10773
Points
Questions
23
Answers
5384
- তার সাথে কথা বলা কমিয়ে দিন।
- তার সাথে অফিসিয়াল আচরণ করুন।
- তাকে কম সঙ্গ দিন।………
- তাকে যে কোন ধরনের সুবিধা দেয়া বন্ধ করুন।
- তার সাথে বন্ধুত্ব বর্জন করুন।
- তার প্রতি যেকোন ধরনের আগ্রহ ও কৌতূহল পরিহার করুন।
- তার সাথে যে কোন ধরণের সৌজন্যতা ও হাসাহাসি পরিহার করুন।
- তাকে টাকা ধার দিবেন না।
- তার উপর থেকে ভালোবাসার হাতটা সরিয়ে নিন।
- 86 views
- 1 answers
- 0 votes
রাত আসে, সকালে উঠার তাড়ায় পাখিরা ঘুমায়,
জীবন দুঃখ আসে, মন মৃত্যুর খুজে বেড়ায়।
কত অদ্ভুত পৃথিবী! কত অদ্ভুত মানুষের মন,
এই ঠিক, আবার বেঠিক, যখন তখন হয় পরিবর্তন।
এই যে বিকেলে, সুরমা নদীর ধারে বসে,
গোধুলীতে আকাশের দিকে একপলকে তাকিয়ে,
প্রশ্ন করি সে প্রশ্ন করে নিজেকে, আমি কে?
উত্তর খুজতে গিয়ে মনে হয় এই প্রশ্নটা পৃথিবীর কঠিন প্রশ্ন।
আসলে আমি কে? কেনই বা এই পৃথিবীতে কিংবা এইখানে,
আমি কেন তাকিয়ে তাকি আকাশের দিকে,
আচ্ছা আকাশ আমাদের কি বলতে চায়,
হয়তো বলতে চায়, মানুষের মনের রং বিশাল হয়।
আকাশে পাখি উড়ে মনের সুখে, আমি পারি না,
কারণ আমি মানুষ, আমি উড়তে জানি না,
কিন্তু মনের মধ্যে কষ্ট লুকিয়ে রাখতে জানি,
সদ্য প্রেম বিচ্ছেদের কষ্ট লুকিয়ে রাখতে জানি,
যেই যন্ত্রণা ঘুমাতে দেয় না, সেটা লুকিয়ে রাখতে জানি,
কারণ আমরা মানুষ, আমাদের জীবন চলমান।
এই সবুজ গাছ অনেক কিছু শেখায়,
মানুষ অনেক কিছু নেবে তারপরও উচু হয়ে দাঁড়াবে,
যতই কষ্ট পাও তবুও মানুষের সামনে নাহি কাঁদবে,
হে মন, আর নয়, এবার মনের সুখে স্বপ্নের আকাশে উড়বে।
- 69 views
- 1 answers
- 0 votes
আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তির আচরণে বেশ কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। তাদের আচরণ সাধারণত নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্যগুলো প্রদর্শন করে:
1. ইতিবাচক শরীরের ভাষা: তারা দাঁড়ানোর ভঙ্গি, চোখের যোগাযোগ এবং শরীরের অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করে। তারা সাধারণত মাথা উঁচু করে কথা বলে এবং হাত পা গুটিয়ে রাখে না।
2. সুস্পষ্ট ও দৃঢ় ভাষণ: তাদের কথা বলার ধরণ স্পষ্ট ও দৃঢ় হয়। তারা শব্দচয়নে সতর্ক এবং মনের ভাব প্রকাশে স্বচ্ছ।
3. সমস্যা সমাধানে দক্ষতা: আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা সমস্যাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেয় এবং সমাধান খুঁজতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে।
4. নিজের সীমাবদ্ধতা স্বীকার: তারা নিজেদের দুর্বলতা স্বীকার করতে পিছপা হয় না এবং উন্নতির জন্য প্রস্তুত থাকে।
5. সমালোচনা গ্রহণের মানসিকতা: তারা গঠনমূলক সমালোচনা গ্রহণ করতে পারে এবং তা থেকে শেখার চেষ্টা করে।
6. অন্যান্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন: আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা অন্যদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং তাদের মতামত ও অনুভূতিকে গুরুত্ব দেয়।
7. নিজেদের সিদ্ধান্তে দৃঢ় থাকা: তারা নিজেদের সিদ্ধান্তের উপর ভরসা রাখে এবং প্রয়োজন হলে সেগুলো সমর্থন করার জন্য যথাযথ ব্যাখ্যা দিতে পারে।
