ZoomBangla Professor's Profile
Professor
10773
Points

Questions
23

Answers
5384

  • Professor Asked on March 26, 2025 in অনুসরণ.

      বর্তমান সময়ে স্মার্ট বিজনেস আইডিয়া বেছে নেওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কম বিনিয়োগে লাভজনক কিছু ব্যবসার তালিকা দিলাম, যেগুলো ২০২৪ সালে ভালো চলতে পারে—


      ১. অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসা

      ড্রপশিপিং: Shopify, WooCommerce দিয়ে নিজের ই-কমার্স বিজনেস শুরু করুন, পণ্য স্টক না রেখেই বিক্রি করুন।
      প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড (POD): Custom টি-শার্ট, কফি মগ, ফোন কেস ইত্যাদি ডিজাইন করে বিক্রি করতে পারেন (Printify, Teespring, Redbubble)।
      এফিলিয়েট মার্কেটিং: Amazon, Daraz, ClickBank-এর প্রোডাক্ট প্রোমোট করে কমিশন ইনকাম করা যায়।
      ফ্রিল্যান্সিং এজেন্সি: ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং বা ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস দিয়ে এজেন্সি চালাতে পারেন।


      ২. লোকাল ব্যবসা (Small Business)

      ফাস্ট ফুড ও ক্যাফে: স্মল ফাস্ট ফুড কার্ট, কফি শপ, বা স্ট্রিট ফুড ব্যবসা ভালো চলবে।
      মিনি গ্রোসারি শপ: বিশেষ করে হোম ডেলিভারি সার্ভিস দিলে বেশি কাস্টমার পাওয়া যায়।
      বিউটি পার্লার ও সেলুন: মেয়েদের ও ছেলেদের জন্য আলাদা গ্রুমিং সেন্টার খুলতে পারেন।
      ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট: জন্মদিন, বিয়ে, কর্পোরেট ইভেন্ট অর্গানাইজ করে আয় করা যায়।
      হোম বেকারি ও কেক বিজনেস: ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে হোমমেড কেক, পেস্ট্রি বিক্রি করতে পারেন।


      ৩. কৃষি ও খামার ভিত্তিক ব্যবসা

      অর্গানিক ফার্মিং: কম জায়গায় মাশরুম, হাইড্রোপনিক সবজি বা অর্গানিক ফল চাষ করতে পারেন।
      ফিশারি ও পোলট্রি ফার্ম: মাছ চাষ ও ব্রয়লার মুরগির খামার লাভজনক।
      গবাদিপশুর খামার: গরু-ছাগলের খামার করে দুধ ও মাংসের ব্যবসা করা যায়।


      ৪. টেকনোলজি ও ডিজিটাল সার্ভিস

      গ্রাফিক ডিজাইন ও ভিডিও এডিটিং: ফ্রিল্যান্স মার্কেটে চাহিদা খুব বেশি।
      ডিজিটাল মার্কেটিং: সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, SEO, Google Ads সার্ভিস দিয়ে ইনকাম করতে পারেন।
      এ্যাপ ডেভেলপমেন্ট: মোবাইল এ্যাপ বানিয়ে ইনকাম করা যায় (Android, iOS)।
      ইউটিউব ও কন্টেন্ট ক্রিয়েশন: ভিডিও বানিয়ে অ্যাডসেন্স ও স্পন্সরশিপ থেকে আয় করা সম্ভব।


      ৫. শিক্ষামূলক ও সার্ভিস ভিত্তিক ব্যবসা

      অনলাইন কোর্স ও টিউশন: Udemy, Skillshare-এ কোর্স বানিয়ে বিক্রি করতে পারেন।
      ভর্তি কোচিং ও স্কিল ট্রেনিং সেন্টার: একাডেমিক, আইইএলটিএস বা স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোচিং চালাতে পারেন।
      বুক স্টোর বা স্টেশনারি শপ: শিক্ষার্থীদের জন্য ভালো বাজার আছে।


      সফল হতে হলে:

      মার্কেট রিসার্চ করুন।
      ট্রেন্ডের সাথে তাল মিলিয়ে চলুন।
      সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার করুন।
      কাস্টমার সার্ভিস ভালো রাখুন।

      আপনার বাজেট ও আগ্রহ অনুযায়ী কোন ব্যবসাটি শুরু করতে চান?

