্য দুই ধরনের ওষুধ রয়েছে।

              ১ম প্রকার :

              গর্ভপাতকারী ঔষধ গ্রহণ গর্ভস্থ সন্তানকে নষ্ট করার উদ্দেশ্যে হওয়া। এমতাবস্থায় এই ঔষধের ব্যবহার যদি গর্ভস্থ বাচ্চার মাঝে প্রাণ সঞ্চারিত হওয়ার পর হয়ে থাকে তাহলে সম্পূর্ণরূপে হারাম এবং এতে কোন প্রকার সন্দেহের অবকাশ নেই। কেননা এটা নিষিদ্ধকৃত আত্মাকে অন্যায়ভাবে হত্যা করার শামিল। কুরআন ও হাদীস এবং মুসলমানদের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নিষিদ্ধকৃত আত্মাকে হত্যা করা হারাম।

              আর যদি প্রাণ সঞ্চারিত হওয়ার পূর্বে গর্ভপাতের জন্য ঔষধ ব্যবহার করতে চায় তাহলে ওলামায়ে কেরামের মাঝে এর বৈধতার প্রশ্নে মতভেদ রয়েছে। কেউ কেউ জায়েয বলেছেন, কেউ কেউ নিষেধ করেছেন, আবার কেউ বলেছেন, গর্ভ ধারণের পর থেকে আরম্ভ করে যতক্ষণ পর্যন্ত গর্ভস্থ বস্তু জমাট রক্তের রূপ না নিবে অর্থাৎ যতক্ষণ পর্যন্ত ৪০ দিন অতিবাহিত না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত গর্ভপাতের জন্য এ ধরনের ঔষধ ব্যবহার করা জায়েয। ওলামায়ে কেরামের মধ্যে কেউ আবার এমনও বলেছেন যে, মানুষের আকৃতি স্পষ্ট না হওয়া পর্যন্ত গর্ভপাতের ঔষধ ব্যবহার করতে পারবে। তবে খুব বেশি সাবধানতা অবলম্বনের উদ্দেশ্যে গর্ভপাতের জন্য ঔষধের ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই উত্তম। তবে বিশেষ প্রয়োজন ও অপারগতার সম্মুখীন হলে এ ধরনের ঔষধ ব্যবহার করতে পারবে। প্রয়োজনীয়তা বলতে যেমন গর্ভধারণকারীনী এমন অসুস্থ যে গর্ভধারণে অক্ষম ইত্যাদি ইত্যাদি। এমতাবস্থায় গর্ভপাত করা জায়েয। কিন্তু গর্ভ ধারণের পর থেকে যদি এই পরিমাণ সময় অতিবাহিত হয়ে যায়, যে সময়ের মধ্যে গর্ভস্থ বাচ্চার মধ্যে মানুষের আকৃতি প্রকাশ পেয়ে থাকে তাহলে ব্যবহার করা হারাম। আল্লাহ তা’আলাই সর্বজ্ঞ।

              ২য় প্রকার :

              গর্ভপাতের ঔষধ গ্রহণের দ্বারা গর্ভস্থ আত্মাকে ধ্বংস করা উদ্দেশ্য নয় বরং গর্ভের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর প্রসব আসন্ন এমন সময়ে যদি গর্ভপাতের ঔষধ ব্যবহার করতে চায় তাহলে তা জায়েয আছে। তবে শর্ত হচ্ছে এ ধরনের ঔষধ ব্যবহারের ফলে মা ও বাচ্চার যেন ক্ষতি না হয় এবং ঔষধ ব্যবহার করার কারণে যেন অপারেশন বা অস্ত্রোপচারের প্রয়োজনীয়তা দেখা না দেয়।

              যদি ঔষধ ব্যবহারের কারণে অপারেশন প্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে তাহলে এর চার অবস্থা, যা নিম্নে বর্ণিত হলো:

