10773
Points
Questions
23
Answers
5384
- কারো থেকে টাকা ধার চাইলে সহজে দিতে চাইনা।
- কারো থেকে একটা উপদেশ চাইলে ১০ টা উপদেশ দেয়। এবার ১ নং টা পড়ুন।
- মানুষের চোখের সমস্যা দিন দিন বাড়তেছে ।
- কাউকে আপন ভাবলে সে তার ফায়দা নিতে চাই।
- আমাদের সমাজ ১৮+ নিয়ে কথা বলে না, এটা অতি জরুরি।
- আমাদের যুবসমাজ বেশির ভাগই সেক্সুয়ালি এবং মাদক আসক্ত হয়ে পড়ে অল্প বয়সে।
- কাউকে টাকা ধার দিলে সহজে পাওয়া যায় না।
- ক্লাসে যারা একটু পড়াশোনা বেশি পারে তারা নিজেদের কে নিউটনের ডির্ভা ভাবে।
- ভালোবাসা বেশিদিন স্থায়ী হয় না।
- মানুষের ক্রুধ অনেক দিন স্থায়ী হয়। যা ভালোবাসা বেশিদিন স্থায়ী হতে পারে না।
- সবাই চাই সহজে টাকা আয় করতে কিন্তু পারে না।
- নিজে কষ্টতে ভুগে কিন্তু নিজের পরিবারের জন্য জীবন দিতে ও প্রস্তুত সেটা হলো বাবা।
- বাবার কষ্ট সন্তানের চোখে পড়ে না খুব সহজে।
- আমরা ২৫ হাজার টাকার চাকরির জন্য ২৫ বছর পড়াশোনা করতে পারি।
- নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে মানুষ ৫০% মতো চেষ্টা করে থাকে।
- যার বিয়ে তার কোন খবর নেই, যার বিয়ে না সে অতিই নাচে।
- ঘুমন্ত বাঘকে কেউ ভয় পাইনা, জীবন্ত মানুষ কে কেউ পাত্তা দেয় না।
- মানুষ মারা গেলে তার জন্য লাখ টাকা খরচ করতে পারি। জীবত অবস্থায় হাজার টাকা খরচ করতে কষ্ট লাগে। মরা হাতি লাখ টাকা।
- দাঁত থাকতে দাঁতে মর্জদা বুঝতে চাই না কেউ।
- করোনা এসে বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রী অনলাইন আয় করতে চাই। প্রতিদিন অনেক জনের মেসেজ আসে। রাস্তা দেখাই দিলেও সেটা অবলম্বন করতে চেষ্টা করে না। শুধু শটকার্ট আয় করতে রাজি।
- দুনিয়ায়তে শর্টকাট বলতে কিছু নাই। শর্টকাট অবলম্বন করলে কিছু করা যায় না।
- এই পোস্ট অনেক জনে পড়বে আপভোট করবে ২০% মতো লোক। ৮০% লোক পড়ে চলে যাবে।
- আপভোট দিলে টাকা লাগেনা, আপভোট দিলে লেখকরা আগ্রহ পাই বেশি।
- 84 views
- 1 answers
- 0 votes
প্রাচীনকালে মানুষ জীবনযাপন করত খুবই ভিন্নভাবে, কারণ তখনকার সমাজ, অর্থনীতি, এবং জীবনধারা ছিল সম্পূর্ণ আলাদা। মানুষের জীবন যাপন প্রাকৃতিক পরিবেশ, শিকার, কৃষি, এবং মুদ্রা ব্যবস্থার অনুপস্থিতির কারণে অনেকটাই স্বতন্ত্র ছিল। এখানে কিছু মূল দিক আলোচনা করা হলো:
১. শিকার এবং সংগৃহীত খাবার
প্রাচীন মানুষের জীবনে শিকার এবং প্রাকৃতিক উপাদান সংগ্রহ করা ছিল প্রধান জীবিকা। প্রাথমিক মানুষেরা সাধারণত খাদ্য সংগ্রহকারীদের (Hunters and Gatherers) মতো জীবনযাপন করত, যেখানে তারা বনজঙ্গল থেকে ফলমূল, বীজ, শিকারের মাধ্যমে খাদ্য সংগ্রহ করত। তারা পশু শিকার করে অথবা মাছ ধরত এবং গাছপালা, ফলমূল সংগ্রহ করে খাবার জোগাড় করত।
২. কৃষিকাজের শুরু
