10773
Points
Questions
23
Answers
5384
১. কারও সাথে কথা বলছেন? বেশি বেশি তার নাম ডেকে কথা বলুন।
২. আজকে এমন কিছু একটা করুন যেটাকে আপনি এতোদিন ভয় পেতেন
৩. রান্না শিখে ফেলুন।
৪. কফি চিনি দিয়ে নয়, ডিরেক্ট ব্ল্যাক কফি খান
৫. ছোট বেলাতেই একটি বড় সফলতা অর্জন করে ফেলুন। আত্নবিশ্বাসের ঘাটতিতে ভুগবেন না কোন দিন।
৬. পাশাপাশি বসে যে গল্প হয় সেটি সেরা হয়। মুখোমুখি বসে করা গল্প নয়।
৭. পরীক্ষায় পাশের জন্য নয়, জ্ঞান অর্জনের জন্য পড়ুন
৮. লাইব্রেরির সাথে সংযুক্ত থাকুন
৯. আপনাকে যারা সম্মান করে আবার চ্যলেঞ্জের মুখোমুখিও করে তাদের সহচরে থাকুন
১০. সমাধান আছেই। খুজে বের করুন
- 88 views
- 1 answers
- 0 votes
আমার কাছ থেকে একটা জিনিস শিখতে পারেন,যেটা আপনাকে জীবনে অনেক দূর পর্যন্ত নিয়ে যাবে।সেটা হলো নিজের শরীর স্বাস্থ্য, পরিবার এবং ক্যারিয়ার এর দিকে মনযোগ দিন।
- 79 views
- 1 answers
- 0 votes
জীবন অনেক সুন্দর যদি নিজের মত করে সাজাও। নিজেকে ভালোবাসো। সৃষ্টিকর্তা তোমাকে সৃষ্টি করার সাথে সাথে পৃথিবীতে থাকার একটা নির্দিষ্ট সময় দিয়েছে যা ফুরিয়ে গেলে এমনিই শেষ হয়ে যাবে। তবে প্রত্যেক বান্দাকে সৃষ্টিকর্তা কিছু কর্তব্য ও দায়িত্ব দিয়েছেন যা পালন করা আবশ্যক এবং সেগুলো কমপ্লিট না করে মরে যাওয়া কাপুরুষের কাজ। মানে তুমি সে দায়িত্ব পালন না করে চলে যেতে চাচ্ছো মানে চোরের মত পালিয়ে যেতে চাচ্ছো। যেটা খুবই অপমানজনক। নিশ্চয়ই তুমি চোর নও।
সুতরাং জীবনকে উপভোগ করো। তুমি যেমন অবস্থায় আছো তোমার চেয়েও খারাপ অবস্থানে আরো অনেক মানুষ আছে। তাদের সাথে নিজেকে তুলনা করে দেখো তুমি তাদের থেকে হাজরগুণ বেশি ভালো আছো৷
- 99 views
- 1 answers
- 0 votes
এই প্রশ্নের উত্তর সম্পূর্ণই নির্ভর করছে মন আর দেহ একে-অন্যের থেকে স্বতন্ত্র নাকি মন দেহের (নির্দিষ্টভাবে বললে মস্তিষ্কের) উপর নির্ভরশীল । প্রথমটা হলে মন আর দেহকে আলাদা করার সম্ভাবনার কথা ভাবা যায়, দ্বিতীয়টা হলে সম্ভব নয় ।
মন যে দেহের উপর নির্ভরশীল এর স্বপক্ষে যুক্তি এই— যে কোনো মানসিক অবস্থার সঙ্গে মস্তিষ্কের একটা ভৌত অবস্থা জড়িত থাকে এমনটা আমরা বর্তমানে গবেষণার দৌলতে জানি । অতএব আমাদের মানসিক অবস্থার পরিবর্তন হলে বুঝতে হবে আমাদের মস্তিষ্কের অবস্থারও পরিবর্তন ঘটেছে । সেক্ষেত্রে মনকে মস্তিষ্কের থেকে স্বতন্ত্র বলে কল্পনা করার কোনো অনুপ্রেরণা নেই । বরং মন বা চেতনা আসলে মস্তিষ্কেরই প্রক্রিয়া থেকে উদ্ভূত এমনটাই মনে হয় । সুতরাং, মস্তিষ্ক ব্যতীত মনের অস্তিত্ব সম্ভব নয় ।
