10773
Points
Questions
23
Answers
5384
এক মৃত ব্যক্তির পকেট থেকে পাওয়া চিঠি :
যখন জন্মালাম বাবা মা ভাবল এটা তাদের success,
যখন হাটতে শিখলাম মনে হল এটাই success,
যখন কথা বলতে শিখলাম মনে হল এটাই success,
ভুল ভাঙল,
এরপর স্কুলে গেলাম,শিখলাম first হওয়াটা success,
এরপর বুঝলাম না আসলে মাধ্যমিকে স্টার পাওয়াটা success,
ভুল ভাঙল,বুঝলাম উচ্চমাধ্যমিকে এই রেজাল্ট টা ধরে রাখাই success,
এখানেই শেষ নয়,
এরপর বুঝলাম ভালো সাবজেক্ট নিয়ে ভালো কলেজে চান্স পাওয়াটাই success,
পরে বুঝলাম না কলেজ শেষে চাকরী পাওয়াটা success,
এরপর বুঝলাম না,নিজের টাকায় একটা ফ্ল্যাট কেনাটা success,
সেটাও নয়,নিজের টাকায় এরপর গাড়ি কেনাটাই আসল success,
আবার ভুল ভাঙল,
এরপর দেখলাম বিয়ে করে সংসার করাটাই success,
বছর ঘুরলো,দেখলাম আসলে বিয়ে করে বংশধর এনে তাকে বড় করাটাই success,
ছেলে হলে সে প্রতিষ্ঠিত হওয়াটাই success,মেয়ে হলে ভালো বাড়িতে বিয়ে দেওয়াটাই success,
এরপর এলো রিটায়ারমেন্ট, সারা জীবনের জমানো টাকার সঠিক utilization ই success…
এরপর যখন সবাই মিলে কবরে শুইয়ে দিল,তখন বুঝলাম পৃথিবীতে কোন কিছুই success নয় ,
পুরো টাই competition, যার মুলে আকাশ ছোঁয়া আকাঙ্ক্ষা, যা কখনো পূর্ণ হয়না।
- 115 views
- 1 answers
- 0 votes
এই তো বছর তিনেক আগে রাত জেগে জেগে দুনিয়া উদ্ধার করতাম। মূলত নানান রঙের ভাবনার কারণে রাতে ঘুমই আসতো না, সেই হিসেবে মাঝেমধ্যেই ভোরের সূর্য ওঠার পরে ঘুমাতে যেতাম।
২০১৫ সালে নিজেকে সোজা লাইনে আনার চেষ্টা করি। রাত জাগা কখনই খুব বেশি প্রোডাক্টিভ কোন অভ্যাস না। বেশ রাত জাগা তো হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ার লক্ষণ বলে অনেকে। এখন এমন অভ্যাস করেছি যে রাত ১১টার মধ্যে বিছানায় চলে যাই। দীর্ঘদিনের অভ্যাসে রাত ১১.৩০ এর মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ি। সকাল ৬টার আগে এখন স্বয়ংক্রিয় ভাবে ঘুম ভেঙে যায়। আগে ঘুমানোর অভ্যাসে এখন আর রাতে হতাশা নিজের মধ্যে ভর করে না। যদিও একদিনে এই অভ্যাস গড়ে ওঠে নাই, দিনের পর দিন ঠিক একই সময়ে বিছানায় ঘুমানোর চেষ্টা করা, ঘুমের আগে মুঠোফোন কিংবা প্রযুক্তিগত সব পণ্য এড়িয়ে চলা, কিছু শক্ত ব্যায়ামের মাধ্যমে ঘাম ঝরিয়ে এই অভ্যাসটা রপ্ত করেছি।
ভাবনা বন্ধের চেয়ে জীবনযাত্রায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনুন, এমনিই বদলে যাবেন।
(যদিও এই পোস্টটি লিখছি রাত ১১.১০ মিনিটে!)