খ্রিষ্টপূর্ব ১০,০০০-৮,০০০ বছর আগে মানুষ কৃষিকাজ শুরু করে, বিশেষত নদী উপত্যকায় যেখানে প্রাকৃতিকভাবে জমির উর্বরতা বেশি ছিল। এরপর থেকে মানুষ বিভিন্ন শস্য, যেমন গম, যব, চাল, মিষ্টি আলু, মটরশুটি ইত্যাদি চাষ করতে শুরু করে। কৃষিকাজের ফলে স্থায়ী বসবাসের ব্যবস্থা তৈরি হয় এবং এটি সভ্যতার অগ্রগতির প্রথম পদক্ষেপ।
৩. বাসস্থান
প্রাচীনকালে মানুষ সাধারণত গুহায় বা অস্থায়ী শিবিরে বাস করত। কৃষি সমাজের উদ্ভবের পর, মানুষ এক স্থানে বসবাস শুরু করেছিল এবং সেইভাবে গ্রাম বা শহর স্থাপন করা শুরু হয়। শুরুতে বাসস্থান ছিল খুবই সাধারণ, কাঠ, মাটি, পশুর ত্বক বা গাছের পাতা দিয়ে তৈরি, এবং ভবিষ্যতে ইট-পাথর দিয়ে বাসস্থান গড়ে ওঠে।
৪. সমাজ ও পরিবার
প্রাচীন সমাজগুলো সাধারণত একটি ছোটখাটো সম্প্রদায় হিসেবে গঠিত ছিল, যেখানে সবাই একে অপরের সাথে সহযোগিতা করত। সমাজে কাজের ভাগাভাগি ছিল—পুরুষরা প্রধানত শিকার এবং কৃষিকাজে যুক্ত থাকত, আর নারীরা গৃহকর্ম, শিশুদের দেখাশোনা এবং খাদ্য প্রস্তুতিতে সাহায্য করত। পরিবারগুলো বড় হতে পারে, এবং কখনও কখনও একাধিক প্রজন্ম একসাথে বাস করত।
৫. ধর্ম ও আধ্যাত্মিকতা
ধর্ম প্রাচীন মানুষের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তারা বিভিন্ন ধরনের দেব-দেবীর পূজা করত এবং তাদের বিশ্বাস ছিল যে প্রকৃতির শক্তি এবং জীবজন্তুর মধ্যে কোনো না কোনো দেবতা বা শক্তির উপস্থিতি রয়েছে। ধর্মীয় রীতিনীতি ও আচার-অনুষ্ঠান বিভিন্ন সমাজে ভিন্ন ভিন্ন ছিল, তবে সাধারণত প্রকৃতির উপাদান (সূর্য, বৃষ্টি, আকাশ, পাখি, পশু ইত্যাদি) কে সম্মান জানানো হতো।
৬. কला এবং সংস্কৃতি
প্রাচীন মানুষ সাধারণত গুহাচিত্র (cave paintings), ভাস্কর্য, এবং অন্যান্য প্রাথমিক শিল্পকলার মাধ্যমে নিজেদের অনুভূতি এবং চিন্তা প্রকাশ করত। বিশেষ করে, প্রাচীন গুহাচিত্রে পশু শিকার, শিকারী ও পুরাণের কাহিনী অঙ্কিত ছিল। সংগীত, নাচ, এবং আধ্যাত্মিক রীতিনীতি বিভিন্ন সমাজে ছিল।
৭. উন্নত প্রযুক্তি ও সরঞ্জাম
প্রাচীন মানুষ সরঞ্জাম তৈরি করার জন্য পাথর, কাঠ, মাটির তৈরি নানা ধরনের উপকরণ ব্যবহার করত। পাথরের ছুরি, শাবল, অস্ত্র তৈরি ছিল তাদের প্রধান উপকরণ। পরে তামা, তলোয়ার, ধাতু ও ব্রোঞ্জের ব্যবহার শুরু হয়, যা কৃষি, নির্মাণ, ও যুদ্ধের ক্ষেত্রে উন্নতি ঘটায়।
৮. ব্যবসা ও বাণিজ্য
যতই সময় এগিয়েছে, ততই বাণিজ্যেরও উদ্ভব হয়েছে। প্রাচীন সভ্যতাগুলোর মধ্যে (যেমন, মেসোপটেমিয়া, মিশর, ভারতীয় উপমহাদেশ, চীন) ব্যবসার বিকাশ ঘটেছিল। সেখানে মূলত মূল্যবান পণ্য (যেমন, রত্ন, তামা, মশলা) এর আদান-প্রদান করা হতো। অনেক সময় মানুষ সামান্য পণ্য বিনিময় (barter system) পদ্ধতিতে ব্যবসা করত, অর্থাৎ কোনো পণ্য বা সেবা সরাসরি অন্য পণ্যের মাধ্যমে বিনিময় করা হতো।
৯. শাসন ও সরকার
প্রাচীন সমাজে শাসন ব্যবস্থা সাধারণত রাজতন্ত্র ছিল, যেখানে একজন শাসক বা রাজা সমগ্র সমাজের দায়িত্বে থাকতেন। প্রাচীন সভ্যতাগুলোর মধ্যে রাজা, ধনবান ও ধর্মীয় নেতারা সমাজের ক্ষমতা ধারণ করতেন। তাঁদের ক্ষমতা ধর্মীয় ও রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে সমর্থিত ছিল।
