14182
Points
Questions
3
Answers
7076
মানুষকে কখন সবচেয়ে সুন্দর দেখায় বলুন তো? মানুষ যখন হাসে তখন তাকে সবচেয়ে সুন্দর দেখায়। আর ঝকঝকে সাদা দাঁত হাসির আকর্ষণ অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। ভাবছেন ঝকঝকে মুক্তার মত সাদা দাঁত পেতে তো অনেক খরচ করতে হয় ডাক্তারের কাছে গিয়ে, তাই না? মানুষ যখন অতিরিক্ত চা কফি খায়, ধূমপান করে কিংবা ঠিক মত দাঁত পরিষ্কার করে না তখন দাঁত লালচে বা হলদেটে হয়ে যায়। খুব সহজেই কয়েকটি ঘরোয়া উপায়েই আপনার দাঁতগুলোকে ঝকঝকে সাদা করতে পারবেন। আসুন জেনে নেয়া যাক পদ্ধতিগুলো।
তুলসী পাতা ও কমলার শুকনো খোসা গুড়া
৬/৭টা তুলসী পাতা ছেঁচে নিন।
২ চা চামচ কমলার শুকনো খোসা গুড়ো করে নিন।
ভালো করে মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরী করে নিন।
মিশ্রণটি দাঁতে লাগিয়ে নিন এবং ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন।
পানি দিয়ে ভালো করে কুলি করে নিন।বেকিং সোডা
বেকিং সোডা ও পানি মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরী করে নিন।
মিশ্রণটি আঙ্গুল দিয়ে ঘষে ঘষে লাগিয়ে নিন দাঁতে।
৩ মিনিট অপেক্ষা করে কুলি করে ফেলুন।স্ট্রবেরী
কয়েকটি স্ট্রবেরী ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন কিংবা বেটে নিন।
এবার স্ট্রবেরীর পেস্টটি দাঁতে লাগিয়ে রাখুন ৫ মিনিট।
পানি দিয়ে কুলি করে নিন।লেবুর রস
একটি লেবু থেকে কিছু রস চিপে নিন।
এবার লেবুর রস দাঁতে লাগিয়ে রাখুন ৩ মিনিট।
কিছুক্ষন পর দাঁত মেজে কুলি করে ফেলুন।কলার খোসা
কলা খোসার ভেতরের সাদা অংশটি দিয়ে ২ মিনিট দাঁত ঘষুন।
১৫ মিনিট পর দাঁত মেজে নিন।
সপ্তাহে তিন বার এই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।এছাড়া দেখুন :
ঘরে বসে ঝকঝকে সাদা দাঁত পাবার ৪টি কার্যকর টিপস : আমাদের হাসিতেই যেন চেহারার সব সৌন্দর্য। আর হাসিটা দেয়ার পর যদি দেখেন দাঁতগুলোই সুন্দর না, তখন কেমন লাগবে বলুন তো? সুন্দর ধবধবে সাদা দাঁত সবাই চান। তাই অনেকগুলো টাকা খরচ করে ডেন্টিস্ট-এর কাছে যান দাঁত সাদা করতে। ভালো হবে না, যদি ঘরোয়া উপায়েই দাঁত ঝকঝকে সাদা করতে পারেন? অর্থ তো বাঁচবেই, আপনিও পাবেন সুন্দর ত্বক। আসুন, জেনে নিই ৪টি টিপস। বিস্তারিত : https://www.priyo.com/2014/10/29/115583.html
হলদেটে দাঁত সাদা করবে যে ৪টি খাবার : হলদেটে দাঁত কারই বা ভালো লাগে? ঝকঝকে সুন্দর হাসি সকলেই পেতে চায়। আর তার জন্য চাই ঝকঝকে সাদা দাঁত। কিন্তু দূষণ, আয়রন, ধূমপান, দাঁতের সঠিক যত্নের অভাব ইত্যাদির কারণে দাঁত তার ঝকঝকে সাদা রং হারাতে থাকে আর হয়ে পড়ে হলদেটে। অনেক সময় দাঁতে পড়ে ছোপ ছোপ দাগ। দাঁত সাদা করতে বা দাঁতের দাগ তুলতে অনেকেই শরণাপন্ন হন ডাক্তারের। কিন্তু তা বেশ খরচসাপেক্ষ ব্যাপার। অথচ আপনার ঘরেই থাকে এমন কিছু উপাদান, যা আপনার দাঁত সাদা রাখতে সাহায্য করবে। জেনে নিন দাঁত সাদা রাখতে সাহায্য করে এমন কিছু খাবার সম্পর্কে।
- 891 views
- 1 answers
- 0 votes