- 77 views
- 1 answers
- 0 votes
টাকা ইনকামের জন্য অনেক উপায় আছে, যা আপনার দক্ষতা, সময়, এবং আগ্রহের ওপর নির্ভর করে। এখানে কিছু কার্যকর উপায় উল্লেখ করা হলো:
অনলাইন ইনকামের উপায়
ফ্রিল্যান্সিং:
→ ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং, ভিডিও এডিটিং, ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি।
→ Fiverr, Upwork, Freelancer-এ প্রোফাইল খুলে কাজ শুরু করতে পারেন।
ইউটিউব বা ভিডিও কন্টেন্ট:
→ আপনার পছন্দের বিষয়ে ভিডিও তৈরি করে আয়ের সুযোগ।
→ ভিউ এবং স্পন্সরশিপ থেকে ইনকাম।
ড্রপশিপিং বা ই-কমার্স:
→ Shopify বা WooCommerce ব্যবহার করে পণ্য বিক্রি করা।
→ সাপ্লায়ারের পণ্য নিজের নামে বিক্রি করে মুনাফা অর্জন।
অনলাইন টিউশনি:
→ বিশেষত ইংরেজি, গণিত, বা অন্য কোনো বিষয়ে দক্ষ হলে।
→ Zoom বা Google Meet ব্যবহার করে।
ব্লগিং বা কন্টেন্ট রাইটিং:
→ নিজস্ব ব্লগ খুলে গুগল অ্যাডসেন্স বা স্পন্সরশিপের মাধ্যমে আয়।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং:
→ Amazon, ClickBank, বা local affiliate program-এ যুক্ত হয়ে কমিশন আয়।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা ম্যানেজমেন্ট:
→ বিভিন্ন ব্যবসার পেজ পরিচালনা করে।
অফলাইন ইনকামের উপায়
ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরু করা:
→ মোবাইল রিচার্জ, খাবারের দোকান, বা গিফট শপ।
হোমমেড প্রোডাক্ট বিক্রি:
→ পছন্দমতো হস্তশিল্প, খাবার বা কসমেটিক্স তৈরি করে।
প্রাইভেট টিউশন:
→ স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের গাইড করা।
কৃষি বা প্রাণিসম্পদ খাত:
→ মৎস্য চাষ, পোল্ট্রি, বা সবজি চাষ করে।
ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট বা ফটোগ্রাফি:
→ বিয়ে বা অন্য অনুষ্ঠানে কাজ করে।
প্যাসিভ ইনকামের উপায়
রিয়েল এস্টেট:
→ জমি বা ফ্ল্যাট কিনে ভাড়া দেওয়া।
ডিজিটাল প্রোডাক্ট তৈরি:
→ ই-বুক, অনলাইন কোর্স বা ডিজিটাল আর্ট বিক্রি।
শেয়ার মার্কেট বা মিউচুয়াল ফান্ড:
→ বিনিয়োগের মাধ্যমে আয়।
বাংলাদেশে জনপ্রিয় ইনকামের মাধ্যম
রাইড শেয়ারিং:
→ বাইক বা গাড়ি ব্যবহার করে।
ফুড ডেলিভারি:
→ Foodpanda, Pathao, বা Shohoz-এর মাধ্যমে।
ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং বা স্কিল ডেভেলপমেন্ট:
→ অন্যদের শেখানোর মাধ্যমে।
আপনার আগ্রহ, দক্ষতা, এবং প্রয়োজনের ভিত্তিতে যে কোনো একটি মাধ্যম বেছে নিয়ে ধৈর্য ধরে কাজ শুরু করতে পারেন।
- 68 views
- 1 answers
- 0 votes
নিচের এই কৌতুকটি দেখে হাসতে হাসতে পেট ফাটার অবস্থা হয়েছিল।
শিক্ষক: টেনশন কাকে বলে?
ছাত্র: মনে করেন আপনি রাস্তায় বের হলেন গাড়ি নিয়ে। হঠাৎ, সুন্দরী একটি মেয়ে লিফট চাইল আপনি দিলেন লিফট। পথে হঠাৎ মেয়েটি গেল অসুস্থ হয়ে, আপনি তাকে নিয়ে গেলেন হাসপাতালে। কিছুক্ষণ পর ডাক্তার এসে বললোঃ মিষ্টার আপনি বাবা হতে চলেছেন!!