১০. শিক্ষা এবং জ্ঞান
প্রাচীন সমাজে শিক্ষার ব্যবস্থা অত্যন্ত সীমিত ছিল। শিক্ষার মূল লক্ষ্য ছিল ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি জানানো, যেমন মিশরের পিরামিড নির্মাণ, মেসোপটেমিয়ার কনুইফর্ম লেখার ধারণা, এবং ভারতীয় উপমহাদেশে বৈদিক জ্ঞান। সাধারণ মানুষ প্রধানত কৃষিকাজে দক্ষ হতো, তবে উচ্চ শ্রেণীর মানুষই লেখাপড়া, বিজ্ঞান, গণিত, এবং জ্যোতির্বিজ্ঞান শিখত।
সার্বিকভাবে:
প্রাচীন মানুষ তার জীবনযাপনকে প্রকৃতি ও জীবনধারার সঙ্গে গভীরভাবে সম্পর্কিত রাখত। তারা একে অপরের সাহায্যে জীবিকা নির্বাহ করত এবং প্রকৃতি ও ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকত। শিকার, কৃষি, সমাজ ও সংস্কৃতি এই সবগুলো বিষয়ই তাদের জীবনের মূল অঙ্গ ছিল।
- 69 views
- 1 answers
- 0 votes
১. শ্রদ্ধাশীল হোন
- সম্মান দেখান: মেয়েদের ব্যক্তিত্ব, মতামত, এবং ব্যক্তিগত সীমারেখা সম্মান করুন।
- সমানভাবে আচরণ করুন: কোনোভাবেই অবহেলা বা তুচ্ছজ্ঞান করবেন না।
২. ভালো শ্রোতা হোন
- মনোযোগ দিন: যখন মেয়ে কথা বলছেন, তাকে মনোযোগ দিয়ে শুনুন।
- প্রতিক্রিয়া দিন: তার কথা বুঝতে এবং সঠিকভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে চেষ্টা করুন।
৩. সৎ এবং খোলামেলা হোন
- মিথ্যা বলবেন না: সত্যবাদী এবং খোলামেলা আচরণ মেয়েদের আস্থা অর্জনে সাহায্য করে।
- আপনার অনুভূতি প্রকাশ করুন: কৌশলী না হয়ে সৎভাবে আপনার অনুভূতি প্রকাশ করুন।
৪. নিজেকে উন্নত করুন
- আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলুন: আত্মবিশ্বাসী মানুষ স্বাভাবিকভাবেই আকর্ষণীয়।
- ব্যক্তিত্ব উন্নত করুন: সদাচরণ, সদাচার, এবং ধৈর্য মেয়েদের আকৃষ্ট করে।
৫. ছোট ছোট বিষয় গুরুত্ব দিন
- দেয়া-নেওয়া সম্পর্ক: তার ছোট ছোট প্রয়োজন এবং পছন্দকে গুরুত্ব দিন।
- বিশেষ দিন মনে রাখুন: জন্মদিন, সাফল্যের দিন ইত্যাদি উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা জানান।
৬. ইতিবাচক মনোভাব রাখুন
- মজার সঙ্গী হোন: হাসিখুশি এবং ইতিবাচক মানুষ সবাই পছন্দ করে।
- সমস্যার সমাধানে সাহায্য করুন: কঠিন সময়ে তার পাশে থাকুন।
৭. ধৈর্য ধরুন
- মেয়েদের মন জয় করা সময়সাপেক্ষ, তাই ধৈর্য ধরুন।
- অতিরিক্ত চাপে বা তাড়াহুড়োয় সম্পর্ক গড়ার চেষ্টা করবেন না।
৮. উপহার এবং প্রশংসা করুন
- ছোট ছোট উপহার: তার পছন্দ অনুযায়ী উপহার দিন। এটি আপনার যত্নের প্রমাণ দেয়।
- সৎ প্রশংসা করুন: তার দক্ষতা, চেহারা, বা কাজের প্রশংসা করুন।
৯. তার পছন্দ এবং অগ্রাধিকার বোঝার চেষ্টা করুন
- পছন্দের বিষয় জানুন: তার শখ, পছন্দের গান বা খাবার ইত্যাদি সম্পর্কে জানুন।
- সহযোগী হোন: তার পছন্দের কাজে সহযোগিতা করুন।
১০. স্বাধীনতা দিন
- তার নিজের মতো করে চিন্তা করার এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা দিন।
