ZoomBangla Professor's Profile
Professor
10773
Points

Questions
23

Answers
5384

  • Professor Asked on November 18, 2024 in অনুসরণ.

      নিজেকে ভালো রাখার জন্য আপনি কিছু পরামর্শ মেনে চলতে পারেন।

      1. স্বাস্থ্যকে প্রথম বিষয় হিসাবে গ্রহণ করুন। নিজের শরীরের যত্ন নেওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য পর্যটন, শারীরিক চর্যা ও যোগাযোগ স্থাপন করতে পারেন।
      2. শিখতে এবং উন্নয়ন করতে পারেন। নতুন কিছু শিখতে হলে কোন বিষয়ে প্রফেশনাল টিউটোরিয়াল দেখতে পারেন। নিজের কাজকর্মে উন্নয়নে সময় দিন।
      3. নিজের স্বভাব সম্পর্কে জানুন। নিজের জীবন এবং স্বভাব সম্পর্কে জানতে পারেন কি কি কাজ ভাল লেগেছে, কি কি কাজ করতে না পরিবেশন হয়েছে এবং কি কি কাজ ভাল হয় না।
      4. নিজের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করুন। আপনার নিজের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক না থাকলে আপনার আনন্দ কমে যেতে পারে। স্বভাবতঃ নিজের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক তৈরি করা.
      • 78 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on November 18, 2024 in অনুসরণ.

        মানসিক চাপ (Stress) সামলানোর জন্য কিছু কার্যকর পদ্ধতি এবং অভ্যাস রয়েছে যা আপনার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে। নিচে কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো:

        ১. শরীরচর্চা করুন

        • নিয়মিত শরীরচর্চা করলে স্ট্রেস হরমোন (কর্টিসল) কমে যায় এবং এন্ডরফিন হরমোন (হ্যাপি হরমোন) বাড়ে।
        • হাঁটা, দৌড়ানো, যোগব্যায়াম বা কোনো ধরনের শারীরিক কার্যক্রম করতে পারেন।

        ২. ধ্যান এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম

        • প্রতিদিন ১০-১৫ মিনিট ধ্যান বা গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন। এটি মনকে শান্ত করতে সাহায্য করে।

        ৩. পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন

        • পর্যাপ্ত এবং গুণগত মানের ঘুম মানসিক চাপ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ।
        • প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন।

        ৪. সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা

        • কাজের সময় ও বিশ্রামের সময়ের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখুন।
        • একটি টুডু লিস্ট তৈরি করে কাজগুলো অগ্রাধিকার অনুযায়ী সম্পন্ন করুন।

        ৫. পরিজন ও বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান

        • কাছের মানুষের সঙ্গে কথা বলুন এবং আপনার অনুভূতিগুলো শেয়ার করুন।
        • সামাজিক যোগাযোগ মনকে হালকা করতে সাহায্য করে।

        ৬. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

        • পর্যাপ্ত ফলমূল, সবজি, প্রোটিন, এবং পানি গ্রহণ করুন।
        • চিনি এবং ক্যাফেইন কমিয়ে আনুন, কারণ এগুলো স্ট্রেস বাড়াতে পারে।

        ৭. হবি বা আগ্রহের কাজে মনোযোগ দিন

        • গান শুনুন, বই পড়ুন, আঁকাআঁকি করুন বা অন্য যেকোনো সৃজনশীল কাজে সময় দিন।

        ৮. নেতিবাচক চিন্তা থেকে দূরে থাকুন

        • নিজের প্রতি দয়ালু হোন এবং ইতিবাচক চিন্তা করার চেষ্টা করুন।
        • নেতিবাচক চিন্তা এলে মনোযোগ ভিন্ন দিকে সরিয়ে নিন।

        ৯. প্রয়োজনে পেশাদারের সাহায্য নিন

        • যদি মনে হয় আপনি একা স্ট্রেস সামলাতে পারছেন না, তাহলে মনোবিদ বা কাউন্সেলরের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

        ১০. অতিরিক্ত চাপ থেকে বিরতি নিন

        • কাজের ফাঁকে ছোট ছোট বিরতি নিন। নতুন কোনো জায়গায় ঘুরতে যান, যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

        আপনার স্ট্রেসের কারণ বুঝে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিলে তা অনেকটাই সামলানো সম্ভব। নিজেকে সময় দিন এবং নিজের ভালো থাকার প্রতি মনোযোগ দিন।

        • 81 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on November 18, 2024 in অনুসরণ.

