10773
Points
Questions
23
Answers
5384
জীবনের মানে তাই যা আপনি করতে চান । কারণ একমাত্র তাতেই জীবন আপনার কাছে অর্থপূর্ণ হওয়া সম্ভব ।
জীবনের নৈর্ব্যক্তিক (objective) অর্থ খুঁজতে গেলে (এবং খুঁজে পাওয়া সম্ভব যদি হয় তাহলেও) একেবারে গোড়াতেই গলদ হয়ে যায় কারণ যে অর্থে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, প্রবণতা, চাহিদারই কোন ভূমিকা নেই সেই অর্থ আমার জীবনকে অর্থপূর্ণ করে তুলতে পারে না । এর থেকে এই সিদ্ধান্তে আসা যায় যে অন্য কারও দ্বারা প্রদত্ত অর্থ (যার মধ্যে ঈশ্বরপ্রদত্ত অর্থও পড়ে) আমার জন্য অর্থবহ হওয়ার কোনো কারণ নেই । যদি এমনটা হওয়া সম্ভবও হয় তবে তা তখনই সম্ভব যদি আমি নিজে সেই প্রদত্ত অর্থকে আমার জীবনের অর্থ বলে গ্রহণ করে নিই । সুতরাং, দেখা যাচ্ছে যে আমার জীবনের অর্থে “আমার” ভূমিকাই প্রধান । তেমনই আপনার জীবনের অর্থে আপনিই প্রধান । অন্য আর কেউ বা কিছু নয় ।
- 80 views
- 1 answers
- 0 votes
মানসিক চাপমুক্ত জীবন যাপনের জন্য নিম্নলিখিত উপায়গুলি অনুসরণ করা যেতে পারে :
1. ধ্যান ও যোগব্যায়াম: ধ্যান ও যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
2. ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
3. পর্যাপ্ত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
4. স্বাস্থ্যকর খাবার: স্বাস্থ্যকর খাবার মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
5. সামাজিক সমর্থন: সামাজিক সমর্থন মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
6. আত্ম-যত্ন: আত্ম-যত্ন মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
7. মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদারের সাহায্য: মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদারের সাহায্য মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
8. কাজের ভারসাম্য: কাজের ভারসাম্য মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
9. বিনোদন: বিনোদন মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
10. ধৈর্য ও সহনশীলতা: ধৈর্য ও সহনশীলতা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
ধন্যবাদ
- 66 views
- 1 answers
- 0 votes
নিজেকে সকলের সামনে সুন্দর করে তোলার জন্য শুধু বাহ্যিক রূপচর্চাই নয়, আপনার ব্যক্তিত্ব, আচরণ এবং আত্মবিশ্বাসও গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কিছু উপায় দেওয়া হলো ১. **বাহ্যিক সৌন্দর্য বজায় রাখা**পরিচ্ছন্নতা:** প্রতিদিন নিয়মিত গোসল করুন, চুল ভালো করে আঁচড়ান, এবং পোশাক পরিচ্ছন্ন রাখুন
- 68 views
- 1 answers
- 0 votes
কিছু বিষয় থাকে, যেটা মাথায় রেখে চলতে হয়। তবে কখনও কখনও আমরা এসব পরিহার করতে পারিনা। যেমন :
- শিক্ষকে নিজের শিক্ষকই মনে করুন। অতিরিক্ত ক্লোজ হলে ভুলে বেয়াদবি চলে আসতে পারে।
- অন্যের মতামতকে গালি দিয়ে নয়, যুক্তি ও তথ্যসমৃদ্ধ প্রমাণ দিয়ে বিচার করুন।
- ধর্ম পালন করুন, কোনো ধর্ম ভালো না লাগলে কইরেন না। কিন্তু কোনো ধর্ম নিয়ে কটুক্তি বা সমালোচনা পরিহার করুন।
- যে ব্যাপারে জানেন না, সে ব্যাপারে কথাবার্তা বা আলোচনা বাদ দিন। তবে শেখার জন্য হলে কাউকে জিজ্ঞাসা করুন।
- যদি মনে করেন, তর্ক করলে নিজের মান ক্ষুন্ন হওয়ার সম্ভাবনা আছে, সেসব মূর্খ মানুষের সঙ্গে তর্কে এড়িয়ে চলুন।
- রাজনীতি করলে নিজের দলের সমালোচনা করতে শিখুন। সমালোচনা না করতে পারলে রাজনীতি করার দরকার নেই।