- কখনোই তার ওপর নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করবেন না।
- 72 views
- 1 answers
- 0 votes
স্ব-উন্নতির জন্য বই পড়া একটি দারুণ অভ্যাস। বই আপনাকে নতুন জ্ঞান দেয়, দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করে এবং ব্যক্তিগত বৃদ্ধির পথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে।
কিন্তু কোন বইগুলো পড়বেন, সেটা একটু দ্বিধাদ্বন্দ্বের বিষয় হতে পারে।
আমি আপনার জন্য কিছু জনপ্রিয় এবং অনুপ্রেরণাদায়ী বইয়ের তালিকা করেছি:
- “Atomic Habits” by James Clear: এই বইটি আপনাকে ছোট ছোট পরিবর্তন করে কীভাবে বড় লক্ষ্য অর্জন করতে হয়, সে সম্পর্কে শিখিয়ে দেবে।
- “The 7 Habits of Highly Effective People” by Stephen Covey: ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে সফল হতে চাইলে এই বইটি আপনার জন্য অত্যন্ত উপকারী হবে।
- “Think and Grow Rich” by Napoleon Hill: এই বইটি আপনাকে ধনী হওয়ার গোপন কৌশল শিখিয়ে দেবে।
- “Man’s Search for Meaning” by Viktor Frankl: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের একজন বন্দীর অভিজ্ঞতা থেকে লেখা এই বইটি আপনাকে জীবনের অর্থ খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে।
- “The Power of Now” by Eckhart Tolle: এই বইটি আপনাকে বর্তমানে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করতে এবং অতীত ও ভবিষ্যতের চিন্তা থেকে মুক্ত হতে সাহায্য করবে।
- 90 views
- 1 answers
- 0 votes
__আমার জীবনের কোনো উপদেশ নাই,
- যেখানে মহান আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ আজিম পর্যায়ের শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী বলে ঘোষণা করেছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ এর চরিত্র,
___তাহলে এখানে আমি আর, কোথাকার চুনু-পুটি
- নবীজি সাঃ এর উপদেশ থেকে কিছু শ্রেষ্ঠ আদর্শ বলি, ৫,টা উপদেশ এটা মেনে চললে জীবন সুন্দর,
___১, (হে নবী আপনি) মুমিন পুরুষদেরকে বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানকে হিফাযত করে। এটিই তাদের জন্য অধিক পবিত্র। নিশ্চয় তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত। আর মুমিন নারীদেরকে বলে দিন, যেন তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে” [সূরা আন-নূর, আয়াত: ৩০-৩১]
___২, কাউকে হাসাবার উদেশ্যেও কৌতুক করে মিথ্যা বলা বৈধ নয়। মহানবী (সঃ) বলেছেন, “সর্বনাশ সেই ব্যক্তির, যে লোককে হাসাবার উদেশ্যে মিথ্যা বলে। তাঁর জন্য সর্বনাশ, তাঁর জন্য সর্বনাশ।” (সহিহুল জ’মে আয়াত: নং ৭০১৩)
___৩, মহান আল্লাহর কুরআনে, মহান আল্লাহ নিজেই, পেয়ারা বান্দাদের ৮২, বার নামাজের কথা বলেছেন, অর্থাৎ নামাজ পড়তে বলেছেন, তাই নামাজ পড়ুন এটা তিন নাম্বার উপদেশ, নামাজই একদিন আপনাকে জান্নাতে