10773
Points
Questions
23
Answers
5384
অনেক প্রশ্নই মনে আসে যা ধারাবাহিক ভাবে আমি বলতে পারি সমসামায়িক হলেও মন থেকে কখনই মুছে ফেলতে পারি নাঃ
১। কে আমি, কোথায় ছিলাম কোথায় যাবো এই আমি?
২। অভ্যাস, অন্য মনস্কতা এবং আবেগ থেকে সৃষ্ট সাময়িক মতিভ্রমের কারণে আমার হৃদয়ের অনুভূতি কি মিথ্যা হয়ে যাবে?
৩। মোহ মায়া কেন আমাকে অন্ধ করে রাখে, মোহ মায়া কেন তোমাকে দেখতে দেয় না!
- 84 views
- 1 answers
- 0 votes
১। আমার বিবাহ । ১৯৭৫ সালে আমার বিবাহের সময় তোলা ছবিটির দিকে তাকাও। সে ( আমার বউ) সুন্দর না?
২। ঐ দিন যেদিন আমি আমার তৈরি নতুন বাড়িতে উঠি। বছরের পর বছর এক ভাড়া করা বাড়ি থেকে অন্য ভাড়া করা বাড়িতে থাকতে থাকতে আমরা প্রায়ই ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম।
৩। ঐদিন যেদিন আমার ২১ বছরের ছেলে স্কলারসিপ পেয়ে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ পায় এবং সেখান থেকে পরবর্তীতে গ্রেজুয়েট, মাস্টার্স, ও ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করে। এটা আমার ও আমার পরিবার এর জন্য একটি স্মরনীয় দিন ছিল।
৪। ঐদিন যখন আমি ২০১১ সালে আমি অবসরে যাই , একটা উন্নত জীবন উপভোগ শুরু করি, এবং বেপরোয়া প্রতিযোগিতা ও জীবনের উথান-পতন ভুলে যাই।
৫। আমাদের মেয়ের বিয়ের ১১ বছর পর যখন আমার নাতি জন্মগ্রহন করে সেই দিন। আমরা দাদা-দাদী হবার আশা একরকম ছেড়েই দিয়েছিলাম।
৬। সেই দিন যখন আমার বউ এবং আমি ব্যাঙ্গালোর ত্যাগ করি এবং ব্যাঙ্গালোর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পাশে একটা নতুন বাড়িতে আমাদের অবশিষ্ঠ জীবন অতিবাহিত করার জন্য স্থানান্তর হই। আমি চাই এটা পৃথিবীতে আমার শেষ ঠিকানা হোক।
৭। ঐদিন যখন আমার ছেলে আমাদের বাড়িতে তার জীবন সঙ্গী নিয়ে আসে এবং আমাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। আমাদের দোয়া তার জন্য সবসময় থাকবে।
- 81 views
- 1 answers
- 0 votes
অভ্যাস একদিনে যায় না। তো প্রথমেই আশা রাখবেন না, যে ১৮০° জীবন পাল্টে যাবে।
১) সকালে অ্যালার্ম snooze না করে উঠে পড়ুন।
২) ঘুম থেকে উঠে, ফোনের নোটিফিকেশন চেক না করে বরং বিছানাটা গুছিয়ে ফেলুন।
৩) ব্যায়ামের অভ্যাস থাকলে তো খুবই ভালো, আর না থাকলে প্রতিদিন অন্তত ১০-১৫ মিনিট ফ্রি হ্যাণ্ড করা শুরু করে দিন।
৪) সপ্তাহে একদিন বেছে নিন, কাজ বা পড়ালেখার পরিবর্তে নতুন কিছু শেখার।
৫) সপ্তাহের আরেক দিন ঘরের সমস্ত কাজ মিটিয়ে ফেলুন। সাবলম্বী হতে সুবিধা হবে।
৬) স্কুল বা কলেজের স্টুডেন্ট হলে, পার্ট টাইম কোনো চাকরি খুঁজে নিন। খুব বেশি নয়, শুধু, টাইপিং আর সামান্য ইংরেজি দক্ষতা থাকলে অনায়াসেই অনলাইন একটা কাজ তো পেয়েই যাবেন।
৭) ১০-১২ বছরের বেশি বয়স হলেই, প্রতিনিয়ত ত্বকের যত্ন নিন। বেশি বয়সে এর সুফল পাবেন।
৬ মাস ধরে অভ্যাস গুলো গড়ে ফেলুন, নিজেই বুঝতে পারবেন ধীরে ধীরে কতটা ইতিবাচক প্রভাব এসেছে জীবনে।
আমার লেখা আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করে পাশে থাকবেন এবং সাপোর্ট করবেন
- 92 views
- 1 answers
- 0 votes
- এটা টার্গেট করে আয়ত্ত করার কিছু নেই;বেশি বেশি মানুষের সাথে মিশুন!