বেশীক্ষণ ধরে গোসল করলে কিংবা পানির কাজ করলে নিশ্চয়ই লক্ষ্য করছেন আঙুলের ডগার চামড়া কুঁচকে গিয়েছে। প্রায় প্রত্যেকেই এই বিষয়টি জানেন। কিন্তু এই চামড়া কুঁচকে যাওয়ার মূল কারণ জানেন কি? তাহলে জেনে রাখুন, আসলে কিন্তু চামড়াটা কুঁচকে যায় না। বরং ঘটে অন্য একটি ঘটনা! এবং আমাদের মনে হয় যে চামড়া কুঁচকে গিয়েছে।
আমাদের দেহের চামড়া বেশ কয়টি স্তর দিয়ে তৈরি। আমাদের চামড়ার সর্বশেষ স্তরটির নাম এপিডারমিস। এই এপিডারমিস থেকে একধরনের তৈলাক্ত পদার্থ নির্গত হয় যার নাম সেবাম। এই সেবাম আমাদের চামড়ার জন্য একটি প্রতিরক্ষা পর্দার মতো তৈরি করে। আমরা যখন কাঁচ কিংবা অন্যান্য মসৃণ কোনো তল স্পর্শ করি তখন আমাদের হাতের ছাপ বসে যায় সেখানে, আমাদের হাত পরিস্কার থাকলেও এটি হয়ে থাকে। এই তৈলাক্ত ছাপই সেবাম। সেবামের কারণেই এই কাজটি হয়ে থাকে।
যখন আমরা কিছু সময় পানি ধরি বা পানির সংস্পর্শে থাকি তখন এই সেবামের কারণে পানি আমাদের চামড়ার ভেতরের স্তরে প্রবেশ করতে পারে না। কিন্তু বেশি সময় ধরে পানি ধরলে আমাদের হাতের এই সেবাম চলে যায় এবং চামড়ার ভিতরে পানি প্রবেশ করে। অর্থাৎ আমাদের চামড়া পানি শোষণ করে এবং এপিডারমিসের ভেতরের স্তর ডারমিসে প্রবেশ করে। তখন যে যে স্থানগুলোতে ডারমিস ও এপিডারমিসের মধ্যকার বন্ধন থাকে না সেসব স্থান পানি শোষণ করে ফুলে যায় এবং যে যে স্থানগুলোতে ডারমিস ও এপিডারমিসের মধ্যকার বন্ধন থাকে সেসব স্থান আগের মতোই থাকে। তাই আমাদের কাছে চামড়া কুঁচকে গিয়েছে বলে মনে হয়।
- 630 views
- 1 answers
- 0 votes
একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর সন্তানকে যৌনস্বাস্থ্য বিষয়ক শিক্ষা দেওয়া উচিত। আপাতদৃষ্টিতে বিষয়টি অস্বস্তিকর মনে হলেও আপনার সন্তানের জন্যই তা মঙ্গলজনক। কারণ যখন ‘যৌন’ শব্দটির সাথে ‘স্বাস্থ্য’ জড়িয়ে থাকে, তখন তা পুরো জীবন, এমনকি বংশবৃদ্ধির সক্ষমতার সঙ্গেও সম্পর্কিত।
শিক্ষা দেওয়ার সঠিক সময়
যেকোনো অভিভাবকের জন্যই অস্বস্তিকর তার সন্তানের সঙ্গে যৌনস্বাস্থ্য বিষয়ক কথাবার্তা বলা। কিন্তু এটা সন্তানের মঙ্গলের জন্যই করা জরুরি। আপনি এবং আপনার সন্তান যাতে বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি না হন, সেজন্য কথা বলার জন্য বেছে নিতে হবে সঠিক সময়। সন্তানকে এসব বিষয়ে তখনই বলতে হবে যখন তার বোঝার এবং অনুধাবন করার মতো বয়স হবে। বয়ঃসন্ধিকালই এর জন্য সঠিক সময়। যখন সন্তানের শারীরিক পরিবর্তনগুলো শুরু হবে, তখনই বলা উচিত। সাধারণত এ বিষয়ে মেয়ে সন্তানকে মায়েরা এবং ছেলে সন্তানকে বাবারা বুঝিয়ে থাকেন। তবে এটা জরুরি নয়। যদি বাবার সঙ্গে মেয়ের সম্পর্ক বেশি সহজ থাকে, তাহলে মেয়েকে বাবাও বলতে পারেন। একই কথা খাটবে মা এবং ছেলের ক্ষেত্রেও।কেন দেবেন
সন্তানকে কেন যৌনস্বাস্থ্য শিক্ষা দেওয়া উচিত, তার পেছনে রয়েছে বেশ কয়েকটি কারণ। আগেও বলেছি, যৌনস্বাস্থ্য বিষয়টি মানুষের সুস্থ জীবনযাপনের সাথে জড়িত। এ বিষয়ে জ্ঞান থাকলে সম্ভাব্য নানা রকম সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। জেনে নিন এমনই কিছু কারণ, যা আপনার সন্তানের সারাজীবনের ওপর প্রভাব ফেলবে।বয়ঃসন্ধিকালের সমস্যা