          দেহ থেকে মনকে সম্পূর্ণ আলাদা করা, এই প্রশ্নটি দর্শন, ধর্ম এবং বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে বহুকাল ধরে আলোচিত একটি বিষয়।

          বিজ্ঞানীদের দৃষ্টিতে:

          * মস্তিষ্কই মন: বর্তমান বিজ্ঞানের মতে, মন হল মস্তিষ্কের একটি ফাংশন। মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন মানসিক কার্যকলাপের জন্য দায়ী। তাই, মস্তিষ্ক ছাড়া মন স্বাধীনভাবে বিদ্যমান থাকতে পারে না।

          * মন-দেহ সম্পর্ক: মন ও দেহ পরস্পরের উপর নির্ভরশীল। শারীরিক পরিবর্তন মনের উপর প্রভাব ফেলতে পারে এবং মনের অবস্থা শারীরিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে।

          দর্শন ও ধর্মের দৃষ্টিতে:

          * দ্বৈতবাদ: এই দর্শনের মতে, মন এবং দেহ দুটি আলাদা এবং স্বতন্ত্র জিনিস। মৃত্যুর পর মন দেহ থেকে মুক্ত হয়ে অন্য কোথাও চলে যায়।

          * অদ্বৈতবাদ: এই দর্শনের মতে, মন এবং দেহ একই সারবত্তার দুটি ভিন্ন প্রকাশ। মনের মূল স্বরূপ দেহের বাইরেও বিদ্যমান থাকে।

          * ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি: বিভিন্ন ধর্মের মতে, মনের স্বরূপ এবং মন-দেহ সম্পর্ক সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণা রয়েছে।

          উপসংহার:

          বর্তমান বিজ্ঞানের জ্ঞানের আলোকে, দেহ থেকে মনকে সম্পূর্ণ আলাদা করা সম্ভব বলে মনে হয় না। তবে, দর্শন এবং ধর্মের ক্ষেত্রে এই বিষয়ে বিভিন্ন মতবাদ রয়েছে।

          আপনার জন্য কিছু প্রশ্ন:

          * আপনি এই বিষয়ে কেন জানতে চাচ্ছেন?

          * আপনার ধারণা কী?

          * আপনি কোন দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে আরো জানতে চান?

          মনে রাখবেন: এই বিষয়টি খুব জটিল এবং এর কোনো সঠিক উত্তর নেই। বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে এই বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে।

          • 75 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on November 18, 2024 in অনুসরণ.

            না চাইলেও অনেক সময় কেউ রহস্যময় হয়ে উঠতে পারে। বিজ্ঞানের সহায়তা নিয়েও কোন কোন সময় রহস্য সমাধান নাও হতে পারে।

            ঘটনাটি ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটির। সেখানে বহু বছর ধরে স্ত্রী হং এবং কন্যা ল্যানের সঙ্গে থাকতেন জ্যাক (নাম পরিবর্তিত)। ল্যানের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর চোখমুখ দেখে অবাক হয়ে যেতে শুরু করেন জ্যাক। জ্যাক অথবা হ‌ং— কারও সঙ্গেই চেহারাগত মিল নেই ল্যানের। সন্দেহ দূর করতে ল্যানের ডিএনএ পরীক্ষা করান জ্যাক। তাঁর সন্দেহই যেন সত্যি হয়ে যায়। ল্যান তাঁর নিজের সন্তান নয়, ডিএনএ পরীক্ষার ফলাফল থেকে তা জানতে পারেন জ্যাক। তার পর থেকেই হং এবং ল্যানের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করতে শুরু করেন তিনি। হং যে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন এবং ল্যান যে সেই তৃতীয় ব্যক্তির সন্তান— এমন দাবি করে বসেন জ্যাক। হ‌ংয়ের কথাও বিশ্বাস করতে চাননি তিনি।

            অধিকাংশ সময় মত্ত অবস্থায় বাড়ি ফিরতেন তিনি। এমনকি স্ত্রী এবং কন্যার সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়ে পড়ছিল তাঁর। সংসারে চিড় ধরে যাওয়ায় ল্যানকে নিয়ে হানোইয়ে চলে যান হ‌ং। সেখানে গিয়ে নতুন স্কুলে ভর্তি করানো হয় ল্যানকে। নতুন স্কুলে গিয়েই রহস্যের উন্মোচন হয় ল্যানের। ল্যানের সঙ্গে তার সহপাঠীর ভাল বন্ধুত্ব হয়ে যায়। তার জন্মদিনের পার্টিতে সহপাঠীর বাড়িতে যায় ল্যান। ল্যানের বান্ধবীর মা ল্যানকে দেখে চমকে যান। ল্যান যে তাঁর মতোই দেখতে! দুই পরিবারের সহমতে আবার ডিএনএ পরীক্ষা করানো হয়। জানা যায় যে, হং নন, ল্যানের মা আসলে তাঁর বান্ধবীর মা। হাসপাতালে কোনও ভাবে সন্তান বদল হয়ে যায় তাঁদের।

            • 79 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on November 18, 2024 in অনুসরণ.