              ১) মা ও গর্ভস্থ বাচ্চা উভয়েই জীবিত। এমতাবস্থায় প্রয়োজন ছাড়া অস্ত্রোপচার জায়েয নেই, যেমন প্রসব অত্যন্ত কষ্টকর এবং ঝুকিপূর্ণ হলে অস্ত্রোপচার করতে হবে। মনে রাখতে হবে একজনের শরীর অপর জনের নিকট আমানত স্বরূপ। সুতরাং বৃহত্তর কোন কল্যাণ সাধনে এমন কোন হস্তক্ষেপ করবে না যা দ্বারা ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া বর্তমান যুগে অনেক ক্ষেত্রে অপারেশনের পূর্বে মনে করা হয়ে থাকে যে, কোন রকম ক্ষতির সম্ভাবনা নেই, অথচ অপারেশনের পর ক্ষতি প্রকাশ পেয়ে যায়।

              ২) মা ও গর্ভস্থ বাচ্চা উভয়ই মৃত। এমতাবস্থায় বাচ্চাকে বের করার জন্য অস্ত্রোপচার করা জায়েয নয়। কেননা বের করার মধ্যে কোন লাভ নেই।

              ৩) মা জীবিত কিন্তু গর্ভস্থ বাচ্চা মৃত। তাহলে অস্ত্রোপচার করে বের করা জায়েয আছে। তবে মায়ের কোন প্রকার ক্ষতির যেন আশঙ্কা না থাকে। কেননা বাহ্যিক অবস্থার প্রেক্ষিতে গর্ভস্থ সন্তানকে তো অপারেশন ছাড়া বের করা সম্ভব নয় এবং বাচ্চাকে যদি ভিতরে রেখে দেয়া হয় তাহলে প্রথমতঃ ভবিষ্যতে পেটে সন্তান ধারণ করা সম্ভব হবে না। দ্বিতীয়তঃ এভাবে রেখে দিলে মায়ের জন্য অত্যন্ত কষ্ট ও যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়াবে। তাছাড়া অনেক সময় স্ত্রীকে স্বামীহীনা-বিধবা হয়ে থাকতে হয় যখন মহিলা পূর্ব স্বামীর ইদ্দতের অবস্থায় থাকে। এসব কারণে অপারেশনের মাধ্যমে গর্ভস্থ মৃত বাচ্চাকে বের করা জায়েয আছে।

              ৪) মা মৃত এবং গর্ভস্থ বাচ্চা জীবিত। এমতাবস্থায় গর্ভস্থ সন্তানকে বাঁচানোর সম্ভাবনা যদি না থাকে তাহলে অপারেশন করা জায়েয নয়। পক্ষান্তরে যদি গর্ভস্থ সন্তানটি বাঁচবে এমন আশা থাকে, সেই অবস্থায় কিছু অংশ যদি বের হয়ে থাকে তাহলে মৃত মার পেট কেটে বাচ্চার বাকী অংশ বের করতে পারবে। আর যদি বাচ্চার কিছুই বের না হয় তাহলে এক্ষেত্রে আমাদের ওলামায়ে কেরাম বলেছেন যে, গর্ভস্থ শিশুকে বের করার জন্য মায়ের পেট কাটবে না। কেননা এটা নাক-কান কেটে বিকৃত করার অন্তর্ভুক্ত। তবে সার্বিক সমাধান হচ্ছে এই যে, অপারেশন ছাড়া যদি বের করা সম্ভব না হয় তাহলে অপারেশন করতে পারবে। এ সমাধানটি ইবনে হুবাইরা গ্রহণ করেছেন। তিনি ‘ইনসাফ’ গ্রন্থের ২য় খন্ডের ৫৫৬ পৃষ্ঠায় বলেছেন যে, এক্ষেত্রে পেট কেটে বাচ্চা বের করাই উত্তম।