বয়ঃসন্ধিকালে কিশোর-কিশোরীদের নানা রকম শারীরিক পরিবর্তন হয়। বিশেষ করে যৌন এলাকাগুলোতে। মেয়েদের শুরু হয় ঋতুস্রাব, ছেলেদেরও পুরুষ হয়ে ওঠার নানান লক্ষণ দেখা দেয়। এর ফলে তাদের মন-মানসিকতাতেও নানা ধরনের পরিবর্তন আসে। অনেকেই তাদের এই শারীরিক পরবর্তনের কারণে বিব্রতবোধ করে। যৌনস্বাস্থ্য সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে তারা এই সমস্যাগুলো সহজেই মোকাবেলা করতে পারবে। মেনে নিতে পারবে এই শারীরিক পরিবর্তনগুলো।স্বাস্থ্য রক্ষা
সুস্বাস্থ্য রক্ষায় শারীরিক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অপরিহার্য। আর সন্তানকে যৌনস্বাস্থ্য সম্পর্কে শিক্ষা দিলে তার পক্ষে নিজের সঠিক পরিচর্যা করাটা সহজ হবে। এটা শুধু কৈশোরে নয়, বরং সারাজীবনের জন্যই সুফল বয়ে আনবে। কারণ এর সাথে সম্পর্কযুক্ত রয়েছে সন্তান উত্পাদন ক্ষমতা তথা বংশবৃদ্ধির ব্যাপারটি। স্বাস্থ্য রক্ষার সাথে যৌনস্বাস্থ্য রক্ষার বিষয়টিও জড়িয়ে আছে ওতপ্রোতভাবে।শারীরিক ও মানসিক বিকাশ
যৌনস্বাস্থ্য শিক্ষা শারীরিক ও মানসিক বিকাশেও সহায়তা করে। জীবনে যৌনস্বাস্থ্য ঠিক রাখা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আপনার সন্তান অনুধাবন করতে পারবে এবং সঠিকভাবে জীবনযাপন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। এছাড়া নিজের শরীর সম্পর্কে সচেতন হলে মানসিক বিকাশও যথাযথভাবে হয়। আপনার সন্তান নিজের দায়-দায়িত্ব নেওয়া শিখবে এখান থেকেই। কারণ তার যৌনস্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যাপারটি একান্তই তার নিজের দায়িত্ব।অনিয়মিত জীবনযাপন
যৌনস্বাস্থ্য শিক্ষার আরেকটি সুদূরপ্রসারী সুফল হলো অনিয়মিত জীবনযাপন সম্পর্কে সতর্কতা। বিভিন্ন বাজে অভ্যাস, ধূমপান, ভুল খাদ্যাভাস যে যৌনস্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে এবং তা কতটা ক্ষতিকর হতে পারে, তা আপনার সন্তান যৌনস্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হলে তবেই না বুঝতে পারবে। তাই বিব্রত বা অস্বস্তিবোধ না করে সন্তানকে সঠিকভাবে শিক্ষা দিন।যৌনরোগ সম্পর্কে সচেতনতা
আপনার সন্তান যদি কৈশোরেই যৌনস্বাস্থ্য সম্পর্কে সঠিক শিক্ষাটি পায়, তাহলে ভবিষ্যতে সে বিভিন্ন যৌনরোগ সম্পর্কেও সচেতন হবে। বিশেষ করে যেসব যৌনরোগ অপরিচ্ছন্নতার কারণে হয় সেসব সম্পর্কে আপনি নিজেও তাকে বলতে পারেন। আর যেসব রোগ যৌন সংসর্গের কারণে হয়, বড় হলে সে নিজে থেকেই এসব ব্যাপারে সতর্ক হবে।- 542 views
- 1 answers
- 0 votes
মৌসুমি ভাইরাস জ্বর বা অ্যালার্জির ব্যাপারে জানি আমরা সবাই। ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতার প্রভাবে এসব রোগ দেখা দেয়। ফলে আমাদের হালকা জ্বর, সর্দি এসব দেখা যায়। কিন্তু ক্লান্ত লাগাটা এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নয়। এর পেছনে রয়েছে সূর্যালোকের অবদান।
ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে সূর্যালোকের তীব্রতা এবং সময়সীমায় আসে পরিবর্তন। এর প্রভাব পড়ে আমাদের শরীরের ওপর। আমাদের শরীরে শীত এবং গ্রীষ্মের আলাদা আলাদা ঘড়ি আছে, যা পরিবর্তিত হয় এই সূর্যালোকের ওপর ভিত্তি করে। আমাদের চোখ থেকে সোজা একটি স্নায়ু চলে গেছে মস্তিষ্কে যাকে প্রভাবিত করে সূর্যের আলো। সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হলো সকালের রোদ। সকালের এই আলো আমাদের জাগিয়ে তুলতে সাহায্য করে এবং তার পাশাপাশি আমাদের সারা দিন জাগিয়েও রাখে। সকাল বেলায় যত জলদি সূর্য ওঠে, তত তাড়াতাড়ি জেগে ওঠে আমাদের শরীর। সূর্য উঠতে দেরি হলে আমাদের শরীরটাও দেরি করে জাগে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আপনি গ্রীষ্মকালে সকাল সাড়ে ৬ টায় ঘুম থেকে উঠে পড়েন। যদি শীতকালেও একই সময়ে ঘুম থেকে উঠতে যান তবে তা সহজ হবে না। বেশ কিছু সময় ঘুম ঘুম পেতে থাকবে। শুধু তাই নয়, শীতকালে সূর্যালোকের তীব্রতা কম থাকার কারণে এবং শীতের মাঝে কাজ করতে ইচ্ছে করে না বলে আমাদের ঘুম ঘুম পেতে থাকে সারা দিনই।
তবে এই সমস্যা বেশিদিন স্থায়ী হয় না। ঋতু পরিবর্তনের কিছু দিনই কেবল সমস্যা হয়। কয়েক সপ্তাহের মাঝেই আমাদের শরীর এই পরিবর্তনে অভ্যস্ত হয়ে যায়। কিছুদিন পরেই আসছে শীত। তখন এই সমস্যা হলেও খুব একটা চিন্তিত হবার দরকার নেই আপনার।
- 698 views
- 1 answers
- 0 votes
নাচ এক ধরনের ব্যায়াম হিসেবে আমাদের শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখে। কেননা গবেষণায় দেখা গেছে, এটি আমাদের শরীরের ওজন কমিয়ে আনে, ফিট রাখতে সহায়তা করে, মানসিক চাপ কমায় এবং সর্বোপরি আপনাকে একজন সতেজ আধুনিক মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে।
আপনি নিজেই এর পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। যেমন আপনি শুধু এক মাস নিয়মিত নাচ করুন, দেখবেন আপনার ওজন আগের চেয়ে অনেক বেশি হালকা হয়ে গেছে। কেননা নাচ আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ক্যালোরি ধ্বংস করে ওজনটিকে নিয়ন্ত্রণে আনে। এর ফলে আপনি শারীরিকভাবে ফিট থাকবেন এবং কোনো ধরনের রোগবালাই আপনাকে আক্রমণ করতে পারবে না।
আপনি যদি কখনও মানসিকভাবে অস্থির হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই নাচে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন। কেননা নাচ আপনাকে মানসিকভাবে প্রশান্তি এনে দেবে এবং আপনি সবসময়ই হাসিখুশি থাকবেন। এছাড়া এই নাচ আপনাকে হতাশা থেকেও দূরে রাখতে সহায়তা করবে।নাচ করার আরেকটি বিশেষ গুণ হল আপনার হার্টের সমস্যা দূর হবে এই নাচের অভ্যাসে। এক গবেষণায় বলা হয় এটি হার্টের ক্রিয়াকে স্বাভাবিকভাবে পরিচালিত করে ফলে হৃদরোগ বা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে যায়।
- 968 views
- 1 answers
- 0 votes
নারীরা যেমন গর্ভধারণ করেন, তেমনি পুরুষেরা গর্ভে বীজ প্রদান করেন। এসময়ে শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর ক্রিয়ায় ভ্রুণ তৈরি হয় এবং তা ১০ মাস ১০ দিন গর্ভধারণের পর একটি মানবশিশু ভূমিষ্ঠ হয়। এমনকি সন্তান ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে তাও নির্ধারিত হয় পুরুষের কারণেই। তাই সন্তান উৎপাদন সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয় পুরুষদের অবশ্যই জেনে রাখা উচিত।