নিবে ইনশাআল্লাহ,
___৪, আল্লাহর সাথে শরিক করো না। নিশ্চয় আল্লাহর সাথে শরিক করা মহা অন্যায়” (সুরা লোকমান : আয়াত ১৩) হ্যাঁ”শিরক” গুনাহ করবেন না,
___৫, যখন তুমি কোনো কাজ সিদ্ধান্ত করো, তখন আল্লাহর উপর ভরসা কর’ (আলে ইমরান ১৫৯) আল্লাহর উপর ভরসা করার কথা কুরআনে অনেক জায়গা আছে, আর শুকরিয়া আদায় করুন, যে পরিস্থিতির মধ্যে থাকুন না কেন আপনার যা আছে তার জন্য আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করুন, আর আল্লাহর উপর ভরসা করুন,
- রেফারেন্স সহ দিয়ে দিলাম এই পাঁচটা মেনে চলুন যদি পারেন, আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি পাঁচটা এখন থেকে মেনে চলুন ইনশাআল্লাহ আপনি জান্নাতি,
- 66 views
- 1 answers
- 0 votes
জীবন কে উপভোগ করার জন্য প্রচুর টাকা প্রয়োজন। তাহলে জীবনকে ভালো ভাবে উপভোগ করা যায় বিলাসীতা করা যায়। জীবনে টাকার ভূমিকা অনেক। টাকা দিয়ে বিছানা ক্রয় করা যায় ঘুম ক্রয় করা যায় না। টাকা দিয়ে ঘড়ি কিনতে পারি আফসোস টাকা দিয়ে আমরা একটা সেকেন্ড ও কিনতে পারি না।
- জীবনকে উপভোগ করতে হলে আপনার মনের কথা শুনুন।
- প্রত্যেক মানুষের ভিতরে একটা বুড়োলোক বসাবাস করে তাকে ইয়ং রাখুন, মানুষের ভিতরে বুড়োলোক হল অলসতা ইয়ং লোক হলো এই অলসতাকে মনের ভিতরে জায়গা না দেওয়া।
- অসৎ সঙ্গ ত্যাগ করুন, জীবন কে সঠিক ভাবে উপভোগ করতে পারবেন।
- আপনি যদি একজন মাদকা আসক্ত লোক কে জিজ্ঞেস করুন সুখ কোথায় সে চুখ বন্ধ করে বলবে সুখ হলো মাদক সেবন না করায়। যে সবেন করে সে ও কিন্তু এই কথা বলতেছে।
- ভালোবাসায় আসক্ত না হওয়া, এই মায়া জালে পড়লে জীবন থেকে অনেক কিছু চিনিয়ে যাবে। জীবন উপভোগ করতে গিয়ে লাইফটা ও হাতছাড়া হয়ে যাবে।
- সময়কে মূল্যায়ন করা। সময় অনেক বড় জিনিস ১২ টা বাজলে দুপুর হয় আবার ১২ টা বাজলো রাত হয়। সময় কে গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
- মানুষকে সহোযোগিতা করতে পারেন এটাতে মনের শান্তি পাওয়া যায়।
- কারও জন্য বাঁচতে যাবেন না, নিজের জন্য বাঁচুন।
- দান করুন সামাথ্য থাকলে, মনে রাখবেন পুকুর থেকে পশু-পখী পানি পান করলে ও সে পুকুরের পানি শেষ হয়না। দান ও ঠিক এমনই।
- ফলো করুন নিজেকে, নিজের passion কে। অন্যর কথায় কান দিয়েন না।
- জীবন হলো অতি- সংক্ষিপ্ত। এমন কোন কাজ করবেন না যা ২০ বছর পরে গিয়ে বলতে না হয় ওইদিন যদি আমি ওই কাজটা না করতাম আমার জীবন টা অন্য রকম হতো।
- ভ্রমণ করতে পারেন, সে ভ্রমণ নিয়ে অন্যকে জানাতে পারেন, কোরা, নিজের ব্লগে বা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে।
- কোরাতে অনেক সময় অনুতপ্ত জাতিয় গল্প আসে এগুলো থেকে শিক্ষা লাভ করুন বা নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিতে পারেন।
- চাকরির জন্য পড়াশোনা করবেন না, উপভোগ করার জন্য পড়াশোনা করুন।
- নতুন নতুন মানুষের সাথে পরিচয় হোন, নতুন জায়গায় ।