আবার মন যে দেহ থেকে স্বতন্ত্র হতে পারে তার পক্ষে যুক্তি এই— মস্তিষ্কের প্রক্রিয়া থেকে মন যদি উদ্ভূত হতে পারে তবে আমাদের মস্তিষ্কের ভৌত বর্ণনা (physical description) দেওয়ার তত্ত্বেই মনের বর্ণনাও থাকা উচিত, কিন্তু বাস্তবে তা নেই । মহাবিশ্বকে বর্ণনা করে এমন কোনো ভৌত তত্ত্বেই চেতনার সৃষ্টি হওয়ার কথা পাওয়া যায় না । উপরন্তু মস্তিষ্কের কোনো ভৌত ব্যাখ্যাই, তা যতই নিখুঁত হোক না কেন, আমাদের চেতন মনের অভিজ্ঞতাকে বর্ণনা করতে পারে না । আমরা যখন একটা লাল আপেল দেখি, আমাদের মস্তিষ্কের কোনো অংশ “লাল” হয়ে যায় না, যে কারণে মস্তিষ্কের কোনো বর্ণনায় আমাদের লাল রঙের অভিজ্ঞতা ধরা পড়বে না । কিন্তু চেতনা মস্তিষ্কনির্ভর হলে মস্তিষ্কের বর্ণনা থেকেই চেতনার বর্ণনাও পাওয়া উচিত । সেটা যখন হচ্ছে না তখন মন যে আসলে অজড় স্বতন্ত্র কোনো দ্রব্য এই সম্ভাবনাকে অগ্রাহ্য করা যায় না ।
যদি আমার ব্যক্তিগত মত দিই তবে বলতে হয় আমি “নির্ভরশীল”এর দলে এবং দ্বৈতবাদীদের যুক্তির বিপক্ষে আমার বর্তমান মত এই যে ভৌতবাদ (physicalism) আপাতত অসম্পূর্ণ একটি তত্ত্ব । ভৌতবাদ একটি সম্পূর্ণ তত্ত্ব হতে হলে মস্তিষ্কের ভৌত তত্ত্বের মাধ্যমে চেতনার জন্ম ও তার ব্যাখ্যা পাওয়া উচিত । অতএব ভৌতবাদ থেকে চেতনা পাওয়া যাচ্ছে না এর অর্থ যেমন “চেতনা স্বতন্ত্র” এটা হতে পারে তেমনই তা ভৌতবাদের খামতিও হতে পারে ।
- 102 views
- 1 answers
- 0 votes
জীবন বদলানোর মতো ধারণা বা চিন্তাভাবনা এমন কিছু হতে পারে যা আপনার মানসিকতা, অভ্যাস, অথবা দৃষ্টিভঙ্গিতে বড় পরিবর্তন আনতে সক্ষম। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধারণা দেওয়া হলো যা জীবন বদলে দিতে পারে:
1. নিজেকে চেনা ও নিজের লক্ষ্য নির্ধারণ করা
নিজের শক্তি, দুর্বলতা, এবং ইচ্ছাগুলো বোঝার চেষ্টা করুন। নিজের জীবনের লক্ষ্য কী তা ঠিক করুন এবং সেটার জন্য কাজ শুরু করুন।
2. ছোট কিন্তু ধারাবাহিক পরিবর্তন
একবারে বড় পরিবর্তন আনার চেষ্টা না করে ছোট ছোট ইতিবাচক অভ্যাস গড়ে তুলুন। উদাহরণ: প্রতিদিন মাত্র ১% উন্নতি করার চেষ্টা।
3. সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করা
প্রতিদিনের কাজের পরিকল্পনা করুন। যে কাজগুলো আপনার জীবনের লক্ষ্য পূরণে সাহায্য করে না, সেগুলো বাদ দিন।
4. ধন্যবাদজ্ঞাপন ও ইতিবাচক চিন্তা
প্রতিদিনের জীবনের জন্য কৃতজ্ঞ থাকুন। ইতিবাচক চিন্তাভাবনা মনকে শক্তিশালী করে।
5. স্বাস্থ্য ও মানসিক উন্নতি
শারীরিক স্বাস্থ্য এবং মানসিক শান্তির জন্য প্রতিদিন একটু সময় দিন। ব্যায়াম, মেডিটেশন, এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন।
6. শিখতে থাকা
নতুন কিছু শিখতে আগ্রহী থাকুন। প্রতিদিন ১০-১৫ মিনিট একটি নতুন বই পড়া, কোর্স করা বা নতুন দক্ষতা অর্জনের চেষ্টা করুন।