তখন শুরু হল টেনশন! আপনি টাশকি খেয়ে বললেন, আমি উনার স্বামী নই। কিন্তু মেয়েটি জোর দিয়ে বলতে লাগলো আপনি তার স্বামী। টেনশন বাড়তে লাগলো!
পুলিশ আসল এবং আপনার মেডিকেল চেক-আপ ডিএনএ টেস্ট হলো। জানা গেলো যে, আপনি কোনদিন বাবা হতে পারবেন না…….. (লও ঠ্যালা)
টেনশন গেল বেড়ে! হাত পা ছেড়ে হাসপাতালের বাইরে এসে চিন্তা করতে লাগলেন, ঘরে দুই বাচ্চা তাহলে এই গুলো কার?
এটা হল আসল টেনশন, স্যার।
এটুকু শুনে স্যার অজ্ঞান হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
- 74 views
- 1 answers
- 0 votes
১. স্বপ্ন পূরনে তাৎক্ষনিক উদ্যোগ নেয়া
২. বর্তমানে যা করছে তার উপর ১১০% প্রচেষ্টা চালানো।
৩. প্রতিদিন ব্যায়াম করা।
৪. প্রতিদিন কিছু পড়া, কিছু লেখা।
৫. অযথা পরামর্শ এড়িয়ে চলা
৬. অর্থনীতি কিভাবে কাজ করে জানা।
৭. কিছু জমা করা শুরু করে দেয়া এখনই।
৮. নিজের সবচেয়ে ভালো স্কিলকে টাকা উপার্জনের মাধ্যম হিসাবে ব্যাবহার করা।
৯. পরিবার আর বন্ধুদের সাথে সময় কাটান।
১০. ভ্রমন করুন।
- 83 views
- 1 answers
- 0 votes
শান্তির মা মারা গেছে তাই মানুষের মনে শান্তি নেই। শান্তির মা কে আনতে পারলে শান্তি পাওয়া যাবে হয়তো। একজন শান্তির বাপের (বাবার) গল্প দিয়ে শুর করবো শেষটা ও ওনাকে দিয়ে করবো। একদা এক শান্তির বাপ (বাবা) কাল্পনিক নাম একটু বিনোদনের জন্য। তাহার আছে ছেলে মেয়ে বউ আর সে সহ মোট ৫ জন।
সে পাথর ভাঙার কাজ করে থাকে। যা টাকা পায় তা দিয়ে তার পরিবার ভালো মতো চলে যায় সে তাতে মোটামুটি খুশি ও বটে। একদিন সে কাজ থেকে ফিরার পথে নিজের ভিতরে ফিল করলো এটাকি কোন জীবন হলো প্রতিদিন একই কাজ, তার জীবনে পরিবর্তন আনা প্রয়োজন বলে মনে করলো শান্তির বাবা।
বাড়িতে গিয়ে খেয়ে দেয়ে ঘুমিয়ে পড়লো সে স্বপ্নের মধ্যে দেখলো সে একজন বড় নেতা হলো তার আশেপাশে হাজার হাজার মানুষের ভিড় তার নাম ধরে স্লোগান দিচ্ছে সে এটাতে খুশি সে তো এমনই চেয়েছিলেো মানুষ তার নামে গান করবে স্লোগান দিবে কিছুক্ষণ পর সে দেখলো রোদের কারণ তার ঘাম দেওয়া শুরু হয়ে গেলো সে ভাবলো না আমি নেতা হবো না নেতার চাইতে ও শক্তিশালি কেউ আছে সেটা হলো রোদ। আমি রোদ হবো সবাইকে আমি আলোক রশ্মি দিবো।
বলে রাখা ভালো সে গুলো স্বপ্ন দেখতেছে স্বপ্নের মধ্যো মানুষ অনেক কিছু হতে পারে কারণ এটা একটা স্বপ্ন।