- পরিবার কে সময় দিন, বন্ধু-বান্ধব এর বিপদের সময় পাশে থাকুন।
- কারো থেকে বেশি প্রত্যাশা করবেন না।
- এক আংকেল এর ঘটনা দিয়ে শেষ করতেছি। আংকেল এর নাম xyz ধরলামঃ ওনার মা বাবার ইচ্ছে ব্যাংকে জব করবে, কিন্তু নিজের ইচ্ছে ছিলো কৃষি কাজ করবে গরুর খামার গড়ে তুলার বাট মা বাবার ইচ্ছেতে MBA শেষ করা পর ওনি ১১ মাস মতো জব করেছিলো ১১ মাস পর জব ছেড়ে দিয়ে ওনার স্বপ্ন ওনি পূরণ করেছে বর্তমানে ওনি একজন সফল খামারিদের একজন তার খামারে ১৫০+ মতো গরু আছে। ওনার মা বাবা চেয়েছিলো ছেলে সাহেব হওয়ার জন্য শার্ট পরে, ট্রাই পরে চাকরি করবে মা বাবার কথাও রেখেছে তার ইচ্ছে ও পূরণ করেছে। এই ঘটনাটা আংকেল ছেলের মুখে শুনা। তাদের খামারে ও গেয়েছিলাম বেশ কয়েকবার। যখন ডিপ্রেশন থাকি তখনই অনুপ্রেরণার জন্য এখানে ছুটতে চাই মন। কখনো হাল ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়, নিজের স্বপ্নের দিকে দৌড়ানো উচিত, তাহলে জীবনটা উপভোগ করা যায় ভালো মতো।
- 72 views
- 1 answers
- 0 votes
মানসিক ভাবে শক্ত এবং ভালো থাকতে হলে আপনাকে আগে পরিস্থিতি যাচাই করতে হবে। আপনি এখন ঠিক যে অবস্থায় আছেন তা-ই আপনার জন্য সর্বোত্তম। জী, এটাই সঠিক। এর চেয়ে ভালো এখন আপনার থাকার কথা না। যদি এরচেয়ে ভালো থাকার কথা হতো তাহলে আপনি তেমনই থাকতেন। এরচেয়ে মন্দও তো থাকতে পারতেন। আপনি যখন সব রকম পরিস্থিতিতে সন্তুষ্ট থাকবেন তখন এমনিতেই ভালো থাকবেন। শক্ত হতে হলে তো বাইরের দিকটা শক্ত করতে হয়। আপনার মনের ভেতর ঝড় বইছে কিন্তু ঝড় বুকের ভেতর চেপে রেখে শক্ত হয়ে আছেন। ভেতরটা দেখবেন না? যেটা আসল আপনি! আমাদের ভেতরটা যদি ভালো রাখতে পারি তাহলে বাইরেরটা আলাদা করে শক্ত করার দরকারই পরেনা। হ্যাঁ, অনেক পরিস্থিতি থাকে যখন আসলে কিছুতেই কিছু হয়না। তখনও নিজেকে ভালো রাখার জন্য আপনাকেই চেষ্টা করতে হবে।
আল্লাহর উপর ভরসা করবেন দেখবেন সব ঠিক ভাবে সামলে নিতে পারবেন। আপনি যখন আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস করতে দ্বিধা করবেন না তখন আল্লাহও আপনাকে দ্বিধায় পরতে দেবেন না। আপনার সমস্যা আসবে কিন্তু সেটা খুব কম সময়ের জন্য। যখনই আপনার আল্লাহর কথা মনে পরবে এবং আপনি সবটুকু ভরসা তাঁর উপর করবেন তখন আর আপনার কোন প্রব্লেম থাকবেনা। আপনি যেকোনো অবস্থায় ভালো থাকবেন, কারণ আপনি সবটুকু ভরসা আল্লাহর উপর করছেন তাই তিঁনি স্বাভাবিক অবস্থার চেয়েও বেশি সাহায্য আপনাকে করবেন। আল্লাহ ছাড়া আমাদের সাহায্য করার কেউ নেই। আমরা সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা করবো আর সাহায্য আল্লাহ করবেন। চেষ্টা ছাড়া কখনোই সাহায্য আসবেনা।
শক্ত না থেকে ভেতর থেকে ভালো থাকবেন এই দোয়া করি ☺
- 86 views
- 1 answers
- 0 votes
সন্তানের লাশ বাবার কাঁদে। আরেকটা বিষয় হচ্ছে সময় থাকতে সৃষ্টিকর্তার হুকুম না মেনে পরকালের জন্য শামানা তৈরি না করে পৃথিবী থেকে বিদায় নেওয়া। পরকালের ছাবনা হচ্ছে এবাদত না করা।