              ফেসবুকে একটা পোস্ট সাম্প্রতিক সময়ে দেখেছি,যেখানে ৩০ বছরের বেশি বয়স্ক মানুষের উদ্দেশ্যে বলা হয়েছিলো এমন কিছু বলতে যেগুলো ৩০ বছর বয়সের আগে জানতে পারলে ভালো হতো।

              সেখানের অনেকগুলো কমেন্ট হৃদয় ছুঁয়ে গেছে। সেগুলোর মধ্যে একটা কমেন্ট হুবহু কপি করলাম

              ১। যথেষ্ট টাকা উপার্জন করুন, সৎ উপায়ে। দ্রুত অবসরে যাবার জন্য একটা বয়স ঠিক করে যত টাকা থাকা দরকার মনে করেন, সেটা কামাই করা শুরু করুন।

              ২। বন্ধু বাছাইয়ে সতর্ক হোন। বেশী মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করবেন না বা তাদের বন্ধু ভাববেন না।

              ৩। কর্মক্ষেত্রকে ৯টা -৫টার বেশী সময় দেবেন না, কর্মক্ষেত্রে কাউকে বন্ধু ভাববেন না।

              ৪। রাত ৩টায় অসুস্থ হলে যে মানুষগুলো আপনাকে হাসপাতালে নেবে, দেখা শোনা করবে, তাদের সাথে সম্পর্কগুলোকে যত্ন করুন।

              ৫। একটা পোষা প্রাণী জীবনে মাস্ট। জীবন সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে দেবে।

              ৬। ফেইসবুক একাউন্ট ডিএক্টিভেট করে ফেলুন। (আমি পারি নাই, তাই আপনি পারবেন না, এমন তো না। আপনি ৩০ এর নিচে, এখনই আপনার পক্ষে সব করা সম্ভব)

              ভালো লাগলে আপভোট দিতে ভুলবেন না

              হ্যাপি রিডিং

              • 79 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on November 17, 2024 in অনুসরণ.

                আমার শেখা জীবনের সবচেয়ে জ্ঞানময় বিষয় সম্ভবত এটি: মানুষ যেমনই হোক না কেন, তার অভিজ্ঞতা, চিন্তাভাবনা, এবং জীবনযাত্রা ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু সবাই মূলত ভালো কিছু চাইছে। আমরা প্রায়শই অন্যদের বিচার করি তাদের ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে, তবে সেই আচরণের পেছনে যে অভিজ্ঞতা, চাহিদা, বা সীমাবদ্ধতা আছে তা বোঝা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

                এই উপলব্ধি আমাকে আরও সহানুভূতিশীল এবং সহমর্মী হতে শিখিয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে, বুঝতে চেষ্টা করার চেষ্টা আমাদের নিজের জীবনেও শান্তি এবং ভারসাম্য আনতে পারে।

                • 90 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on November 17, 2024 in অনুসরণ.

                  এক/- প্রতিটা জিনিশের বিপরীতে কথা বলা যায়। যেকোন গর্দভ এটা পারবে। বিপরীতে কথা বলাটাই বুদ্ধি কিংবা আউট অব দ্য বক্স থিংকিং না।

                  দুই/- তর্কে জিতা আর জিতা দুইটা দুই জিনিশ।

                  তিন/- জীবনে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ জিতা না, বরং কোন গেইমে জিতলেন সেটা। অধিকাংশ মানুষ জিতারে প্রাধান্য দিতে গিয়া নিয়মিত জিততে চায়। এতে তার ইগো পরিতৃপ্ত হয়, এবং সে জিততেছে এমন এক ইল্যুশনে থাকে। এখানে সে অনেক ফালতু জিনিশে জিতার জন্য বড় গেইমে হারে। কারণ বড় গেইমের স্ট্রাটেজি ভিন্ন হয়, প্রকৃতি ভিন্ন হয়, সেখানে ছোট গেইমের নিয়মে খেললে হয় না।

                  ফাইরিক ভিক্টরি কোন ভিক্টরি নয়।

                  গেইম সিলেকশন করা গুরুত্বপূর্ণ। জিতলে আপনি কী জিতবেন তা ম্যাটার করে। মানে, পে অফ কী।

                  • 73 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on November 17, 2024 in অনুসরণ.

