ZoomBangla Professor's Profile
Professor
10773
Points

Questions
23

Answers
5384

  • Professor Asked on December 16, 2024 in অনুসরণ.

      আগের আমি যদি এই প্রশ্নের উত্তর লিখতে বসতাম, তাহলে বন্ধুদের জানানোর ব্যাপারে জোরালো সমর্থন জানাতাম | বন্ধু থাকতে কষ্ট চেপে রাখবেন কেন, বন্ধুরা আছে কি করতে ইত্যাদি বলতাম |

      কিন্তু নিজের অভিজ্ঞতা থেকে যেটুকু বুঝেছি ব্যাপারটা অত সোজাসাপ্টা নয়; বন্ধু হলেই সে আপনার কষ্ট বুঝবে এমনটা হওয়ার কোনো কারণ নেই এবং প্রায়সই হয়ত দেখবেন হবে না | বেশিরভাগই আপনার কথা শোনার পর ‘কষ্ট পাস না’, ‘এটা নিয়ে বেশি ভাবিস না, নিজেকে অন্যমনস্ক রাখ’ , ‘কাজে মনোযোগ দে, এটার জন্য ক্যারিয়ার বরবাদ করিস না’ জাতীয় উপদেশ দিয়ে কাজ সারবে | এগুলো হয়ত তাঁরা আপনার ভালো চেয়েই বলবে, কিন্তু আপনার কষ্ট তাতে বিন্দুমাত্র লাঘব হবে না |

      ইংরেজিতে ‘catharsis’ বলে একটা শব্দ আছে, যার বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায় ‘আবেগ্মুক্তিকর’| মানুষ যখন কষ্টে থাকে, সে catharsis খোঁজে | যখন অন্য মানুষদের কাছ থেকে সে এই catharsis পায় না, তখন সে তা অন্য কিছুতে খোঁজে, যেমন মদ্যপান বা ধুম্রপান | কিন্তু দুঃখের বিষয় এতে প্রায়ই হিতে বিপরীত হয় |

      আপনার কষ্ট বোঝার ক্ষমতা একমাত্র তাঁরই আছে যে নিজে কোনো সময় একইরকম কষ্ট পেয়েছে বা কষ্টে আছে বর্তমানে | একমাত্র তাকেই নিজের মনের কথা বলে শান্তি পাবেন, কারণ সে আপনাকে কষ্ট পেতে বারণ করতে ব্যস্ত হয়ে উঠবে না, বরং নিজের কষ্টও আপনার সাথে ভাগ করবে |

      হয়ত এটাও জীবনের আরেকটা দুঃখজনক সত্য: আপনার যন্ত্রণা একমাত্র সেই শুষে নিতে সক্ষম হবে যে নিজে ভুক্তভোগী | আর কেউ নয় |

      • 90 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on December 15, 2024 in অনুসরণ.

        ব্রেনকে একটিভ রাখার জন্য আপনাকে কিছু অভ্যাস এবং জীবনধারায় পরিবর্তন আনতে হবে। নিচে কিছু কার্যকরী পদ্ধতি দেওয়া হলো:

        ১. সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলুন

        ব্রেনের জন্য উপকারী খাবার খান, যেমন:

        → বাদাম, বিশেষ করে আখরোট এবং আমন্ড।

        → ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ মাছ (যেমন স্যামন)।

        → সবুজ শাকসবজি এবং ফলমূল (ব্লুবেরি, আপেল)।

        → ডার্ক চকোলেট (পরিমাণমতো)।

        অতিরিক্ত চিনি ও প্রসেসড ফুড এড়িয়ে চলুন।

        ২. নিয়মিত ব্যায়াম করুন

        শরীরচর্চা করলে মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়।

        প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা, যোগব্যায়াম, বা জগিং করুন।

        ৩. মানসিক অনুশীলন করুন

        ব্রেন একটিভ রাখতে ধাঁধা, সুডোকু বা দাবার মতো বুদ্ধিভিত্তিক খেলা খেলুন।

        নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন, যেমন নতুন ভাষা, সঙ্গীত বা পেইন্টিং।