- অযৌক্তিক কথাবার্তা বলে নিজেকে বিতর্কিত করবেন না।
- কোনো অনুষ্ঠানে গেলে সর্বপ্রথম সেই অনুষ্ঠানের পরিবেশ বুঝে কিছু বলবেন অথবা মন্তব্য করবেন।
সর্বোপরি, সম্পর্ক ভালো রাখা মানে অন্যায়ের সঙ্গে আপোস করা নয়। এটা ব্যক্তিত্বহীনতায পরিচয়।
- 107 views
- 1 answers
- 0 votes
বিশ্বের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে, তাই নতুন ব্যবসা শুরু করতে গেলে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি। বর্তমান সময়ের মধ্যে কিছু ব্যবসা বিশেষভাবে লাভজনক হিসেবে উঠে এসেছে, যেগুলি শুধুমাত্র অর্থনৈতিকভাবে সফল নয়, বরং ভবিষ্যতে আরও বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে বর্তমানে লাভজনক কিছু ব্যবসার বিষয়ে।
ই-কমার্স (Online Retail)
ই-কমার্স ব্যবসা বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় এবং লাভজনক। ইন্টারনেটের ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ অনেক কিছু অনলাইনে কেনাকাটা করছে। বিশেষ করে ফ্যাশন, কসমেটিকস, গৃহস্থালী পণ্য, এবং ইলেকট্রনিক্সের মতো পণ্য বিক্রি করা যাচ্ছে অনলাইনে। আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে পারেন, তবে এই ব্যবসা থেকে প্রচুর লাভ আসতে পারে।
কেন লাভজনক?
- সহজে শুরু করা যায়
- বিশ্বব্যাপী গ্রাহক পৌঁছানোর সুযোগ
- ক্ষুদ্র বিনিয়োগের মাধ্যমে ব্যবসা শুরু করা সম্ভব
ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing)
আজকের দিনে ফ্রিল্যান্সিং একটি অত্যন্ত লাভজনক ব্যবসা। বিশেষ করে ডিজিটাল স্কিল যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে সেবা প্রদান করা খুবই জনপ্রিয়। এই ব্যবসা শুরু করতে কোনো বড় অফিস স্পেস বা বড় পুঁজি প্রয়োজন হয় না, শুধু আপনার দক্ষতা এবং ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন।
কেন লাভজনক?
- নিজস্ব দক্ষতা অনুযায়ী কাজ পাওয়া যায়
- ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস যেমন Upwork, Fiverr, Freelancer এ কাজের চাহিদা প্রচুর
- স্থান বা সময়ের প্রতি নির্ভরশীলতা নেই
ডিজিটাল মার্কেটিং
ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসা এখনকার সময়ের অন্যতম লাভজনক ক্ষেত্র। অনলাইনে ব্যবসা ও ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠা করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আপনি যদি SEO (Search Engine Optimization), SEM (Search Engine Marketing), সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, অথবা ইমেইল মার্কেটিংয়ে দক্ষ হন, তবে আপনি একটি লাভজনক ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি চালাতে পারেন।
কেন লাভজনক?
- ব্যবসাগুলি এখন অনলাইনে উপস্থিতি বৃদ্ধি করতে চায়
- নতুন ট্রেন্ড অনুযায়ী ব্যবসা পরিচালনা করা সম্ভব
- কাজের পরিমাণ এবং পেমেন্ট প্রতি ক্লায়েন্ট থেকে ভালো
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট
মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনগুলোর চাহিদা দিন দিন বাড়ছে, এবং এই চাহিদা মেটাতে অ্যাপ ডেভেলপারদের প্রয়োজন অনেক বেশি। আপনি যদি সফটওয়্যার বা মোবাইল অ্যাপ তৈরি করার জন্য দক্ষ হন, তবে এটি একটি লাভজনক ব্যবসা হতে পারে। অ্যাপ তৈরি করা, তাতে বিজ্ঞাপন দেখানো, বা ইন-অ্যাপ কেনাকাটা চালু করার মাধ্যমে আয় করা সম্ভব।
কেন লাভজনক?