পুরুষের খাদ্যাভাস, স্বাস্থ্য এবং কর্ম পরিবেশ সন্তান উৎপাদনের উপরে প্রভাব ফেলতে পারে :
একজন পুরুষের খাদ্যাভাস, স্বাস্থ্য আর কর্ম পরিবেশ সন্তান উৎপাদন ক্ষমতার ওপরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন ধরুন, ধূমপান পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা, আকৃতি এবং কার্যকারিতায় ব্যাঘাত ঘটাতে সক্ষম। আবার আপনার কর্মক্ষেত্র যদি কোনো রাসায়নিক পদার্থের মাঝে হয়ে থাকে তবে এগুলোর কারণে বিভিন্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শুক্রাণুর স্বাস্থ্য নষ্ট করে ফেলতে পারে। খাদ্যাভাসও ক্ষতির কারণ হতে পারে। যেমন আপনি যদি একজন অ্যালকোহলিক হয়ে থাকেন তাহলে স্বাভাবিকভাবেই আপনি শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকবেন। আর এর ফলে আপনার শুক্রাণুর কর্মক্ষমতা অনেক কম থাকবে এবং এটি তুলনামূলকভাবে দুর্বল হবে।পুরুষদের ক্ষেত্রেও বয়স অনেক বড় একটি বিষয় :
আমরা স্বাভাবিকভাবেই জানি যে নারীদের সন্তান উৎপাদনের ক্ষমতা একটি নির্দিষ্ট বয়সসীমার উপরে নির্ভর করে থাকে। যেমন ৩০ বছর বয়সে নারীরা যেখানে প্রতি মাসে ২০ শতাংশ সময় গর্ভধারণের ক্ষমতা রাখেন, সেখানে ৪০ বছরে তা নেমে আসে ৫ শতাংশে। ঠিক তেমনই পুরুষদের একটি নির্দিষ্ট বয়সসীমা রয়েছে সন্তান উৎপাদন ক্ষমতার। গবেষকরা বলেছেন যে, পুরুষদের সন্তান উৎপাদনের ক্ষমতা বয়স বাড়ার সাথে দিনদিন হ্রাস পেতে থাকে। এমনকি ক্ষমতাটি হারিয়েও ফেলেন। তবে বয়সের একটা উচ্চ পর্যায়ে গিয়ে তা আবার নতুন উদ্যমে ফিরে পান। যেখানে একজন ৭০ বছরের বৃদ্ধা উৎপাদন ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত হন, সেখানে ৭০ বছরের একজন বৃদ্ধ সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা আবার ফিরে পান।উত্তাপ শুক্রাণুর জন্য ক্ষতিকর :
যেকোনো ধরনের উত্তাপ পুরুষদের শুক্রাণুর জন্য বেশ ক্ষতিকর। উত্তাপের ফলে শুক্রাণু এর কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। দেখা যায় যে অনেকেই গরম পানি দিয়ে দীর্ঘক্ষণ গোসল করতে পছন্দ করেন, আবার অনেকে অনেকক্ষণ বসে থাকার ফলে বসার সিটটি উত্তপ্ত হয়ে যায়। এগুলো আসলে পুরুষদের শুক্রাণুর জন্য একবারেই স্বাস্থ্যকর না।অনুৎপাদনশীলতা পুরুষদেরই বেশি হয়ে থাকে :
আদিমকালের সমাজে দেখা যেত যে সন্তান যদি না হত তাহলে স্ত্রীদেরই দোষারোপ করে আসত এবং পুরুষেরা একের পর এক বিয়েও করে আসত। কিন্তু ধরতে পারত না আসল সমস্যাটি কার। নারীরা ক্ষেত্রবিশেষে বন্ধ্যা হতে পারে তবে এর চেয়ে বহুগুণ বেশি পুরুষদের অনুৎপাদনশীলতার হার। দেখা যায় সন্তান না হওয়া নারী পুরুষের মাঝে মাত্র এক তৃতীয়াংশ থাকে নারীদের সমস্যা সম্বলিত, বাকি দুই তৃতীয়াংশ হয়ে থাকে পুরুষদের অনুৎপাদনশীলতার কারণে।- 651 views
- 1 answers
- 0 votes
বহু গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে ধূমপান আমাদের ত্বকের বয়সকে বাড়িয়ে দেয়। ১৯৭০ এর অ্যানাল অব ইন্টারনাল মেডিসিন এর একটি প্রকাশনায় বলা হয় যে ধূমপানের ফলে ত্বকে অকালেই বিভিন্ন ধরনের বলিরেখা তৈরি হয় যা বয়স বেশি দেখানোর জন্য দায়ী আর তা থেকে খুব সহজেই একজন ধূমপায়ী এবং অধূমপায়ী ব্যক্তিকে পৃথক করা যায়।