7. পরিবেশ ও মানুষের সাথে সম্পর্ক
ভালো মানুষদের সাথে সময় কাটান এবং তাদের থেকে শেখার চেষ্টা করুন। নেতিবাচক পরিবেশ ও মানুষ এড়িয়ে চলুন।
8. ব্যর্থতাকে শিক্ষা হিসেবে নেয়া
ব্যর্থতাকে ভয় না পেয়ে সেটা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করুন। মনে রাখুন, প্রত্যেক সফল মানুষ ব্যর্থতার মধ্য দিয়েই গেছে।
আপনার জীবনের কোন অংশে পরিবর্তন আনতে চান তা ঠিক করে একটি পরিকল্পনা তৈরি করে এগিয়ে যান। ধারাবাহিক প্রচেষ্টায় জীবন বদলে যাবে।
- 73 views
- 1 answers
- 0 votes
সোজা ভাষায় বলি মানসুরা দিদি?
আপনার ভালোলাগা যদি ৪ মাসেরও বেশি সময় ধরে থাকে, অর্থাৎ ঐ ৪ মাসে আপনি আর কারো প্রতি আকৃষ্টও হননি! তাহলে আপনি প্রেমে পড়েছেন।
তবে সেই ৪মাসে যদি আপনার আরো অনেকজনকে পছন্দ হয়ে যায় তাহলে সেটা প্রেম পর্যন্ত যাওয়ার সুযোগই পায়না!
ভালোলাগাকে বর্তমানে আমরা ক্রাশ বলে থাকি। আর প্রেম হলো একটি স্বর্গীয় অনুভূতি (^_^) প্রেমে পড়লে আপনি সারাদিন সেই মানুষটিকে ভেবেই কাটিয়ে দিতে পারবেন।
- 118 views
- 1 answers
- 0 votes
অনেকেই বলবে সময়। কিন্তু, আমি একটু অন্যভাবে চিন্তা করি৷ মানুষের সবথেকে মুল্যবান সম্পদ হলো তার বিচক্ষণতা। বিচক্ষণ মানে শুধু ভালো মন্দের পার্থক্য করতে পারা নয়৷ বরং, সেটি উপলব্ধি করার পর খারাপ কে বাদ এবং ভালোকে গ্রহন করার মত ক্ষমতা থাকতে পারা৷ তবেই, সময়টি হবে সবথেকে মুল্যবান। অন্যথায়, সময় অপচয় ছাড়া কিছুই নয়। আর যে সময় কোন কাজে আসে না। সেটা মুল্যবান বলা যায় না। আশাকরি উপকারে আসবে। ধন্যবাদ।
- 141 views
- 1 answers
- 0 votes
হ্যাঁ, জানি। বাংলা ভাষায় “মন” বলতে মানুষের অভ্যন্তরীণ চেতনা, অনুভূতি, এবং মানসিক জগতের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক বোঝায়। এটি এমন এক মানসিক অবস্থা, যার মাধ্যমে আমরা চিন্তা, আবেগ, ইচ্ছা, স্মৃতি, কল্পনা, ও উপলব্ধি করতে পারি।
মন এমন একটি ধারণা যা কখনো দৃশ্যমান নয়, কিন্তু তার প্রভাব আমরা প্রতিদিনের কাজে ও আচরণে অনুভব করতে পারি।
- 137 views
- 1 answers
- 0 votes
জীবনকে শৃঙ্খলাবদ্ধ ও নিয়মানুবর্তিতার মাঝে রাখতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি অনুসরণ করা যায়। এগুলো নিম্নরূপ:
1. লক্ষ্য নির্ধারণ: আপনার জীবনের প্রধান লক্ষ্যগুলো ঠিক করুন। এর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী ও স্বল্পমেয়াদী উভয় লক্ষ্য থাকতে পারে।
2. রুটিন তৈরি: প্রতিদিনের কাজের জন্য একটি রুটিন বা সময়সূচি তৈরি করুন। এতে করে সময়মতো কাজগুলো করা সহজ হয় এবং সময়ের অপচয় কমে।