              বর্তমান কালে এ অবস্থায় অস্ত্রোপচার করা ‘মুসলা’ অর্থাৎ নাক-কান কেটে শাস্তি দেয়া হিসেবে পরিগণিত হবে না। কারণ প্রথমতঃ পেট কেটে পরে আবার সেলাই করে দেয়া হবে। দ্বিতীয়তঃ একটা জীবিত সন্তানের ইজ্জত একজন মৃত ব্যক্তির চেয়ে অনেক বেশী। তৃতীয়তঃ একটা নিষ্পাপ শিশুকে নিশ্চিত ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করা ওয়াজিব। সুতরাং যেহেতু গর্ভস্থ বাচ্চা জীবিত এবং নিষ্পাপ মানুষ সেহেতু অপারেশনের মাধ্যমে তাকে বের করা ওয়াজিব। আল্লাহ তা’য়ালাই সর্বজ্ঞ।

              সতর্কীকরণ :

              উপরোল্লিখিত যে সকল অবস্থায় গর্ভপাত করা জায়েয সে সকল অবস্থায় গর্ভপাত করতে চাইলে অবশ্যই গর্ভের মালিক তথা স্বামীর অনুমতি গ্রহণ করতে হবে।


              • 703 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on February 27, 2015 in স্বাস্থ্য.

                এন্ড্রোজেন নামক হরমোনের কাজ হল মুখে দাড়ি বুকে লোম গজানো এবং কণ্ঠস্বর ভারি করে তোলা| এন্ড্রোজেন ক্ষরণ না হওয়ায় দাড়ি গজায় না| এটি একটি শারীরিক সমস্যা। আপনি একজন হরমোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন|

                • 953 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on February 27, 2015 in স্বাস্থ্য.

                  স্তন ক্যান্সার একটি ভয়ংকর কিন্তু সহজেই চিকিৎসা করা যায় এমন রোগ এবং ৯০ভাগ ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ সুস্থ করা সম্ভব যদি প্রাথমিক পর্যায়েই সেটা চিহ্নিত করা যায়। আর প্রাথমিক পর্যায়ে স্তন ক্যান্সার চিহ্নিত করার সহজ উপায় হলো নিয়মিত পরীক্ষা করা। ১৫ থেকে ৪৫/৫০ বছরের সকল নারীদের উচিত নিয়মিত প্রতিমাসে একবার করে নিজের স্তন নিজেই পরীক্ষা করা।
                  যারা গর্ভবতী বা বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করান তাদের উচিত নিয়মিত চিকিৎসক দ্বারা স্তন পরীক্ষা করানো। স্বাভাবিক সময়ে স্তন পরীক্ষার উপযুক্ত সময় হলো মাসিকের ৩ থেকে ৫ দিন পর। স্তন পরীক্ষা করা খুবই সহজ একটি কাজ। সাধারণত ৫টি ধাপে এটা করা সম্ভব:
                  ধাপ ১ :
                  আয়নার সামনে কাধ সোজা করে দাঁড়ান, কোমরে হাত রাখুন ও আপনার স্তনের দিকে তাকান এবং লক্ষ করুন