        ৪. নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন

        পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ব্রেনের কার্যক্ষমতা কমে যায়। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন।

        ৫. মেডিটেশন ও রিল্যাক্সেশন

        ধ্যান এবং শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ব্রেনকে চাপমুক্ত রাখুন।

        প্রতিদিন ১০-১৫ মিনিট মেডিটেশন করুন।

        ৬. সামাজিক সংযোগ বজায় রাখুন

        পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান।

        মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য সম্পর্কগুলো গুরুত্বপূর্ণ।

        ৭. বই পড়ুন এবং লেখার অভ্যাস গড়ে তুলুন

        নতুন বিষয় পড়ুন এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নোট করে রাখুন।

        ব্লগ বা ডায়েরি লেখার অভ্যাস তৈরি করুন।

        ৮. ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ব্যবহার কমান

        মোবাইল, টিভি বা সোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।

        দিনের কিছু সময় স্ক্রিন থেকে দূরে থাকুন।

        ৯. নতুন অভিজ্ঞতা নিন

        ভ্রমণ করুন, নতুন জায়গা ঘুরে দেখুন।

        নতুন পরিবেশ ব্রেনকে উদ্দীপিত করে।

        ১০. সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করুন

        প্রতিদিনের কাজের জন্য একটি লক্ষ্য তৈরি করুন এবং সেটি পূরণে মনোযোগ দিন।

        ১১. মস্তিষ্কের জন্য সাপ্লিমেন্টেশন (প্রয়োজনে)

        ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি, এবং এন্টি-অক্সিডেন্ট সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন (ডাক্তারি পরামর্শ নিয়ে)।

        ১২. অভ্যাস গড়ে তুলুন:

        ব্রেন একটিভ রাখার অভ্যাস মানে নিয়মিতভাবে এগুলো চর্চা করা।

        ব্রেন একটিভ রাখতে নিয়মিত কাজ করুন এবং ধৈর্য ধরে এগিয়ে যান।

        • 97 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on December 15, 2024 in অনুসরণ.

          আপনার মন ক্রমাগত ভাবতে চায়। আপনি যদি সচেতনভাবে ইতিবাচক ভাবনা না ভাবেন তাহলে আপনার মন নেতিবাচক ও ক্ষতিকর ভাবনা ভাববে। এ নিয়ে সুন্দর একটি গল্প আছে।

          গ্রামের একজন লোক কোনোভাবেই সফল হতে পারছিল না। যা-ই করে ব্যর্থ হয়। শেষ পর্যন্ত তার ধারণা হলো তার দ্বারা কিছুই হবে না।

          একদিন সেই গ্রামে এলেন খ্যাতিমান এক সাধক। লোকটি তার কাছে গিয়ে বলল, হুজুর আমি যখনই কোনো কাজ করতে যাই আমার মনে ব্যর্থতার চিন্তা আসে। আমি কী করব যাতে আমি সফল হতে পারি? সব শুনে সাধক তাকে পরদিন সূর্যোদয়ের সময় তার কাছে যেতে বললেন।

          পরদিন যখন লোকটি তার কাছে গেল তখন সাধক তাকে নিয়ে হাঁটতে বের হলেন। হাঁটতে হাঁটতে একটা ফসলি জমিতে গেলেন। সেখানে মাঠভর্তি ফসল। সাধক বললেন, তুমি কি জানো কীভাবে এই জমিতে ফসল জন্মেছে?

          লোকটি বলল, জানি! ক্ষেতে প্রথমে লাঙল চালানো হয়েছে। তারপর বীজ বপন করা হয়েছে, পানি দেয়া হয়েছে। অবশেষে ফসল জন্মেছে।

          পাশেই ফসলহীন একটি জমি; সেখানে আছে শুধু ঘাস। সাধক লোকটিকে বললেন, তুমি কি বলতে পারো ঘাস কীভাবে জন্মেছে?