- মানুষের সাথে যত বেশি মিথস্ক্রিয়া করবেন,যত বেশি ভাব বিনিময় করবেন,তত বেশি কখন কোন কথাটি বলতে হবে তা রপ্ত হয়ে যাবে।
- জীবন চলার পথে মাঝে মাঝে ধরা খাওয়াটাও ইম্পরট্যান্ট।যত বেশি বাঁটে পড়বেন,যত বেশি ধরা খাবেন, ততো বেশি বুঝে যাবেন কখন কি বলতে হবে।
- নমনীয়তা এবং সহনশীলতা থাকাটা খুবই জরুরী।
- মানুষের মনোভাব এবং মনস্তত্ত্ব বোঝার চেষ্টা করুন।
- পরিস্থিতি এবং পরিবেশ অনুযায়ী কিভাবে অ্যাক্ট করতে হয়,তা জানুন।
- চেষ্টা করতে হবে সীমিত বাক্যে কিভাবে অনেক বেশি কথা বলা যায়।
- অন্যের মানসিক অবস্থা বোঝার চেষ্টা করুন।
- কে কি চায়,কি পছন্দ করে,কি অপছন্দ করে, সেসব নির্ধারক হিসেবে বিবেচনায় নিয়ে কথা বলুন।
- 97 views
- 1 answers
- 0 votes
অন্য কেউ কীভাবে করে জানিনা তবে আমি যেভাবে করার ট্রাই করি সেটা বলার চেস্টা করবো। আমি কাউকে মুগ্ধ করার পেছনে একটাই উদ্দেশ্য রাখি, সেই মানুষটিকে সাময়িক ভাবে হলেও খুশী কিংবা স্ট্রেস মুক্ত করা। এর বাইরে কোন উদ্দেশ্য নেই।
- সবচেয়ে ভালো যে কাজটা করি, মানে কাজটা করতে আমারি ভালো লাগে সেটা হলো অন্যের কথা মনযোগ দিয়ে শুনা। অদ্ভুত ভাবে আমি এমন মানুষের দেখা পেয়েও যাই। আমার ফেসবুক পেইজ আইডিতে কাকতালীয় ভাবে এসব মানুষেরা এসে যায়।অনেকক্ষেত্রে আমি নিজে গিয়ে সেধে তাদের গল্প শুনি। সুইসাইড করার ট্রাই করে বা করতেছে এমন মানুষও পেয়েছি আমি।আমার কাজ মনযোগ দিয়ে তাদের কথা শুনা। ভালোই লাগে আমার। আর চেস্টা করি অপরপাশের মানুষকে স্ট্রেস, মানসিক চাপ থেকে একটু হলেও মুক্তি দেওয়ার।অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অচেনা লোক হয় সবাই। এই কাজটা করতেই আমার অনেক সময় চলে যায়।
- আমার দ্বারা কারো কোন উপকার করা সম্ভব হলে বা কাউকে উপকৃত করার সুযোগ থাকলে সেটা করার সর্বোচ্চ চেস্টা করি।
- হুট করে কারো বার্থডে উইশ করে চমকে দেওয়া। এই কাজটা প্রায়ই করে থাকি।
- প্রশংসা করা। প্রায়শই একটু প্রশংসা করে থাকি কাছের মানুষদের। যাতে তারা একটু স্পেশাল ফিল করে নিজেদের।
- বিভিন্ন উৎসবে সাধ্যমতো গিফট দেওয়ার চেস্টা করি। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বই দেই।
- এছাড়াও মানুষের পছন্দভেদে কার্যক্রম বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। অধিকাংশ সময় মানুষের পছন্দের উপর নির্ভর করে।
আরো কিছু করি তবে সেগুলা বলা যাবে না কারণ কোরাতে অনেক মিত্র আছে যাদের উপর এপ্লাই করি
- 80 views
- 1 answers
- 0 votes