সে ভাবলো আর সে সূর্য হয়ে গেলো সবাইকে আলো দিচ্ছে ভালো লাগিতেছিল হঠাৎ করে বাদল এসে সূর্য কে ঢেকে দিলো আর আলোকিত করতে পারতেছে না সে ভাবলো না সূর্য এর চেয়েও শক্তিশালি আরও কেউ আছে সেটা হলো বাদল। যেমন ভাবা তেমনই কাজ সে বাদল হয়ে গেলো। একসময় বৃষ্টি শুরু হলো বৃষ্টি বাদল কে ফুটো করে মাটিতে পড়তে লাগলো সে ভাবলো না বাদল এর চাইতো ও শক্তিশালি হলো বৃষ্টি আমি বৃষ্টি হবো যেমন ভাবা তেমনই হয়ে গেলো বৃষ্টি হওয়াতে সে অনেক ভালো লাগতেছিলো একসময় তুফান আসতে শুরু করলো তুফান এর কারণে বৃষ্টিকে দুলতে লাগলো সে বললো না বৃষ্টির চাইতে ও অনেক শক্তিশালি হলো তুফান।
ছবিঃঃ গুগল মামা
সে ভাবলো আমি এতো কিছু হলাম আমাকে কেউ নড়াতে পারে নাই একমাত্র বাতাসই আমাকে নড়াচড়া করতে পেরেছে তাই সে বাতাস হয়ে গেলো সে বাতাস বইছে জোরে জোরে বাতাস বইছে। মানুষ এই বাতাস দেখে ভয়ে পালাতে শুরু করতেছে।
বাতাস বইছে জোরে জোরে একসময় একটা পাহাড় গায়ে গিয়ে বাতাস আটকে গেলো সে পাথরের পাহাড় কে নড়াতে পারতেছে না , এ-ই দিকে সে বিরক্ত কর বোধ করলো আমি এতো মানুষকে ভয় দেখালাম কত ঘর বাড়ি ধ্বংস ও করলাম কিন্ত এই পাহাড়কে এক চুল নড়াতে পারলে না সে। সে ভাবলো না আমি বাতাস হবো না আমি হবো এই পাথরের পাহাড় তাহলে আমাকে কেউ নড়াতে পারবে না ভাঙতে পারবে না।
যেমন ভাবা তেমনি হয়ে গেলো সে পাহাড়, এক লোক এসে সে পাথরের পাহাড় ভাঙা শুরু করলো সে দেখে বিরক্তিকর হলে পাহাড় কে ভাঙ্গতে পারতেছে আমি সে মানুষটি হবো যে পাহাড় ভাঙ্গতেছে। সে শত চেষ্টা করার পরও কিন্তু ঔই মানুষটি হতে পারছেন না তার অনেক কষ্ট হচ্ছে কারণ তাকে কেউ ভাঙ্গতেছে সে এই সেদিক ছটপট করেই চলছে। কিন্তু সে পাথরের পাহাড় থেকে ওই পাথর ভাঙা মানুষটি হতে পারচ্ছে না। সে চটপট শুরু থেকে তার ঘুম ভাঙ্গছে ঘুম থেকে ওঠে সে পানি পানা করলো, পানি পান করে আয়নায় নিজেকে দেখতেছে সে তখন বলে ওঠলো এটাতো ওই লোক যে পাথর ভাঙ্গতেছে। আমিই তো সে লোক যে পাথর কে ও ভাঙ্গতে পারি।
এটাতো একটা জাস্ট ঘটনা,একটা স্বপ্ন ছিলো। আমাদের কাছে পর্যাপ্ত জিনিস থাকার পরে ও আমাদের চাওয়া শেষ হয় না, আমরা শুধু পেতে চাই শান্তির বাবার মতে করে, চাওয়ার শেষ নেয়, আমাদের যা আছে তা নিয়ে আমরা যদি খুশিতে থাকতে পারি তাহলে আমরা শান্তি খোঁজে পাবো সহজে। শান্তির বাবার মতো বার বার চেঞ্জ হতে হবে না কখনো বাদল কখনে বা তুফান কখনো পাথর। আমাদের কাছে আমাদের পর্য়াপ্ত জিনিস আছে। শুধু এগুলো ব্যবহার করার পালা। যা আছে তা নিয়ে সন্তুষ্টি থাকুন দেখবেন শান্তি এমনি খুঁজে পাবেন।
ধন্যবাদ এতো কষ্ট করে পড়ার জন্য ভালো লাগলে আপভোট দিতে ভুলবেন না, কেমন লেগেছে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না। কোন কিছু ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখুন। শুভেচ্ছা রইল শান্তির বাপের জন্য।
- 85 views
- 1 answers
- 0 votes
বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা নির্ভর করে আপনার আগ্রহ, দক্ষতা, বাজারের চাহিদা এবং স্থানীয় অর্থনৈতিক পরিস্থিতির ওপর। তবে, বিশ্বব্যাপী কিছু সেক্টর বিশেষভাবে লাভজনক এবং দ্রুত বর্ধনশীল বলে বিবেচিত হয়। নিচে কয়েকটি লাভজনক ব্যবসার তালিকা দেওয়া হলো:
১. ই-কমার্স ব্যবসা
- কেন লাভজনক?
ই-কমার্সের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। মানুষ অনলাইনে কেনাকাটার প্রতি ঝুঁকছে, বিশেষ করে ফ্যাশন, ইলেকট্রনিকস, এবং গ্রোসারি পণ্যের ক্ষেত্রে। - শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয়তা:
একটি ওয়েবসাইট, লজিস্টিকস ম্যানেজমেন্ট, এবং পণ্যের সাপ্লাই চেইন।
২. ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি
- কেন লাভজনক?
ব্যবসাগুলি অনলাইনে তাদের ব্র্যান্ডের প্রচারণার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের উপর নির্ভরশীল। SEO, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, কন্টেন্ট ক্রিয়েশন ইত্যাদির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। - শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয়তা:
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের জ্ঞান এবং কিছু বিনিয়োগ ক্লায়েন্ট অর্জনের জন্য।
৩. ফ্রিল্যান্সিং এবং আইটি সেবা
- কেন লাভজনক?
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, এবং সফটওয়্যার সেবা আজকের বাজারে খুব চাহিদাসম্পন্ন। - শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয়তা:
নির্দিষ্ট একটি দক্ষতা (যেমন প্রোগ্রামিং বা ডিজাইন) এবং ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে প্রোফাইল তৈরি।
৪. খাদ্যপণ্য ডেলিভারি এবং হোম-কুকড ফুড ব্যবসা
- কেন লাভজনক?
মানুষ ব্যস্ততার কারণে হোম-কুকড খাবার ও ডেলিভারি সেবার প্রতি ঝুঁকছে। - শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয়তা:
রান্নার জ্ঞান, ডেলিভারি সিস্টেম, এবং স্থানীয় বাজারের বোঝাপড়া।
৫. হেলথ এবং ফিটনেস ইন্ডাস্ট্রি
- কেন লাভজনক?
স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে জিম, ইয়োগা সেন্টার, এবং ফিটনেস প্রশিক্ষণ ব্যবসা জনপ্রিয়। - শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয়তা:
একটি ছোট ফিটনেস স্টুডিও বা অনলাইন ফিটনেস ক্লাস।
৬. পুনর্ব্যবহারযোগ্য পণ্য এবং পরিবেশবান্ধব ব্যবসা
- কেন লাভজনক?
পরিবেশ নিয়ে মানুষের উদ্বেগ বাড়ছে, এবং তারা পরিবেশবান্ধব পণ্য কিনতে বেশি আগ্রহী। - শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয়তা:
পুনর্ব্যবহারযোগ্য পণ্য তৈরি বা বিক্রির দক্ষতা।
৭. রিয়েল এস্টেট এবং প্রপার্টি ম্যানেজমেন্ট
- কেন লাভজনক?