          লোকটি বলল, ঘাস তো এমনিতেই জন্মায়! এর জন্যে কিছুই করতে হয় না।

          তখন সাধক বললেন, তোমার মনটাও ফাঁকা জমির মতো। সাফল্যরূপ ফসল জন্মাতে চাইলে ভাবনার লাঙল দিয়ে মনটাকে চষতে হবে। কাজ নামের বীজ বপন করতে হবে। যত্ন নিতে হবে। তাহলেই তোমার জীবনে সাফল্য আসবে।

          আর যদি সেটাকে এমনি এমনি ফাঁকা ফেলে রাখো তাহলে আগাছারূপ নেতিবাচকতা জন্মাবে। এর জন্যে তোমাকে কিছুই করতে হবে না।

          পুরো লেখাটি মহাজাতক ব্লগ থেকে নেয়া – ভাবুন, বিশ্বাস করুন, অর্জন করুন

          মন পরিশুদ্ধ করার মূল উপায়টা এখানে গল্পের ভেতর দিয়ে খুব সহজ করে বলা হলো, যে নিজের ভাবনার ওপর নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে, ভালো ভাবনা ভাবতে হবে, ভাবনার লাঙল দিয়ে মনটাকে চষতে হবে, নাহলে আগাছা জন্মে মনটা আবর্জনার স্তূপ হয়ে পড়বে।

          • 82 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on December 15, 2024 in অনুসরণ.

            একজন বুদ্ধিমান শিক্ষিকা একবার তার স্কুলে অনেকগুলো বেলুন এনেছিলেন, তার ছাত্র ছাত্রীদের তিনি সেসব বেলুনে নিজেদের নাম লিখে তা ওপরে নিক্ষেপ করতে বললেন।

            বাচ্চারা হলের মধ্যে তাদের বেলুনগুলি ছুঁড়ে ফেলার পরে, শিক্ষিকা সমস্ত বেলুন এলোমেলো করে মিশ্রিত করে হলের মাঝে ফেলে রাখলেন।

            বাচ্চাদের তাদের নাম সহ বেলুনটি খুঁজে পেতে পাঁচ মিনিট সময় দেওয়া হয়েছিল, তবে তারা নিখুঁতভাবে অনুসন্ধান করলেও তাদের নিজস্ব বেলুনটি কেউ খুঁজে পায়নি।

            তারপরে শিক্ষিকা তাদের বলেছিলেন যে বেলুনটি তাদের নিকটতম সেটিই হাতে নিতে এবং যার নাম সেখানে লিখা রয়েছে তার কাছে এটি দিতে। দুই মিনিটেরও কম সময়ে, প্রত্যেকেই নিজের নামের বেলুনটি হাতে পেয়ে গেল।

            শিক্ষিকা শিশুদের বললেন, “এই বেলুনগুলি সুখের মতো। যখন আমরা কেবল আমাদের নিজস্ব সুখ অনুসন্ধান করি তখন আমরা এটি খুঁজে পাই না। তবে আমরা যদি অন্য কারও সুখের বিষয়ে চিন্তা করি … এটি শেষ পর্যন্ত আমাদের নিজের সুখটাই আবিষ্কার করতে সহায়তা করবে।”

            ভালোবাসা না খুঁজে সবাইকে ভালোবাসুন। সবার জন্য ভাল করার চেষ্টা করুন। আপনার ভালোটা নিজেই আপনাকে খুঁজে নেবে।

            • 82 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on December 15, 2024 in অনুসরণ.