আপনি অলরেডি একটা ভালো কাজ করে ফেলেছেন। সেটা কি? এই যে আপনি খারাপ থেকে ভালো হবার নিয়ত করেছেন। যেমন নিয়ত তেমন ফল। গাছ লাগানোর সাথে সাথেই গাছে ফল ধরে না। তেমনি কেউ একদিনে সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায় না। একটা গাছ লাগানোর পর ধৈর্যের সাথে সঠিক যত্ন করতে হয়। তবেই সেই গাছ এক সময় বড় হয়ে ছায়া, অক্সিজেন, ফুল, ফল দেবে। যত্ন না করলে গাছ মারা যায়। আপনি আপনার ঈমানের যত্ন নিন। সকল খারাপ কাজের মূল ভিত্তি হল মিথ্যা কথা বলা। সবার আগে মিথ্যা কথা বলা বাদ দিতে হবে। যদি সত্যি বলতে না পারেন তবে পরিস্থিতি বুঝে চুপ থাকবেন।
- 125 views
- 1 answers
- 0 votes
জীবনের মানে কি?” এই প্রশ্নটি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি করা দশটি প্রশ্নের তালিকায় শীর্ষস্থানে রয়েছে। মানুষ জন্মগতভাবে কোন না কোন সময় জীবনের অর্থ নিয়ে সংশয়ী হয়।
“
What is the meaning of life? প্রশ্নের উত্তর হতে পারে,"Whatever you want it to be."এবার বলি, আপনার জীবনের মানে কি সেটা আপনি আপনার মতো করে জানেন অন্যরা তাদের মতো। আপনার কাছে মনে হয় বেঁচে থাকাটাই জীবন। আসলে জীবনের শাব্দিক অর্থ বেঁচে থাকাই, মরে গেলে সেটাকে তো জীবন বলে না। আইনস্টাইন মনে করতেন, মৃত্যুই শেষ নয়, বরং এটি একটি ইল্যুশন মাত্র। আমরা ছোটবেলা থেকে মৃত্যুকে শেষ মনে করে বড় হয়েছি তাই আমাদের মনে হয় যে মৃত্যুই বুঝি সবকিছুর ইতি। কিন্তু না, মানুষের জন্ম যেভাবে এই ইউনিভার্সের অংশ, এই ইউনিভার্সের উপাদানে মানব শরীর তৈরী, ঠিক তেমনই মৃত্যুর পরও সে এই ইউনিভার্সের অংশ হবে। মাঝখানে শুধু কিছু সময়কে আমরা বাস্তবতা বলে ভুল করি, নিজেদের মত করে চিন্তা করতে শিখি। হয়ত এটাই বাস্তবতা নয়। Biocentrism আইডিয়ার জনক রবার্ট ল্যাঞ্জা এর একটা চমৎকার লেখা আছে এখানে পড়তে পারেন…
এই যে, বেঁচে থাকা সেটা জন্মগ্রহণ নামক একটা প্রকৃয়ার মাধ্যমে শুরু হয় আর মৃত্যু নামক ভিন্ন আরেকটা প্রকৃয়ার মাধ্যমে অবসান হয়। মানুষ জন্মের সময় যেমন একা আসে অসহায়ের বেশে, তেমনি মৃত্যুর সময়ও খুব একা হয়ে পৃথিবী ছাড়ে। তখন তার ধন সম্পদের পাহাড় থাকলেও তা কোনো কাজে আসে না। মানুষ বিবস্ত্র পৃথিবীতে আসে আর বিবস্ত্র হয়েই যেত, যদি না সাদা কাফনটা না দেয়া হতো। মানুষের জন্মের পর গোসল যেমন অন্যের হাতে হয়, তেমনি মৃত্যুর পর তার শেষ গোসলটাও অন্যরা দেয়। তাহলে কীসের এত বাহাদুরি, অহঙ্কার, মারামারি, হানাহানি আর বেঈমানী করার প্রয়োজন পড়ে মানুষকে? অথচ ক্ষণস্থায়ী এই জীবনটা হতে পারে কতই না সুন্দর অর্থবহ!