যারা ধূমপান করেন তাদের বয়স যারা ধূমপান করেন না তাদের তুলনায় কমপক্ষে ১০-২০ বছর পর্যন্ত বেশি দেখায়। ধূমপায়ী এবং অধূমপায়ী ব্যক্তিদের উপরে করা এমন একটি গবেষণা ১৯৯৫ সালে আমেরিকান জার্নাল অব পাবলিক হেলথ এ প্রকাশিত হয়। সেখানে দেখানো হয় যে যারা দিনে ২ বারের বেশি ধূমপান করে থাকেন তাদের মুখে এই বয়স বেশি দেখানো বলিরেখার ছাপ পড়ে থাকে। এমনকি নারীদের ক্ষেত্রে এই বলিরেখার ছাপটি অনেক বেশি পড়ে। ফলে খুব অল্প বয়সেই বয়স দেখায় অনেক বেশি।
- 508 views
- 1 answers
- 0 votes
আমাদের দেশে মেয়েরা অনেক বড় বড় অসুখও যেখানে লজ্জায় লুকিয়ে রাখেন, সেখানে পিরিয়ডের সময় খাওয়া দাওয়ার দিকে মনযোগ দেয়ার ব্যাপারটা তো কারো মাথাতেই আসবে না। তবে সত্যটা হচ্ছে, পিরিয়ডের এই ৩-৫ দিন অনেকটা রক্ত বের হয়ে যায় শরীর থেকে, আর তাই অবশ্যই শরীরের চাই বিশেষ খাবার। তা না হলে প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাবে দুর্বল হয়ে পড়বেন, দেখা দেবে নানান শারীরিক সমস্যা।
আসুন, জেনে নিই পিরিয়ডের সময় কোন খাবারগুলো নারীর জন্য খুব জরুরী।
১) পানি
একথা ভুলে গেলে চলবে না যে কেবল রক্তপাত নয়, সেই সাথে শরীর হারাচ্ছে অনেক খানি তরল। আর এই অভাব পূরণ করতে পান করতে হবে প্রচুর পানি। না, পানীয় নয়। সাধারণ পানি। চা, কফি, কোলা ইত্যাদির চাইতে অনেক বেশী স্বাস্থ্যকর সাধারণ পানি। হালকা কুসুম গরম পানি পান করতে পারেন, এতে পেট ব্যথায় আরাম হবে।২) মাছ
বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, ফ্যাটি এসিড ইত্যাদি। এবং এগুলো পিরিয়ড চলাকালীন শরীরের ক্ষয় পূরণ করে এবং ব্যথা কমাতেও ভূমিকা রাখে। পিরিয়ডের সময় মাছ খেতে ভুলবেন না যেন। সামুদ্রিক মাছ খেলে আরও ভালো।৩)কলা
হ্যাঁ, কলা। পিরিয়ডের দিনগুলিতে কলা খেতে ভুলবেন না একেবারেই। কলা পটাশিয়ামের ও ভিটামিনের খুব ভালো উৎস, যা পিরিয়ডের সময় আপনার জন্য জরুরী। এই কলা পিরিয়ডকালীন বিষণ্ণতা কমাতেও সহায়ক। তাছাড়া পিরিয়ডের সময় অনেক নারীই ডায়রিয়াতে ভুগে থাকেন, যা দূর করতে সাহায্য করবে এই কলা।৪) লাল মাংস
শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা দেয় পিরিয়ডের সময়ে, যা পূরণ করবে লাল মাংস। চর্বি ছাড়া লাল মাংস অবশ্যই রাখুন খাবারের তালিকায়, সাথে রাখুন প্রচুর সালাদ। শরীর থাকবে সুস্থ।৫) বাদাম ও বীজ জাতীয় খাবার
বাদাম ভর্তি নানান রকম ভিটামিন ও মিনারেলে যা পিরিয়ডের সময় শরীরের জন্য ভালো। তবে খেয়াল রাখবেন, বাজারের বাড়তি লবণে ভাজা বা চিনিতে জড়ানো বাদাম খাবেন না। চীনা বাদাম, কাজু বাদাম, কাঠ বাদাম, পেস্তা, আখরোট ইত্যাদি তো খেতে পারেনই। সাথে বীজ কুমড়ার বীজ সহ নানা ধরণের বীজ রাখতে পারেন খাবারের তালিকায়।৬) ডার্ক চকলেট
পিরিয়ডের সময় প্রতিদিন কয়েক টুকরো ডার্ক চকলেট হতে পারে আপনার জন্য দারুণ উপকারী। ডার্ক চকলেটে চিনি নেই, ফলে ওজন বাড়বে না। বরং আছে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম। এই চকলেট পিরিয়ড চলাকালীন বিষণ্ণতাও দূর করবে।৭) সবুজ শাক