                    মানুষের জীবনে অনেক কিছু ঘটে। কিছু কিছু ঘটনা মানুষের জীবন একদম বদলে দেয়। ছাত্রাবস্থায় একরকম জীবন। বিশেষ করে কলেজে ভরতি হবার পর মনে হয়, অনেক বড় হয়ে গেছি। ভাব বেরে যায়। চাকরিতে ঢুকলে আরেক রকম জীবন শুরু হয়। বিয়ের পর নতুন একটা জীবন শুরু হয়। আবার সংসারে শিশু এলে আরেক রকম জীবন শুরু হয়। পুত্র কন্যা বড় হয়, তাদের বিয়ে হয়ে যায়, তারপর আরেক রকম জীবন শুরু হয়ে যায়। সুখে দুখে জীবনের অনেকটা সময় পার করে এসেছি। মাঝে মাঝে পেছনে ফিরে তাকাই। তখন কষ্ট হয়, নিজেকে অপরাধী মনে হয়। আমার জীবনে স্মরনীয় ঘটনা অনেক গুলো। আমি দশটা স্মরনীয় ঘটনা বলতে চাই।

                    ১। একদিন ভরদুপুরে নীলা আমাকে ফোন করে বলল, দুপুরে নিশ্চিয়ই এখনো খাওনি। বাসায় আসো। একসাথে দুপুরে ভাত খাবো। নীলা আমার বন্ধু। আমি গেলাম নীলার বাসায়। নীলা অনেক কিছু রান্না করছে। তৃপ্তি করে খেলাম। খাওয়া শেষ করে আমি ব্যলকনিতে গেলাম। সিগারেট খাবো। তখন নীলা আমার জন্য চা নিয়ে এলো। হঠাৎ তার কি হলো কে জানে, আমাকে জড়িয়ে ধরলো। চুমু দিতে শুরু করলো। নিজের অজান্তেই বিছানায় চলে গেলাম। তারপর যা হবার হলো। আমি কোনো জোরজবরদস্তি করি নাই। অথচ আজও আমার মধ্যে অপরাধ বোধ কাজ করে। যদিও নীলার সাথে আমার কোনো যোগাযোগ নেই। কি নিয়ে আমাদের দুরত্ব হলো, সেটা আজ আর মনে নেই।

                    ২। তখন আমার একটা সাইকেল ছিলো। সারা শহর আমি সাইকেলে করে ঘুরে বেড়াতাম। একদিন মিরপুর বেড়িবাঁধ গিয়েছি। তুরাগ নদী তখন পানিতে টইটম্বুর। ফেরার পথে সাইকেল নষ্ট হয়ে গেলো। অনেক খোজাখুজি করে সাইকেল সারাইয়ের দোকান খুজে পেলাম না। একলোক একটা ঠিকানা দিলো। ভুল ঠিকানা। সেখানে গিয়ে দেখি বাংলা মদ খাচ্ছে কিছু লোক। একজন বলল, সাইকেল সারাইয়ের লোক এখানে পাবেন না। কিন্তু এখানে যখন এসেছেন সামান্য বাংলা মদ খেয়ে যান। মদতদ আমি খাই না। তবু তারা এত করে বলছে, তাই পাচ পেগ খেয়ে নিয়ে নিলাম। তাদের সম্পূর্ণ অপরিচিত আমি। অথচ তারা নিজেদের টাকায় আমাকে মদ খাইয়েছে। সেই লোক গুলোর কথা আমার প্রায়ই মনে পড়ে।

                    ৩। অফিসের কাজে ফরিদপুর গিয়েছিলাম। এক ডাকবাংলোয় উঠেছি। নোংরা ঘর। তারচেয়েও বেশি নোংরা ওদের বাথরুম। রাত তখন দুটা। চোখে একটুও ঘুম নেই। মনে হচ্ছে কবে ঢাকা যাবো! বাথরুমে যাওয়া দরকার। প্রস্বাব করবো। রুমের বাইরে বাথরুম। দরজা খুলে বাইরে এসে দেখি, ফকফকা জোছনা। জোছনা দেখে মনটা ভালো হয়ে গেলো। ভালো করে তাকিয়ে দেখি, মাঠের মাঝখানে একটা মেয়ে বসে আছে। মেয়েটাকে ঘিরে চারটা কুকুর। কুকুর গুলো যেন মেয়েটার পাহাড়াদার। মেয়েটা কে? এতরাতে মাঠে বসে আছে কেন? মেয়েটার ঘটনা কি? নাকি আমার চোখের ভুল? আমি স্বপ্ন দেখছি? আমার ইচ্ছে করছে মেয়েটাকে ডেকে আনি। দুজন মিলে গল্প করে সারারাত কাটিয়ে দেই।