- মোবাইল অ্যাপের বাজার প্রচুর বৃদ্ধি পাচ্ছে
- অ্যাপ বিক্রির মাধ্যমে এককালীন লাভ এবং বিজ্ঞাপন থেকে রেকারিং আয়
- বিশ্বব্যাপী গ্রাহক আকর্ষণ
হেলথ এবং ওয়েলনেস (Health & Wellness)
বর্তমানে মানুষ স্বাস্থ্য সচেতন হচ্ছে, এবং এই বিষয়ে ব্যবসা পরিচালনা করাও লাভজনক হতে পারে। স্বাস্থ্যকর খাদ্য, যোগব্যায়াম, মেডিটেশন, মাইন্ডফুলনেস কোর্স, এবং ফিটনেস সেন্টার ব্যবসা খুবই জনপ্রিয়। কোভিড-১৯ পরবর্তী সময়ে এই ধরণের ব্যবসার চাহিদা আরও বেড়েছে।
কেন লাভজনক?
- মানুষ নিজেদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আগ্রহী
- স্বাস্থ্য ও ওয়েলনেস পণ্যগুলোর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে
- দীর্ঘমেয়াদি ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ
ইউটিউব বা কন্টেন্ট ক্রিয়েশন
কন্টেন্ট ক্রিয়েশন বা ইউটিউব চ্যানেল পরিচালনা করা আজকের দিনে খুবই লাভজনক হতে পারে। আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞ হন, যেমন প্রযুক্তি, শিক্ষা, ফ্যাশন, খাবার বা ভ্রমণ, তবে এই বিষয়গুলো নিয়ে ইউটিউব চ্যানেল চালিয়ে ভালো আয় করতে পারেন। ইউটিউব থেকে বিজ্ঞাপন, স্পনসরশিপ, পণ্য বিক্রি এবং মেম্বারশিপ ফি আয়ের মাধ্যম হতে পারে।
কেন লাভজনক?
- বিনামূল্যে প্ল্যাটফর্মে শুরু করা যায়
- সৃজনশীলতা কাজে লাগিয়ে আয় করা সম্ভব
- সোশ্যাল মিডিয়ায় দ্রুত জনপ্রিয়তা পাওয়া যায়
ফুড ডেলিভারি এবং রেস্টুরেন্ট
বর্তমানে ফুড ডেলিভারি সেবার চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। গ্রাহকরা বাড়িতে বসে খাবার অর্ডার করতে পছন্দ করছেন। আপনি একটি রেস্টুরেন্ট বা ক্যাফে শুরু করে অথবা ফুড ডেলিভারি সার্ভিস শুরু করে ভালো ব্যবসা করতে পারেন।
কেন লাভজনক?
- অনলাইন খাবার অর্ডারের মাধ্যমে ব্যাপক গ্রাহক অর্জন করা সম্ভব
- ফুড ডেলিভারি অ্যাপের মাধ্যমে আরো দ্রুত গ্রাহক পৌঁছানো
- স্বাস্থ্যকর বা বিশেষ ধরনের খাবারের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে
উপসংহার
যেহেতু ব্যবসার সফলতা অনেকটাই বাজারের চাহিদা, প্রতিযোগিতা, এবং আপনার দক্ষতার ওপর নির্ভরশীল, তাই আপনি যে ব্যবসাই শুরু করুন না কেন, তার জন্য কিছুটা গবেষণা এবং প্রস্তুতি জরুরি। তবে বর্তমান সময়ে ই-কমার্স, ফ্রিল্যান্সিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, এবং গ্রিন বিজনেসের মতো ক্ষেত্রগুলো অনেক বেশি লাভজনক এবং ভবিষ্যতের জন্য সুসংবাদ দিচ্ছে। সঠিক পরিকল্পনা এবং কার্যকরী পদক্ষেপের মাধ্যমে এই ব্যবসাগুলোর মধ্যে যে কোন একটি সফলভাবে পরিচালনা করা সম্ভব।
- 90 views
- 1 answers
- 0 votes
কয়েকবার মৃত্যুর খুব কাছ থেকে ফেরত আসার অভিজ্ঞতা হয়েছে। প্রতিবারই মনে হয়েছ, কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে হয়তো সব শেষ হয়ে যেত।
প্রতিবারের অভিজ্ঞতা গাড়ি দূর্ঘটনা। ঢাকায় লেগুনা চলে কিছু রুটে। আমি সেটার সামনের দিকে বসে ছিলাম। মেয়েরা সাধারণত এসব গাড়ির সামনের দিকের কর্নারেই বসে। এমন এক দিনে হঠাৎ একটা দ্রুত গতির বাস এসে পিছন দিকে ধাক্কা দেয়, ঠিক আমি যে জায়গাটায় বসে ছিলাম সেই বরাবর। লেগুনার ঐ অংশটা একদম দুমড়ে-মুচড়ে গেল। আমার কিছুই হলো না। আলহামদুলিল্লাহ!!! একটা সামন্য আচড়ও না।