সবুজ শাক ও সালাদের পাতা জাতীয় খাদ্য এই মুহূর্তে আপনার সবচাইতে বেশী প্রয়োজন। এতে আছে প্রচুর আয়রন, যা শরীরের ক্ষয় পূরণে সহায়তা করবে। অবশ্যই প্রতি বেলার খাবারে রাখুন সবুজ পাতা, যেমন- বিভিন্ন ধরণের শাক ও সালাদ লিফ।- 604 views
- 1 answers
- 0 votes
প্রধানত: মাথাতেই উকুন হয়। এটি অত্যন্ত বিরক্তকর এবং ছোঁয়াচে। এক জনের কারো হলো তার সংস্পর্শে যে আসে তারও মাথায় এই উকুন সংক্রমিত হয়। একটু অন্য রকম হলেও উকুন তিন ধরনের হয়্ মাথা ছাড়াও কাপড়-জামা এবং গায়েও উকুন হতে দেখা যায়।
প্রকারভেদ :
এক ধরনের উকুন হয় যেগুলো পাওয়া যায় অন্তর্বাসের (মেন গেঞ্জি, জাঙ্গিয়া, ল্যাঙ্গোট, ব্রেসিয়ার ইত্যাদি) সেলাইয়ের জায়গায়। এই উকুনগুলোর কামড়ে বুক, পিঠ ইত্যাদি জায়গায় খুব চুলকায়। চুলকাতে চুলকাতে ত্বক ছুলে যায়। ত্বকে ডিম্বাকার গোলাপী ছোপ পড়ে যায়। আর এই রোগ পড়ার জন্য ত্বক মোটা হয়ে যায় এবং ত্বকের রঙ হয়ে যায় আরও ঘন। এমনটা প্রায়শঃ কোমর, পাছা, কাঁধের পেছন, বুক ইত্যাদি জায়গায় হয়।দ্বিতীয় ধরনের উকুন হয় গায়ে বা শরীরে বিশেষ করে যৌনাঙ্গে। অনেকেই এধরনের উকুনকে চাম-উকুন বলেন। যৌনাঙ্গের চুল, দাড়ি, ভ্রু, বগল বা বগলের চুল ইত্যাদি জায়গায় হয়। এসব জায়গায় উকুনের ডিম চেপ্টে লেগে থাকে। এই উকুনের জন্রও উপরোক্ত জায়গাগুলোতে ভীষণ চুলকায়। ত্বকে নীলচে ছোপ বা দাগ হতেও দেখা যায়। একবার হলে চট করে শরীর থেকে যেতে চায় না। প্রতিদিন এগুলো এত বাড়ে যে তুলে তুলে মেরেও শেষ করা যায় না।
তৃতীয় ধরনের উকুনের কথা আমরা সবাই জানি মাথার চুলে হয়। মাথার চুলের মধ্যে এই উকুনের অজস্র ডিম লেপ্টে থাকে। তাই যতই তোলা যাক বা মারা যাক মাথার উকুন নিঃশেষিত হয় না। অনবরত মাথা চুলকায়, চুলে জট লেগে যায়, চুলে দুর্গন্ধ হয় এবং চোখের উপরের দিকে ত্বক ফোলা-ফোলা লাগে।
কারণ :
নানা কারণে এই উকুনের সংক্রমণ হয়। প্রতিদিন মাথা ধুয়ে ঠিক মতো না মুছলে চুল অপরিস্কার রাখলে, নিয়মিত মাথা না আঁচড়ালে, ব্যবহৃত মাথার তেল উন্নতমানের না হওয়ার জন্য মাথায় উকুন হয় এবং দ্রুত তার বৃদ্ধি হয়।সাধারণত: স্কুল থেকে এই উকুন বাচ্চারা বয়ে নিয়ে আসে। এছাড়া উকুন যার হয়েছে তার ব্যবহৃত গামছা তোয়ালে ব্যবহার করলেও উকুন সংক্রমিত হয়। মাথার বালিশ এমনকি যার মাথার উকুন আছে তার পাশে শুলেও সুস্থ মানুষের মাথায় উকুন সংক্রমিত হতে পারে।
একটা জিনিস মনে রাখা দরকার উকুন তুলে উকুনের উপদ্রব সাময়িক ভাবে কিছু কমানো যায় বা চুলকানি কিছু কমানো যায় কিন্তু উকুনের বংশকে নির্বংশ করা যায় না।উকুনের অনেক ওষুধ এখন বাজারে বেরিয়েছে সেগুলির ব্যবহারে উকুনের উপদ্রব কমে কিন্তু ঘরোয়া চিকিৎসাতেও উকুনকে সমূলে নষ্ট করা যায়।
প্রতিকার :
