14182
Points
Questions
3
Answers
7076
যদি অন্য কোন শারীরিক সমস্যা না থাকে তাহলে মেয়েদের প্রথম ঋতুস্রাব হবার পর পরই তারা গর্ভধারণে সক্ষম হয়ে যায়। মেয়েদের ঋতুস্রাবের সময় নির্ভর করে ভৌগলিক অবস্থান, শারীরিক গঠন ও খ্যাদ্যাভাসের ওপর। তাই ঋতুস্রাব যেমন ৮ বছর বয়সে হতে পারে তেমনি ১৩ বছর বয়সেও হতে পারে। –
- 2475 views
- 1 answers
- 0 votes
সবার প্রথমে জেনে নিন আপনার ঘুমের কোন সমস্যা বা নার্ভাস ডিসঅর্ডার আছে কিনা। বাংলাদেশের নিউরোলজিস্টরা খুব একটা এ বিষয়ে সাহায্য করতে পারেননা, তাও চেষ্টা করে দেখতে পারেন। রক্ত কমে গেলে ঘুম বেশী আসে , এইজন্য আয়রন ফলিক এসিড সাপ্লিমেন্ট খেতে পারেন , আয়রন ট্যাবলেট কমলা বয়ামে যেটা বিক্রি হয় সেটাতে রক্তে ফ্যাটের পরিমাণ বেড়ে যায় । সেজন্য আপনি ফলিসন ট্রাই করতে পারেন-এটা বেশ কাজে দেয়। পড়াশুনা বেশী থাকলে দিনের বেলা, বিকেল বেলা পড়ুন। চা কফি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন, তবে অবশ্যই তা বেশি না। আপেল কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন। আপেলের ক্যাফেইন ঘুম তাড়ায় , আর রাতে শোবার আগে কলা খেলে ঘুম ভালো হয় , রাতে খুব ভালো ঘুম হলে সকালে ঝিমুনি ভাবটা থাকেনা।
এছাড়া যা যা করবেন :
১। দুপুরে ঘুমে ঘুমাবেন না ।
২। রাতের ঘুমটা ভালোমত ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
৩। সারাদিন অল্প অল্প করে চার থেকে পাঁচবার খাবেন, বেশি খাবার ঘুম বাড়ায়। তাই বেশি খাবার সম্পূর্ণ রুপে বর্জন করুন।
৪। লাল মাংস, মিষ্টি, ভাত, আম -এগুলো ঘুম বাড়ায়-যথাসম্ভব বর্জন করুন।
৫। শুয়ে শুয়ে বই পড়ার অভ্যাস বাদ দিন।
৬। প্রতিদিন আধাঘন্টা ব্যায়াম করুন -ঘুমানোর আগে হাঁটুন।
৭। নেশাজাতীয় দ্রব্য বর্জন করুন।- 745 views
- 1 answers
- 0 votes
লেবুকে আমরা শুধুমাত্র ভিটামিন সি এর সব চাইতে বড় উৎস হিসেবেই মেনে থাকি। খাবারে রুচি ও স্বাদ আনতে লেবু ব্যবহার করা হয় সব চাইতে বেশি। গরমের সময় ১ গ্লাস লেবুর শরবত আমাদের তেষ্টা মেটায় এবং আমাদের দেহকে রাখে সুস্থ। আসুন জেনে নিই লেবুর কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে।
১) হজমে সমস্যা এবং পেট ফাঁপায় লেবু ওষুধের মতো কাজ করে।
২) প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপ্টিক বা জীবাণুনাশক হিসেবে লেবুর ভূমিকা অসামান্য। ব্রণ, মেছতা বা কোন দাগ দূর করতে লেবু ব্যবহার করা হয়।
৩) ভোরে ঘুম থেকে উঠে হালকা গরম পানিতে লেবু ও সামান্য মধু মিশিয়ে নিয়মিত পানের অভ্যাস বাড়তি মেদ ঝরাতে সাহায্য করে।
৪) লেবুর শরবত অবসাদ বা ক্লান্তি এবং মাথাঘোরা ভাব দূর করে।
৫) মুখের দুর্গন্ধ দূর করে লেবু এবং দীর্ঘক্ষণ সজীব রাখে।
৬) ভিটামিন ‘সি’ সমৃদ্ধ হওয়ায় ত্বকের নানা সমস্যা দূর করার পাশাপাশি ত্বককে রাখে সতেজ ও যৌবনোদ্দীপ্ত।এছাড়া লেবু যেভাবে আমাদেরকে শারীরিকভাবে ফিট রাখে।