তবে আমি খুব ভয় পেয়েছিলাম সেইবার। এক মুহূর্তের জন্য চোখের সামনের দুনিয়া অন্ধকার হয়ে গিয়েছিলো।
- 65 views
- 1 answers
- 0 votes
নিজেকে আকর্ষণীয় এবং ব্যক্তিত্বে দৃঢ় করতে হলে আপনাকে নিজের ভেতরের এবং বাহ্যিক উভয় দিকেই কাজ করতে হবে। আকর্ষণীয় হওয়া মানে কেবল বাহ্যিক সৌন্দর্য নয়, বরং এমন একটি ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলা, যা মানুষকে আপনার প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধাশীল করে। নিচে কিছু কার্যকর পরামর্শ দেওয়া হলো:
—
১. আত্মবিশ্বাস বাড়ান
আত্মবিশ্বাস আকর্ষণীয়তার মূল চাবিকাঠি। নিজেকে নিয়ে গর্বিত হন এবং নিজেকে ছোট ভাবা বন্ধ করুন।
নিজের দক্ষতাগুলো উন্নত করুন: একটি বিশেষ গুণ বা কাজ রপ্ত করুন, যা আপনাকে আলাদা করবে।
যে অবস্থায়ই থাকুন না কেন, নিজেকে ভালোবাসতে শিখুন।
—
২. ব্যক্তিত্ব উন্নত করুন
আচরণ শালীন রাখুন: অন্যদের সঙ্গে ভদ্র, শ্রদ্ধাশীল এবং আন্তরিক হন।
সততা বজায় রাখুন: মানুষ সততাকে সবচেয়ে বেশি মূল্যায়ন করে।
ইতিবাচক মানসিকতা রাখুন: সব সময় ইতিবাচক চিন্তা করুন এবং আশাবাদী থাকুন।
নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করুন: রাগ বা হতাশা এড়িয়ে নিজের আবেগের ওপর নিয়ন্ত্রণ আনুন।
—
৩. শারীরিক আকর্ষণ তৈরি করুন
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন: ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। নিয়মিত গোসল, সঠিক পোশাক নির্বাচন, এবং চুলের যত্ন নিন।
স্বাস্থ্য বজায় রাখুন: সঠিক খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম, এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন। শারীরিক সুস্থতা আপনাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে।
ফ্যাশনের জ্ঞান রাখুন: আপনার ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানানসই পোশাক পরুন।
মৃদু হাসি রাখুন: একটি আন্তরিক হাসি মানুষকে আপনার প্রতি আকৃষ্ট করবে।
—
৪. যোগাযোগ দক্ষতা গড়ে তুলুন
ভালো শ্রোতা হন: অন্যের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন। এটি আপনাকে সবার প্রিয় করে তুলবে।
সুস্পষ্টভাবে কথা বলুন: কথা বলার সময় আত্মবিশ্বাসী এবং স্পষ্ট হন।
চোখের যোগাযোগ বজায় রাখুন: এটি আপনাকে দৃঢ় এবং আত্মবিশ্বাসী দেখাবে।
দৃঢ়ভাবে মত প্রকাশ করুন: ভদ্র ভাষায় নিজের মতামত দিতে ভয় পাবেন না।
—
৫. মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করুন
পড়াশোনা করুন: প্রতিদিন কিছু শিখুন। এটি আপনার জ্ঞানের গভীরতা বাড়াবে।
আধ্যাত্মিকতা চর্চা করুন: এটি আপনাকে মানসিক প্রশান্তি ও আত্মনির্ভরশীল হতে সাহায্য করবে।
সমস্যার মুখোমুখি হন: চ্যালেঞ্জ এড়িয়ে না গিয়ে তা সমাধান করার চেষ্টা করুন।
—
৬. নিজেকে অনুপ্রাণিত রাখুন
নিজের লক্ষ্যের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকুন।
প্রতিদিন সকালে নিজেকে মনে করিয়ে দিন, আপনি বিশেষ এবং আপনার জীবনের একটি উদ্দেশ্য আছে।
সফল মানুষের জীবনী পড়ুন এবং তাদের অভ্যাসগুলো নিজের জীবনে প্রয়োগ করুন।
—
৭. সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধি করুন
অন্যের সাহায্য করুন: ছোট ছোট সহানুভূতির কাজ আপনাকে ভালোবাসার মানুষ করে তুলবে।