8. উদ্যম এবং উদ্যোগ: তারা নতুন উদ্যোগ নিতে দ্বিধা করে না এবং সুযোগ কাজে লাগানোর জন্য সবসময় প্রস্তুত থাকে।
এই বৈশিষ্ট্যগুলো একজন আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তির আচরণের মূল চাবিকাঠি।
- 74 views
- 1 answers
- 0 votes
১। যদি আপনি অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করেন। বিশ্বাস করেন বা নাই করেন এটা আদৌ এতো উপকারী নয়। মানুষের প্রোফাইল দেখা ( বিশেষ করে আপনার প্রিয় মানুষটির ), এমন মানুষকে বার্তা পাঠানো যে আপনাকে তেমন গ্রাহ্য দই না। হাঁ, এটা অবশ্যই অনেক সাহসের ব্যপার উপলব্দি করার জন্য যে সামাজিক মাধ্যম গুলো অপ্রয়োজনীয়। আমি এটা উপলব্দি করেছিলাম এবং এবং ৮ মাস ধরে ফেইসবুক, ইন্সটাগ্রাম, টুইটার, পিনটেরেস্ট বন্ধ করে রেখেছি। বিশ্বাস করুন এটা খুবই ফলদায়ক হয়েছে। Quora একটি ভালো প্লাটফর্ম শেখার জন্য।
২। সকালে গুম থেকে উঠেই মুবাইলে নিজেকে মগ্ন করে ফেলা।
৩। যদি আপনি কখনো বৃষ্টির মাঝে না নাচেন, অনেক ধূর হাঁটতে না যান, পাহাড় উঠার চেষ্টা না করেন, এবং আপনার পিতামাতাকে না বলেন যে আপনি কতোটুকু ভালোবাসেন গান গাইতে, সফল মানুষ হতে। নিজেকে ভালোবাসুন, আপনার কাজিন, বোন, ও প্রিয় মানুষটিকে জালাতন করুন, যদি আপনি এগুলো না করেন তবে বুঝতে হবে আপনি প্রকৃতিকভাবে নিরুৎসাহিত। আমার এমন করার লম্বা লিস্ট আছে সবগুলো এখানে তুলে ধরতেছি না।
- 75 views
- 1 answers
- 0 votes
জীবন বদলে দেওয়ার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধারণা হতে পারে:
1. নিজেকে গ্রহণ করুন: নিজের প্রতি সৎ থাকুন এবং নিজের শক্তি ও দুর্বলতাকে সম্মান করুন। নিজেকে ভালোবাসা এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করতে সহায়ক।
2. লক্ষ্য স্থির করুন: সুস্পষ্ট এবং বাস্তব লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। ছোট পদক্ষেপে এগিয়ে চললে বড় পরিবর্তন আসতে পারে।
3. অলসতা পরিহার করুন: কাজের প্রতি একাগ্রতা এবং দৃঢ় সংকল্প জীবনে সফলতার চাবিকাঠি।
4. আশাবাদী মনোভাব: যে কোনও পরিস্থিতিতে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখলে সমস্যা মোকাবিলা সহজ হয় এবং জীবনে সুযোগের সম্ভাবনা বাড়ে।
5. নতুন কিছু শিখুন: নিয়মিত কিছু নতুন শেখার চেষ্টা করুন। এটি মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখবে এবং আপনার দক্ষতা বাড়াবে।
- 75 views
- 1 answers
- 0 votes
মানুষের মন জয় করতে চাইলে আপনাকে আন্তরিক, সহানুভূতিশীল এবং ইতিবাচক হতে হবে। এটি কোনো জাদুকরি প্রক্রিয়া নয় বরং আপনার আচরণ, কথাবার্তা, এবং দৃষ্টিভঙ্গির উপর নির্ভর করে। নিচে কিছু কার্যকর উপায় দেওয়া হলো:
—
১. আন্তরিকতা ও সততা প্রদর্শন করুন
সত্যনিষ্ঠ হন: মিথ্যা বলা বা ভান করা এড়িয়ে চলুন।
আন্তরিক হন: কথায় এবং কাজে আপনার আন্তরিকতা ফুটে উঠতে দিন।
নিজেকে ভালোবাসুন: নিজের প্রতি আন্তরিক থাকলে অন্যের প্রতি আন্তরিক হওয়া সহজ হয়।
—
২. শ্রোতা হন
মানুষের কথা মন দিয়ে শুনুন এবং তাদের অনুভূতির গুরুত্ব দিন।
যখন কেউ কিছু বলছে, তখন তার কথার প্রতি মনোযোগ দিন এবং কোনো বিষয়ে সমাধান বা সমর্থন দিন।
“আমি তোমার কথা বুঝতে পেরেছি” বা “তুমি ঠিক বলেছো” এর মতো বাক্য ব্যবহার করুন।