3. প্রাথমিকতা নির্ধারণ: প্রতিটি কাজের গুরুত্ব অনুযায়ী তার প্রাথমিকতা ঠিক করুন। এতে করে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সময়মতো করা সম্ভব হয়।
4. সঠিক সময় ব্যবস্থাপনা: সময় ব্যবস্থাপনা দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে সাহায্য করে। সময় ঠিকমতো ভাগ করলে কাজ সহজ হয় এবং চাপ কমে।
5. স্বাস্থ্য এবং বিশ্রামের যত্ন নেওয়া: নিয়মিত ব্যায়াম, সুষম খাদ্য এবং পর্যাপ্ত ঘুম আপনার মন ও শরীরকে সুস্থ রাখে, যা আপনার কাজের মান ও গতি বাড়ায়।
6. ইতিবাচক মনোভাব রাখা: শৃঙ্খলায় থাকতে গেলে মনোভাব ইতিবাচক রাখতে হবে। সফল হওয়ার জন্য আত্মবিশ্বাস ও ধৈর্য জরুরি।
7. প্রয়োজন অনুযায়ী সমন্বয়: সময়ের সাথে সাথে আপনার কাজের ধরন, রুটিন, বা লক্ষ্য পরিবর্তন হতে পারে। তাই পরিস্থিতির সাথে নিজেকে মানিয়ে নেওয়াটা জরুরি।
এই অভ্যাসগুলো আমাদের নিয়মিতভাবে মেনে চলতে পারলে জীবন শৃঙ্খলিত ও নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে থাকবে।
- 132 views
- 1 answers
- 0 votes
জীবনকে শৃঙ্খলাবদ্ধ ও নিয়মানুবর্তিতার মাঝে রাখতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি অনুসরণ করা যায়। এগুলো নিম্নরূপ:
1. লক্ষ্য নির্ধারণ: আপনার জীবনের প্রধান লক্ষ্যগুলো ঠিক করুন। এর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী ও স্বল্পমেয়াদী উভয় লক্ষ্য থাকতে পারে।
2. রুটিন তৈরি: প্রতিদিনের কাজের জন্য একটি রুটিন বা সময়সূচি তৈরি করুন। এতে করে সময়মতো কাজগুলো করা সহজ হয় এবং সময়ের অপচয় কমে।
3. প্রাথমিকতা নির্ধারণ: প্রতিটি কাজের গুরুত্ব অনুযায়ী তার প্রাথমিকতা ঠিক করুন। এতে করে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সময়মতো করা সম্ভব হয়।
4. সঠিক সময় ব্যবস্থাপনা: সময় ব্যবস্থাপনা দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে সাহায্য করে। সময় ঠিকমতো ভাগ করলে কাজ সহজ হয় এবং চাপ কমে।
5. স্বাস্থ্য এবং বিশ্রামের যত্ন নেওয়া: নিয়মিত ব্যায়াম, সুষম খাদ্য এবং পর্যাপ্ত ঘুম আপনার মন ও শরীরকে সুস্থ রাখে, যা আপনার কাজের মান ও গতি বাড়ায়।
6. ইতিবাচক মনোভাব রাখা: শৃঙ্খলায় থাকতে গেলে মনোভাব ইতিবাচক রাখতে হবে। সফল হওয়ার জন্য আত্মবিশ্বাস ও ধৈর্য জরুরি।
7. প্রয়োজন অনুযায়ী সমন্বয়: সময়ের সাথে সাথে আপনার কাজের ধরন, রুটিন, বা লক্ষ্য পরিবর্তন হতে পারে। তাই পরিস্থিতির সাথে নিজেকে মানিয়ে নেওয়াটা জরুরি।
এই অভ্যাসগুলো আমাদের নিয়মিতভাবে মেনে চলতে পারলে জীবন শৃঙ্খলিত ও নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে থাকবে।
- 73 views
- 1 answers
- 0 votes