      • 111 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on March 26, 2025 in অনুসরণ.

        হতাশা একটি জটিল মানসিক অবস্থা, যা প্রতিরোধ করার জন্য সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। এখানে কিছু কার্যকর উপায় দেওয়া হলো:

        ১. জীবনধারার পরিবর্তন:

        * নিয়মিত ব্যায়াম: শারীরিক কার্যকলাপ মস্তিষ্কে এন্ডোরফিন নিঃসরণ করে, যা মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে।

        * সুষম খাদ্য: ফল, শাকসবজি, এবং গোটা শস্য সমৃদ্ধ খাবার মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করে।

        * পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো মানসিক চাপ কমাতে এবং মেজাজ স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে।

        * মাদকদ্রব্য পরিহার: অ্যালকোহল ও অন্যান্য মাদকদ্রব্য হতাশার লক্ষণ বাড়িয়ে তুলতে পারে।

        ২. মানসিক স্বাস্থ্য চর্চা:

        * মননশীলতা ও ধ্যান: নিয়মিত ধ্যান মানসিক চাপ কমাতে এবং মনের শান্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে।

        * কৃতজ্ঞতা প্রকাশ: প্রতিদিন কিছু ভালো ঘটনার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি করে।

        * শখের চর্চা: পছন্দের কাজগুলো করা মানসিক চাপ কমায় এবং আনন্দ দেয়।

        * সামাজিক যোগাযোগ: বন্ধু ও পরিবারের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ মানসিক সমর্থন জোগায়।

        ৩. মানসিক চাপ ব্যবস্থাপনা:

        * সময় ব্যবস্থাপনা: কাজের চাপ কমাতে সময়সূচী মেনে চলা এবং কাজ ভাগ করে নেওয়া উচিত।

        * না বলতে শেখা: অতিরিক্ত কাজের চাপ এড়াতে প্রয়োজনে ‘না’ বলতে পারা জরুরি।

        * বিশ্রাম নেওয়া: কাজের ফাঁকে নিয়মিত বিরতি নেওয়া এবং বিশ্রাম করা প্রয়োজন।

        * সমস্যা সমাধান: যেকোনো সমস্যা সমাধানের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

        ৪. পেশাদার সাহায্য:

        * মনোবিজ্ঞানী বা মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ: হতাশার লক্ষণ গুরুতর হলে পেশাদার সাহায্য নেওয়া জরুরি।

        * থেরাপি: বিভিন্ন ধরনের থেরাপি, যেমন কগনিটিভ বিহেভিয়ারাল থেরাপি (সিবিটি), হতাশা কমাতে কার্যকর।

        * ঔষধ: প্রয়োজনে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করা যেতে পারে।

        ৫. অন্যান্য প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা:

        * ইতিবাচক চিন্তা: নেতিবাচক চিন্তাভাবনা পরিহার করে ইতিবাচক চিন্তা করা উচিত।

        * লক্ষ্য নির্ধারণ: বাস্তবসম্মত লক্ষ্য নির্ধারণ করে সেগুলো অর্জনের চেষ্টা করা উচিত।

        * আত্মবিশ্বাস বাড়ানো: নিজের দক্ষতা ও যোগ্যতার উপর বিশ্বাস রাখা উচিত।

        * সাহায্য চাওয়া: প্রয়োজনে পরিবার, বন্ধু বা বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে সাহায্য চাওয়া উচিত।

        হতাশা প্রতিরোধে এই উপায়গুলো অনুসরণ করে একটি সুস্থ ও সুখী জীবনযাপন করা সম্ভব।

        • 103 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on March 26, 2025 in অনুসরণ.

