একটি গল্প:

একবারের একটি গাঁজাখাওয়া গ্রামে একজন লোক নামগোপ ছেলে ছিল। তার খুব কাছে একটি প্রাচীন মন্দির ছিল। সে সকালে সকালে সে মন্দিরে যায় এবং সেখানে অনেক সময় কাটায়। তার খুব ভালো বন্ধু হলো একটি পাথরের বুদ্ধির একটি নাচির। লোক অনেক সময় মন্দিরে উপস্থিত থাকতে পারে না এবং তার বন্ধুর সঙ্গে কথা বলার ব্যবস্থা করে না।

একদিন নামগোপ বহুদিন পর মন্দিরে এসে একটি বই পেতে দেখেন। বইটি ছিল নাচির বন্ধুর বই। তার বন্ধু ছিল মন্দিরে আগে এসে পরে ছেড়ে যাওয়া ছেলে। লোক সত্যিই বইটি খুব ভালো মনে হয়। তার জিনিসটা অনেক অদ্ভুত ছিল। বইতে সাধারণত একটা কোড ছিল এবং তার ভাবে বইটি উল্লেখ করেছে যে যে কোন সময় লোক প্রয়োজনে পাঠক হতে পারেন।

লোক দিনের বেশিরভাগ সময় মন্দিরে বসে বইটি পড়েন। একদিন একটি খুব বড় দুর্ঘটনা হয়। জলপ্রবাহের আগে মন্দির চলে যায়। লোক সংসারে ফিরে যায়, তার কোন খবর না পাওয়া সাধারণ হয়। মন্দিরে অনেককাল পর তার মন্দিরে এসে নচিকের বই পেয়ে লোক বিস্ময়ে হলেও ভালো মনে করেন। এর পর থেকে লোক আর মন্দির পাশ দিয়ে যায় না। এর বিরুদ্ধে নচিকের বইতে স্পষ্টভাবে লিখা ছিল লোকের নাম দিয়ে যে, প্রয়োজনে পাঠক হতে পারেন।

একদিন লোক অপেক্ষা করা করে দেখেন যে, লোকের বন্ধু আসছেন। লোকের বন্ধু লোককে সমস্যা থাকার কারণ জিজ্ঞাসা করেন। লোকের জবাব দেওয়া যাত্রা এবং মন্দিরে অনেক সময় কাটায় এবং সে কথা বলে যে বইটি তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্ব