                    ৪। শরীয়তপুর গিয়েছি বড় ভাইয়ের শ্বশুর বাড়ি। বাড়ির পেছনে কবরস্থান। ঘুম আসছিলো না। নতুন পরিবেশে এবং অন্য কারো বিছানায় আমার ঘুম আসে না। মধ্যরাত। কার্লভাটের উপর বসে আছি। সামনে পেছনে বিশাল ধানক্ষেত। অন্ধকারে ধানক্ষেত দেখা যায় না। তবে বাতাসের কারনে ধানক্ষেত দুলে ওঠে। সরসর সর শব্দ হয়। অতি মনোরম পরিবেশ। চারিদিকে সুনসান নিরবতা। গাঢ় অন্ধকার। আমি সিগারেট খাচ্ছি। একাকীত্ব উপভোগ করছি। হঠাৎ কিছু একটা শব্দ পেলাম। কয়েকজন লোক আমার দিকে এগিয়ে এলো। আমাকে দেখে থামলো। বলল, কবরস্থান টা কোন দিকে। একটা লাশ কবর দিতে হবে। আমি বললাম লাশ কোথায়? লোক গুলো অতি কুৎসিতভাবে হাসলো। আমি জ্ঞান হারালাম।

                    ৫। জসিমউদদীন রোডে এক বাসায় দাওয়াত ছিলো। হেভি খাওয়া দাওয়া করলাম। সিগারেট খেতে নিচে নেমেছি। দুপুর বলেই রাস্তাঘাট কেমন ফাকা ফাকা। কোথা থেকে একটা মেয়ে এলো। আঠারো বিশ বছর হবে। ভালো স্বাস্থ্য। কিন্তু মেয়েটা সম্পূর্ণ উলঙ্গ। আমি কি করবো বুঝতে পারছি না। মেয়েটা বলল, সিগারেট দাও। মেয়েটা আমার হাত থেকে সিগারেট নিলো। সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে মুখ ভর্তি করে ধোঁয়া ছাড়তে লাগলো। মেয়েটা বলল, আমাকে একটা শাড়ি কিনে দিবে প্লীজ? জীবনে প্রথম নগ্ন মেয়ে দেখে আমি ভীষণ অবাক! কি সুন্দর স্তন। ঝুলে যাওয়া স্তন নয়। সুন্দর নিতম্ব। আমি শিল্পী হলে এই মেয়েটার একটা ছবি একে দিতাম। যাইহোক, মেয়েটাকে বললাম, শাড়ি কিনে দিতে পারবো। তোমাকে টাকা দিচ্ছি তুমি শাড়ি কিনে নাও। আমার কথা শুনে মেয়েটা রাগ করলো। এবং চলে গেলো।

                    ৬। খবর পেলাম আমার বন্ধু মিজানকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে। মিজান মেসে থাকে। ঢাকায় মিজানের কেউ নেই। তাছাড়া মিজানের বাবা আমাকে বলেছেন, মিজানের দিকে খেয়াল রাখতে। মিজান অত্যাধিক ভালো ছেলে। লেখাপড়ায় খুব ভালো। কোনো খারাপ অভ্যাস নেই। গিলগাও পুলিশ ফাড়িতে গেলাম। গিয়ে দেখি মিজান নেই। পুলিশ আমাকে বলল, থানায় যখন এসেই পড়েছেন। আমাদের চা নাস্তা খাওয়ার টাকা দিয়ে যান। আমি বললাম আমার কাছে কোনো টাকা নেই। পুলিশ বলল, তাহলে তোমাকে ছাড়া যাবে না। পুলিশ একজনকে ডেকে বলল, শালাকে ভিতরে ঢুকা। আমি অবাক। পুলিশ আমাকে সত্যি সত্যি লকাপে ঢুকিয়ে দিলো।