          ১. ব্যায়াম না করা।

          ব্যায়াম মস্তিষ্ক থেকে প্রাপ্ত নিউরোট্রফিক ফ্যাক্টর বাড়িয়ে স্মৃতিশক্তি উন্নত করে। (এটি দেখুন!) এটি আপনাকে নতুন সিন্যাপ্স তৈরি করতে, শেখার উন্নতি করতে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

          ২. পর্যাপ্ত ঘুম না পাওয়া।

          মানসম্পন্ন ঘুম ছাড়া আপনার মস্তিষ্কে পথ তৈরি করা এবং বজায় রাখা কঠিন যা আপনাকে শিখতে এবং নতুন স্মৃতি তৈরি করতে দেয়।

          মনোনিবেশ করা এবং দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানানোও কঠিন।

          ৩. প্রদাহজনক খাবার খাওয়া।

          আপনি যা খান তা আপনার মন এবং মেজাজের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে।

          শুকনো এবং/অথবা প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের পরিমাণ বেশি হলে দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ হতে পারে। এটি স্মৃতিশক্তি হ্রাস, বিভ্রান্তি, বিষণ্নতা, দুর্বল মেজাজ নিয়ন্ত্রণ এবং এমনকি স্নায়বিক রোগের কারণ হতে পারে।

          ৪. একটি বড় পেট আছে.

          উচ্চ শরীরের চর্বি ধূসর পদার্থের হ্রাসের সাথে যুক্ত, যা আমাদের নড়াচড়া, স্মৃতি এবং আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম করে।

          ৫. নতুন জিনিস শেখা না.

          মস্তিষ্ক একটি পেশীর মতো। এটি তার কার্যকলাপ এবং ব্যবহারের স্তরের উপর ভিত্তি করে বৃদ্ধি এবং সঙ্কুচিত হয়।

          নতুন দক্ষতা শেখা নিউরনকে উদ্দীপিত করে এবং নতুন পথ তৈরি করে যা বৈদ্যুতিক আবেগকে দ্রুত ভ্রমণ করতে দেয়।

          আপনি যদি নতুন জিনিস বা দক্ষতা না শিখেন তবে আপনি আপনার মস্তিষ্কের অ্যাট্রোফি হতে দিচ্ছেন।

          ৬. পর্নোগ্রাফি দেখা।

          পর্ন দেখা মস্তিষ্কের পুরষ্কার সিস্টেমকে হাইজ্যাক করে এবং ডোপামিনের সস্তা হিট দিয়ে এটিকে অভিভূত করে। ফলে মস্তিষ্ক শারীরিকভাবে আকার, আকৃতি এবং রাসায়নিক ভারসাম্যের অবনতি ঘটায়। (দয়া করে এটি এড়িয়ে চলুন, আপনার এখনও সময় আছে)

          ৭. বাড়ির ভিতরে খুব বেশি সময় কাটানো।

          এটি আপনাকে সূর্যালোকের সংস্পর্শে আসা থেকে বঞ্চিত করে।

          পর্যাপ্ত সূর্যের এক্সপোজার ছাড়া আপনার সার্কাডিয়ান ছন্দ প্রভাবিত হয় এবং আপনার সেরোটোনিনের মাত্রা হ্রাস পেতে পারে। এটি ঋতুগত অনুভূতিমূলক ব্যাধি এবং বিষণ্নতা হতে পারে।

          কিভাবে একটি সুস্থ মস্তিষ্ক তৈরি করতে হয়

          1) নিয়মিত ব্যায়াম করুন।

          2) মানসম্পন্ন ঘুম পান।

          3) পুষ্টিকর খাবার খান।

          4) একটি স্বাস্থ্যকর BMI বজায় রাখুন।

          5) নতুন জিনিস শিখতে থাকুন।

          6) পর্ন দেখা বন্ধ করুন।

          7) বাইরে বা প্রকৃতির সাথে আরও বেশি সময় কাটান।

          1. আমার এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন পরিচিত বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে আর অবশ্যই Upvote 👍 করে আমাকে উৎসাহিত করবেন যাতে আমি পরবর্তীতে এ ধরনের ভাল ভাল পোষ্ট আপনাদের সামনে নিয়ে উপস্থিত হতে পারি।
          • 100 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on March 26, 2025 in অনুসরণ.