                  ১.আপনার স্তনের আকার, আকৃতি ও রং।
                  ২.স্তনদ্বয় দৃশ্যত ফোলা স্থান অথবা বিকৃতি ছাড়া একই আকৃতির আছে কিনা।
                  নিম্নলিখিত পরিবর্তনগুলো লক্ষ করলে অতিসত্ত্বর চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
                  ১.কুঁচকানো, ফোলা চামড়া অথবা চামড়াতে ডিম্পল (অনেকটা কমলা লেবুর খোসার মত)
                  ২.স্তনের কোথাও ক্ষত অথবা লাল স্থান অথবা ফোলা স্থান।
                  ৩.স্থান পরিবর্তিত নিপল অথবা কুচঁকানো অথবা ভিতরে ঢুকে যাওয়া নিপল।
                  ধাপ ২:
                  এবার দুহাত মাথার উপর তুলুন ও পূর্ববর্তী ধাপে বর্ণিত পরিবর্তনগুলো আবারও লক্ষ্য করুন।
                  ধাপ ৩:
                  এবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থাতেই লক্ষ করুন আপনার নিপল থেকে (একটি অথবা দুটি থেকেই) কোনো ধরনের তরল জাতীয় কিছু (যেমন পানির মত অথবা হলুদে অথবা রক্ত) বের হচ্ছে কিনা।
                  ধাপ ৪:
                  এবার শুয়ে পড়–ন এবং আপনার ডান হাত দিয়ে বাম স্তনে চাপ দিন। এক্ষেত্রে আপনার হাতের আঙুলগুলো একসঙ্গে ব্যবহার করুন (হাতের তালু নয়)। ধীরে ধীরে চাকতির মত করে হাত ঘুরান ও অনুভব করুন। এভাবে সম্পূর্ণ স্তনকে পরীক্ষা করুন (উপরের কলারবোন থেকে পেটের ওপর পর্যন্ত ও একপাশ থেকে অন্য পাশ পর্যন্ত এবং অবশ্যই একইভাবে বগল পরীক্ষা করুন)।
                  একই ভাবে বাম হাত দিয়ে ডান স্তন পরীক্ষা করুন।
                  এই পরীক্ষা করার সময় অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যাতে আপনার সম্পূর্ণ স্তনটি পরীক্ষা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে আপনি নিপল থেকে শুরু করে বৃত্তাকারভাবে বাহিরের দিকে যেতে পারেন অথবা উপর-নিচ করে সম্পূর্ণ স্তন পরীক্ষা করতে পারেন। লক্ষ্য রাখবেন যাতে আপনি সকল টিস্যু (চামড়া থেকে স্তনের নিচের বুকের খাচা পর্যন্ত) অনুভব করেছেন। চামড়া ও চামড়ার অল্প নিচের অংশের জন্য অল্প চাপ দিন, স্তনের মাঝের অংশের জন্য মাঝারি চাপ দিন ও স্তনের নিচের অংশ অনুভবের জন্য গভীরভাবে চাপ দিন।
                  ধাপ ৫ :
                  এবার আপনি বসে অথবা দাঁড়িয়ে পূর্ববর্তী ধাপে বর্ণিত উপায়ে আবার আপনার স্তনদ্বয় পরীক্ষা করুন। এই ধাপটি গোসল করার সময়ও করতে পারেন, কারণ সে সময় চামড়া ভিজা ও পিচ্ছিল থাকে বলে পরীক্ষা করতে সুবিধা হয়।


                  • 910 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on February 27, 2015 in স্বাস্থ্য.

                    রসুন শুধু যৌন ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে না এর ভারসাম্যও রক্ষা করে। এছাড়া উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে, হৃৎপিণ্ড ভালো রাখে, ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়, ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাল রোগের ঝুঁকি কমায় এবং ওজন কমায়।

                    রসুন চিবিয়ে খেলে যৌন উত্তেজনার ভারসাম্য বজায় থাকে। অর্থাৎ যদি বয়স ও সুস্থতার তুলনায় কারো যৌন উত্তেজনা কম থাকে, তবে নিয়মিত কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেলে তা স্বাভাবিক অবস্থায় আসবে।

                    একইভাবে কারো যৌন উত্তেজনা যদি বেশি থাকে, তাহলে তার সঙ্গী হিমশিম খেতে পারে। তাই তা স্বাভাবিক পর্যায়ে আনতেও রসুনই মহৌষধ। নিয়মিত সকালে দুই কোয়া রসুন চিবিয়ে খেলে যৌন উত্তেজনার ভারসাম্য বজায় থাকবে আজীবন। রসুনের এই প্রাকৃতিক গুণ দীর্ঘকাল ধরে স্বীকৃত। ভেষজ চিকিৎসকরা তাই যৌন সমস্যার সমাধানে রসুনের ব্যবহার করে থাকেন।

                    এছাড়া যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ রসুনকে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে৷ যা আমরা প্রায় প্রতিনিয়্তই খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে থাকি৷

                    আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷ কোনো রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷ এছাড়া যদি কোনো ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশি হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রেও রসুন খুবই কার্যকরী৷

                    প্রতিদিন দু’ থেকে তিনটি রসুনের কোয়া কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খান৷ এতে আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে৷ এ ছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে তা আপনার শরীরে স্পার্ম উৎপাদনের মাত্রা বাড়ায় এবং সুস্থ্ স্পার্ম তৈরিতে এটি সাহায্য করে৷


                    • 611 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on February 27, 2015 in No Category.