              ১। বই ও লেকচার ট্রান্স মিশনিজম পদ্বতিতে কাজ করে। যেখানে একজন বক্তব্যে বা লেখায় আইডিয়া দেন, আরেকজন শুনে বা পড়ে গ্রহণ করেন। ধরে নেয়া হয় এভাবে যিনি দিচ্ছেন তার কাছ থেকে গ্রহীতার কাছে আইডিয়া যাবে। কিন্তু মানুষের ব্রেন এভাবে শিখে না। তাই কেবল বই পড়া ও লেকচার শোনা কাজে দিবে না।

              ২। ক্রিটিক্যাল থিংকিং এবিলিটি বাড়ানোর জন্য তথা স্মার্ট হবার জন্য মেটাকগনিশনকে ট্রিগার করতে হবে। এটি হল, থিংকিং এবাউট থিংকিং। যে, আমি কী পড়ছি? এটা কি বুঝতে পারছি? এর সাথে আর কী কী জিনিশের মিল আছে? কি কারণে আমার মনে হচ্ছে জিনিসটি এভাবে কাজ করে না? ইত্যাদি প্রশ্ন করতে হবে।

              ৩। এখানেই আসে বই আলোচনার ব্যাপার। সম মনাদের সাথে বই নিয়ে আলোচনা করুন, প্রশ্ন করুন।

              খাবার ও ব্যায়াম

              খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ বাড়ান। কার্বোহাইড্রেট কমান।

              ব্যায়াম তথা রেজিজস্ট্যান্স ট্রেইনিং বা ওয়েট লিফটিং শুরু করুন।

              জীবন যাপন

              বন্ধুরা আহত হতে পারে ভেবে ওদের মত চিন্তা করতে হবে এমন কোন কথা নেই। বেশিরভাগ মানুষের মত হতে চাইলে আপনার বুদ্ধিও ওদের মত হবে। আমি বলছি না আপনি ওদের হার্ট করে কথা বলুন। আমার কথা হল নিজের মত ও যৌক্তিক পজিশনের পক্ষে দাঁড়ানোর সাহস অর্জন করতে হবে, এটি সবার বিরুদ্ধে গিয়ে হলেও।

              • 99 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on December 15, 2024 in অনুসরণ.

                কাউকে মানসিক চাপে ভুগতে দেখলে কিছু মানুষ হাসে বা ঠাট্টা করে, কারণ এর পেছনে বিভিন্ন মানসিক এবং সামাজিক কারণ থাকতে পারে। নিচে সেগুলো ব্যাখ্যা করা হলো:

                ১. সহানুভূতির অভাব:

                কিছু মানুষের মধ্যে সহানুভূতির ঘাটতি থাকে। তারা অন্যের কষ্ট বা সমস্যার গুরুত্ব বুঝতে পারেন না।

                ২. পরিস্থিতি না বোঝা:

                অনেকে মানসিক চাপ বা মানসিক স্বাস্থ্যের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন নয়। তাই তারা বিষয়টি হালকাভাবে নেয়।

                ৩. আত্মরক্ষামূলক প্রতিক্রিয়া:

                কিছু মানুষ অন্যের মানসিক চাপে অস্বস্তি অনুভব করে। সেই অস্বস্তি ঢাকতে বা এড়িয়ে যেতে তারা হাসি বা ঠাট্টার মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া জানায়।

                ৪. সামাজিক চাপ:

                গ্রুপ বা সমাজে হাসাহাসি করলে অন্যরা সেটা অনুসরণ করে। এটি একটি সাধারণ সামাজিক প্রতিক্রিয়া হতে পারে।

                ৫. নিজেকে শক্তিশালী ভাবা:

                কিছু মানুষ অন্যের দুর্বলতাকে দেখে নিজের অবস্থানকে শক্তিশালী মনে করে। এটি তাদের মধ্যে অহংবোধ তৈরি করে।

                ৬. মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে অজ্ঞতা:

                মানসিক স্বাস্থ্যের গুরুত্ব বা মানসিক চাপের প্রভাব সম্পর্কে অনেকেই জানে না। ফলে তারা বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় না।

                ৭. মজা করার অভ্যাস:

                কিছু মানুষ অন্যের সমস্যা বা কষ্টকে মজার বিষয় মনে করে এবং সেটা নিয়ে হাসাহাসি করে।

                ৮. ব্যক্তিগত সমস্যা বা হিংসা:

                কেউ কারো প্রতি হিংসা বা রাগ অনুভব করলে তার দুর্বল অবস্থায় আনন্দ পেতে পারে।

                কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করা যায়?

                মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা:

                মানুষকে মানসিক চাপ এবং এর প্রভাব সম্পর্কে জানানো উচিত।

                সহানুভূতিশীল আচরণ শেখানো:

                ছোটবেলা থেকে মানুষকে অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে শেখানো জরুরি।

                সমর্থন দেওয়া:

                কাউকে মানসিক চাপে দেখলে সমর্থন করা উচিত, ঠাট্টা করা নয়।

                নিজের আচরণ মূল্যায়ন করা:

                সবাইকে নিজের প্রতিক্রিয়া ও আচরণ নিয়ে সচেতন হতে হবে।

                দুঃখজনক হলেও সত্যি, অনেক মানুষ অন্যের কষ্ট বুঝতে ব্যর্থ হয়। তবে সচেতনতা বাড়ানো এবং সহানুভূতির চর্চা এ ধরনের সমস্যাগুলো কমিয়ে আনতে পারে।

                • 79 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on December 14, 2024 in অনুসরণ.

                  সমস্ত সমস্যা বা সম্প্রদায়ের পরিস্থিতিতে কিছু তথা গোপন রাখা প্রয়োজন হতে পারে।

                  উদাহরণস্বরূপ, ব্যক্তিগত তথ্য যেমন আপনার নিজস্ব তথ্য, হিসাব ব্যাংক বিবরণ, মেডিকেল রেকর্ড ইত্যাদি গোপন থাকা উচিত। এছাড়াও, ব্যক্তিগত বা গোপনীয় তথ্যের সুরক্ষা জনসাধারণের গুরুত্বপূর্ণ হওয়া উচিত যেমন পাসওয়ার্ড, ব্যক্তিগত ইমেইল ঠিকানা, সুরক্ষিত ডিজিটাল ডাটা ইত্যাদি। এছাড়াও, কোনও ধরনের বৈশিষ্ট্যযুক্ত তথ্য যেমন সৈনিকদের সংবাদ, রহস্যময় প্রযুক্তি ইত্যাদি গোপনীয় থাকা উচিত।

                  এছাড়াও, কোনও ভ্যালুয়েবল বা ভ্যাইট ডাটা উত্থানের দিকগুলি গোপনীয় থাকতে পারে, কারণ এগুলি ব্যবহার করে অনুসন্ধান, উন্নতি এবং প্রযুক্তি উন্নতি করা হয়। তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষার মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকা নিশ্চিত করা উচিত যেন সহজে অনুপ্রেরণা, সংক্ষিপ্ততা এবং প্রায় যোগাযোগ ও সময়ের সাথে সহজে ব্যবহৃত হতে সক্ষম হয়।

                  সুতরাং, গোপনীয়তা মূল্যবান এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি বৈশিষ্ট্য হওয়ার কারণে গোপনীয় থাকা গুরুত্বপূর্ণ।

                  যদি এরকম আরও সুন্দর সুন্দর তথ্যবহুল আকর্ষণীয় লেখা পড়তে চান, তাহলে আমার সাইটটি থেকে ঘুরে আসতে পারেন:-

                  • 80 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on December 14, 2024 in অনুসরণ.

                    প্রতিনিয়ত নতুন জ্ঞান অর্জন করুন এবং প্রয়োজনীয় স্কিল শেখার প্রতি গুরুত্ব দিন। সময় ব্যবস্থাপনা করুন এবং নিজের কাজের প্রতি নিষ্ঠা বজায় রাখুন। বাধা-বিপত্তিকে শেখার সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করুন এবং আত্মবিশ্বাস হারাবেন না। ইতিবাচক মানসিকতা বজায় রেখে পরিশ্রম চালিয়ে যান। সৎ থাকা, ধৈর্য ধরা, এবং অন্যের প্রতি সম্মান প্রদর্শনও সফলতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিজের কাজের ফলাফলের ওপর বিশ্বাস রাখুন এবং ধীরে ধীরে এগিয়ে যান।

                    • 82 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on December 14, 2024 in অনুসরণ.