লেবু মানসিক চাপ মুক্ত রাখে
গবেষণায় দেখা যায় লেবুর মধ্যে রয়েছে মস্তিষ্ক এবং আমাদের নার্ভকে শান্ত রাখতে জরুরী কিছু উপাদান। লেবু আমাদের মধ্যে শান্তভাব আনতে বেশ সহায়তা করে থাকে। যখনই মানসিক চাপ বেশি হবে কিংবা দুশ্চিন্তা মাথায় এসে ভর করবে তখন ১ টুকরো লেবু চুষে নিন। দেখবেন মানসিক চাপ এবং দুশ্চিন্তার প্রভাব অনেকাংশে কেটে গিয়েছে।লেবুর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিভাইরাল উপাদান
লেবুর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা আমাদের সাধারণ ঠাণ্ডা, সর্দি ও কাশির জন্য সব চাইতে বেশি কার্যকরী। লেবুর অ্যান্টিভাইরাল উপাদান আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং যে কোনো ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে।শারীরিক দুর্বলতা থেকে মুক্তি দেয় লেবু
অসুস্থতা, শারীরিক কোনো সমস্যা কিংবা মানসিক চাপের কারণে অনেক সময়ই আমরা শারীরিক দুর্বলতা অনুভব করে থাকি। হেলথ এক্সপার্টদের মতে এই শারীরিক দুর্বলতা দূর করার সব চাইতে সহজ সমাধান হচ্ছে লেবুর রস পান করা। এছাড়াও তাৎক্ষণিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি ও ফিরিয়ে আনতে লেবুর রসের জুড়ি নেই।পাকস্থলীর সুস্থতায় লেবু
প্রতিবেলা খাবার খাওয়ার পর ১ গ্লাস কুসুম গরম পানিতে লেবু চিপে পান করলে আমাদের হজমে সুবিধা হয় এবং আমাদের পরিপাকক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। এতে করে আমাদের পাকস্থলী থাকে সুস্থ। লেবু পানি কিডনি ও দেহ থেকে ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে সহায়তা করে আমাদের রাখে সুস্থ। এছাড়াও হজমে সহায়তা করে বলে এটি আমাদের দ্রুত ওজন কমাতেও সাহায্য করে।ত্বকের সমস্যা সমাধানে লেবু
লেবুতে রয়েছে সাইট্রিক এসিড যা ত্বকের ব্রণের সমস্যা সমাধানে বিশেষভাবে কার্যকরী। এছাড়াও লেবুর ভিটামিন সি ত্বকের নানা সমস্যা থেকে আমাদের রক্ষা করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল, নরম ও কোমল হতে সহায়তা করে থাকে।- 793 views
- 1 answers
- 0 votes
জীবন’ পানি’র প্রতিশব্দ। চিকিৎসকগণ আমাদের প্রতিদিন ন্যূনতম আট গ্লাস বিশুদ্ধ পানি পান করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন— এই কথাও আমাদের অজানা নয়। কিন্তু আমাদের অনেকেই হয়তো জানি না ঠাণ্ডা পানি পান করার চাইতে উষ্ণপানি পান করে কিছু অসাধারণ উপকার পেতে পারি আমরা। তবে জেনে নিন উষ্ণপানি পানের ১০টি বিস্ময়কর উপকারিতা।
১। ওজন কমায়:
যারা ওজন কমাতে চাচ্ছেন, ঝেড়ে ফেলতে চাচ্ছেন কয়েক কেজি অতিরিক্ত ওজন— তাদের অবশ্যই প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস উষ্ণপানিতে এক চিলতে লেবুর রস মিশিয়ে পান করা উচিত। কারণ, উষ্ণপানি আপনার শরীরের মেদ কলায় আঘাত হেনে তার ক্ষয় নিশ্চিত করে।২। শ্বাসযন্ত্র পরিষ্কার রাখে:
উষ্ণপানি সর্দি, কাশি ও গলদাহের জন্য চমৎকার একটি প্রাকৃতিক উপাদান। উষ্ণপানি পানে শ্বাসযন্ত্রের নালীতে জমে থাকা কঠিন কফও পরিষ্কার হয়ে যায়। যা আপনাকে কফ জনিত অস্বস্তি থেকে মুক্তি দিবে।৩। অকাল বার্ধক্য প্রতিরোধ করে:
অকালে বুড়িয়ে দেয়ার জন্য দায়ী এমন কিছু দূষিত পদার্থ উষ্ণপানি আপনার শরীর থেকে দূর করতে সহায়তা করে। যা আপনার শরীরের তারুণ্যকে ধরে রাখার জন্য আবশ্যক। আর ত্বকের কোষ পরিষ্কার ও এর নমনীয়তা বৃদ্ধির মাধ্যমে চামড়ার ক্ষয় রোধ করে উষ্ণপানি।৪। ব্রণ ও ত্বকের ফুসকুড়ি প্রতিরোধে:
উষ্ণপানি ত্বকের গভীর থেকে পরিষ্কার করে দেয় দূষিত পদার্থগুলোকে, ফলে ব্রণ ও ত্বকের ফুসকুড়ি জাতীয় নানা সংক্রমণের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়।৫। স্বাস্থ্যকর চুলের জীবনীশক্তি:
উষ্ণপানি পান নরম চকচকে স্বাস্থ্যকর চুল পেতে অসামান্য উপকারি। এটি চুলের গোড়ায় স্নায়ুর শক্তি ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। যার কারণে উষ্ণপানি পানকে বলা যায় আপনার স্বাস্থ্যকর চুলের প্রাকৃতিক জীবনীশক্তি। এটি চুল পড়া কমিয়ে দেয় ও নতুন চুল গজানোর সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।৬। খুশকি প্রতিরোধ করে:
উষ্ণপানি মাথার ত্বককে রুক্ষ হতে দেয় না এবং এটি শুষ্ক মাথার ত্বক ও খুশকির বিরুদ্ধে কাজ করতে সাহায্য করে।৭। রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে স্নায়ুতন্ত্রকে সুস্থ রাখে:
পেশির সঞ্চালন ও স্নায়ুর সঠিক কর্মকাণ্ডের জন্য উষ্ণপানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এটি শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দিয়ে নালিতে জমে থাকা চর্বি ভেঙ্গে দেয় যা স্নায়ুতন্ত্রকে সুস্থ রাখে।৮। খাদ্য হজমে সহায়তা করে:
খাদ্য হজমে উষ্ণপানি খুবই উপকারি। সমীক্ষায় দেখা গেছে— তেল সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার আগে বা পরে ঠাণ্ডা পানি পান করলে তা তেলকে শক্ত করে অন্ত্রের গায়ে জমিয়ে রাখে। যা থেকে পরবর্তীতে অন্ত্রের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। তাই ঠাণ্ডাপানির সাথে কিছুটা গরম পানি মিশিয়ে পান করে এ সমস্যার হাত থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে অন্ত্রের সুরক্ষায় উষ্ণপানি অনেক কার্যকর ভূমিকা রাখে। আর হ্যাঁ, এটা অবশ্যই মনে রাখবেন— উষ্ণপানি খাবারকে সহজে হজম করতে সহায়তা করে।৯। শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদানসমূহ অপসারণ করে:
বিপাক বা অন্য কোন উপায়ে তৈরি বিষাক্ত উপাদানগুলো অপসারণে উষ্ণপানি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। উষ্ণপানি পান করলে শরীরের তাপমাত্রা বাড়ে ফলে ঘাম হয়। ফলে শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদানগুলো অপসারণ করে সুস্থ থাকতে আমাদের সহায়তা করে।১০। মাসিক নিয়মিত করণে:
উষ্ণপানি মেয়েদের মাসিক সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে উপকারি। পানির উষ্ণতা পেটের পেশির উপর প্রভাব ফেলে যা মাসিক সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।সুস্বাস্থ্যের খাতিরে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস উষ্ণপানিতে লেবুর রস মিশিয়ে পান করার অভ্যাস গড়ে তোলাটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। এতে আপনার দেহঘড়িটি থাকবে সুরক্ষিত অনেকগুলো ক্ষয়ের হাত থেকে।
- 794 views
- 1 answers
- 0 votes
কম্পিউটার এবং মোবাইলের আলো চোখের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এটি চোখের ক্ষতি করে থাকে। জেনে নিন এর জন্য যা যা করতে পারেন :
১। কম্পিউটারকে নিজ থেকে কমপক্ষে ৫০ থেকে ৭০ সেন্টিমিটার রাখা অত্যাবশ্যক।(মোবাইলের ক্ষেত্রে কিছুটা কম)
২।কম্পিউটার চালানোর সময় চোখের বিশ্রাম দিন। অন্তত কিছুক্ষনের জন্যও চোখ দুটোকে বন্ধ করুন। (মোবাইলের ক্ষেত্রেও)
৩।কম্পিউটার চালানোর সময় চোখ দুটোকে এদিকে সেদিকে ঘুরান। ডান থেকে বামে, উপরে নিচে। (মোবাইলের ক্ষেত্রেও)
৪।যারা চোখে লেন্স ব্যবহার করেন তাদের জন্য চোখকে কিছুক্ষণ পরপর ভেজা রাখলে ভাল হয়।নইলে তাড়াতাড়ি চোখ শুকনো হয়ে যায়।
৫।কম্পিউটার চালানোর সময় নিয়মিত শ্বাস নিন। এতে আপনার চোখের অনেক উপকার হবে।
৬।আপনার কম্পিউটারকে অপেক্ষাকৃত নিচে রাখুন। এতে আপনার চোখ সেইসময়ই কম্পিউটার এ যাবে যখন আপনি তা দেখতে চাইবেন।
৭।কম্পিউটার এর ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখুন। এতে আপনার চোখের উপর বেশি আলো পড়বেনা। এরজন্য F.LUX নামক সফটওয়ারটি ব্যাবহার করলে ভাল হয়। এটি automatically ব্রাইটনেস Adjust করতে পারে।
৮।সামুদ্রিক মাছ খেলে চোখের সামান্য উপকার পাওয়া যায়। এতে DHA মুলক রয়েছে। গাজর,সবুজ শাকসবজি নিয়মিত খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
৯।আপনাকে ফল ও শাকসবজি থেকে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ পেতে হবে। আম, টমেটো, তরমুজ, লালশাক এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। পানি আপনার চোখকে শুষ্ক হওয়া থেকে রক্ষা করে।
১০। আপনি যদি কম্পিউটার নিয়মিত ব্যবহার করেন তাহলে আপনাকে অন্তত ৬মাস পরপর ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।
- 906 views
- 1 answers
- 0 votes
মানুষ তার জীবনচর্চাকে সহজ করার জন্য দিনে দিনে বহু ধরনের আবিষ্কার করে চলেছে। যুগের প্রয়োজনে মাইক্রোওয়েভ ওভেনও আবিষ্কার করেছে। এতে সাধারণত খাবার গরম করে খাওয়া হয়। এখন প্রশ্ন হল এতে গরম করা খাবার আমাদের শরীরের জন্য জন্য কতটুকু স্বাস্থ্যসম্মত।