                      কনডম হলো এক ধরণের জন্মবিরতিকরণ উপাদান। এর জনপ্রিয়তার কারন যেকোনো সময় এটা ব্যবহার করা যায় এবং এটা সহজলভ্য। কনডমের সবচেয়ে বড় সুবিধা এই যে এটা যৌনবাহিত যেকোনো রোগ থেকে সঙ্গম সময়ে নিরাপত্তা দেয়। এইডস, সিফিলিস, গনোরিয়া, ক্লামাইডিয়া, কন্ডাইলোমা সহ যে কোন যৌন রোগ কনডম ব্যবহারের মাধ্যমে এড়ানো সম্ভব। অনেক পুরুষ আছেন যাদের মিলনের পূর্বেই বীর্যপাত ঘটে (Premature Ejaculation) তারা অনেক সময় কনডম ব্যবহারে কিছুটা সুবিধা পেতে পারেন, এছাড়া কিছু মহিলা আছেন যাদের স্বামীর শুক্রানুর প্রতি এলার্জি থাকে, মাস ছয়েক কনডম ব্যবহার করে এই এলার্জি নিয়ন্ত্রন করা যায়, লিঙ্গ প্রবেশের প্রাথমিক পর্যায়ে খসখসে ভাব বা ব্যথা হলেও কনডম ব্যবহারে উপকার পাওয়া যায়। কনডম ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই ভিতরের বাতাস বের করে নিতে হবে অন্যথায় তা ফেটে গিয়ে শুক্রানু যোনিপথে প্রবেশ করতে পারে। মিলন শেষে উত্থিত অবস্থায় লিঙ্গ বের করে নিয়ে আসতে হবে, না হলে অনেক সময় শুক্রানু ছড়িয়ে পরতে পারে। কনডম ব্যবহার শতকরা ১০০ ভাগ জন্মনিয়ন্ত্রনের নিরাপত্তা দেয়না। এর সাফল্যের হার ৯০% এর কাছাকাছি। নিয়ম অনুযায়ী ব্যবহার না করলেই ব্যর্থতা দেখা দেয় তাই অবশ্যই ব্যবহারের পূর্বে কনডম এর শীর্ষের বাতাস বের করে নিতে হবে। অনেক দম্পত্তির কনডমে এলার্জি থাকতে পারে তাদের কনডম ব্যবহার না করাই ভালো। দীর্ঘদিন কনডম ব্যবহার করলে অনেক সময় দম্পতিরা একধরনের মানসিক অতৃপ্তি এবং অশান্তিতে ভোগেন। কনডম ব্যবহারের সাথে সাথে প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি ব্যবহার করে স্বামী-স্ত্রী অনেক আরাম দায়ক যৌন জীবন উপভোগ করতে পারেন।

                      কীভাবে কনডম ব্যবহার করবেন :

                      কনডম ব্যবহার বেশ সহজ, তাছাড়া কনডমের প্যাকেটেই ব্যবহারবিধি লেখা থাকে। তাও এ ব্যাপারে কিছু ব্যপার জেনে রাখা ভালো। তা হলোঃ

                      ১. কনডম ব্যবহারের আগে মেয়াদোত্তির্ণের তারিখ দেখে নিন। মেয়াদোত্তির্ণের তারিখ শেষ হওয়া কনডম ব্যবহার করা উচিত নয়।