                      মানসিকভাবে শক্তিশালী হয়ে ওঠার জন্য ধৈর্য, ইতিবাচক চিন্তা এবং আত্ম-উন্নয়নের চর্চা জরুরি। নিচে কিছু কার্যকর পদ্ধতি দেওয়া হলো:

                      ইতিবাচক চিন্তা করা শিখুন

                      প্রতিদিনের জীবনে নেতিবাচক পরিস্থিতি বা কথা হতে পারে, কিন্তু সেগুলোকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

                      নিজের অর্জন ও শক্তির উপর ফোকাস করুন।

                      আত্মবিশ্বাস তৈরি করুন

                      ছোট ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করে সেগুলো পূরণ করার মাধ্যমে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারেন।

                      ধৈর্য চর্চা করুন

                      জীবনে চ্যালেঞ্জ আসবেই। সেগুলোর মোকাবিলা করতে ধৈর্য ধরে এগিয়ে যান। কঠিন সময়েও শান্ত থাকার চেষ্টা করুন।

                      নিজেকে চিনুন ও গ্রহণ করুন

                      নিজের দুর্বলতাগুলো মেনে নিন এবং সেগুলো কাটানোর জন্য কাজ করুন।

                      মেডিটেশন এবং প্রার্থনার অভ্যাস

                      মেডিটেশন বা ধ্যান মানসিক প্রশান্তি এনে দেয় এবং মানসিক দৃঢ়তা তৈরি করে।

                      শরীরের যত্ন নিন

                      স্বাস্থ্যকর খাবার, পর্যাপ্ত ঘুম, এবং নিয়মিত ব্যায়াম আপনাকে মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে।

                      নেতিবাচক সম্পর্ক থেকে দূরে থাকুন

                      যেসব সম্পর্ক আপনাকে মানসিকভাবে দুর্বল করে তোলে, সেগুলো থেকে দূরে থাকুন। ইতিবাচক ও উৎসাহ প্রদানকারী মানুষের সঙ্গে সময় কাটান।

                      শিখতে থাকুন

                      নতুন দক্ষতা অর্জন বা বই পড়া আপনার মানসিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনে সাহায্য করবে।

                      সমস্যা মোকাবিলায় কৌশল রপ্ত করুন

                      যেকোনো সমস্যার দিকে ধাপে ধাপে এগিয়ে যান। সমস্যাকে ভয় না পেয়ে সমাধানের পথ খুঁজুন।

                      সময় দিন নিজেকে

                      আপনার ভালো লাগার কাজগুলো করুন—যেমন গান শোনা, ছবি আঁকা, বই পড়া ইত্যাদি।

                      মানসিক শক্তি অর্জন একটি ধীর প্রক্রিয়া, তবে সঠিক চর্চার মাধ্যমে আপনি নিজের জীবনে অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারবেন।