                    ৭। আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। সারারাত ভালো ঘুম হয়নি। শুধু এপাশ ওপাশ করেছি। ভোরের দিকে দারুণ ঘুম এলো। গভীর ঘুম। তখন বড় ভাই মোবাইলে আমাকে ফোন করলো। ঘুম ঘুম চোখে ফোন ধরলাম। বড় ভাই বলল, আব্বা মারা গেছে। প্রচন্ড একটা ধাক্কা খেলাম। বাবা বেচে নেই! আমার বাবা বেচে নেই! বেশ কিছু দিন ধরে আব্বা হাসপাতালে ভরতি। আলসেমি করে বাবাকে দেখতে পর্যন্ত যাইনি! আব্বার দুই একদিনের মধ্যে বাসায় ফেরার কথা ছিল। যাইহোক, আব্বাকে নিয়ে গ্রামে গেলাম। গ্রামে দাদার পাশে আব্বাকে কবর দেওয়া হবে। যখন আব্বাকে কবরে নামানো হচ্ছিলো আমার ভীষণ কষ্ট হচ্ছিলো। আপনাতেই চোখ ভিজে যাচ্ছিলো। আব্বাকে কবরে নামানোর দৃশটা কোনোদিন ভুলিব না।

                    ৮। এক মেয়ে আমার জন্য প্রায় পাগল। আমাকে বিভিন্ন জায়গায় খুজে বেড়ায়। মাঝে মাঝে আমার দেখা পায়। দূর থেকে আমাকে দেখে। আমি তাকালেই আড়ালে চলে যায়। মেয়েটাকে নিয়ে আমি চিন্তিত নই। অনেক মেয়েই আমাকে পছন্দ করে। যাইহোক, মেয়েটা একদিন আমাকে ফোন করলো। বলল, নীল শার্টে আপনাকে খুব সুন্দর লাগে। সেদিন দেখলাম রাস্তায় দাড়িয়ে আইসক্রিম খাচ্ছেন। একদিন দুপুরবেলা হুট করে আমি মেয়েটার বাসায় চলে যাই। সে আমাকে দেখে ভীষণ অবাক হয়। টেবিলে খাবার রেডি ছিলো। কথা না বাড়িয়ে আমি খেতে বসে গেলাম। খাওয়া শেষ হবার আগেই মেয়েটার বাবা চলে আসে। আমি একটুও ভয় পাইনি।

                    ৯। একদিন আমার খুব রাগ হলো। কার উপর রাগ? দুনিয়ার সবার উপরই আমার রাগ। মার উপরে রাগ হলো। কারন তাকে রান্না করতে বলেছি, পোলাউ আর মাংস। সে রান্না করছে ধুন্দুল দিয়ে রুই মাছ। আব্বার উপরে রাগ হয়েছে। আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধব, পরিচিত অপরিচিত সবার উপরই রাগ হয়েছে। এক বইতে পড়েছিলাম, রাগ হলে হাটাহাটি করলে রাগ পানি হয়ে যায়। আমি হাটতে হাটতে চলে গেলাম এয়ারপোর্ট। টানা তিন ঘন্টা হেটে আমি ক্লান্ত, বিধস্ত, হতাশ।

                    ১০। তখন আমি সৌদি থাকি। একদম বর্ডার এলাকায়। জায়গাটার নাম হাফার আল বাতেন। ভয়াবহ কষ্ট। থাকার কষ্ট, খাওয়ার কষ্ট, পানির কষ্ট। এবং প্রচুর গরম। টাকার কষ্ট। সারারাত ছটফট করি। থ্রি স্টার হোটেলের ম্যানেজারের চাকরির কথা বলে, আমাকে কাজ দিয়েছে কাঠমিস্ত্রীর হেলপার। মরুভূমির গরম বালু এসে সারা শরীরে মেখে যায়। মরুভূমির অনেক গভীরে কিছু বেদুইন থাকে। তাবুতে তাদের বসবাস। তারা মূলত পতিতা। ঘটনা চক্রে এক বেদুইন নারীর সাথে আমার পরিচয় হয়ে যায়। মেয়েটার নাম ফাতিমা। দু:খী মেয়ে। মেয়েটা আমাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটাকে আমি ফাকি দিয়ে দেশে ফিরে আসি।

                    ঠিক এরকম ঘটনা আরেকটা ঘটেছিলো। তখন আমি মালোশিয়া থাকি। একটা কোম্পানিতে লেবার হিসেবে কাজ করি। আমি থাকতাম পানাং নামে এক এলাকায়। পাচ তলা এক বিল্ডিং এর দোতলায় আমি থাকতাম। মেয়েটা থাকতো পাচতলা। মেয়েটার নাম নাতাশা। নেপাল থেকে এসেছে মালোশিয়া লেখাপড়া করার জন্য। একদিন মেয়েটা লিফটের মধ্যে অসুস্থ হয়ে যায়। আমি তাকে কোলে করে তার রুমে নিয়ে যাই। তারপর থেকে মেয়েটার সাথে আমার ভাব হয়ে যায়। হুটহাট নাতাশা আমার রুমে আসে, কখনো কখনো আমি নাতাশার রুমে যাই। ছুটির দিনে আমরা মালোশিয়ার রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াই। একদিন নাতাশার জ্বর। সারারাত আমি জেগে নাতাশার পাশে বসে ছিলাম। তার সেবা করেছি। ভোরের দিকে নাতাশা আমাকে জড়িয়ে ধরে। আমরা মিলিত হই। নাতাশা আমাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। কিন্তু আমি দেশে ফিরে আসি।

                    • 94 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on November 17, 2024 in অনুসরণ.