তাহলে জীবনে অর্থ কী দাঁড়াল? আসছি একা আর যাব একাই। কেউ কারও স্মৃতিতেও একসময় না-ই হয়ে যাব, তাহলে কী দরকার এই দুনিয়ার প্রতি লোভ করে? জীবনের অর্থ হবে যেহেতু নির্দিষ্ট একটি সময়সীমায় আমরা বেঁচে থাকব আর কখন তা শেষ হবে হুট করে জানিও না। তখন জীবনকে ভালো কাজকর্মে, ন্যায়ের পথে পরিবার-পরিজন নিয়ে আনন্দে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, অসহায়ের পাশে প্রতিবিম্ব হয়ে দাঁড়ানোর নামই হলো জীবন।
এবার আসি ঈশ্বর প্রসঙ্গে- হীরক রাজার কথাই বলি , “যতো বেশী জানে , ততো কম মানে “। এই জন্য আমরা অনেকেই ধর্মকে বেশী মানি, পাপী তাপী বান্দা আমরা। ধর্ম ছাড়া গতি কোথায় ! galapogos tortoise বাঁচে ২০০ বছর , আর এত জেনে আপনি কি ২০০ বছর বাঁচবেন?
যোগ বিয়োগ গুণ ভাগ করে যতই প্রমাণ করেন না কেন , ঈশ্বরবিহীন অস্তিত্ব, জীবনে কোন না কোন সময় উচ্চারণ করেছেন ‘নিয়তি’। এইখানে সমস্ত লজিক ফেল । ক্ষমতা নিজের হাতে থাকলে তো ,এতো ভালো ডাক্তার হয়ে , নিজেকে অমর করতে পারতেন , কিন্তু ঈশ্বরের হাতে ওইখানে ধুতির কিছু অংশ সাত পাকে বাঁধা। হৃদয়ের ওই যায়গাটায় ঈশ্বরের বসবাস। সুতরাং আপনার বিশ্বাস যদি ঈশ্বরের প্রতিষ্ঠিত থাকে তবে মৃত্যুর পর আপনাকে জীবনের হিসেব প্রদান করতে হবে কড়ায়গণ্ডায়। তাই সাধু সাবধান।
মুদ্দা কথা হলো, আমরা মানুষ বিবেক দিয়ে চললে ধীরে ধীরে পাপ মোচন হবেই হবে। স্রষ্টাও ক্ষমা করবেন তার সৃষ্টির অনুতাপ সত্যিকার দেখলে। তিনি তো সবার মনের ভেতরের বাইরের সব খবর জানেন এবং রাখেন সর্বদা। তাহলে ভয় কী। আমরাতো তাঁর কাছেই ফিরব ফের। তাই পবিত্র হয়ে ফিরতে হবে তাঁর কাছে আত্মার বিশুদ্ধতায়। জীবনের শেষদিনটি যেন প্রিয়জনের সান্নিধ্য নিয়ে মরা যায়, তাই হওয়া উচিত জীবনের চরম উপজীব্য। অর্থবিত্ত, সুনাম আর গাড়ি-বাড়ি মৃত্যুর সময় অহেতুক মনে হবে কেবল রক্ত মাংসের মানুষের ভালোবাসার ভালোলাগার অনুভূতির স্পর্শ তখন পরম শান্তি দেবে। আসুন সবার মাঝে নিঃস্বার্থ, নির্লোভ আর মোহহীন ভালোবাসা ও মায়া ছড়াই।
- 85 views
- 1 answers
- 0 votes
শীতকালে অসুস্থ ব্যক্তিদের জন্য কিছু নির্দিষ্ট ফল খাওয়া খুবই উপকারী। এই ফলগুলোতে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে সহায়তা করে।শীতকালে অসুস্থদের জন্য উপকারী ফল:
কমলা: কমলায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও, এটি শরীরে আয়রন শোষণে সাহায্য করে এবং রক্তকে পরিষ্কার রাখে।
আপেল: আপেলে ফাইবার, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে প্রচুর পরিমাণে থাকে। এটি হজমের সমস্যা দূর করতে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
নাশপাতি: নাশপাতিতে ভিটামিন কে, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এটি হজমের সমস্যা দূর করতে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং ত্বকের জন্য উপকারী।
পেয়ারা: পেয়ারাতে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে থাকে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, হজমের সমস্যা দূর করতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
বেদানা: বেদানাতে ভিটামিন সি, ভিটামিন কে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, রক্ত পরিষ্কার করতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