- 104 views
- 1 answers
- 0 votes
- নিজেকে ভালো রাখতে কিছু সহজ এবং কার্যকর উপায় অনুসরণ করতে পারেন। শারীরিক, মানসিক এবং আবেগগত স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো:
শারীরিক স্বাস্থ্য:
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন: সপ্তাহে অন্তত ৪-৫ দিন ৩০ মিনিটের হালকা থেকে মাঝারি ধরণের ব্যায়াম করুন (যেমন হাঁটা, দৌড়ানো বা যোগব্যায়াম)।
- স্বাস্থ্যকর খাবার খান: প্রচুর সবজি, ফল, প্রোটিন এবং সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন। প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।
- পর্যাপ্ত ঘুমান: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমান। পর্যাপ্ত ঘুম আপনার শরীরকে রিচার্জ করতে সাহায্য করে।
- পানি পান করুন: দিনে অন্তত ২-৩ লিটার পানি পান করুন।
মানসিক স্বাস্থ্য:
- মেডিটেশন বা ধ্যান করুন: এটি মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে এবং মনোযোগ বাড়ায়।
- সময়মতো বিরতি নিন: কাজ বা পড়াশোনার মাঝে ছোট ছোট বিরতি নিন।
- পছন্দের কাজ করুন: আপনার প্রিয় শখ বা ক্রিয়াকলাপে সময় দিন।
- নিজের জন্য সময় রাখুন: একা সময় কাটান এবং নিজের চিন্তাগুলো নিয়ে ভাবুন।
আবেগগত স্বাস্থ্য:
- পজিটিভ চিন্তা করুন: নেতিবাচক চিন্তাগুলো দূরে সরিয়ে ইতিবাচক চিন্তায় মনোযোগ দিন।
- বন্ধু ও পরিবারের সাথে সময় কাটান: আপনজনদের সাথে কথা বলুন, তাদের কাছ থেকে মানসিক সমর্থন নিন।
- নিজেকে ক্ষমা করুন: নিজের ভুলের জন্য নিজেকে ক্ষমা করুন এবং এগিয়ে যান।
- আত্মবিশ্বাস গড়ুন: নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন এবং নিজের লক্ষ্যগুলো নিয়ে কাজ করুন।
জীবনযাত্রার উন্নতি:
- রুটিন তৈরি করুন: প্রতিদিনের কাজের একটি সময়সূচি তৈরি করুন।
- ডিজিটাল ডিটক্স করুন: মাঝে মাঝে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকুন।
- আনন্দ উদযাপন করুন: ছোট ছোট অর্জনগুলো উদযাপন করুন।
এই অভ্যাসগুলো নিজের জীবনে প্রয়োগ করলে শারীরিক ও মানসিকভাবে ভালো থাকতে পারবেন।
- 91 views
- 1 answers
- 0 votes
প্রোগ্রামিং বিষয়টা অনুশীলনের উপর নির্ভর করে।
১. প্রথমে একটা ল্যাঙ্গুয়েজ শিখুন (যেকোন)
২. এরপর ডাটা স্ট্রাকচার আর এলগোরিদম শিখুন
৩. আগের ৩ টা টপিক শেখা হয়ে গেলে – বিভিন্ন অনলাইন প্রতিযোগিতার প্লাটফর্মে গিয়ে বিভিন্ন রকম প্রব্লেম সল্ভ করতে থাকুন
মনে রাখবেন : যত বেশি প্র্যাকটিস করবেন – তত ভালো প্রোগ্রামার হবেন
সংযোজন: এখানে প্রোগ্রামিং বলতে – অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং বুঝিয়েছি আমি। বাস্তব জীবনে যেসব বড় সফটওয়্যার তৈরী করা হয় তার অধিকাংশই Object Oriented Programming ধারণা ব্যবহার করে।
- 101 views
- 1 answers
- 0 votes