                      ২. ভ্যাজায়নার সাথে পেনিসের কোন রকম স্পর্শের আগেই কনডম পরে নেওয়া উচিত। কেননা স্পার্ম (বীর্য) আউট ছাড়াও প্রি-কাম-ফ্লুইড (Pre-Cum-Fluid) বলে তরল পদার্থ পেনিস থেকে বের হয় যা ছেলেরা টের পায় না খুব একটা, কিন্তু তাতে ঠিকই স্পার্ম থাকে। তাই পুল আউট ব্যাবস্থা, অর্থাৎ স্পার্ম আউটের আগে পেনিস বের করে ফেলা কার্যকর নয় বাস্তবে। অবশ্যই কনডম ব্যবহার করুন, প্রেগনেন্সি ও সকল ঝামেলা এড়াতে চান যদি।

                      ৩. প্রত্যেক সঙ্গমের জন্য একটি কনডম ব্যাবহার করুন। কখনোও একটি কনডম একাধিকবার ব্যবহার করবেন না।

                      ৪. প্যাকেট থেকে কনডম বের করার সময় সাবধান। ছিড়ে ফেললে বা ভেঙ্গে গেলে আরেকটা কনডম ব্যবহার করুন। ভেঙ্গে যাওয়া কনডম কোন দিক থেকেই সেক্সকে নিরাপদ করে না।

                      ৫. প্রয়োজনে কনডমের ভেতর এক দুই ফোটা লুব্রিক্যান্ট দিতে পারেন। এতে কনডম পরতে যেমন সুবিধা হয় তেমনি তা ছেলেদের জন্য বেশি মজারও হয়।

                      ৬. পেনিস পুরোপুরি দাড়ানোর পরই কনডম পরুন।

                      ৭. সামনের দিকে আধা ইঞ্চির মত জায়গা রাখুন কনডমে স্পার্ম ধারনের জন্য।

                      ৮. সামনের দিকে বাতাস থাকলে তা হাত দিয়ে চেপে ভেতরে নিয়ে যান এবং পেনিসের উপর কনডম যতটুকু স্ট্রেচ হয় ততটুকু করুন। কোন বাতাসের বুদবুদ থাকলে তা সমান করুন, এগুলো কনডম ভেঙ্গে ফেলতে পারে। কনডম পরার পর চাইলে লুব্রিক্যান্ট দিতে পারেন উপরে সেক্স শুরুর সময়।

                      ৯. পেনিস নরম হওয়ার আগেই ভ্যাজাইনা থেকে পেনিসটি কনডম সহ বের করে ফেলুন।

                      ১০. কনডম খোলার সময় একজন কনডম ধরে রাখুন আরেকজন খুলুন, এতে স্পার্ম ছড়িয়ে পরবে না।

                      ১১. কনডম কখনো টয়লেটে বা কমোডে ফ্লাশ করবেন না। বাচ্চাদের নাগালের বাইরে কোন ট্র্যাশ বিনে ফেলুন। কনডম একবার খোলার পর পেনিস ভাল করে সাবান ও পানি দিয়ে ধুয়ে নিন, আরেকবার ভ্যাজায়নাতে ঢুকানোর আগেই। তবে যেখানে সেখানে কনডম ফেলবেন না।


                      • 0 views
                      • 12521 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on February 27, 2015 in স্বাস্থ্য.

                        খাঁটি মধু চেনার কিছু উপায় :

                        ফ্রিজিং পরীক্ষা

                        : মধুকে ফ্র্রিজের মধ্যে রেখে দিন । খাঁটি মধু জমবে না । ভেজাল মধু পুরাপুরি না জমলেও জমাট তলানী পড়বে ।

                        পিঁপড়া পরীক্ষা :

                        এক টুকরা কাগজের মধ্যে কয়েক ফোঁটা মধু নিন । তারপর যেখানে পিঁপড়া আছে সেখানে রেখে দিন । পিঁপড়া যদি মধুর ধারে কাছে না ঘেসে তবে তা খাঁটি মধু । আর পিঁপড়া যদি তা পছন্দ করে তবে মধুতে ভেজাল আছে ।

                        চক্ষু পরীক্ষা :