অন্যান্য উপকারী ফল:
আঙ্গুর: আঙ্গুরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে থাকে, যা শরীরের কোষগুলোকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
কলা: কলায় পটাসিয়াম প্রচুর পরিমাণে থাকে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি:
- ডাক্তারের পরামর্শ: কোন ফলটি খাওয়া উচিত, তা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ঠিক করুন।
- পরিমাণ: কোন ফলটি কত পরিমাণে খাওয়া উচিত, তা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী করুন।
- অ্যালার্জি: কোন ফলে যদি অ্যালার্জি থাকে, তাহলে সেই ফলটি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
উপসংহার: শীতকালে অসুস্থ ব্যক্তিদের জন্য উপরের উল্লেখিত ফলগুলো খাওয়া খুবই উপকারী। তবে সবচেয়ে ভালো হবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ফল খাওয়া। আপনি কি কোন নির্দিষ্ট অসুখের জন্য ফল খুঁজছেন? আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
- 83 views
- 1 answers
- 0 votes
আপনার চারপাশের সবাই, সব্বাই ভুলে ভরা মানুষ | বাইরে থেকে দেখে যেমনই মনে হোক না কেন, প্রত্যেকেরই কোথাও-না-কোথাও একটা-না-একটা নিরাপত্তাহীনতা রয়েছে | যে ব্যক্তিটির গুরুগম্ভীর হাবভাব দেখে থতমত খাচ্ছেন অথবা যে সুন্দরী মহিলাটির সাজ ও রূপ দেখে নিঃশ্বাস বন্ধ হওয়ার জোগাড় হচ্ছে, মনে রাখবেন পেট খারাপ হলে তাদের দুজনেরই অবস্থা আপনার মতই শোচনীয় হবে | অতএব কাউকে উচ্চ আসনে বসিয়ে পুজো না করে সবাইকে নিজের লেভেলেই রাখুন |
- 92 views
- 1 answers
- 0 votes
পৃথিবীর প্রতিটা মানুষই আলাদা বৃদ্ধিমত্তা নিয়ে জন্মেছেন। তবে যার যতোটুকু বুদ্ধিমত্তাই আছে, তার সম্পূর্ণ ব্যবহার করেই স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, কর্মক্ষেত্র সবখানে সফল হতে পারেন। তাই আপনার ইন্টেলিজেন্স কোশেন্ট (আইকিউ) বাড়াতে হলে নিচের কিছু টিপস অবলম্বন করুন-
১. আপনার ব্রেন সেল বা গ্রে ম্যাটার বাড়ে, এমন কাজই করতে হবে। প্রতিদিন স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। এতে করে আপনার ব্রেন সব তথ্য সহজে গ্রহণ করতে পারবে।
২. প্রতিদিন নিয়ম করে ব্যায়াম করুন। এতে বেশ ভালো হয়ে উঠবে আই কিউ। কারণ এতে শরীরের রক্ত মস্তিষ্কে ভালোভাবে সঞ্চালন হবে।
৩. সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়ম করে মেডিটেশন করলে গ্রে ম্যাটার বাড়ে, এতে করে আইকিউ উন্নত হয়।
৪. মাঝে মাঝে ক্রস ওয়ার্ড, সুডোকু, মেমোরি গেমস খেললে আইকিউ বাড়ে।
৫. ইন্টারেস্টিং বই পড়া বা চিন্তার খোরাক তৈরি করা ডকুমেন্টারি দেখলে মস্তিষ্ক ভালো কাজ করবে।
৬. এক গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন দৌড়ানো, জগিং করার মতো কার্ডিওভাস্কুলার এক্সারসাইজ করলে আইকিউ বাড়ে।
৭. কমলা ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল খেতে হবে নিয়মিত। এতে মস্তিষ্ক উন্নত হয়।
৮. নতুন দক্ষতা তৈরির কাজ শিখলে আইকিউ বাড়ে। পাশাপাশি ছাড়তে হবে ধূমপান। কারণ তা ব্রেন সেলের ক্ষতি করে আইকিউ ভোতা করে দেয়।
পোস্টটি ভালো লাগলে সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকবেন
- 79 views
- 1 answers
- 0 votes