১। কিছু পেঁয়াজ নিয়ে ভালো করে পিষে নিয়ে তার রস বের করে নিন। এই রস চুলে বা আক্রান্ত জায়গায় লাগান। পেঁয়াজের রস চুলে অন্ততঃ ৩-৪ ঘণ্টা লাগিয়ে রাখতে হবে তারপর সাবান বা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। ৩-৪ এভাবে নিয়মিত পেঁয়াজের রস লাগালে মাথার উকুন নষ্ট হয়ে যায়।২। কাঁচা সীতাফল বা আতার চূর্ণ অথবা আতার বীচির চূর্ণ রাতে শোয়ার সময় ভালো করে চুলে লাগিয়ে একটা কাপড় দিয়ে চুল বেঁধে রাখুন। সকালে সাবান বা শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। দিন কয়েক এমন করলে চুলের সমস্ত উকুন, নিকি (বা নিক) মরে যায়।
৩। আতা বা সীতাফল এবং গোমূত্র এক সঙ্গে বেটে থকথকে করে নিন। এই থকথকে বাটা রাতে শোয়ার সময় মাথায় ভালো করে লাগিয়ে একটা কাপড় দিয়ে বেঁধে শুয়ে পড়–ন। সকালে সাবান বা শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। এতে উকুন এবং খুস্কি দুটোই নাশ হয়।
৪। ছ’ চামচ পরিষ্কার জলে দু’চামচ শুদ্ধ সিরকা মিশিয়ে তুলোর পলতে তৈরি করে ভালো করে চুলে লাগান এবং কাপড় বেঁধে দিয়ে শুয়ে পড়–ন। সকালে মাথায় শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে দু’বার এমন করুন। এতে এক মাসের মধ্যেই মাথার খুস্কি এবং উকুন চলে যায়।
৫। আপেলের টুকরো চুলে ঘষুন অথবা আপেলের রসে জর মিশিয়ে অন্ততঃ আধঘণ্টা আঙুল দিয়ে মাথায় খুব করে ঘষতে থাকুন। তিন দিনের মধ্যেই এতে উকুনের বংশ নাশ হবে।
৬। রসুন বেটে লেবুর রসে মিশিয়ে রাতে শোয়ার সময়ে মাথায় ঘষে ঘষে লাগান। সকালে ঘুম থেকে উঠে মাথা ধুয়ে ফেলুন। এভাবে চার-পাঁচ দিন করলেই উকুন নাশ হয়।
৭। নারকেলের তেলে কর্পূর মিশিয়ে রাতে মাথায় লাগান। সকালে শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন। এতেও উকুনের বংশ ধ্বংস হয়।
৮। আতার বীজ বেটে মাথায় লাগিয়ে ঘণ্টা দুই রেখে মাথা ধুয়ে ফেললেও উকুনের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
৯। নারকেলের তেল, নিমের পাতা ফুটিয়ে শিশিতে ভরে রাখুন। এই নিম তেল নিয়মিত মাথায় মাখলে বা মাথায় আঙুল দিয়ে ভালো করে মালিশ করার পর চিরুণী দিয়ে মাথা আঁচড়ে নিলে উকুন চলে যায়।
১০। কর্পূরের রস তেলে মিশিয়ে চুলে লাগান। এতেও উকুন নষ্ট হয়।
- 859 views
- 1 answers
- 0 votes
আপনার সমস্যাটির কারণ হল বীর্য তার স্বাভাবিক ঘনত্ব হারিয়েছে। যার কারণে মলত্যাগ বা পায়খানার সময় সমান্য চাপেই বীর্য বের হয়ে যাচ্ছে। যদিও আপনি বলেননি তারপরও এর সাথে আরও কিছু সমস্যা হওয়ার কথা যেমন, ঘন ঘন প্রস্রাব, শারীরিক দুর্বলতা, যৌন শক্তির হ্রাস, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া ইত্যাদি। আপনার এই সমস্যাটি আসলে একটু জটিল ধরনের। এটি সম্ভবত ধ্বজভঙ্গের দিকেই অগ্রসর হচ্ছে। ধ্বজভঙ্গ লিঙ্গের একটি অসুস্থতা। এর ফলে লিঙ্গ ছোট হয়ে আসে এবং লিঙ্গের অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করা যায়।
এর জন্য আপনি হোমিওপ্যাথ চিকিত্সা গ্রহণ করতে পারেন। কারণ একমাত্র হোমিওপ্যাথ চিকিৎসাই আপনার সমস্যাটিকে গোড়া থেকেই নির্মূলে সহায়তা করে। এক্ষেত্রে অভিজ্ঞ একজন হোমিওপ্যাথের সাথে যোগাযোগ করুন এবং চিকিত্সা নিন। এছাড়া অ্যালোপ্যাথি কোনো বিশেষজ্ঞেরও পরামর্শ নিতে পারেন। আশা করি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন।
- 691 views
- 1 answers
- 0 votes