মাইক্রোওয়েভ এমন একটি প্রযুক্তি যেখানে বিদ্যুত চুম্বক ব্যবহার করে ২.৪ Ghz ফ্রিকোয়েন্সিতে বিদ্যুত চুম্বকের দিক নির্দেশ পরিবর্তন করে। যার ফলে খাবারের মধ্যে বিদ্যুত সঞ্চালন হয় এবং এত দ্রুত গতিতে দিকনির্দেশ পরিবর্তনের জন্য ইলেক্ট্রনগুলি একে অন্যের সাথে ধাক্কা খেয়ে খাবারটি গরম করে | এতে খাবারের মধ্যে একটু বিদ্যুত সঞ্চালন ছাড়া কিছুই হয় না, খাবারের গুণাগুণ মাইক্রোওয়েভ ব্যবহারের জন্য কমে না | কিছু কাঁচা সবজি যেমন ব্রোকলি, লেটুস ও বাঁধাকপি – ইত্যাদির মধ্যে কিছু ভিটামিন নষ্ট হয়ে যেতে পারে উচ্চ তাপমাত্রার জন্য – কিন্তু সেটি শুধু মাইক্রোওয়েভ ব্যবহার করলে নয়, এই সবজিগুলি যদি উচ্চতাপমাত্রায় রান্নাও করা হয় তাহলেও এই ঘটনা ঘটবে। |
তাই বলা যায় মাইক্রোওয়েভে গরম করা খাবার স্বাস্থ্যসম্মতই। এর ফলে তেমন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় না।
- 909 views
- 1 answers
- 0 votes
১. মাথা ব্যাথা ও শরীর ব্যথা কমাতে তুলসী খুবই উপকারী।
২. ঠান্ডা লাগলে তুলসী পাতার ব্যবহার আশীর্বাদের মতো কাজ করে।
৩. গলার সব রকম সমস্যায় তুলসী পাতা ব্যবহৃত হয়।
৪. তুলসী পাতা পাকস্থলীর ওকিডনীর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
৫. তুলসী পাতা হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়ায় ও এর স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
৬. এছাড়াও তুলসী পাতার রস শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৭. তুলসীকে নার্ভের টনিক বলা হয় এবং এটা স্মরণশক্তি বাড়ানোর জন্য বেশ উপকারী।
৮. পোকার কামড়ে আক্রান্ত স্থানে তুলসী পাতার তাজা রস লাগিয়ে রাখলে পোকার কামড়ের ব্যথা ও জ্বলা থেকে কিছুটা মুক্তি পাওয়া।
- 858 views
- 1 answers
- 0 votes
মাদক নেয়ার কারণ :
– নৈতিক মূল্যবোধে শৈথিল্য ।
– খারাপ বন্ধুবান্ধবের সাথে মেশা।
– পারিবারিক সম্পর্কে বিচ্ছিন্নতা।
– সামাজিকভাবে অপদস্থ।
– দারিদ্রতা।
– মানসিক অস্থিরতা।
– শিক্ষার অভাব।
– সখের বশে।
– সৌজন্য রক্ষার্থে।
– ভালোবাসায় ব্যর্থতা।
- 744 views
- 1 answers
- 0 votes
পা ঘামতেই পারে এবং এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু আপনার পা যদি অতিরিক্ত ঘেমে থাকে তাহলে এটা বড় সমস্যায় ফেলবে আপনাকে। অতিরিক্ত ঘাম থেকে যে দুর্গন্ধ তৈরি হয় তাতে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে যেতে পারেন আপনি। তবে আপনি একটু সচেতন হলেই পা ঘামা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
জেনে নিন হাত-পা ঘামার কারণ
সাধারণত মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা থেকে আপনার হাত-পা ঘামতে পারে। এছাড়া শরীরের ভেতরের ভারসাম্যহীনতাও হতে পারে আপনার অতিরিক্ত ঘামের কারণ। এবং এই সমস্যাটি আপনার বংশগতও হতে পারে।কেন হয় পায়ের দুর্গন্ধ?