                      • 99 views
                      • 1 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on December 14, 2024 in অনুসরণ.
                        • নিজের লড়াই নিজেকে লড়তে হবে। নিজের লড়াইয়ে কেউ পাশে থাকে না।আপন জন ততক্ষণই পাশে থাকে বা থাকবে যতক্ষণ আমি/আপনি জিতবো। জিততে হলে লড়তে হবে। জিতার জন্য লড়াই করা ছাড়া কোন উপায় নেই।
                        • কাউকে বেশি সম্মান করা উচিত না। বেশি সম্মান দেখাতে গেলে পরবর্তীতে নিজের ওপর চলে আসে দুঃখ হয়ে।
                          • কোন প্রাণীকে এতো মহব্বত করা উচিত না যে প্রাণী আপনার থেকে দূরে গেলে আপনি ভেঙে পড়েন পুরো পুরিই। আমি পুরোই ক্লান্ত আমার প্রিয় কবুতরের জন্য। কে জানে এতো ভালোবাসা, কি করে জন্ম নিয়ে নিবে কল্পনা ও করতে পারি নাই। আমি পশু পাখির মধ্যে ১.কবুতর ২.কুকুর ১. কবুতর এটা আমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছে তা এখনো ভুলতে পারতেছিনা। মহামারি আমি বাস্তবে দেখি নাই তবে এই বছর আমার কবুতরের ওপর পুরোই মহামারি চলে গেছে।এইখান আমার বাহির হতে আমার অনেক সময় লেগে গেছে। আসলে ভালোবাসা এমনই হয়।মানুষ আর প্রাণির মধ্যে।অনেক চেষ্টা করেছি বাট বাঁচাতে সক্ষম হয়নি।
                        • অনেক প্রিয় জিনিস চলে যায় তাদের জন্য সময় নষ্ট করা ভালো না, এটি জীবন থেকে অনেক সময় নষ্ট করে নিবে। প্রিয় জিনিস কে যত তাড়াতাড়ি ভুলা যায় ততই ভালো।
                        • এমন নৌকায় পা দেওয়া উচিত না যে নৌকা আপনার গন্তব্য পৌঁছাতে দিতে পারে না।
                        • নিজেকে পরিবর্তন কর করা উচিত। ২৫-৩২ বছর বয়স পযন্ত এমন একজন লিডারকে ফলো করা উচিত। আপনি যাকে ফলো করবেন তাহার ভুল গুলোকে ভালো মতো ফলো করা যেন আপনি এই ভুল থেকে শিখতে পারেন, নিজে এই ভুল যেন না করেন।নিজের Passion কে ফলো করা উচিত।একটাই passion একটা-ই গোল একটাই সাকসেস আর কিছু না।
                        • মানুষ ভুল থেকেই শিক্ষা নিয়ে থাকে। আপনি ও আপনার ভুল থেকে শিক্ষা নিন।
                        • কাউকে অন্ধভাবে বিশ্বাস না করা,এটা মারাত্মক ভুল। কোন কিছু বিশ্বাস করার আগে সেটা নিজেই ভাবুন, পরীক্ষা করে দেখুন।
                        • সফল হওয়ার জন্য একটাই আঘাত যথেষ্ট। এই আঘাত কে কাজে লাগানোর চেষ্টা করা।এই আঘাতই আপনার সফলতার চাবিকাঠি। সফল হওয়ার জন্য যা যা করা প্রয়োজন তা তা করা।
                        • তর্ক করা উচিত না।সেটা যেখানে হবে হোক, কোরায় হোক বা কোন সোশ্যাল মিডিয়ায় বা বন্ধুদের মাঝে বা বড় জনদের সাথে তর্ক থেকে দূরে থাকায় ভালো। পারলে যুক্তি দিয়ে বুঝান।
                        • তেল জাতীয় খাবার থেকে বিরতি থাকাই ভালো, মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকা আরো ও ভালো।
                        • যদি পারেন বই পড়ুন। প্রতিদিন ১ ঘন্টা নূন্যতম। যত বই পড়বেন ততই আপনার জন্য ভালো হবে, হয়তো এই বই পড়া আপনার কাজে দিবে কোন একদিন।
                        • যদি পারেন সাহায্যের হাত বাড়ান, সাহায্য করলে কেউ ছোট হয় না।
                        • আপনার মূল্যবান সময় কোন সোশ্যাল মিডিয়ায়তে বেশিক্ষণ ব্যায় করবেন না শুধু সোশ্যাল মিডিয়ায় না কোরাতেও ব্যায় করা উচিত না।একটা নিদিষ্ট সময় মতো সোশাল মিডিয়া সময় ব্যায় করা ভালো লাইক ৩০ মিনিট।
                        • টাকা আয় করুন যত পারেন তত, টাকা ছাড়া এই পৃথিবীতে আপনাকে কেউ পাত্তা দিবে না, টাকা আয় করার পাশাপাশি কিছু টেকনিক্যাল স্কিল শিখুন।
                        • ব্যায়ম করা শরীরের জন্য উপকারী। নিয়মিত ব্যায়াম করা।
                        • ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। যদি কোন পয়েন্ট আপনার ভালো লাগে তাহলে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।
                        • 92 views
                        • 1 answers
                        • 0 votes