—
৩. বিনয়ী আচরণ করুন
অহংকার বা নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রদর্শন করবেন না।
নম্রতা ও ভদ্রতার মাধ্যমে অন্যের মন জয় করা সহজ।
“ধন্যবাদ” এবং “অনুগ্রহ করে” এর মতো ছোট ছোট শব্দ ব্যবহার করুন।
—
৪. সহানুভূতিশীল হন
অন্যের সমস্যা বোঝার চেষ্টা করুন এবং তাদের পাশে দাঁড়ান।
ছোটখাটো সাহায্য বা সমর্থন দিয়ে তাদের প্রতি আপনার যত্নশীলতা দেখান।
—
৫. ইতিবাচক মনোভাব রাখুন
সবসময় হাসিখুশি এবং ইতিবাচক থাকুন।
হতাশা বা নেতিবাচক কথা এড়িয়ে কথা বলুন।
আপনার উপস্থিতি যেন অন্যের মনে শান্তি ও আনন্দ এনে দেয়।
—
৬. প্রশংসা করুন, কিন্তু অতিরিক্ত নয়
অন্যের ভালো গুণ বা কাজের প্রশংসা করুন।
সঠিক সময়ে সঠিকভাবে প্রশংসা করলে তা আন্তরিক মনে হয়।
—
৭. বিশ্বাস গড়ে তুলুন
মানুষের বিশ্বাস অর্জন করতে হলে দায়িত্বশীল হতে হবে।
দেওয়া প্রতিশ্রুতি পালন করুন।
কারো গোপন কথা অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন না।
—
৮. সাহায্যের হাত বাড়ান
প্রয়োজনের সময় মানুষের পাশে দাঁড়ান।
ছোটখাটো কাজ করেও মানুষকে সাহায্য করতে পারেন, যেমন পরামর্শ দেওয়া বা শারীরিক সাহায্য করা।
—
৯. নমনীয় হোন
সবার মতামতকে গুরুত্ব দিন এবং নিজের মত জোর করে চাপিয়ে দেবেন না।
কোনো মতভেদ হলে শান্ত ও যুক্তিসঙ্গত আলোচনা করুন।
—
১০. নিজেকে উন্নত করুন
ভালো অভ্যাস গড়ে তুলুন, যেমন সময়নিষ্ঠা, দয়া, এবং দায়িত্বশীলতা।
জ্ঞান অর্জন করুন এবং নতুন বিষয় শিখুন, যা আপনার ব্যক্তিত্বকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে।
—
১১. কৃতজ্ঞ হন
যে আপনাকে সাহায্য করেছে তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন।
অন্যের অবদানের মূল্যায়ন করুন।
—
১২. ধৈর্য ধরুন
মানুষের মন জয় করা সময়সাপেক্ষ। ধৈর্য ধরে চেষ্টা করুন এবং মানুষের সাথে ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তুলুন।
—
উপসংহার
মানুষের মন জয় করতে হলে সবার আগে তাদের প্রতি আপনার ভালোবাসা ও সম্মান দেখাতে হবে। মানুষকে তাদের মতো করে বুঝুন এবং ভালো আচরণ, আন্তরিকতা, এবং সহানুভূতির মাধ্যমে তাদের কাছে পৌঁছান।
“মানুষের মন জয় করা মানে তাদের প্রতি ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা দেওয়া।”
- 71 views
- 1 answers
- 0 votes
যেদিন বুঝতে পারলাম চিন্তা করে আসলে কোন লাভ নাই, সেদিন থেকেই অতিরিক্ত চিন্তা করার অভ্যাস বাদ দিয়েছি। তবে সত্যি কথা বলতে আমি কখনোই কোন কিছু নিয়ে দুশ্চিন্তা করতাম না। আমি সব সময় chill mode এ থাকি। কারণ, পৃথিবীতে কিছু বিষয়ের নিয়ন্ত্রণ আপনার কাছে নাই। যেসব বিষয়ের নিয়ন্ত্রণ আমার হাতে নেই, সেসব নিয়ে দুশ্চিন্তা করেও লাভ নেই।
- 106 views
- 1 answers
- 0 votes
মেয়ের বাবা-মা পাত্র দেখতে এসেছেন… পাত্রের মাইনে ভালো, উপরিও আছে, দেখতে শুনতেও ভালো, শুধু সামনের দাঁত দুটো একটু উঁচু আছে, যেটা শুধু হাসলে দেখা যায়, এমনিতে দেখা যায়না।
আদুরে মেয়ে ডলিকে এরকম পাত্রের হাতে দিতে বাঁধছিল নগেন বাবুর। মেয়েটা সারাদিন ইনস্টাতে সেলফি দিচ্ছে, দাঁত উঁচু বর পোষাবে না, বাড়ি মাথায় করবে 😒
কিন্তু অপরদিকে মেয়ে বিএ ফেল, এরকম পাত্র আর পাবেন কি?