শহরাঞ্চলে বাড়ি ভাড়া, জমি কেনা-বেচা, এবং প্রপার্টি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে বিনিয়োগ ভালো মুনাফা দিতে পারে। - শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয়তা:
প্রাথমিক পুঁজি এবং বাজারের জ্ঞান।
৮. শিক্ষা ও অনলাইন টিউশন প্ল্যাটফর্ম
- কেন লাভজনক?
শিক্ষার্থীরা অনলাইনে শেখার প্রতি ঝুঁকছে, এবং এড-টেক সেক্টর দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। - শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয়তা:
নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা এবং অনলাইন শেখানোর সরঞ্জাম।
৯. গ্রাফিক ডিজাইন এবং কন্টেন্ট ক্রিয়েশন
- কেন লাভজনক?
সোশ্যাল মিডিয়া এবং অনলাইন ব্যবসাগুলির জন্য কন্টেন্ট ক্রিয়েশনের চাহিদা প্রচুর। - শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয়তা:
ডিজাইন টুলস (যেমন Adobe Photoshop বা Canva) এবং সৃজনশীল দক্ষতা।
১০. পর্যটন এবং ট্রাভেল এজেন্সি
- কেন লাভজনক?
মানুষ ভ্রমণ করতে পছন্দ করে, বিশেষ করে কাস্টমাইজড প্যাকেজ অফার করলে মুনাফা বেশি হয়। - শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয়তা:
পর্যটন শিল্পের অভিজ্ঞতা এবং গাইড বা ট্যুর অপশন।
আপনার নিজের আগ্রহ এবং দক্ষতার সাথে যেকোনো ব্যবসা মিলিয়ে পরিকল্পনা করলে সেটি সফল এবং লাভজনক হতে পারে।
- 83 views
- 1 answers
- 0 votes
- কেন লাভজনক?
মানুষের সফলতার গল্পগুলো সাধারণত বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ, অধ্যবসায়, এবং লক্ষ্যের প্রতি প্রতিশ্রুতি দিয়ে পূর্ণ। এগুলো প্রমাণ করে যে সফলতা আসতে পারে কঠোর পরিশ্রম এবং আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমে। কিছু সাধারণ উপাদান যা সফলতার গল্পে দেখা যায়:
- চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়া: সফল ব্যক্তিরা শুরুতে নানা বাধার সম্মুখীন হন। তারা এই বাধাগুলিকে অতিক্রম করার জন্য সাহসী সিদ্ধান্ত নেন এবং কঠোর পরিশ্রম করেন।
- আস্থাশক্তি ও অধ্যবসায়: সফল হতে গেলে নিজেদের প্রতি বিশ্বাস রাখতে হয় এবং কঠিন সময়ে হাল ছাড়তে হয় না। মুসিলিম ও থমাস এডিসন এর মত উদাহরণে দেখা গেছে, তারা হাজার হাজার ব্যর্থতার পরেও চেষ্টা চালিয়ে গেছেন।
- নতুন কিছু শেখা: সফল মানুষরা নিজের পছন্দের ক্ষেত্র সম্পর্কে অনেক জানেন এবং নিয়মিত নতুন কিছু শিখে তাদের দক্ষতা বাড়ান।
- নিজের লক্ষ্য নির্ধারণ: তারা পরিষ্কার লক্ষ্য রাখেন এবং সেই লক্ষ্য অর্জন করতে নিরন্তর চেষ্টা করেন। সঠিক পরিকল্পনা, লক্ষ্য এবং সময়ের ব্যবস্থাপনা তাদের সফলতার মূল চাবিকাঠি।