                      মানব আচরণ সম্পর্কে কিছু মূল্যবান তথ্য হলো যা মনস্তত্ত্ব, স্নায়ুবিজ্ঞান এবং সমাজবিজ্ঞানের বিভিন্ন গবেষণার মাধ্যমে জানা গেছে। এই তথ্যগুলো আমাদের নিজেদের এবং অন্যদের আচরণ বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে-

                      ১. মানব আচরণ প্রভাবিত হয় শারীরিক ও মানসিক অবস্থার দ্বারা: মানুষের আচরণ কেবল তার মানসিক অবস্থা দ্বারা নয়, শারীরিক অবস্থাও তা প্রভাবিত করে। যেমন, ক্লান্তি, ক্ষুধা, এবং শরীরের হরমোনাল পরিবর্তন মানুষের মেজাজ ও আচরণে পরিবর্তন ঘটাতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যখন কেউ ক্ষুধার্ত থাকে, তখন তার মেজাজ খিটখিটে হতে পারে।

                      ২. সামাজিক প্রভাব (Social Influence): মানুষের আচরণ অনেক সময় তার পরিবেশ ও আশেপাশের মানুষের প্রভাব দ্বারা পরিবর্তিত হয়। এটি “গবেষণা অনুযায়ী সামাজিক প্রভাব” নামে পরিচিত। যেমন, একটি দল বা গোষ্ঠীর আচরণ মানুষের একক আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে। বিশেষভাবে, একে “গ্রুপথিংক” বা “গোষ্ঠী চিন্তা” বলা হয়, যেখানে একে অপরকে প্রভাবিত করে ভুল সিদ্ধান্ত নেয়।

                      ৩. স্ব-ধর্মবিশ্বাস (Self-Bias): আমরা নিজেদের সম্পর্কে অতিরিক্ত ইতিবাচক ধারণা রাখতে প্রবণ। একে “সেলফ-সার্ভিং বাইস” বলা হয়, যেখানে মানুষ তার সাফল্যের জন্য নিজের ক্ষমতাকে কৃতিত্ব দেয় এবং ব্যর্থতার জন্য বাইরের কারণকে দোষী সাব্যস্ত করে।

                      ৪. ইমোশনাল রেগুলেশন (Emotional Regulation): মানুষের মনের অবস্থা ও অনুভূতির পরিবর্তন তাকে তার আচরণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক। কিছু মানুষ সহজেই তাদের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, অন্যরা এটি করতে কঠিন মনে করতে পারে। আবেগ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা আমাদের আচরণ, সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সম্পর্কের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

                      ৫. বড় সিদ্ধান্তে অস্পষ্টতা (Cognitive Dissonance): যখন মানুষের মধ্যে দ্বন্দ্ব বা অসামঞ্জস্যতা থাকে, যেমন কোন একটা কাজ করার পর সেটা তার বিশ্বাস বা মূল্যবোধের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ না হলে, তখন তাকে “কগনিটিভ ডিসোনেন্স” বলা হয়। এই দ্বন্দ্ব দূর করতে মানুষ অনেক সময় তার মতামত বা আচরণ পরিবর্তন করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি কেউ জানে যে সিগারেট স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, তবে সে আবার সিগারেট খাওয়া চালিয়ে যায়, কারণ তাকে স্বস্তি দিতে কিছু যুক্তি খুঁজে বের করে।

                      ৬. ভয় ও আশঙ্কা (Fear and Anxiety): মানুষের আচরণ প্রায়ই তার ভয় বা আশঙ্কার কারণে পরিবর্তিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি কঠিন কাজ করার সময় বা অপরিচিত পরিবেশে মানুষের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হতে পারে, যা তার কার্যক্ষমতা বা আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে। তবে, কখনো কখনো এই উদ্বেগ ইতিবাচক ফলাফলও এনে দিতে পারে, যেমন কর্মক্ষমতা বাড়ানো বা সৃজনশীলতা উন্মোচন করা।