পায়ের ঘাম পায়ের দুর্গন্ধের প্রধান কারণ। ঘেমে যাওয়ার ফলে পায়ে প্রচুর ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয়। একসময় এই ব্যাকটেরিয়া পায়ে আক্রমণ করে। দীর্ঘক্ষণ পা এই অবস্থায় থাকলে পায়ে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। জুতা-মোজা নিয়মিত না পরিষ্কার করলেও দুর্গন্ধ তৈরি হতে পারে।রোধ করুন সহজেই
– পা সবসময় পরিষ্কার রাখুন।– বাইরে থেকে এসেই পা ধুয়ে ফেলুন। এক্ষেত্রে শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন। পা ধোয়ার পর শুকনো তোয়ালে দিয়ে পা মুছে ফেলুন।
– মোজা প্রতিদিন ধুয়ে দিন। ধোয়ার পর ভালো মতো শুকিয়ে তারপর ব্যবহার করুন।
– নিয়মিত জুতা পরিষ্কার রাখুন। চাইলে জুতায় মাঝে মধ্যে পাউডার দিয়ে রাখতে পারেন।
– মাঝে মধ্যে জুতা রোদে দিয়ে ভালোভাবে শুকিয়ে নিন।
– সম্ভব হলে কয়েক জোড়া জুতা এবং মোজা ব্যবহার করুন।
– সুতি মোজা ব্যবহার করলে ভালো কারণ সুতি মোজা ঘাম শুষে নেয়।
– বাজারে ঘাম শুষে নেয় এমন জুতাও পাওয়া যায়। চাইলে এমন জুতা ব্যবহার করুন।
- 887 views
- 1 answers
- 0 votes
কালো দাগ কেন হয় : মাড়ির দাঁতে কালো দাগ আর কিছুই না প্রতিদিনের জমা হওয়া খাদ্যকণা। প্রতিদিন আমরা যে খাবার খাই তার ছোট ছোট কণা দাঁতের আবরণ “পেরিওডেনটাল মেমব্রেনের” উপর কালো আর শক্ত হয়ে জমে থাকে।এভাবে জমে একসময় পাথরের মতো সৃষ্টি করে।একে ডেন্টাল সাইন্সে ক্যালকুলাস বলে।এইসব পাথর দীর্ঘদিন জমে থাকলে তা একসময় দাঁতের মেমব্রেনটিকে নষ্ট করে ফেলে এবং দাঁত ও মাড়ির বিভিন্ন রোগ যেমন জিনজিভাইটিস পেরিওডনটাইটিস, মাড়ি হতে রক্ত পড়া, মুখে দুর্গন্ধ, দাঁত শিরশির সহ নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি করে। জমে থাকা এই ক্যালকুলাস প্ল্যাক যদি রিমুভ না করা হয় তাহলে একসময় ঐ দাঁতে ক্যারিজ হয়ে যায়।
এছাড়াও আমাদের দেশে অনেকে তামাক জাতীয় দ্রব্য যেমন বিড়ি সিগারেট পান সাদা পাতা জর্দা গুল সেবন করে যার ফলে দাঁতে বিশেষ করে সামনের দাঁতে কালো বা বাদামি দাগ পড়ে।
নিরাময়ে যা করতে পারেন : এধরনের দাগ একবার হয়ে গেলেও তা সহ দাঁতের আরও কিছু সমস্যা নিরাময় সম্ভব স্কেলিং এর মাধ্যমে। স্কেলিং মাড়ির রোগকে প্রতিরোধ করে যাতে মাড়ি থেকে রক্ত পড়া, মুখে দুর্গন্ধ, দাঁত শিরশির করা ইত্যাদি সবই ঠিক হয়ে যায়।
দাঁতে কালো দাগ যাতে না হয় এবং দন্তমল প্রতিরোধে কিছু পরামর্শ রয়েছে। প্রতিদিন দিনে দুবার নাশতার পর ও নৈশভোজের পর ভালো করে দাঁত ব্রাশ করুন। দাঁত ব্রাশের আগে ডেন্টাল ফ্লস দিয়ে দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকা খাদ্যকণা ও ময়লা বের করে নিন। উন্নত মানের মাউথওয়াশ দিয়ে কুলকুচি করা ভালো। প্রতিদিন কিছু শক্ত ফল, যেমন: আপেল, আমলকী, পেয়ারা, আমড়া ইত্যাদি চিবিয়ে খান। কিছু শাকসবজি, যেমন: শসা, টমেটো, গাজর ইত্যাদি নিয়মিত খান। ধূমপান বাদ দিন, পান, জর্দা, গুল ইত্যাদি এড়িয়ে চলুন
- 639 views
- 1 answers
- 0 votes