এমন সময় বোধহয় নগেনবাবুর মনের দোলাচলের খবর পেয়েই মেয়ের মা সুধা তাঁর স্বামীকে কানে কানে বললেন, “যাই বলো, আমার কিন্তু ছেলে খুব পছন্দ হয়েছে। হাসলে একটু দাঁত বেরোয় ঠিকই, কিন্তু বিয়ের পর আমাদের ডলি মা ওকে হাসতেই বা দেবে কতটুকু?”
- 88 views
- 1 answers
- 0 votes
### **১. শারীরিক ভালো থাকার উপায়**
– **নিয়মিত ব্যায়াম করুন:** দৈনিক ৩০ মিনিট হাঁটা, দৌড়ানো বা যোগব্যায়াম করলে শরীর এবং মন সতেজ থাকে।
– **সুস্থ খাবার খান:** পুষ্টিকর খাদ্য যেমন শাকসবজি, ফলমূল, প্রোটিন এবং পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
– **পর্যাপ্ত ঘুম নিন:** প্রতিরাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম আপনার শরীর ও মনকে পুনরুজ্জীবিত করে।
– **নিজেকে সুগঠিত রাখুন:** পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন এবং নিজের যত্ন নিন।
—
### **২. মানসিক শান্তি বজায় রাখার উপায়**
– **ইতিবাচক চিন্তা করুন:** সবসময় জীবনের ভালো দিকগুলো দেখার চেষ্টা করুন।
– **ধ্যান বা মেডিটেশন করুন:** এটি মানসিক চাপ কমাতে এবং মনকে শান্ত রাখতে সহায়তা করে।
– **নিজেকে ব্যস্ত রাখুন:** প্রিয় কোনো শখ বা কাজ নিয়ে সময় কাটান।
– **নিজেকে ক্ষমা করুন:** অতীতের ভুল বা ব্যর্থতা নিয়ে বেশি ভেবে নিজের মনকে কষ্ট দেবেন না।
—
### **৩. আবেগগত সুস্থতার জন্য**
– **নিজেকে ভালোবাসুন:** নিজের মূল্য বুঝুন এবং নিজের জন্য সময় দিন।
– **সম্পর্ক বজায় রাখুন:** পরিবারের সদস্য এবং প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটান।
– **কৃতজ্ঞ থাকুন:** প্রতিদিনের ছোট ছোট সুখকর মুহূর্তের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন।
– **দুঃখ শেয়ার করুন:** সমস্যার মুখোমুখি হলে বিশ্বস্ত কারো সঙ্গে কথা বলুন।
—
### **৪. জীবনের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রাখুন**
– **লক্ষ্য নির্ধারণ করুন:** নিজের জীবনের লক্ষ্য স্থির করে তার দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে যান।
– **অপরকে সাহায্য করুন:** কারো উপকার করলে আপনি নিজেও মানসিক তৃপ্তি পাবেন।
– **অপ্রয়োজনীয় চিন্তা দূরে রাখুন:** যা আপনার নিয়ন্ত্রণে নেই, তা নিয়ে দুশ্চিন্তা না করাই ভালো।
—
### **৫. মজার এবং চ্যালেঞ্জিং কাজ করুন**
– নিজের জীবনকে রঙিন করতে নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন।
– বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যান, বই পড়ুন বা প্রিয় কোনো সিনেমা দেখুন।
—
ভালো থাকার আসল চাবিকাঠি হলো নিজের জীবনের ভারসাম্য রক্ষা করা এবং সবকিছু সহজভাবে নেওয়া। আপনি যে মুহূর্তে আছেন, সেটিকে পুরোপুরি উপভোগ করুন। 🌸