            লেখাপড়ার আগে প্রেম ভালোবাসা করা ঠিক না। সবার আগে লেখাপড়া। নিজের ক্যারিয়ান। লেখাপড়ার মাধ্যমে নিজেকে যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। প্রেম ভালোবাসা আপনাকে নীচের দিকে নিয়ে যাবে। নিজেকে বলুন, আমি প্রেম করবো না। আমি ভালো ভাবে লেখাপড়া করবো। সুন্দর ভাবে লেখাপড়া শেষ করে- ভালো চাকরী বা ব্যবস করবো। আমি বাড়ি, গাড়ি করবো। আমার বাবা মায়ের স্বপ্ন পূরন করবো।

            যখন আপনি একজন সফল মানুষ হবেন, তখন আপনার হাতে অনেক কিছুই এসে ধরা দিবে। অপরিনত বয়সে প্রেম ভালোবাসা আপনাকে আপনার ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দিবে। প্রচুর বই পড়ুন, ভালো ভালো মুভি দেখুন। ভ্রমন করুণ। ড্রাইভিং শিখুন। এছাড়া যে কোনো দুটা হাতের কাজ শিখুন। যেটা আপনার ভালো লাগে। শুধু মাথায় রাখবেন জীবনে আপনার এগিয়ে যেতে হবে। বাবা মাকে খুশি করতে হবে। তখনই প্রেম আপনার কছে তুচ্ছ হয়ে যাবে।

            প্রেম মানে কি? সবাইকে লুকিয়ে ছাপিয়ে দেখা সাক্ষাৎ করা। ফুচকা খাওয়া। রাতে মোবাইলে কথা বলা। মান অভিমান করা। সুযোগ পেলে হাত ধরা, চুমু দেওয়া। রিকশায় করে ঘুরা। এসব কোনো ভালো কিছু না। এগুলো সময়ের অপচয় মাত্র। যখন আপনি লেখাপড়া শেষ করে সামনে এগিয়ে যাবেন, দেখবেন জীবন কর সুন্দর। যারা নিজেক যোগ্য ও দক্ষ করার আগে প্রেম ভালোবাসা করে তাঁরা গাধা।

            • 93 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on March 26, 2025 in অনুসরণ.

              ১। টাকা আয় করুণ।

              ২। মুভি দেখুন। বই পড়ুন। ভ্রমন করুণ।

              ৩। গরীবকে সাহায্য করুণ।

              ৪। বেকারকে চাকরী পাইয়ে দিন।

              ৫। অসুস্থ মানষকে চিকিৎসা করান।

              ৬। দরিদ্র পিতা মাতার সন্তানকে স্কুলে ভরতি করিয়ে দেন।

              ৭। ক্ষুধার্থ কে পেট ভরে খাওয়ান।

              ৮। সব সময় সত্য কথা বলুন।

              ৯। সহজ সরল জীবনযাপন করুণ।

              ১০। মানুষকে ভালোবাসুন। একজন মানবিক মানুষ। একজন হৃদয়বান মানুষ।

              ১১। নিজেকে যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তুলুন।

              • 86 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on March 25, 2025 in অনুসরণ.

                ই-কমার্স ও অনলাইন ব্যবসা: করোনাভাইরাস মহামারির পর থেকে অনলাইন শপিং বেড়ে গেছে। ফ্যাশন, গ্যাজেট, স্বাস্থ্য পণ্য, এবং গৃহস্থালি পণ্য বিক্রি করা একটি লাভজনক ব্যবসা হতে পারে।

                • 106 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on March 25, 2025 in অনুসরণ.

                  ইন্টারনেট আসক্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনাকে ধাপে ধাপে সচেতন হতে হবে এবং কিছু কার্যকর কৌশল অবলম্বন করতে হবে।

                  ১. সমস্যাটি চিহ্নিত করুন

                  • কত ঘণ্টা ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন?
                  • কোন অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে বেশি সময় ব্যয় হচ্ছে?
                  • এটি কি আপনার পড়াশোনা, কাজ বা ব্যক্তিগত জীবনে সমস্যা তৈরি করছে?