                      ৭. প্রথম ছাপের প্রভাব (First Impressions): মানুষের মধ্যে প্রথম ছাপের প্রভাব অত্যন্ত শক্তিশালী। যখন আমরা কাউকে প্রথম দেখি বা তার সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ করি, তখন আমরা তাকে সেভাবে বিচার করি যা তার ভবিষ্যত আচরণ বা সম্পর্ককে প্রভাবিত করে। প্রথম ৩০ সেকেন্ড বা ১ মিনিটের মধ্যে যে ধারণা তৈরি হয় তা পরবর্তী সময়ে প্রায় বদলাতে চায় না।

                      ৮. স্বার্থপরতা ও সহানুভূতির সম্পর্ক: মানুষের আচরণে সহানুভূতি এবং স্বার্থপরতা একইসাথে বিদ্যমান থাকতে পারে। যদিও মানুষ স্বার্থপরভাবে কাজ করতে পারে, তবে গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, সে যখন অন্যদের কষ্ট বা দুঃখ অনুভব করে, তখন সহানুভূতিও দেখাতে পারে, যার ফলে সে তাদের সাহায্য করতে পারে।

                      ৯. পরিবর্তনের প্রতি মানুষের প্রবণতা: সাধারণত মানুষ নতুন পরিস্থিতি বা পরিবর্তনকে ভয় পায়, তবে এটি শুধুমাত্র স্বাভাবিক। পরিবর্তনের প্রতি মানুষের আচরণ অত্যন্ত টেকসই নয়, এবং একে মানিয়ে নেয়ার জন্য সময় লাগে। একে “পরিবর্তনের প্রতিরোধ” বলা হয়। তবে, যখন মানুষ পরিবর্তনের উপকারিতা বুঝে, তখন তারা পরিবর্তন গ্রহণে সক্রিয় হয়ে ওঠে।

                      ১০. ব্রেন রিচার্জিং (Brain Recharging): দীর্ঘ সময় ধরে একটানা কাজ করার পরে মস্তিষ্ক ক্লান্ত হয়ে পড়ে। মানুষের মস্তিষ্কে যে পরিমাণ চাপ সৃষ্টি হয় তা তার আচরণ এবং মনোযোগের ক্ষমতাকে হ্রাস করে। সুতরাং, সময়ে সময়ে বিশ্রাম নেওয়া বা ‘ব্রেন রিচার্জিং’ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যাতে মনোযোগ এবং কর্মক্ষমতা বজায় থাকে।

                      ১১. সুখী থাকার জন্য সামাজিক সম্পর্কের গুরুত্ব: মানব জীবনে সুখী ও সুস্থ থাকার জন্য সামাজিক সম্পর্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণায় দেখা গেছে যে, একাকীত্ব এবং বিচ্ছিন্নতা মানুষের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। বন্ধুত্ব, পরিবার এবং সামাজিক যোগাযোগ মানুষের আচরণ ও মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে।

                      এই তথ্যগুলো মানুষের আচরণের বৈচিত্র্য এবং তার ভেতরকার মনস্তাত্ত্বিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়া বুঝতে সহায়ক। এগুলির মাধ্যমে আমরা আমাদের নিজস্ব আচরণ ও সামাজিক সম্পর্ক উন্নত করতে পারি।

                      আরো বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করতে পারেন। জিরো ওয়ান সেভেন টু নাইন ফোর টু ওয়ান জিরো সিক্স টু

                      • 187 views
                      • 1 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on November 17, 2024 in অনুসরণ.

                        দেহ এবং মনকে সম্পূর্ণ আলাদা করা সম্ভব নয়, কারণ দেহ ও মন ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। মনের ক্রিয়া এবং অনুভূতি সরাসরি দেহের স্নায়ুতন্ত্র এবং মস্তিষ্কের কার্যকলাপের উপর নির্ভরশীল। যেকোনো মানসিক অবস্থা, যেমন চিন্তা, অনুভূতি, স্মৃতি বা সিদ্ধান্ত, সবকিছুই মস্তিষ্কের জৈবিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ঘটে।

                        যদিও বিভিন্ন ধরণের ধ্যান বা মানসিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেহ থেকে মনকে কিছুটা আলাদা মনে করার চেষ্টা করা যায়, তবে এটি আসলে মন এবং শরীরের অনুভূতির উপর সাময়িক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা। প্রকৃতপক্ষে, দেহ এবং মনকে সম্পূর্ণভাবে আলাদা করা অসম্ভব, কারণ দুটোই মানব অস্তিত্বের অপরিহার্য অঙ্গ এবং তারা পরস্পরের সাথে গভীরভাবে সংযুক্ত।

                        • 81 views
                        • 1 answers
                        • 0 votes