- নেতিবাচক চিন্তা থেকে মুক্তি: তারা নেতিবাচক চিন্তাকে পাশ কাটিয়ে ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে সামনে এগিয়ে যান।
একটা উদাহরণ হতে পারে অ্যালান মুস্ক এর গল্প, যিনি শূন্য থেকে শুরু করে টেসলা এবং স্পেসএক্স প্রতিষ্ঠা করেছেন। একাধিক ব্যর্থতার পরেও তিনি অবিচল থেকে তার লক্ষ্য অর্জন করেছেন, যার ফলে আজ তিনি বিশ্বের অন্যতম সফল উদ্যোক্তা।
এই গল্পগুলো দেখায় যে সফলতা কোন একদিনের ফল নয়, বরং এটি কঠোর পরিশ্রম, আত্মবিশ্বাস এবং কখনও না হারানোর মনোভাবের ফল।
- 94 views
- 1 answers
- 0 votes
চালাক বা বুদ্ধিমান মানুষদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন এবং তাদের সঙ্গে ভালোভাবে চলতে গেলে কিছু নির্দিষ্ট দক্ষতা এবং মনোভাব দরকার। এখানে কিছু টিপস দেওয়া হলো যা আপনাকে সাহায্য করতে পারে:
১. শ্রদ্ধা এবং সম্মান দেখান
- চালাক মানুষরা তাদের চিন্তা, মতামত, এবং অভিজ্ঞতার মূল্যায়ন করতে পছন্দ করেন। তাদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সম্মানজনক মনোভাব রাখুন, এবং তাদের চিন্তাধারা শোনার সময় খোলামনে থাকুন।
২. শিখতে আগ্রহী থাকুন
- চালাক মানুষদের কাছে প্রতিদিন কিছু নতুন শেখার সুযোগ রয়েছে। তাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন এবং যে কোনো শিক্ষণীয় বিষয় শিখতে আগ্রহী থাকুন। এতে তারা আপনার প্রতি আরও আগ্রহী হবে।
৩. প্রশ্ন করুন, কিন্তু সঠিকভাবে
- চালাক মানুষরা সাধারণত প্রশ্ন করতে ভালোবাসেন, তবে প্রশ্নের ধরণ গুরুত্বপূর্ণ। প্রশ্ন করুন, কিন্তু একদম স্পষ্ট এবং মার্জিতভাবে, যাতে তারা অনুভব করে যে আপনি সত্যিই আগ্রহী।
৪. আত্মবিশ্বাসী থাকুন
- চালাক মানুষদের সাথে কথা বলতে গেলে নিজের মতামত প্রকাশে আত্মবিশ্বাসী হোন, তবে এটি অবশ্যই বিনয়ী এবং সঙ্গতিপূর্ণ হওয়া উচিত। তাদের চোখে আপনি যদি আত্মবিশ্বাসী এবং যথাযথ থাকেন, তারা আপনাকে আরও সম্মান দিবে।
৫. দৃষ্টি এবং শোনা ক্ষমতা
- চালাক মানুষরা সাধারনত গহীণ চিন্তা করেন। তাদের কথা শুনতে মনোযোগ দিন এবং আপনার দৃষ্টি শক্তি ব্যবহার করুন। আপনি যত বেশি শোনেন এবং বুঝেন, ততই তাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারবেন।
৬. মন্তব্য বা পরামর্শ দিলে সেটা যুক্তিসঙ্গত ও চিন্তা-ভাবনা করে দিন
- তাদের সাথে আলোচনা করলে, আপনার মন্তব্য বা পরামর্শ যুক্তিসঙ্গত এবং প্রাসঙ্গিক হতে হবে। তারা বেশি আগ্রহী হবে যদি আপনি কোনো বিষয়ে গভীরভাবে চিন্তা করে মতামত দেন।
৭. নেতিবাচকতা এড়িয়ে চলুন
- চালাক মানুষদের সাথে নেতিবাচক কথা বা বিচার নিয়ে চলা কখনোই উপকারী নয়। ইতিবাচক এবং গঠনমূলক আলোচনায় অংশ নিন। তাদের চোখে আপনি যদি একজন ইতিবাচক এবং সমাধানমুখী ব্যক্তি হন, তবে তাদের সঙ্গ পেতে সহজ হবে।