                  ২. একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করুন

                  • প্রতিদিন কতক্ষণ ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন তা নির্ধারণ করুন।
                  • মোবাইল বা কম্পিউটারে স্ক্রিন টাইম ফিচার ব্যবহার করে নজর রাখুন।
                  • একটানা ইন্টারনেট ব্যবহারের পরিবর্তে নির্দিষ্ট বিরতি নিন (যেমন, ৩০ মিনিট ব্যবহারের পর ১০ মিনিট বিরতি)।

                  ৩. বিকল্প অভ্যাস গড়ে তুলুন

                  • বই পড়া, ব্যায়াম করা, ধ্যান করা, বা নতুন দক্ষতা শেখার মতো কাজে মন দিন।
                  • বাস্তব জীবনের বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করুন এবং কথা বলার অভ্যাস করুন।
                  • বাইরে হাঁটাহাঁটি বা প্রকৃতির সঙ্গে সময় কাটান।

                  ৪. ফিজিক্যাল ব্যারিয়ার তৈরি করুন

                  • নির্দিষ্ট সময়ের পর ফোন বা ল্যাপটপ বন্ধ রাখুন।
                  • ঘুমানোর আগে ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন না।
                  • সোশ্যাল মিডিয়ার নোটিফিকেশন বন্ধ করুন।

                  ৫. ডিজিটাল ডিটক্স করুন

                  • সপ্তাহে অন্তত একদিন ইন্টারনেট ছাড়া কাটানোর চেষ্টা করুন।
                  • অফিস বা পড়াশোনার জন্য ইন্টারনেট ব্যবহারের বাইরে অন্য সময় কমিয়ে দিন।

                  ৬. আত্মনিয়ন্ত্রণের অনুশীলন করুন

                  • ইন্টারনেট ব্যবহারের কারণগুলো বোঝার চেষ্টা করুন (বিরক্তি? একাকীত্ব? অভ্যাস?)।
                  • প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া অতিরিক্ত সময় নষ্ট না করার জন্য নিজেকে সংযত করুন।

                  ৭. প্রয়োজন হলে সহায়তা নিন

                  • যদি স্বাভাবিক জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, তবে কাউন্সেলিং বা পরামর্শ নিন।
                  • পরিবারের সদস্যদের সহায়তা নিন, যাতে তারা আপনাকে মনিটর করতে পারে।

                  ইন্টারনেট আসক্তি থেকে মুক্তি পেতে ধাপে ধাপে অভ্যাস পরিবর্তন করুন এবং আপনার সময় মূল্যবান কাজে ব্যয় করুন। এটি ধৈর্য ও সচেতনতা দিয়ে সম্ভব।

                  • 103 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on March 25, 2025 in অনুসরণ.

                    চোখের দৃষ্টি ভালো রাখতে এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে কিছু নির্দিষ্ট খাবার অত্যন্ত উপকারী। নিচে সবচেয়ে কার্যকর খাবারগুলোর তালিকা দেওয়া হলো:

                    ১. গাজর

                    গাজরে প্রচুর বিটা-ক্যারোটিন থাকে, যা শরীরে গিয়ে ভিটামিন A তে পরিণত হয়। এটি চোখের রেটিনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং রাতকানা প্রতিরোধ করে।

                    ২. শাক-সবজি (पालক, কপি, মেথি, সরিষা শাক)

                    এই সবজিগুলোতে লুটিন ও জেক্সানথিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা চোখকে অতিবেগুনি রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে।

                    ৩. মাছ (স্যামন, টুনা, সার্ডিন, রুই, কাতলা)

                    ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ এই মাছগুলো ড্রাই আই সিনড্রোম কমাতে এবং চোখের নার্ভ সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে।

                    ৪. ডিম

                    ডিমে ভিটামিন A, লুটিন, জিংক ও জেক্সানথিন থাকে, যা রাতকানা ও বয়সজনিত চোখের সমস্যা প্রতিরোধ করে।

                    ৫. বাদাম ও বীজ (আখরোট, কাঠবাদাম, চিয়া বীজ, সূর্যমুখী বীজ)

                    এগুলোতে ভিটামিন E ও ওমেগা-৩ থাকে, যা চোখের কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

                    ৬. কমলা ও অন্যান্য সাইট্রাস ফল

                    কমলা, লেবু, মাল্টা ইত্যাদিতে ভিটামিন C থাকে, যা চোখের রক্তনালী সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং ছানি পড়া প্রতিরোধ করে।