বিনয়ী হন: অহংকার পরিহার করুন।
নিজেকে মূল্যায়ন করুন: কারো সঙ্গে নিজের তুলনা করবেন না।
—
৮. সময়ের প্রতি সচেতন হন
সময়ের মূল্য বুঝুন এবং সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করুন।
দায়িত্বশীলতা বাড়ান—আপনার কাজের প্রতিটি দিক নিখুঁতভাবে করার চেষ্টা করুন।
—
উপসংহার:
আকর্ষণীয় এবং দৃঢ় ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলা একটি চলমান প্রক্রিয়া। নিজের প্রতি আস্থা রাখুন, প্রতিনিয়ত নিজেকে উন্নত করার চেষ্টা করুন এবং ধৈর্য ধরে এগিয়ে যান।
“আপনার ভেতরের আলোকে জ্বালান, কারণ সেটিই আপনাকে সত্যিকারের আকর্ষণীয় করে তুলবে।”
- 84 views
- 1 answers
- 0 votes
“চালাক” লোকেদের সাথে চলাফেরা করার জন্য নিম্নলিখিত কিছু পরামর্শ অনুসরণ করা যেতে পারে:
1. _সতর্কতা_: চালাক লোকেদের সাথে চলাফেরা করার সময় সতর্ক থাকুন। তাদের কথা এবং কর্মের পিছনের উদ্দেশ্য বুঝতে চেষ্টা করুন।
2. _স্পষ্ট যোগাযোগ_: চালাক লোকেদের সাথে চলাফেরা করার সময় স্পষ্ট যোগাযোগ করুন। তাদের সাথে আপনার আশা এবং প্রত্যাশা স্পষ্টভাবে বলুন।
3. _সীমা নির্ধারণ_: চালাক লোকেদের সাথে চলাফেরা করার সময় আপনার সীমা নির্ধারণ করুন। তাদের আপনার সীমা অতিক্রম করতে দেবেন না।
4. _আত্মবিশ্বাস_: চালাক লোকেদের সাথে চলাফেরা করার সময় আপনার আত্মবিশ্বাস বজায় রাখুন। তাদের আপনাকে প্রভাবিত করতে দেবেন না।
5. _সহানুভূতি_: চালাক লোকেদের সাথে চলাফেরা করার সময় সহানুভূতি দেখান। তাদের দৃষ্টিভঙ্গি বুঝতে চেষ্টা করুন এবং তাদের সাথে সহানুভূতিশীলভাবে আচরণ করুন।
এই পরামর্শগুলি অনুসরণ করে, আপনি চালাক লোকেদের সাথে চলাফেরা করতে পারেন এবং তাদের সাথে ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারেন।
- 80 views
- 1 answers
- 0 votes
অনেক কাজ ই বন্ধ করে দিয়েছি ।১০ টা অতিক্রম করে যাবে। যাইহোক ——
১. অযথা কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছি।
২.নিজের গোপন কথা শেয়ার করা পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছি। এগুলো ই অনেক সময় কাল হয়ে দাঁড়ায়।
৩.বন্ধুবান্ধবের সঙ্গ আগে কম যোগাযোগ ছিলো এখন পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছি।
৪. অপাত্রে সহানুভূতিশীল হওয়া বন্ধ করে দিয়েছি।
৫.ফেসবুকে সময় দেওয়া কমিয়ে দিয়েছি। মাঝে মাঝে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেই।
৬.রাত জাগা বন্ধ করে দিয়েছি।
৭.প্রচুর আড্ডা দিতাম,বন্ধ করে দিয়েছি।
৮.আত্নীয়দের সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছি।
৯.অতিরিক্ত রাগ দেখানো বন্ধ করে দিয়েছি।
১০. বিবাহের চিন্তা ভাবনা বন্ধ করে দিয়েছি
ধন্যবাদ।
- 76 views
- 1 answers
- 0 votes
যদি তা-ই হয়, তাহলে পর্যাপ্ত লালশাক, কচুশাক খেতে হবে। এতেও যদি লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যা না বাড়ে, তাহলে আয়রন ও ভিটামিন ‘সি’র (শরীরে আয়রন গ্রহণে সহায়তা করে) সংমিশ্রণে কিছু ট্যাবলেট পাওয়া যায়, তা খেতে হবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এ পদ্ধতি ভালো কাজে দেয়। ওমেগা-থ্রি (৩) ফ্যাটি এসিড চুল পড়া রোধে কার্যকর।
- 99 views
- 1 answers
- 0 votes