                        খুব অল্প পরিমাণ মধু চোখের ভেতরে দিন । যদি মধু খাঁটি হয় তবে প্রথমে চোখ জ্বালাপোড়া করবে ও চোখ থেকে পানি বের হবে এবং খানিক পরে চোখে ঠান্ডা অনুভূতি হবে । (এই পরীক্ষায় অনুৎসাহিত করছি)

                        দ্রাব্যতা পরীক্ষা :

                        এক গ্লাস পানি নিয়ে এর মধ্যে এক টেবিল চামচপরিমাণ মধু নিন । খুব ধীরে ধীরে গ্লাসটি শেক করুন । যদি মধু পানিতে পুরাপুরি দ্রবীভূত হয়ে যায় তবে তা ভেজাল মধু । আর মধু যদি পানিতে ছোট ছোট পিন্ডের আকারে থাকে তবে তা খাঁটি মধু ।

                        মেথিলেটেড স্পিরিট পরীক্ষা :

                        সমান অনুপাতে মধু এবং মেথিলেটেড স্পিরিট মিশ্রিত করে নাড়াতে থাকুন। খাঁটি মধু দ্রবীভুত না হয়ে তলনীতে জমা হবে । আর ভেজাল মধু দ্রবীভূত হয়ে মেথিলেটেড স্পিরিটকে মিল্কি করবে ।

                        শিখা পরীক্ষা :

                        একটি কটন উয়িক নিয়ে উহার এক প্রান্তকে মধুর মধ্যে ডুবিয়ে নেই । তারপর উঠিয়ে হালকা শেক করে নিই । একটি মোমবাতি জ্বালিয়ে বা লাইটার জ্বলিয়ে তা আগুনের শিখায় ধরি । যদি তা জ্বলতে থাকে তবে মধু খাঁটি আর যদি না জ্বলে তবে মধুতে পানি মেশানো আছে । যদি মধুতে অল্প পরিমাণ পানি মেশানো থাকে তবে কটন উয়িক জ্বলতে থাকবে কিন্তু ক্র্যাকলিং সাউন্ড শোনা যাবে ।

                        শোষণ পরীক্ষা :

                        কয়েক ফোঁটা মধু একটি ব্লটিং পেপারে নিন ও পর্যবেক্ষণ করুন । খাঁটি মধু ব্লটিং পেপার কর্তৃক শোষিত হবে না । ভেজাল মধু ব্লটিং পেপারকে আর্দ্র করবে ।

                        কলংক পরীক্ষা :

                        একটুকরা সাদা কাপড়ের উপর সামান্য পরিমাণ মধু নিন এবং এবং কিছুক্ষন পর কাপড়টি ধৌত করুন । ধোয়ার পর কাপড়টিতে যদি কোন দাগ থাকে তবে মধুতে ভেজাল আছে । আর যদি কোন দাগ না থাকে তবে মধু খাঁটি ।

                        হানি কম্ব পরীক্ষা :

                        একটি কাঁচের বা সাদা রংয়ের বোলের মধ্যখানে দেড় থেকে দুই চা চামচ (প্লস্টিকের তৈরি) মধু নেই । তারপর বোলের চারদিক দিয়ে ধীরে ধীরে ঠান্ডা পানি ঢালতে থাকি । যখন পানি মধুকে ঢেকে ফেলবে তখন পানি ঢালা বন্ধ করি । তারপর বোলটিকে তুলে ধরে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে দুই মিনিট ধরে ঘুরাতে থাকি । খাঁটি মধু এই মুভমেন্টের পরেও পানিতে দ্রবীভূত হবে না এবং হেক্সাগোনাল আকৃতি ধারণ করবে যা দেখতে প্রায় হানি কম্ব এর মত ।

                        স্বচক্ষে দেখা পদ্ধতি :

                        এই পরীক্ষগুলো না করেও খাঁটি মধু সম্পর্কে নিশ্চত হতে পারবেন যদি আপনি নিজে উপস্থিত থেকে মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করে আনতে পারেন ।


                        • 608 views
                        • 1 answers
                        • 0 votes