                    ৭. টমেটো

                    টমেটোতে লাইকোপেন ও ভিটামিন C থাকে, যা চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।

                    ৮. মিষ্টি আলু

                    এতে বিটা-ক্যারোটিন ও ভিটামিন A বেশি পরিমাণে থাকে, যা চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে।

                    ৯. ব্রোকলি ও বাঁধাকপি

                    এগুলোর মধ্যে লুটিন ও জেক্সানথিন থাকে, যা চোখের ছানি পড়ার ঝুঁকি কমায়।

                    ১০. জলপাই ও অ্যাভোকাডো

                    এই খাবারগুলোতে হেলদি ফ্যাট ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা চোখের কোষ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

                    পরামর্শ:

                    • প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করুন, যাতে চোখ শুষ্ক না হয়।
                    • বেশি সময় স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকলে ২০-২০-২০ নিয়ম মেনে চলুন (প্রতি ২০ মিনিট পর ২০ সেকেন্ডের জন্য ২০ ফুট দূরের দিকে তাকান)।
                    • ধূমপান ও অতিরিক্ত চিনি খাওয়া এড়িয়ে চলুন, কারণ এগুলো চোখের জন্য ক্ষতিকর।

                    এই খাবারগুলো নিয়মিত খেলে চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকবে এবং বয়সজনিত চোখের সমস্যা কমে যাবে।

                    • 110 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on March 25, 2025 in অনুসরণ.

                      জীবনে বড় হতে চাইলে অনেক বিষয় মানতে হয়। এখানে কিছু মূল উপায় দেওয়া হলো:

                      ১. অধ্যবসায় ও পরিশ্রম: সফলতা আসতে সময় লাগে, তাই নিয়মিত পরিশ্রম ও অধ্যবসায় থাকতে হবে।

                      ২. লক্ষ্য নির্ধারণ: সুস্পষ্ট লক্ষ্য স্থির করুন এবং সেই লক্ষ্য অর্জনের জন্য পরিকল্পনা তৈরি করুন।

                      ৩. অভিজ্ঞতা অর্জন: নতুন কিছু শিখতে থাকুন, বিভিন্ন পরিস্থিতিতে অভিজ্ঞতা লাভ করুন।

                      ৪. সুযোগ গ্রহণ: জীবন আমাদের সামনে অনেক সুযোগ নিয়ে আসে, সেগুলি সঠিকভাবে গ্রহণ করতে হবে।

                      ৫. নিজের উন্নতি: আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করতে হবে, পাশাপাশি নিজের

                      • 98 views
                      • 1 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on March 25, 2025 in অনুসরণ.

                        মানুষ কখনো ব্যর্থ হয় না । জীবনের উদ্দেশ্য কোন কিছুর প্রাপ্তি নয়। আপনার কাছে যা প্রাপ্তি বা আপনি যা না পাওয়ার জন্য নিজের জীবনকে ব্যর্থ মনে করছেন অন্যদের কাছে হয়তো তা তুচ্ছ। জীবনের যে কোন দুঃখ ততক্ষণ পর্যন্ত দুঃখ যতক্ষণ না আপনি এর থেকে বড় কোন সমস্যা বা দুঃখের মুখোমুখি হচ্ছেনা। আপনার হয়তো মনে হতে পারে আপনি ব্যর্থ হয়েছেন । কিন্তু তা

                        সঠিক নয়। আমাদের জীবনে সব কিছু

                        কোন একটা কারনে হয় তেমনি ব্যর্থতাও। ব্যর্থতা আর আর সার্থকতা দুই এই মুদ্রায় থাকে। ব্যর্থতার অপর পিঠে সার্থকতা থাকে।

                        আমারা আমাদের জীবনে যা কাজ করি তার ফল স্বরূপ সব কিছু পাই। জীবনের প্রত্যেক ধাপ আমাদের কিছু না কিছু শিক্ষায়। তেমনি কোন কিছুতে ব্যর্থ হলেও আমারা কিছু শিক্ষতে পারি। তাই মানুষের জীবন কখনো ব্যর্থ হয় না।

                        • 102 views
                        • 1 answers
                        • 0 votes