৮. সাবলীল এবং সদয় হোন
- চালাক মানুষরা সাধারণত সদয় এবং বিনয়ী মানুষদের পছন্দ করেন। সদয় এবং উপকারী মনোভাব রাখুন, এটি সম্পর্কের দৃঢ়তা বাড়ায়।
৯. নিজেকে উন্নত করুন
- চালাক মানুষের সাথে চলতে গেলে আপনার নিজের জ্ঞান এবং দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। পড়াশোনা, দক্ষতা অর্জন এবং নতুন নতুন বিষয় শেখা আপনার পক্ষে সহায়ক হবে।
১০. সহযোগিতা এবং নমনীয়তা
- তারা যদি কোনো কাজের জন্য সাহায্য চান, তবে সাহায্য করতে প্রস্তুত থাকুন। নমনীয় এবং সহযোগিতামূলক মনোভাব বজায় রাখুন, যাতে সম্পর্কটা দীর্ঘস্থায়ী হয়।
এই কৌশলগুলো অনুসরণ করলে আপনি চালাক মানুষের সাথে আরও ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারবেন এবং তাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে পারবেন।
- 72 views
- 1 answers
- 0 votes
আজকে আপনাদের কে দুইটা ছবি দেখাবো দুইটা ছবি থেকে আমরা কি বুঝতে পারি দেখি। এই ছবি দুইটো কিছুটা হলে বিস্মিতা করেছে।
১ম ছবিটা
কারও জীবনের রাস্তা শেষ কারও জীবনের রাস্তা নতুন করে শুরু হচ্ছে অনেকক্ষন এই ছবিটা দেখে অবাক হয়ে দেখেছিলাম আশ্চর্য ভাবে এমন একটা প্রশ্ন ও চোখের সামনে চলে আসলো।
এক বিকালেে আমাদের জীবন শুরু হবে সে বিকেলে আরেক জনে শেষ সিমান্ত চলে আসবে।আমরা কি প্রস্তুত এই সব দিনের জন্য। একদিন আমাদের জীবন শেষ হয়ে যাবে আমরা কি মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত প্রতিটা মানুষের মৃত্যুর জন্য রেডি হতে হবে।
ছবিঃ ফেইসবুক থেকে সংগ্রহ করা।
২য় ছবিঃ
জীবন অনেক ছোট কোথায় থেকে শুরু হলো আজকে কোথায় এসে দাঁড়ালো আমাদের হায়াত চলে যাচ্ছে এই মুসলিম ভাই-বোন রা আমরা কি জীবনে এই সুযোগ গুলো আবার পাবো কালকে কালকে করবো করবো করতে করতে আজকে আমরা অনেক দূরে এসে পৌঁছে গেছি একদিন হয়তো ১ম ছবিটার মতো আমাদের শেষ বিকাল টাও চলে আসবে। আল্লাহ আমাদের বোঝার তৌফিক দিক আমিন। আসুন আমরা আমাদের হায়াত শেষ হয়ে যাবার আগে প্রতিদিন নামাজ আদায় করা শুরু করে দি। একদিন সবাইকে চলে যেতে হবে আমাদের অনেক পরিচিত মানুষ কবরে শুয়ে আছে।
সূরা আসরে শেষ আয়াতঃ
ইল্লাল্লাযীনা আ-মানূ ওয়া ‘আমিলুছ্ ছোয়া -লিহা-তি অতাওয়া- ছোয়াও বিল্ হাককি অ তাওয়া-ছোয়াওবিছ্ ছোয়াব্র্।
তবে তারা ছাড়া যারা ঈমান এনেছে, সৎকাজ করেছে, পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দিয়েছে এবং পরস্পরকে ধৈর্যের উপদেশ দিয়েছে।
আসুন আমরা পরস্পরকে সত্যর উপদেশ দি।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন সবাইকে সঠিক ভাবে বোঝার তৌফিক দেক আমিন।
- 98 views
- 1 answers
- 0 votes