- 95 views
- 1 answers
- 0 votes
✓কাউকে বিশ্বাস করে আপনার দুর্বলতা গুলো তাকে বলে দেবেন না কারণ পরবর্তীকালে সেই মানুষটি আপনার দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে আপনার পিছনে কাঠি করতে পারে।
✓কিছু মানুষের সারা জীবন অতিবাহিত হয়ে যায় তবু কোথায় কি বলতে হয় তারা শেখে না। যেমন: কার সঙ্গে কেমন ব্যবহার করতে হয়, কার সাথে কতটুকু কথা বলতে হয় এগুলো শিখতে পারে না। তাই জীবনে ভালো থাকতে গেলে কথা বলার কৌশলটা শেখা অত্যন্ত দরকার। সুন্দর কথা বলার মধ্যে দিয়ে নিজের চরিত্র প্রকাশ পায়। তাই সুন্দর চারিত্রিক গঠনের জন্য কথা বলার কৌশল শেখা অত্যন্ত প্রয়োজন ।
✓আয় বুঝে ব্যয় করাটা খুব দরকার নতুবা সারাজীবন পস্তাতে হবে।
✓আপনি যদি কাউকে ভালোবাসেন তাহলে প্রেম পর্ব চলাকালীন আপনার ভালোবাসার মানুষটির সাথে প্রয়োজন ছাড়া কথা বলবেন না কারণ অধিকতর কথা বলা কিন্তু পরবর্তী ক্ষেত্রে ঝগড়ার কারণ হয়ে যায়। বাঙ্গালীদের মধ্যে একটা রোগ আছে কথা যখন কিছু বলার থাকেনা তখন শুধু – ” তুমি বলো, তুমি বলো ” এটাই চলতে থাকে । এই নিয়ে অশান্তির শেষ নেই।
✓আপনি কোন মানুষকে বেশি প্রশ্রয় দেবেন না যদি প্রশ্রয় দিতে হয় আপনি ঘাড় পর্যন্ত দিন, কখনোই মাথায় উঠতে দেবেন না, তাহলে পেয়ে বসবে । বাংলা তে একটা প্রবাদ আছে কুকুরকে লাই দিলে মাথায় উঠে। কথা টা যুক্তিযুক্ত বললাম কিনা আপনি ভেবে দেখবেন। ( দয়া করে কেউ এটা ব্যাক্তিগত ভাবে নেবেন না।)
✓সারা জীবন কাজে লাগা কৌশলের মধ্যে রান্না করার কৌশল টি শিখে রাখলে আপনার সেটা খুবই উপকারে লাগবে, যেকোনো পরিস্থিতিতে এটা আপনার পক্ষে খুবই সহায়ক হবে। যেমন আমার ক্ষেত্রে বলি: চাকরিসূত্রে আমি বাড়ির বাইরে থাকি, আমি কোয়ার্টারে একাই থাকি সুতরাং রান্না আমার নিজেকেই করতে হয়।
✓আপনি যদি অনেক টাকা লটারি তে জিতে থাকেন , তাহলে যতক্ষণ না আপনি সেই লটারি টাকা হাতে পাচ্ছেন ; ততক্ষণ কাউকে জানাবেন না কারণ এতে আপনার নিজের বিপদ ঘটতে পারে।
✓যেকোনো শুভকাজ যতক্ষণ না সম্পন্ন হচ্ছে তার আগে সেটা কাওকে না বলাই ভালো। কোন বড়োসড়ো কাজ সম্পন্ন করার পূর্বে গোপনীয়তা রাখা টাই হচ্ছে বুদ্ধিমানের কাজ।
✓জীবনে চলার পথে সব কিছুর মধ্যে ব্যালেন্স টা রাখা খুবই দরকার। কারণ জীবনে যেমন পড়াশোনা করাটা দরকার, তেমনি খেলাধুলা, শরীর চর্চা ,গুরুজনদের প্রতি ভক্তি, সামাজিক কিছু কাজকর্ম ,প্রেম-ভালোবাসা , চাকরি পাওয়া – সবকিছুর মধ্যে একটা ব্যালেন্স থাকা দরকার এবং এই ব্যালেন্সটা যদি হারিয়ে যায় তখনই সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
***একান্ত নিজস্ব মতামত।। ধন্যবাদ
- 92 views
- 1 answers
- 0 votes